Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

দেশবাসীকে হলে গিয়ে ‘মুজিব’ বায়োপিক দেখার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাটি দেশবাসীকে হলে গিয়ে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সিনেমাটি নির্মাণের শুরুতে কিছু বাধা এসেছিল, তবুও এটি শেষ হয়েছে। দেশবাসীর কাছে আমার আহ্বান, আপনারা এ সিনেমার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সিনেমাটির প্রিমিয়ার শোতে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হওয়ায় ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্ব চির অটুট থাকুক, এমনটাই চাই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ ছবিতে ইতিহাসের অনেক অজানা তথ্য ও নতুন অধ্যায় জানতে পারবে জাতি। আমার পরিবার, মা-বাবা সম্পর্কে জানতে পারবেন। যে ইতিহাস কখনও শোনেননি, তাও উঠে এসেছে এ সিনেমায়।

এসময় প্রধানমন্ত্রী সিনেমাটি নির্মাণের সঙ্গে জড়িত সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এ সিনেমার নির্মাতা, প্রযোজনা সংস্থা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ যারা সিনেমাটি নির্মাণে কাজ করেছেন সবাইকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই।

বাংলাদেশের ৬০ শতাংশ ও ভারতের ৪০ শতাংশ ব্যয়ে নির্মিত এ বায়োপিকের শুটিং ২০২১ সালের ২২ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাই ফিল্ম সিটিতে শুরু হয়; আর শেষ হয় একই বছরের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশে।

সিনেমাটি শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) সারাদেশের ১৫৩টি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে মুক্তি পাচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ছবিটির পরিচালক ভারতের খ্যাতিমান নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল।

এ সিনেমায় বঙ্গবন্ধুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ। ফজিলাতুননেছা মুজিবের চরিত্রে আছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা, শেখ হাসিনার চরিত্রে নুসরাত ফারিয়া, আর তাজউদ্দীন আহমদের চরিত্রে রিয়াজ আহমেদ।

এছাড়াও অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, জায়েদ খান, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ ও মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক অভিনয় শিল্পী।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রী পাহাড়ের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও জন জীবনের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছেন: পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও জনজীবনের অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের পার্বত্যবাসীদের মধ্যে শান্তি ও উন্নয়নের যে সোপান রচনা করেছেন তা দেশবাসীর কাছে আজীবন এক মাইলফলক স্বীকৃতি হয়ে থাকবে।

বুধবার (১০এপ্রিল) খাগড়াছড়ি সদরের টাউন হল প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ (বিটিকেএস) এর আয়োজনে এবং বাংলাদেশ ত্রিপুরা স্টুডেন্টস ফোরাম ও বাংলাদেশ ত্রিপুরা যুব কল্যাণ সংসদের সহযোগিতায় ত্রিপুরা জাতির ঐতিহ্যবাহী বৈসু উৎসব ২০২৪ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালির শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি এসব কথা বলেন।

পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি আরও বলেন, দেশের কর্ণধার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে অনেক উচ্চে আসীন করতে নিরন্তর প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। আমরা সবাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ূ কামনা করি। প্রধানমন্ত্রী যেন আমাদের দেশের উন্নয়নের ধারাকে ত্বরান্বিত করে একটি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে পারেন সেজন্য আমরা সকলে আন্তরিকতার সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে চাই।

প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, সকল সংস্কৃতির মাঝে আমরা ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করতে চাই। তিনি বলেন, ঐতিহ্যবাহী বৈসু এ উৎসবের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ের মাঝে হৃদ্ধতার মেল বন্ধন আরও সুদৃঢ় হবে। বৈসু মানুষের মধ্যে বৈষম্য দুর করবে, শান্তি, শৃঙ্খলা ও ঐক্যের বন্ধন গড়ে তুলবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশের শান্তি ও উন্নয়নের জন্য আদর্শ নাগরিক হিসেবে কোনো বিভেদ নয়, কোনো হানাহানি নয়, শান্তি, শৃঙ্খলা, সৌহার্দ্র সম্প্রীতি বজায় রেখে আমাদের সকলেরই দেশের উন্নয়নে কাজ করা বাঞ্ছনীয় বলে আমি মনে করি বলে মন্তব্য করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি।

পরে রঙীন বেলুন উড়িয়ে বৈসু উৎসবের শুভ উদ্বোধন করেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি। তিনি বর্ণাঢ্য এক র‌্যালিতে অংশ নেন। র‌্যালিটি খাগড়াছড়ি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ত্রিপুরা সংসদের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। এসময় ত্রিপুরা গোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী পোশাকে সজ্জিত হয়ে ত্রিপুরা শিশু, কিশোর, তরুণরা গান, নৃত্যসহ এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি তা উপস্থিত সকলের সাথে উপভোগ করেন।

এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, খাড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, পুলিশ সুপার মুক্তা ধর,পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী,সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান  মোঃ শানে আলম, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক  মোঃ দিদারুল আলম, খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন (কেইউজে) সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী সহ প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



মাগুরায় দুইমাথা বিশিষ্ট শিশুর জন্ম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় দুই মাথা বিশিষ্ট কন্যা শিশুর জন্ম  হয়েছে।মাগুরা জাহান প্রাইভেট হাসপাতালে সোমবার রাতে সিজার করা হলে এ শিশু দেখা যায়। হাসপাতালের মালিক ডাক্তার মাসুদুল হক এর হাতে একটি গর্ভবতী মহিলা সিজার হন।ডাক্তার মাসুদুল হক, গর্ভবতী মায়ের সিজার কার্য শেষ করার পর জানান ।  উক্ত গর্ভবতী মায়ের পেট থেকে কণ্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় ।  উক্ত কন্যা একটি হলেও তাার দুইটা মাথা। এবং তাহার দুইটা হাত দুইটা পা স্বাভাবিকভাবে হয়েছে, কিন্তু তাহার পায়খানা এবং প্রস্রাবের রাস্তা একই স্থানে । জাহান হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার মাসুদুল হক জানান । বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের শিশু দেখা যায়। তবে  মাগুরা জেলায় এটাই সর্বপ্রথম এ ধরনের শিশু জন্মগ্রহণ করল।  মা ও শিশুর সুস্থতার ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন তাঁরা উভয়ে সুস্থ আছেন।


আরও খবর



রোজায় সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য ইফতার আয়োজনে রিয়েলমি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র রমজান মাসে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সঙ্গে ইফতার ভাগাভাগি করার অনন্য এক উদ্যোগ নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘টুগেদার ফর বাংলাদেশ’- এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে ‘‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার” শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

রোজার দ্বিতীয় শুক্রবার অন্তত ৪০০ জন অসহায় ব্যক্তির ইফতারের ব্যবস্থা করেছে রিয়েলমি। ক্যাম্পেইনের প্রথম ধাপে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়।

এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের ধারবাহিকতায় রোজার তৃতীয় শুক্রবার রিয়েলমি আরও অন্তত ৫০০ জনের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করেছে। রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত লিডো পিস হোম নামক একটি এতিমখানায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। রোজার শেষ শুক্রবারেও আরও কিছু সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে ইফতার করানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্মার্টফোন ব্র্যান্ডটির।

সমাজে একটি সত্যিকারের পার্থক্য তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে, শুধু রোজাদারদের রোজা ভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ক্যাম্পেইনটির আয়োজন করা হয়নি; বরং এটি রোজার গুরুত্বকে তুলে ধরা এবং আনন্দ ও খুশিকে ছড়িয়ে দেওয়ার একটি সুযোগ হিসেবেও কাজ করেছে।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, “রিয়েলমি মানুষের জীবনে একটি সত্যিকারের পরিবর্তন আনায় বিশ্বাসী, বিশেষ করে যখন তাদের এটা প্রয়োজন। ‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনটি একটি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন এবং সমাজে বসবাস করা মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রুতিশ্রুতি বাস্তবায়নের একটি উদাহরণ। টুগেদার ফর বাংলাদেশ- এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, পবিত্র রোজার মাস শেষ হয়ে গেলেও যেন উদারতা ও সহানুভূতির এই প্রভাব শেষ না হয়ে যায়, এই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

তিনি জানান, “টুগেদার ফর বাংলাদেশ এর সঙ্গে সহযোগিতামূলক সিএসআর (কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি) উদ্যোগ নেওয়ার মাধ্যমে, রিয়েলমি বাংলাদেশ সামাজিক সমস্যাগুলো সমাধান করে সকলের জন্য আরও উজ্জ্বল একটি ভবিষ্যত বিনির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

রিয়েলমি বাংলাদেশ এবং এর সিএসআর উদ্যোগসমূহের সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/– এ ঘুরে আসুন।


আরও খবর



যামিনীপাড়া বিজিবি জোনের উদ্যােগে অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল  প্রতিনিধি:সীমান্ত সূরক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। তাই পবিত্র মায়ে রমজান উপলক্ষে  খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া জোনের আওতায় হতদরিদ্র,  দুস্থ, অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

শুত্রুবার (২৯ মার্চ) পবিত্র মায়ে রমজান মাস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি ব্যাটালিয়ন সদরে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। 

যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি বলেন,পার্বত্য এলাকায় স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখার লক্ষ্যে।যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে। এ বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইফতার পার্টি আয়োজন না করার ব্যাপারে নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তিনি বলেছেন, যাদের ইফতার পার্টি করার আগ্রহ ও সাধ্য আছে তারা যেন সেই ইফতার পার্টির টাকা নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে একাত্মতা পোষণ করে বিজিবি মহাপরিচালক বিজিবি'র সকল রিজিয়িন, সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় যামিনী পাড়া বিজিবি জোনের আওতায় ১০০ জনকে ইফতার ও শুকনা রসদ (চাল, ডাল, চিনি) বিতরণ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখেও স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) কর্তৃক ১১৫ জন দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



পবিত্র শবে কদর আজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র লাইলাতুল শবে কদর আজ ।শনিবার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা থেকে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে সারাদেশে শবে কদর পালিত হবে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও রহমত লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পবিত্র লাইলাতুল কদরের রজনি পালন করবেন।

মহান আল্লাহ লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত উত্তম। এই রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। পবিত্র রাতটিতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় এবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে পবিত্র কোরআন নাজিল শুরু হয়েছিল। এরপর মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর নবুওয়াতের ২৩ বছর ধরে কোরআন নাজিল সম্পন্ন হয়। তাই মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মসজিদসহ বাসা-বাড়িতে এবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন। মুসলমানরা নফল নামাজ আদায়, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আসকার, দোয়া, মিলাদ-মাহফিলের মধ্য দিয়ে শবে কদরের রজনি কাটাবেন।

লাইলাতুল কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এবং বাংলাদেশ বেতার ও বেসরকারি রেডিও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। শবে কদর উপলক্ষে রোববার সরকারি ছুটি থাকবে।


আরও খবর