Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

চন্দ্রগ্রহণ চলছে, দেখা যাচ্ছে যেখান থেকে

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয়েছে । সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল ১০টা ২৩ মিনিট থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলবে গ্রহণ। তবে বাংলাদেশ বা ভারত থেকে দেখা যাবে না এটি।

জানা গেছে, মূলত পৃথিবীর পশ্চিম গোলার্ধ থেকে আজকের চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। চলতি বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণের সাক্ষী থাকবে এশিয়ার উত্তর ও পূর্ব অংশ। এছাড়াও চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকায়। প্রশান্ত মহাসাগরীয় আর্কটিক ও আন্টার্টিকার বহু অংশ দেখতে পাবে গ্রহণ।

আজকের চন্দ্রগ্রহণের একটি বিশেষত্ব রয়েছে। এটি চাঁদের পূর্ণ বা আংশিক গ্রহণ নয়। একে বলে ‘পেনম্ব্রাল’ চন্দ্রগ্রহণ। গ্রহণের সময়ে সাধারণত সূর্য, পৃথিবী এবং চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্যের আলো পৃথিবীর উপরে পড়ে এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদকে ঢেকে দেয়।

‘পেনম্ব্রাল’ গ্রহণের ক্ষেত্রে তা হবে না। এ পর্যায়ে পৃথিবী, সূর্যের আলো পুরোপুরিভাবে আড়াল করতে পারে না। বরং চাঁদের ঔজ্জ্বল্য খানিক হ্রাস পায়। একে আংশিক গ্রহণও বলা যায় না।


আরও খবর



অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ঘোষণা দিয়েছেন, সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে অনিবন্ধিত ও অবৈধ নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের (ওনাব) কার্যনির্বাহী সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনারা (সাংবাদিক) বলছেন নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সরকার নজরদারি বা নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং আপনারাই বলছেন কিছুটা দরকার ডিসিপ্লিনের (শৃঙ্খলা) জন্য। অর্থাৎ নিবন্ধন প্রক্রিয়ার বাইরেও অনেকে অনলাইন সংবাদমাধ্যম পরিচালনা করছেন।

তিনি বলেন, এখানে গণমাধ্যম এতোটাই মুক্ত, উন্মুক্ত এবং স্বাধীন যে, নিবন্ধন ছাড়াও চলতে পারে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাগত সাংবাদিকরাই বলছেন এটা করা দরকার। যেটা প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে।

তবে একইসঙ্গে আমি মনে করি, এটা মুক্ত না, উন্মুক্ত। স্বাধীনতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যেটা লিমিটলেস (সীমাহীন)। যে কারণে কিছুটা ডিসিপ্লিনের অভাবও হয়ে গেছে। আমি আবারও বলব, নিয়ন্ত্রণ কিংবা নজরদারির প্রশ্ন আসে না। আমরা এগুলোর পক্ষে না, আমরা করতে চাই না। আমরা এগুলোতে বিশ্বাস করি না। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, আপনাদের দাবির সঙ্গে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি এবং পোষণ করছি একটা ডিসিপ্লিন আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটা প্রক্রিয়া আছে, সেটাকে কার্যকর করা দরকার। যারা নিবন্ধিত, তাদের কিছুটা প্রণোদনা ও সহায়তা দেওয়ার দরকার আছে, দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাকে প্রমোট (এগিয়ে) করার জন্য।

তিনি বলেন, অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলোর মাধ্যমে অনেক চটকদার, অসত্য, মানহানিকর ও ডিসইনফরমেশন ক্যাম্পেইন হয়। এটা একটা ভালো দিক সাংবাদিক মহলই চাচ্ছেন একটি শৃঙ্খল ডিসিপ্লিনযুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে পূর্ণাঙ্গভাবে আপনাদের সঙ্গে একমত।

সংবাদমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা ও সব ধরনের নজরদারির বাইরে আমরা এখানে প্রমোট করতে চাই এমন তথ্য জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এটা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। আমাদের এখন ৪২৬টি নিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল আছে। এরমধ্যে ২১৩টির মূলধারার গণমাধ্যমে আছে ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া। আর ২১৩টি কেবল অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আরও কিছু প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে।

তিনি জানান, নতুন কেউ অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিয়ে আসতে চাইলে তাদের নিজেদের প্রমাণ করার সময় দেওয়া দরকার। আর যারা অনিবন্ধিত, আমি মনে করি, অবৈধভাবে কোনো কিছু সঠিক না, তারা সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে না। সেগুলোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবো। আর এটা আপনাদের (সাংবাদিক) দাবি। আমি কিন্তু বলছি না। কাজেই আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনাদের দাবি পূরণের ঘোষণা দিচ্ছি।

তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমি চাই না, সরকারের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আমি ঘোষণা দিলাম যে, অনিবন্ধিত অনলাইন বন্ধ করে দেবো, কালকে হেডলাইন করে পরের দিন আলাপ হবে, সরকার তো গণমাধ্যমের গলা টিপে ধরছে। সেটা আমি চাই না। সাংবাদিকরাই এমনটা বলছেন।


আরও খবর



কদমতলীতে আদালতের রায় নিয়ে নালিশি সম্পত্তিতে প্রবেশ, সাইনবোর্ড স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগরে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তিতে স্থানীয় ভূমি দস্যু ও কিছু প্রভাবশালীর কারণে নিজস্ব জমিতে যেতে পারছিলেন না আব্দুল কাদের ও তার পরিবারের সদস্যরা।বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়, আব্দুল কাদের গং ওই জমির বৈধ মালিক। অবশেষে জমিতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন তারা। গত কিছুদিন পূর্বে ঢাকার বিজ্ঞ অতিরিক্ত সহকারী জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক ২২০/১৬ নং মোকাদ্দমায় আব্দুল কাদের গং দের পক্ষে রায় দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী আব্দুল কাদের গং সকল ওয়ারিশদের সাথে নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে।

এদিন মূল মালিকদের সকল ওয়ারিশগণ  অত্র এলাকার স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত এবং সৎ ব্যক্তি শাহীন আহমেদ এর সহধর্মিণী চামেলী আক্তারের নিকট বায়না সূত্রে আবদ্ধ হয়ে সকল ওয়ারিশগণের কাছ থেকে বায়না পত্রদলিল হস্তান্তর করেন। এবং চামেলী আক্তার বায়না সূত্রে সকল ওয়ারিশদের নিকট হতে জমির দখল ও কাগজপত্র বুঝে নেন।এ সময় চামেলি আক্তারের বায়না সূত্রে মালিকানার প্রমাণস্বরূপ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। এ সময় চামেলী আখতার সহ জমির পূর্বের ওয়ারিশ সূত্রে সকল মালিকগণ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কদমতলী থানা এলাকার মুজাহিদনগরে অবস্থিত ২৯ শতাংশ জমির তফসিল হচ্ছে জেলা ঢাকা, থানা ডেমরা,মাতুয়াইল মৌজার খতিয়ান নম্বর সিএস ১৮৪৭, এস এ ২১৮৩, আর এস ৯৭, সিটি ২৩১এবং  সি এস ও এস এ দাগ ৩৬৮০, আরএস দাগ ৩৬৬৪, সিটি ৩৯৫৮০ দাগে ৪২ শতাংশের কাতে ২৯ শতাংশ জমি।



আরও খবর



ভোলায় ৭ গ্রামের ৫ হাজার মানুষের ঈদ উযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন, ভোলা বিশেষ প্রতিনিধি:সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আজ বুধবার ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছে ভোলার ৭ গ্রামের অন্তত ৫ হাজার মানুষ। তারা সুরেশ্বরী দরবার শরীফ ও সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরীফ অনুসারী। বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল ৯টায় বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ০১ নং ওয়ার্ডের পঞ্চাইত বাড়ীর দরজায়, মুলাইপত্তন গ্রামের ৭ ও ৯নং ওয়ার্ডে প্রায় এক হাজার মুসুল্লি ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন।

এছাড়া সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার তিনটি গ্রামের ৭শ পরিবার একদিন আগেই ঈদুল ফিতর পালন করেছে। সুরেশ্বরী দরবার শরীফের খলিফা ও মুলাইপত্তন গ্রামের ৭নং ওয়ার্ডে অনুষ্ঠিত জামাতের ইমাম গোলাম মাওলা মঞ্জু জানান, দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর ধরে আমরা সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রোজা ও ঈদ পালন করে আসছি। আজ তিন গ্রামে পৃথক জামাতে প্রায় ১ হাজার মুসুল্লি জামাতের সাথে নামাজ আদায় করেন।তিনি আরো বলেন, বোরহানউদ্দিন উপজেলা ছাড়াও ভোলা সদর, দৌলতখান, লালমোহন, তজুমউদ্দিন, চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলার ৩ হাজার পরিবারের প্রায় ৫ হাজার মানুষ ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

একই ইউনিয়নের মুলাইপত্তন গ্রামের ০৯নং ওয়ার্ডের আমিন মিয়া চৌকিদার বাড়ির দরজার মসজিদে একই সময় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে ইমামতি করেন মাও: আনোয়ার হোসেন।তিনি জানান, প্রতি বছরের ন্যায় এবারও আমরা সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ৩০টি রোজা পূর্ণ করে আজ ঈদ উৎযাপন করছি। টবগী ১নং ওয়ার্ডের পঞ্চাইত বাড়ীর মসজিদে হাফেজ তানজীল নামাজের ইমামতি করেন।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ডাকাতি মালামালসহ ১জন ডাকাত গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৫জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু,রুপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের কিং-ফিশার ডগইয়ার্ডের পাশ থেকে ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ওমর ফারুক নামের এক ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে রুপগঞ্জ ইছাপুরা নৌ পুলিশ। আজ ভোরে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের দড়িকান্দী এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে কিং ফিসার ডকইয়ার্ড পাশ থেকে ইছাপুরা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মোস্তফা কামাল অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। 

এসময় ২ টি নৌকা, ৩টি রাম দা, ৩টি কাটার, সাপল, ছুরি, লোহার হকি, হেক্সো ব্লেট, হাতুরি, হামারসহ ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল জব্দ করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে  ইছাপুরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, আটককৃত ডাকাত মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বউ বাজার এলাকার মেহেদী হাসানের ছেলে ওমর ফারুক এবং সে বর্তমানে রুপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার বরাব ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ভাড়া থাকেন বলে জানা গেছে, ও আটকৃত ডাকাতের সাথে থাকা আরো ৩জন ডাকাত দলের সদস্য ছিলো তারা পালিয়ে যায়।  

তারা নোয়াপাড়া পিনীষ ঘাট এলাকার মনিরের ছোট ভাই রমজান, তরাবো হাটিপাড়া এলাকার রাব্বি ও যাত্রামুড়া এলাকার মোকতার হোসেন। পরে পলাশ থানার একটি ড্রেজার থেকে ডাকাতি হওয়া মালামাল ও ডাকাতের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ তাকে পলাশ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কুষ্টিয়ায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা লুটপাট ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৪জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি:কুষ্টিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা লুটপাট, হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার, অপরাধী এবং আসামীদের পাল্টা মিথ্যা মামলা থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে অব্যাহতি প্রদানের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০এপ্রিল) বেলা ৩ টার সময় কুষ্টিয়া সদর মডেল থানার সামনে কুষ্টিয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মের ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুস্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন, কুষ্টিয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্মের সভাপতি হাবিবুর রহমান, সহসভাপতি আল আসাদ রেমন, সাধারন সম্পাদক শেখ শুভিন আক্তার, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক খন্দকার মাহাবুব হোসেন মিলন, সাংগাঠনিক সম্পাদক এসএম তৌফিকুল কবির তুহিন, অর্থ সম্পাদক তৌফিক আহম্মেদ শাওন , প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মোছাঃ ফাতেমা খাতুন, সদস্য হাবিবা, নীম, নজরুল ও আরিফ প্রমুখ। এ সময় সংগঠনটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে নেতৃবৃন্দ বলেন, কুষ্টিয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুষ্টিয়া জেলা শাখার  প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কুষ্টিয়া সদরের বটতৈল আনসার ক্যাম্প মোড় এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত আব্দুর রহমানের (পুলিশ) মেয়ে মোছাঃ ফাতেমা খাতুনের বাড়ীর সামনে তার মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্স নামক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দোকানে গত ৮ এপ্রিল বেলা সাড়ে এগারটার সময় হামলা চালিয়ে লুটপাট করে এলাকার চিহ্নিত কিছু সন্ত্রাসী ও মাদক কারবারী। এদিন থানায় অভিযোগ দিলেও তা নিতে বিলম্ব করেন কুষ্টিয়া সদর মডেল থানা পুলিশ। মামলা নং-১৮ , তাং-১১/০৪/২০২৪ইং । এরই মধ্যে উল্টো হামলাকারীদের অভিযোগ এজাহার নিয়ে পুলিশ তার হীন মানুষিকতার পরিচয় দেন । নেতৃবৃন্দ এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। সেই সাথে লুটপাট ও হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং অপরাধী ও আসামীদের পাল্টা মিথ্যা মামলা থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে অব্যাহতি প্রদানে পুলিশের প্রতি আহবান জানান। নতুবা আগামীতে জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ সুপারের বরাবর স্মারকলিপি প্রদানসহ আরো বড় ধরনের কর্মসূচি গ্রহন করা হবে বলে হুশিয়ারি দেন।

আরও খবর