Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিরামপুরে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image
মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদেশজুড়ে তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন হাঁসফাঁস  এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ জীবজন্তুসহ কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ জন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ মোতাবেক বৃষ্টি প্রার্থনা করে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজ আদায় করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে বিরামপুর পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী আর্দশ হাইস্কুল মাঠে বিরামপুর ইমাম পরিষদের উদ্যোগে বৃষ্টি জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকেই মাঠে উপস্থিত হতে থাকেন সকল শ্রেণি বয়সের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। পরে নামাজ শেষে বৃষ্টির জন্য দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

বৃষ্টির জন্য সালাতুল ইসতিসকার নামাজে ইমামতি করেন বিরামপুর শিমুলতলী জামে মসজিদের খতিব মাওলানা এহসানুল হক।

নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে বিরামপুর সহ সারাদেশে বৃষ্টি নেই। তীব্র তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। মহান আল্লাহতালা যেন বৃষ্টির মাধ্যমে এ অবস্থা থেকে সবাইকে পরিত্রাণ করেন–এটাই প্রার্থনা।

আলহাজ্ব মাওলানা আশরাফুল ইসলাম  বলেন, যখন দীর্ঘদিন বৃষ্টি হতো না, তখন নবী করিম (সা:) সাহাবাদের নিয়ে যে বিশেষ সালাত আদায় করতেন, তাকে সালাতুল ইসতিসকার নামাজ বলে। ইসতিসকা মানে বৃষ্টি প্রার্থনা করে আল্লাহর কাছে দোয়া করা।

বিরামপুর আদর্শ হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)  মকছেদ আলী জানান, তীব্র গরম থেকে রক্ষা পেতে বৃষ্টি কামনা করে নামাজ আদায় করেছেন ধর্মপ্রাণ মানুষ। নামাজ শেষে বৃষ্টি চেয়ে দোয়া করেছেন তারা। প্রায় এক হাজারেরও অধিক মুসল্লি ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। 

এই সালাতুল ইসতিসকার নামাজে সকল শ্রেণি বয়সের ধর্মপ্রাণ মুসল্লির পাশাপাশি স্থানীয় বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষক-ছাত্র , ব্যবসায়ী, কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নেন।

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সাড়ে ৮টায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কররেশনের (ডিএসসিসি) ব্যবস্থাপনায় ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন ইমাম ও মুয়াজ্জিন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান ক্বারী হিসেবে এই জামাতে দায়িত্ব পালন করবেন।

সোমবার (৮ এপ্রিল) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

তবে প্রতিকূল আবহাওয়ায় ঈদগাহে জামাত সম্ভব না হলে সকাল ৯টায় বায়তুল মোকাররম মসজিদে প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠানের সকল আয়োজন ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

ডিএসসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাসের জানান, ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করবেন।

এছাড়াও অনেক মুসল্লি মূল প্যান্ডেলের বাইরে ঈদের জামাত আদায় করে থাকেন।

এদিকে প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের দিন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পাঁচটি জামাতের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, সকাল ৭টা, সকাল ৮টা, সকাল ৯টা এবং সকাল ১০টায় যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ জামাত হবে। পঞ্চম জামাত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।


আরও খবর



প্রচন্ড গরমে স্বস্তি পেতে ফুটপাতের শরবতের দোকানে ভীর

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:প্রচন্ড গরমে সৈয়দপুরের মানুষের হাঁসফাঁস অবস্থা। প্রচন্ড তাপ আর ভ্যাপসা গরমে শরীর পুড়ে যাওয়ার ভয়ে প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হওয়ার চিন্তাও কেউ করছেন না।কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকের ঘরে থাকার উপায় নেই। তাপমাত্রা যতই থাকুক,দেশ ও জনগনের খোঁজ খবর রাখতে তাদের বাড়ির বাইরে বের হতেই হবে। অন্য দিকে জীবিকার তাগিদে দিনমজুরদের ঘরে থাকার ও উপায় নেই। প্রচন্ড তাপমাত্রায় একটু স্বস্তি দিতে শহরের বিভিন্ন জায়গায় বসেছে শরবতের দোকান।


২৯ এপ্রিল দুপুর বেলায় শহরের অসহায় মানুষের খোঁজ খবর ও তথ্য পাত্ত সংগ্রহ শেষে ক্লান্ত শরীরে ফুটপাতের শরবতের দোকানে ভীর করেন মাটি ও মানুষের নেতা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন।। তার সাথেই ছিলেন স্হানীয় একাধিক সাংবাদিক। প্রচন্ড গরমে একটু স্বস্তি পেতে পান করেন ফুটপাতের শরবত।

এছাড়া শহরের প্রায় ১০ টি স্পটে খোলা হয়েছে সরবতের দোকান। অনেকে ভ্যানে করে বিক্রি
করছেন স্কুল কলেজ ও মহল্লায় মহল্লায় গিয়ে।  দই, বেল ও হরেক রকম সুস্বাদু ও সুগন্ধি দিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে শরবত। সকাল ১১ টার পর থেকে বিকাল ৪/৫ পর্যন্ত ওইসব শরবতের দোকানে থাকছে প্রচন্ড ভীড়। 

২৯ এপ্রিল দুপুরে শহরের পোষ্ট অফিসের সামনে শরবত বিক্রেতা নাসিম বলেন, প্রায় ১০/১২ দিন থেকে লাগাতার গরম পরছে। একারনে মানুষ গরম থেকে সামান্য একটু স্বস্তি পেতেই শরবত পান করতে আসছেন। বিক্রি ও হচ্ছে প্রচুর।সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪/৫ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ গ্লাসেরও বেশি শরবত বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, এক গ্লাস দই এর সরবত ১০ টাকা, আর বেলের শরবত ২০ টাকা করে দেয়া হচ্ছে। 

শহরের ১ নং রেলঘুমটি সংলগ্ন আজমলের দোকানে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ফলের শরবত। ইসবগুল এর ভুষি, ও তোকমার সাথে আপেল সহ বিভিন্ন ধরনের ফলের জুস মিশিয়ে বিক্রি হচ্ছে শরবত।আর এই শরবত ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এক গ্লাস।

তবে অনেকেই এসব শরবত নিয়ে প্রস্ন তুলছেন। কারন তাদের ব্যবহার করা করা আর বরফ স্বাস্থ্য সম্মত কি নয়। এনিয়ে দোকানী আজমল বলেন,আমি শরবতে যে পানি ব্যবহার করছি সেটি ফুটানো পানি।এর সাথে বাড়ির ফ্রিজের বরফ মিশ্রন করা হচ্ছে। 

সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মহসিনুল হক মহসিন বলেন, আমরা মাঝে মধ্যে গরমে নেতা কর্মী ও সাংবাদিকদের নিয়ে ফুটপাতের শরবতের দোকানে শরবত পান করি। আজ পর্যন্ত নোংরা কিছু চোখে পড়েনি। 

তবে ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন, সবই ঠিক আছে কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে শরবতের ওই পানিটাই যেন মানুষের অসুস্থতার কারন হয়ে না দ্বাড়ায়।কারন খোলা থাকা পানিতে অল্পতেই জিবানু বাসা বাঁধতে পারে। সাবধানতার সাথে এসব পান করতে তিনি পরামর্শ দেন।

আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ কেন্দ্রে ঈদ উপহার নিয়ে হাজির হলেন খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা থানার পশ্চিম পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প ও আশপাশের এলাকার শতাধিক গরীব অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার)।

সোমবার ( ৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  মেরুং জ্বরজুরি পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে উপস্থিত থেকে অসহায় দের মাঝে এ ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন।

‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীন-গৃহহীন ছিন্নমূল মানুষকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের আওতায় এনেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা ঘোষণা দিয়েছেন, ‘বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না।’ বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন এবং পর্যায়ক্রমে সেগুলি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তারই অংশ হিসেবে খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  মেরুং জ্বরজুরি পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে অসহায় গরীব ও দুস্থ পরিবারের জন্য ঈদ উপহার সামগ্রী নিয়ে হাজির  হয়েছেন। ঈদ উপহার নিতে আসা মানুষের চোখে মুখে আনন্দের ছোঁয়া দেখা যায়। উপহার নিতে ছোট বড় বৃদ্ধা সকল বয়সী লোকের সমাগম ঘটে।

ঈদ উপহার নিতে আসা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাহেদা বেগম বলেন, আগে কোনো স্যার এভাবে আমাদের কথা ভাবেনি। এই স্যার আমাদের শীতের সময় কম্বল দিয়েছেন। আজ আবার ঈদ উপহার দিয়েছেন। সত্যিই আমরা অনেক আনন্দিত। কারণ এভাবে কেউ কখনো আমাদের মূল্যায়ন করেন না। আমরা পুলিশ সুপার মহোদয়ের জন্য দোয়া করি যাতে আল্লাহ উনার মঙ্গল করেন।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, আমি একজন দিনমজুর। আমার বয়স ৬২ বছর। আমি বৃদ্ধ হয়ে গেছি। এখন তেমন কাজ পাই না। এই বছর ঈদ উপলক্ষ্যে কিছু কিনতে পারি নাই। পুলিশ সুপার মহোদয় আমাদের জন্য ঈদ উপহার সামগ্রী নিয়ে এসে আমরা ভালভাবে ঈদ পালন করতে পারবো।আল্লাহপাক যেন পুলিশ সুপার স্যারের মঙ্গল করেন।

এ সময় খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড আপস)  মো. জসীম উদ্দিন পিপিএম, খাগড়াছড়ি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার  মো. তফিকুল আলম, দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)  মো. নূরুল হক, মেরুং পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নজরুল ইসলাম, স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. হোসেন, সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবদুর রহমান সহ উপকার ভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন, খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সবসময় মানবতার সেবায় নিয়জিত। পবিত্র ইদুল ফিতরের আনন্দ ভাগাভাগি করতেই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অসহায় গরীব ও দুস্থ পরিবারের জন্য আমাদের এ আয়োজন। ভবিষ্যতেও জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এবং সকল বাহিনীর সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সকল মানবিক কাজে অংশগ্রহণ করবে।জানিয়ে তিনি  আরো বলেন, খাগড়াছড়ি জেলায় মাদকমুক্ত সৃজনশীল তারুণ্য তৈরির মাধ্যমে সবুজ ও পরিচ্ছন্ন স্বপ্নের আগামী নির্মাণ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। 

আরও খবর



কবে খনন করা হবে ফুলবাড়ী যমুনা নদী,পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ফুলবাড়ী শহরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া হাজার বছরের ছোট যমুনা নদীটি খনন না করায় এখন পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। নদীতে এখন ধুধু বালুচর। পানি নেই নদীতে। নদীটি প্রায় প্রস্তে ৩০০ ফিট থেকে ৪০০ ফিট। এক সময় এই ছোট যমুনা নদীটি খর¯্রােত ছিল। এই নদী দিয়ে পানি পথে বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা নৌকায় করে ধান, পাট সহ বিভিন্ন পন্য আনা নেওয়া করত। কালের বিবর্তনে এখন আর ছোট যমুনা নদীতে নৌকা চলে না । ছোট যমুনা নদীতে এখন কৃষকেরা রবিশস্য সহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে। প্রায় ৩০ কি. ছোট যমুনা নদীটি এখন পানি শুন্য। এই নদীটি উত্তর থেকে এসে চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী, বিরামপুর, বাংলা হিলি, পাঁচবিবি ও জয়পুরহাট হয়ে বয়ে গেছে।এর মধ্যে নদীর কিছু অংশ ভারতরে মধ্যে পড়ে যায়। বর্তমান ছোট যমুনা নদীটি খনন না করার কারণে বর্ষ কালে পানিতে অতিরিক্ত ভরার হয়ে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি ঢুকে। এতে গ্রামগুলো সহ ফসলের ব্যপক ক্ষতিসাধন হয়। হাজার বছেরের পুরাতন এই ছোট যমুনা নদীটি পুনরায় খনন করা হয়ে একদিকে যেমন বর্ষকালে নদী সংলগ্ন গ্রামগুলি পানিতে প্লাবিত হবে না। অন্য দিকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে আবদী জমি ও গ্রামগুলি। খনন করা হলে সারা বছর নদীতে পানি থাকবে এই পানি ব্যবহার করে কৃষকেরা জমিতে ফসল উৎপাদন করতে পারেবে। জেলেরা সারা বছর জীবন জীবিকা জন্য মাছ অহরন করতে পারবে। দীর্ঘ এক হাজার বছর ধরে এই নদীটি খনন করার কোন উদ্দ্যেগ নেই। সারা দেশে এমন নদী গুলি খনন কাজ শুরু হলেও ফুলবাড়ী ছোট যমুনা নদীটির খনন কাজ কবে শুরু হবে তা অনিশ্চিত।

এ বিষয়ে দিনাজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড এর প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান এর সাথে ০১৭৫৪৪৯৫৭১১ এ নম্বরে কথা বললে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তিনি গত মাসে সরাসরি যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অতি শিগ্রই প্রায় ১৫ কিলো মিটার নদীর খনন কাজ শুরু হবে। নদীটির খনন কাজ শুরু হলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজে অংশ নিতে পারবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩৫ হাজার মুসল্লির অংশ নিতে পারবেন জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের নামাজের প্রধান জামাতে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, এই জামাতে নারীদের নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ডিএসসিসি মেয়র। জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।

তিনি বলেন, এখানে ৩৫ হাজার মুসল্লির জামাতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এজন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা আশা করছি কোনো ধরনের বৃষ্টিপাত হবে না। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে আমরা সে ধরনের তথ্য পেয়েছি। কালবৈশাখী ঝড় অথবা প্রবল বৃষ্টিপাত হলেও এখানে যেন সুষ্ঠুভাবে জামাত অনুষ্ঠিত করা যায়, সেই ব্যবস্থা আমরা করেছি। পুরোটা অংশ আমরা ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দিয়েছি। যেন পানি পড়তে না পারে এবং কোনো দুর্ভোগ না হয়।

মেয়র তাপস আরও বলেন, এখানে আমাদের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থাকবে এবং সব স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা থাকবে। যাতে করে কোনো মুসল্লির কোনো সমস্যা না হয়। জামাতে প্রবেশের জন্য ৪টি প্রবেশ পথ তৈরি করা হয়েছে। নারীদের জন্য আলাদা প্রবেশ পথ রয়েছে। এছাড়া জামাত শেষে বেরোনোর জন্য আরও তিনটি ফটক আমরা রেখেছি। যাতে কর দ্রুত সবাই বের হয়ে যেতে পারে।


আরও খবর