Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

বিএনপির বিরুদ্ধে করা মামলা রাজনৈতিক নয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৮৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক মামলা নয়; এগুলো অগ্নিসন্ত্রাসের মামলা,বলেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অপরাধ করলে সাজা হবেই। আওয়ামী লীগ কোনো দলের ওপর প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে কিছু করেনি। বিএনপি নেতাকর্মীরা গ্রেপ্তারের মিথ্যা কান্না করে বেড়াচ্ছে।

সরকারপ্রধান বলেন, বিএনপির মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা উচিত। তাদের দাবি অনুযায়ী, ৬০ লাখ নেতাকর্মী নাকি গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশের সব জেলখানার ধারণক্ষমতা তো এত নেই। তাহলে কি দেশের জেলে বন্দি সব কয়েদীই বিএনপির ক্রিমিনাল?

তিনি বলেন, আমরা প্রতিশোধপরায়ণ না দেখে তারা কথা বলার সুযোগ পায়। আমরা প্রতিশোধ নিতে ব্যাস্ত থাকিনি, আমরা মেধা কাজে লাগিয়েছি দেশের উন্নয়নে।

বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি কখনোই চায়নি এ দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক। তারা চেয়েছে অন্য দেশ থেকে ভিক্ষা করে দেশ চালাতে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নেতাকর্মীসহ সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু।

১৯৭২ সালের ১৯ এপ্রিল কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠার পর বঙ্গবন্ধু কৃষক নেতা শহিদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাতকে কৃষক লীগের কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর দিকনির্দেশনায় ব্যারিস্টার বাদল রশিদকে সভাপতি ও আব্দুর রউফকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি গঠন করেন।


আরও খবর



দড়িচর ছাত্র ও সমাজকল্যাণ সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:কুমিল্লার হোমনায় দড়িচর ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ সংগঠনের উদ্যোগে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে সংগঠনের সকল সদস্য ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের অংশগ্রহণে এক আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বজায় রেখে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সংগঠনের কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-মহা পরিদর্শক (ডিআইজি) মো. মাহবুব আলম (বিপিএম বার, পিপিএম)। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সচিব এসএম নজরুল ইসলাম ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অর্থ ও প্রশাসন শাখার উপ-পরিচালক উপ-সচিব মো. মোজাম্মেল হক, রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান সরকার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ক্ষোমালিকা চাকমা, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন, ভারটেক্স বিল্ডার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী সৈয়দ মো. জুনাইদ আনোয়ার, বিসিআইসি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মীর মো. মাসুদুজ্জামান, সাংবাদিক মোর্শেদুল ইসলাম শাজু, মো. মোরশিদ আলম ও মো. শফিকুল ইসলাম পলাশ। আরও ছিলেন সংগঠনের সভাপতি মো. ইসমাইল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবিবুর রহমান মুকুল ও মো. আবু হানিফ। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন এসওএস চিলড্রেন্স ভিলেজেস’র ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ সেন্টারের অধ্যক্ষ মুনসুর হাসান খন্দকার। প্রধান অতিথি ডিআইজি মাহবুব আলম দড়িচর ছাত্র ও সমাজ কল্যাণ সংগঠনের উন্নয়নের লক্ষ্যে পঞ্চাশ হাজার টাকা অনুদান দেন। সঙ্গে সঙ্গে প্রধান অতিথিকে সংগঠনের সম্মানসূচক আজীবন সদস্য পদে মনোনীত করা হয়।

শেষে অতিথিরা হোমনা পৌরসভা কার্যালয়ে পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট মো. নজরুল ইসলামের আমন্ত্রণে সংক্ষিপ্ত চা-চক্রে মিলিত হয়ে পৌর ভবনের সামনে এক ফটো সেশনে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত রেজিস্টার্ড এ সংগঠনটি ইতোমধ্যে দড়িচর ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল পরিচালনায় বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন বাবদ এক বছর প্রতি মাসে ১৫ হাজার টকা করে দান, প্রতি বছর ঈদুল ফিতর উদযাপন উপলক্ষে এলাকার ৩ শ থেকে সাড়ে ৩ শ’ দুঃস্থ ও দরিদ্র পরিবারকে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ প্রদান, ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে গ্রন্থাগার পরিচালনা, ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উপস্থিতিতে ২৫০ গরীব ও অসহায় পরিবারকে খাদ্য সহায়তা, বিধবা ও দরিদ্র মেয়েদের বিয়ে আয়োজনে নগদ অর্থ প্রদান, অসহায় পরিবারের মৃত ব্যক্তিদের দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে এলাকায় বিশেষ সুনাম অর্জন করেছে। এছাড়াও এ সংগঠনটি এলাকার যুবকদের খেলাধূলায় মনোযোগী করে শরীর ও সুস্বাস্থ্য গঠনে ভূমিকা রেখে চলেছে। একটি নিজস্ব ফুটবল টিম গঠন করে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে অনেক পুরস্কার লাভ করেছে।


আরও খবর



রাজশাহী পুঠিয়ায় এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image
পুঠিয়া ( রাজশাহী)প্রতিনিধি:রাজশাহী পুঠিয়া উপজেলার  বানেশ্বর থান্দার  পাড়া এলাকায় বস্তা বন্দী এক নারীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। 

শুক্রবার বিকেল আনুমানিক ৪: ২০ঘটিকার সময় এলাকাবাসী লাশটি দেখতে পায়। পরে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ এসে লাশটি ঘিরে রাখে। এ সময় পুলিশ সি আই ডিকে খবর দেয়। রাজশাহী থেকে  সিআইডি এসে লাশটির নমুনা সংগ্রহ 

পুলিশ ধারণা করছে, গত ৪/৫ দিন  আগে বেদেনা বেওয়া( ৬০) নামের এক নারী নিজ বাসা থেকে নিখোঁজ ছিলো। পরে তার পরিবার রাজশাহীর পুঠিয়া থানা লিখিত অভিযোগ জানান। 
খোঁজাখুঁজি করে পাওয়া যাচ্ছিলো না। গতকাল ঈদের দিন উক্ত বৃদ্ধ ছেলে রিপন আলী  (২৭) পুঠিয়া থানায় একটি অভিযোগ করে। 

আজ বিকালে এলাকাবাসী বাড়ির পাশে তাদের পারিবারিক গোরস্থানে বস্তাবন্দি লাশ দেখতে পায়। পরে থানায় খবর দেয়। স্থানীয়রা বলছে, মৃতের মুখে কসটেপ মারা ছিলো। গলা কাটার চিহ্ন ছিলো।  তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানাচ্ছেন এলাকাবাসী। 
পুলিশের ধারণা পারিবারিক বা স্থানীয় কোন কহলের কারণে এমন ঘটতে পারে। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখমের চিহ্ন রয়েছে।

এ বিষয়ে বানেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ রাজ্জাক হোসেন দুলাল জানান। আমি এলাকার বাইরে ছিলাম এসে দেখি এই ঘটনা। মেয়েটা  নাকি চারদিন ধরে নিখোঁজ ছিল আমি সেটা আজকে শুনলাম পুঠিয়া থানা পুলিশ এসেছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পুঠিয়া থানা ইনচার্জ সাইদুর রহমান জানায় আমরা খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে যাই। দেখি বস্তাবন্দি একটি  লাশ পড়ে আছ।   পরে আমরা রাজশাহী সিআইডিকে খবর দিই সিআইডিএসে  নমুনা সংগ্রহ করে বিষয়টি তদন্ত করে বিস্তারিত জেনে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

আরও খবর



আত্রাইয়ে উপজেলা পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর আত্রাইয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তর ও স্কুল পরিদর্শন করেন রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) তরফদার আক্তার জামীল।বৃহস্পতিবার পরিদর্শণকালে তিনি আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ফলজ বৃক্ষ রোপন করেন।

বৃক্ষরোপন শেষে শিক্ষক ও কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিদ্যালয়ে আপনারা বেশি বেশি করে দেশীয় প্রজাতির বরই, জাম, আমরা, জলপাই, কামরাঙ্গার গাছ লাগাবেন। কেনোনা ওইসব গাছে ফল ধরলে ছাত্র-ছাত্রীরা তাতে ঢিল ছুরে,দৌড়ে গিয়ে হুমরি খেয়ে ফল কুরায়। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের উৎফুল্লতা বিরাজ করে। সেইসাথে ভিটামিন সি এর অভাব দুর হবার পাশাপাশি তাদের মাঝে হৃদ্দতার বন্ধন বেড়ে যায়। এছাড়া তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার , উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নির্মিত শেখ রাসেল শিশু পার্ক পরিদর্শণ করেন এবং সেখানে বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষের চারা রোপন করেন। পরিদর্শণকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্চিতা বিশ্বাস, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার প্রদীপ কুমার সরকার, আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ইসরায়েল সেনা কমিয়েছে দক্ষিণ গাজা থেকে

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:সেনাকে প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল,ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে একটি ব্রিগেড বাদে সব পদাতিক । রোববার (৭ এপ্রিল) সেনাবাহিনীর এক সামরিক মুখপাত্র এই দাবি করেছেন। খবর- কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-আল-জাজিরার।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। এই সেনা প্রত্যাহারের ফলে গাজার রাফা শহরে সামরিক অভিযান বিলম্বিত হবে কি না তা স্পষ্ট নয়। ইসরায়েলি নেতাদের দাবি, হামাসকে নির্মূল করতে হলে রাফায় অভিযান পরিচালনা করতে হবে।

মিসরের কায়রোতে যুদ্ধবিরতি ও ইসরাইলি জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে নতুন সমঝোতায় পৌঁছাতে আলোচনা শুরুর দিনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র সেনা প্রত্যাহারের তথ্য জানালেন।

ছয় মাস আগে গত ৭ অক্টোবর গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। তবে গত মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মনোযোগ ছিল উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে।

মিশর সীমান্তের কাছে রাফাহ শহর ফিলিস্তিনিদের কাছে শেষ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। এই শহরে দশ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জন নিহত ও ২৫০ জনকে জিম্মি করা হয়েছে। এই হামলার জবাবে গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল।

এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ইসরায়েলি হামলায় গত ৬ মাসে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে।


আরও খবর



দেশে গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার চালু করল হায়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে “হায়ার গ্রুপ গ্লোবাল লিডিং ডিজিটাল সার্ভিস সিস্টেম গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার (জিসিসি)” প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে গ্লোবালি সেরা অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হায়ার।বুধবার (১৭ এপ্রিল) গুলশান এভিনিউয়ের হায়ার বাংলাদেশ কর্পোরেট অফিসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই কাস্টমার কেয়ারের উদ্বোধন করা হয়।

জিসিসি হচ্ছে হায়ার গ্রুপের সবচেয়ে উন্নত গ্লোবাল ইন্টেলিজেন্ট ইন্টারেক্টিভ সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম, যা বিশ্বব্যাপী অগ্রণী ডিজিটালাইজড সিস্টেম। জিসিসি চালু হওয়ার পর, হায়ারের গ্রাহকরা ফোন, ইমেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মতো একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে সহজেই পরিষেবা পেতে পারেন। হায়ার সার্ভিস টিম অন-সাইট সার্ভিস টেকনিশিয়ানদের জন্য আরও ভালো প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষ এবং প্রতিক্রিয়াশীল পরিষেবা প্রদান করবে, ফলে প্রযুক্তিবিদরা হায়ার গ্রাহকদের আরও দ্রুত ও দক্ষভাবে পেশাগতভাবে পরিষেবা দিতে  সক্ষম হবে। জিসিসি সিস্টেম পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়াটিকে আরও স্বচ্ছ এবং দৃশ্যমান করে তুলবে, গ্রাহক অভিযোগের পুরো প্রক্রিয়াটি ট্র্যাক করতে এবং সন্তুষ্টি না হওয়া পর্যন্ত রিয়েল টাইমে আপডেট পেতে পারেন।জিসিসি সিস্টেম চালু করে বিশ্বের অনেক দেশে হায়ার গ্লোবালের সেরা গ্রাহক সমাধান হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হায়ার ইন্ডিয়া, হায়ার পাকিস্তান, হায়ার থাইল্যান্ড এবং আরো অনেক দেশে। সেরা পরিষেবার অভিজ্ঞতা এবং সর্বোত্তম প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার লক্ষ্যে এবার হায়ার বাংলাদেশে জিসিসি চালু করাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

হায়ার গ্রুপ ওভারসিজ সার্ভিসের জেনারেল ম্যানেজার মিঃ ওয়াং ইয়ান তার বক্তিতায় বলেন, জিসিসি প্রকল্প হায়ারের পরিষেবার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ এবং পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বিদেশে প্রায় বিশ বছরের উন্নয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, হায়ার ব্যবহারকারীদের দ্রুত এবং উচ্চ-মানের পরিষেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ৫০ টিরও বেশি দেশে স্থানীয় বিক্রয়োত্তর পরিষেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য পরিষেবাটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টাচপয়েন্ট এবং গ্রাহকদেরও হায়ার-এর যত্নের অভিজ্ঞতা  নেওয়ার একটি সুযোগ৷

হায়ার বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিএমডি মিঃ ওয়াং শিয়াংজিন তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের কোম্পানি কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট নীতি মেনে চলে। আমাদের কাছে গ্রাহকের সন্তুষ্টিই প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার এবং আন্তরিক চিরকাল। আমরা ব্যবহারকারীর চাহিদাকে সর্বদা প্রথম অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করি। আমরা ডিজিটালাইজেশন এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে সর্বোত্তম পরিষেবার অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্য রাখছি।হায়ার একটি উদীয়মান বাজার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি গত তিন বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।

হায়ার বাংলাদেশ ‘সিনসিয়ার ফরএভার’ কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করে এবং ‘কেন্দ্রিয় গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও ব্র্যান্ডের সুনাম তৈরি পরিষেবা নীতি মেনে চলে। ডিজিটাল পুনরাবৃত্তি এবং আপগ্রেডিংয়ের মাধ্যমে, প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের দ্রুত, দক্ষ,এবং এককালীন পরিষেবা প্রদানের জন্য একটি পেশাদার, ব্র্যান্ডেড, এবং ভিন্নমাত্রার পরিষেবা ব্যবস্থা তৈরি করেছে।হায়ার বাংলাদেশে বিশাল গ্রাহকশ্রেণির জন্য আরও ভাল পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। ফলে ‘গুড কোয়ালিটি’  এবং ‘গুড সার্ভিস’ হায়ারের একটি সমার্থক শব্দ হয়ে উঠছে।


আরও খবর