Logo
আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে থাকায় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে হুমকি দিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী, কল রেডর্ক

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৫জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, গাংনী, মেহেরপুর:মেহেরপুর সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ অলোক কুমার দাসকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। মেহেরপুর-১ (মুজিবনগর, সদর উপজেলা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক দুই বারের এমপি প্রফেসর আব্দুল মান্নান এ হুমকি প্রদান করেন। যা এক মিনিট দুই সেকেন্ডের একটি অডিও ক্লীপ সামাজিক যোগাযোগ মধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যা নিয়ে সমালোচনা করছেন সাধারণ মানুষ।

অডিও বার্তায় প্রফেসর আব্দুল মান্নান ডাঃ অলোক কুমার দাসকে বলতে শোনা যাচ্ছে, আমি প্রফেসর মান্নান বলছি। তুমিতো ডাঃ অলোক কুমার দাস। বাইরে থেকে মেহেরপুরে এসে ভালোই আছো। খুব আরাম আয়েশে জীবন যাবন করছো। বাড়ি ঘর সবই তৈরি করেছো। টাকা পয়সা অনেক কামায় করেছো। আমি কিন্তু যেমন ভালো লোক তেমন খারাপও। তোমাকে প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন প্রমোশন দেয়নি। সরকার তোমার প্রমোশন দিয়েছে। মন্ত্রীকে ভোট দেওয়ার ব্যাপারে যদি আর একটা কথা শুনি, আমি এমপি হয় আর না হয়, তোমার মেহেরপুরে বাসা আমি উঠিয়ে দেবো। আর যদি তুমি সাবধান হয়ে যাও তাহলে আমার স্নেহভাজন তোমার উপর থাকবে। এটুকু আমি তোমাকে বললাম্ তুমি পারলে তোমার মন্ত্রীকে বলো। আমি শেখ হাসিনার প্রার্থী, আমি ভারতের প্রার্থী এটি তোমাকে মনে রাখতে হবে। আমি এখানে হারার জন্য আসেনি। সাবধান হয়ে যাও তুমি। আমি তোমার কোন কথা শুনবোনা। আমি যে রিপোর্ট পেয়েছি, আমি খুব অসন্তুষ্ট তোমার প্রতি, তুমি সাবধান হয়ে যাও।

সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা অলোক কুমার দাশ বলেন, গেল ১৭ ডিসেম্বর প্রফেসর আব্দুল মান্নানের কাছ থেকে আমার ফোনে একটি ফোন আসে। সে ফোনে আমাকে হুমকি দেয়া হয়। তবে এটি সাধারণ বিষয় বলে আমি মনে করি। বিষয়টি আমার ফোনে অটোকল রেকর্ড হয়ে যায়। আমি শন্তিপ্রিয় মানুষ শান্তিতে থাকতে চাই।

এখন এটি সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে। এসব নিয়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীম হাসান অডিওটি মেহেরপুরের দায়রা জজ আদালতের যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির এই শাখার সভাপতি মোঃ কবির হোসেনকে দিয়েছেন।

প্রফেসর আব্দুল মান্নান বলেন, একজন সরকারি কর্মকর্তা হয়ে কেউ নির্বাচনি প্রচারণায় অংশ নিতে পারেননা। অথচ ডাঃ অলোক কুমার দাস সব সময় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের বাসায় থাকছেন। এ কারণে তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি মুঠোফোনে। আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কেউ এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছে। আমি ভারতের প্রার্থী না এ কথা বললেও না অংশটুকো কেটে দেয়া হয়েছে। আমাকে ভারতের প্রার্থী হিসেবে প্রমাণ করার ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফরহাদ হোসেন বলেন, প্রফেসর আব্দুল মান্নান যে যেটি করেছেন তা নির্বাচনের আচারণ বিধি লঙ্ঘন। উনি সুশীল সমাজের প্রতিনিধি হয়ে এটি বলতে পারেননা। আর উনি যে প্রধানমন্ত্রী ও ভারতের প্রার্থী হিসেবে দাবি করেছেন তা মিথ্যাচার ছাড়া কিছুই নয়। আমি বিষয়টি নিয়ে রির্টার্নিং কর্মকর্তা বরাববর একটি লিখিত অভিযোগ প্রদান করবো।

জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক শামীম হাসান বলেন, বিষয়টি জানার পর আমরা নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটিকে জানিয়েছি। পরবর্তীতে তারা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।


আরও খবর



আত্রাইয়ে উপজেলা পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর আত্রাইয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তর ও স্কুল পরিদর্শন করেন রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) তরফদার আক্তার জামীল।বৃহস্পতিবার পরিদর্শণকালে তিনি আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ফলজ বৃক্ষ রোপন করেন।

বৃক্ষরোপন শেষে শিক্ষক ও কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিদ্যালয়ে আপনারা বেশি বেশি করে দেশীয় প্রজাতির বরই, জাম, আমরা, জলপাই, কামরাঙ্গার গাছ লাগাবেন। কেনোনা ওইসব গাছে ফল ধরলে ছাত্র-ছাত্রীরা তাতে ঢিল ছুরে,দৌড়ে গিয়ে হুমরি খেয়ে ফল কুরায়। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের উৎফুল্লতা বিরাজ করে। সেইসাথে ভিটামিন সি এর অভাব দুর হবার পাশাপাশি তাদের মাঝে হৃদ্দতার বন্ধন বেড়ে যায়। এছাড়া তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার , উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নির্মিত শেখ রাসেল শিশু পার্ক পরিদর্শণ করেন এবং সেখানে বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষের চারা রোপন করেন। পরিদর্শণকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্চিতা বিশ্বাস, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার প্রদীপ কুমার সরকার, আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

সাফল্য অর্জনকারী ৫ জয়িতার গল্প

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিলঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ক্রিমিনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম অধ্যাপক ড.জিয়া রহমানেরপ্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ৩০ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ মিলনায়তনে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড.আতিয়ার রহমান।পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান মনিরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া,ও সাধারণ সম্পাদক জিনাত হুদা, ঢাবি পদার্থ বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক কামরুজ্জামান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেজওয়ানুল ইসলাম, সাংবাদিকতা ও গণ যোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক সায়ন্তি, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম, অপ্রয়াত অধ্যাপক ড. জিয়ার স্ত্রী ফৌজিয়া খান (শীলা) সহ ক্রিমিনোলজি বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থী,ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক বৃন্দ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন,জিয়া রহমান সকলের সাথে হাসি মুখে কথা বলতেন, সবার সাথে চলাফেরা করতেন। তিনি আমার বন্ধু ছিলেন, খুব ক্লোজ চলাফেরা ছিলো আমাদের। আমরা সকলেই চলে যাবো, কিন্তু কোনো কোনো মৃত্যু একটা বড় ক্ষতি করে যায় আমাদের জন্যে ও প্রতিষ্ঠানের জন্যে। জিয়া রহমানের মৃত্যু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বড় ক্ষতি। 

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, ক্রিমিনোলোজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, সিনেট সদস্য, শিক্ষক সমিতি ও নীলদলের সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সাবেক প্রাধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।ড. জিয়া রহমান গত ২৩ মার্চ রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


আরও খবর



১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:একটা চাদর হবে’- ইথুন বাবুর কথা, সুর ও সঙ্গীতে এই গান গেয়ে সঙ্গীতাঙ্গনে রাতারাতি পরিচিতি পেয়ে যান জেনস সুমন। এর আগে-পরে বেশকিছু মিশ্র অ্যালবামে গেয়েছিলেন তিনি। মাঝে এক যুগের বিরতি। এরপর আবার ব্যস্ত হয়ে যান।

আবারো নতুন গান নিয়ে হাজির হলেন এই গায়ক। শিরোনাম ‘আসমান জমিন’। গানটির কথা, সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন এস আই এনজেল। ঈশা খান দূরের তত্ত্বাবধানে ভিডিও পরিচালনা করেছেন এআর খান।

দেশের শীর্ষ অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজের মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় গান-ভিডিও মুক্তি পেয়েছে।নতুন গান প্রসঙ্গে সুমন বলেন, আসমান জামিন একটি রোমান্টিক ঘরানার গান। সর্বশেষ ২০০৮ সালে গান করেছি। এরপর গান করা হয়নি। দীর্ঘদিন পর নতুন গান নিয়ে ফিরছি। আশা করছি, আমার নতুন গানটি সবার পছন্দ হবে।

জেনস সুম‌নের প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশ হয় ১৯৯৭ সা‌লে। তারপর একে একে আসে ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশাবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’ ইত্যাদি। আর ২০০৮ সা‌লে প্রকাশ হয় তার সবশেষ অ্যালবাম ‘মন চ‌লো রূপের নগ‌রে’।  এরপর থেকে গানে অনিয়মিত তিনি।

আরও খবর



রৌমারীতে হাট বাজারে টোল আদায় সংক্রান্ত এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:স্থানীয় সরকার বিভাগ রৌমারী উপজেলার আওতাধীন সরকারি হাট-বাজার সমুহের ১৪৩১ বাংলা সনের টোল আদায়ের হার নির্ধারণ, পয়পরিস্কার, পেরিফেরি হাট-বাজারের বাইরে টোল আদায় না করা, হাটের শৃঙ্খলা রক্ষ করে চলাসহ নানাবিধ বিষয়ের লক্ষে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইমান আলী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান, রৌমারী থানা অফিসার ইনচার্জ আব্দুল্লা হিল জামান, এমপির প্রতিনিধি রেজাউল ইসলাম মিনু সহ-সভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা মহিলা ভাইচ চেয়ারম্যান মাহমুদা আকতার স্মৃতি, হাট বাজার ইজারাদারগণ, ইউপি চেয়ারম্যানদ্বয় ও সাংবাদিকদের নিয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকাল ৫ টায় উপজেলা পরিষদ হল রুমে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় বক্তাগণ বলেন, সরকার নির্ধারণের বেশি টোল আদায় করা যাবে না, উভয় পক্ষ হতে টোল আদায় করা যাবে না এবং উভয় পক্ষ থেকে টোল আদায় প্রমানিত হলে দন্ডবিধি মোতাবেক আদায় কারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ইজারাদ কর্তৃক টোল আদায়েল তালিকা লিখে হাট বাজারের প্রকাশ্য জায়গায় টানানোট নির্দেশ, ইচ্ছাকৃত ভাবে জনসাধারণকে ধোকা ও ঠকানোর অভিযোগ পাওয়া গেলে আইনত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে, হাট-বাজারের অলিগলিসহ কোন বিক্রয় স্থানকে সাব ইজারা বা এককালিন ইজারা দেয়া যাবে না, টোল আদায়ের রশিদে টাকার অংক উল্লেখ করে স্বাক্ষর থাকতে হবে, হাট-বাজারের পেরিফেরির বাইরে কোন টোল আদায় করা যাবে না, বাজার পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং কোন অন্যায় ও অনিয়ম হলে তার দায়-দায়িত্ব হাট-ইজাদারের উপর বর্তাবেও বলে ব্ধসঢ়;ক্তাগণ উল্লেক করেন।

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, সরকারি নিয়ম মাফিক হাট-বাজার চালানো ও জেলা প্রশাসক মহোদয়ের টোল আদায়ের প্রস্তাবনা তালিকা প্রেরণের জন্য আলোচনা সভাটি করা হয়েছে। তবে সরকারি টোল আদায়ের হার নির্ধারণের বাইরে অতিরিক্ত টোল ও উভয় পক্ষের নিকট টোল আদায়ের কোন সুযোগ নাই।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইমান আলী বলেন, সরকারের বাইরে কোন কিছু করার সুযোগ নাই। সরকারি ভাবে টোল আদায়ের নির্ধারিত তালিকার নিয়ম মাফিক টোল আদায় করতে হবে। 


আরও খবর



সাহিত্যের আলো ছড়াচ্ছে বরিশাল থেকে প্রকাশিত অবেলার ডাক

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image
বরিশাল প্রতিনিধিঃঅবেলার ডাক সবার জন্য সাহিত্য ম্যাগাজিন নামে একটি লিটল ম্যাগাজিন গত ২০২৩ সালের মাঝামাঝি থেকে বিভাগীয় শহর বরিশাল থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। এরই মধ্যে ম্যাগাজিনটি দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সাহিত্য প্রেমীদের কাছে হয়ে উঠেছে অনেক বেশি জনপ্রিয়। দেশের অসংখ্য লেখক, কবি ও সাহিত্যিকরা তাদের লেখনির মাধ্যমে অবেলার ডাক ম্যাগাজিনের প্রসারে কাজ করে যাচ্ছেন। এর আগে ম্যাগাজিনের ৫ম সংখ্যা প্রকাশ করেছে। ম্যাগাজিনের প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ রিসালাত মীরবহর এর কাছে ম্যাগাজিনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, নিজ ব্যাক্তিগত উদ্যোগে বাংলা সাহিত্য কে আরও বিস্তারের লক্ষ্যে প্রকাশনা ও সম্পাদনার কাজে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। তিনি আরও জানান, এতো অল্প সময়ে এতো বেশি লেখকের কাছ থেকে সাড়া পেয়ে সত্যিই তিনি অনেক কৃতজ্ঞ। এছাড়া তিনি আরও জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে ম্যাগাজিন প্রাকাশনা ও সম্পাদনার কাজটি ছিল আমার জন্য অনেক বেশি কঠিন। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংখ্য লেখক এই সময়ে তাকে বিভিন্ন পরামর্শ ও নির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে অবেলার ডাক ম্যাগাজিন প্রকাশের বিষয়ে ব্যপক অবদান রাখেন। এ বিষয়ে বলতে গিয়ে সম্পাদক রিসালাত মীরবহর বলেন, সত্যিই আমি অনেক বেশি কৃতজ্ঞ এসব গুণী লেখক, কবি ও সাহিত্যিকদের নিকট। ম্যাগাজিনের প্রসারের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, অবেলার ডাক সবার জন্য সাহিত্য ম্যাগাজিনে নতুন লেখকের সংখ্যা আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া এর পাশাপাশি নিয়মিত লেখক সংখ্যাও পূর্বের তুলনায় অনেক বেড়েছে। যারা প্রতি সংখ্যায় নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন। ভবিষ্যতে আরও নতুনত্ব নিয়ে সবাইকে সাথে করে পথ চলতে চায় সবার জন্য সাহিত্য ম্যাগাজিন অবেলার ডাক। এজন্য সকল লেখক ও কবিদের কাছে সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তিনি।

আরও খবর