Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ১২ মৃত্যু, শনাক্ত ১৮৫২

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৮৭জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একইসঙ্গে এই সময়ে নতুন করে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৮৫২ জন রোগী।আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪২৭ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৪২৫ জন।মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৭ হাজার ৫৪৬ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ২ হাজার ১০৬ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ হাজার ৪৪০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৫৮ হাজার ৯১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৯৬ হাজার ৪১১ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৫০১ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৫০ হাজার ৮২ জন। ঢাকায় ৯৩ হাজার ৫২১ এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫৬১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ১২৮৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।


আরও খবর



দেশে গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার চালু করল হায়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে “হায়ার গ্রুপ গ্লোবাল লিডিং ডিজিটাল সার্ভিস সিস্টেম গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার (জিসিসি)” প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে গ্লোবালি সেরা অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হায়ার।বুধবার (১৭ এপ্রিল) গুলশান এভিনিউয়ের হায়ার বাংলাদেশ কর্পোরেট অফিসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই কাস্টমার কেয়ারের উদ্বোধন করা হয়।

জিসিসি হচ্ছে হায়ার গ্রুপের সবচেয়ে উন্নত গ্লোবাল ইন্টেলিজেন্ট ইন্টারেক্টিভ সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম, যা বিশ্বব্যাপী অগ্রণী ডিজিটালাইজড সিস্টেম। জিসিসি চালু হওয়ার পর, হায়ারের গ্রাহকরা ফোন, ইমেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মতো একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে সহজেই পরিষেবা পেতে পারেন। হায়ার সার্ভিস টিম অন-সাইট সার্ভিস টেকনিশিয়ানদের জন্য আরও ভালো প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষ এবং প্রতিক্রিয়াশীল পরিষেবা প্রদান করবে, ফলে প্রযুক্তিবিদরা হায়ার গ্রাহকদের আরও দ্রুত ও দক্ষভাবে পেশাগতভাবে পরিষেবা দিতে  সক্ষম হবে। জিসিসি সিস্টেম পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়াটিকে আরও স্বচ্ছ এবং দৃশ্যমান করে তুলবে, গ্রাহক অভিযোগের পুরো প্রক্রিয়াটি ট্র্যাক করতে এবং সন্তুষ্টি না হওয়া পর্যন্ত রিয়েল টাইমে আপডেট পেতে পারেন।জিসিসি সিস্টেম চালু করে বিশ্বের অনেক দেশে হায়ার গ্লোবালের সেরা গ্রাহক সমাধান হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হায়ার ইন্ডিয়া, হায়ার পাকিস্তান, হায়ার থাইল্যান্ড এবং আরো অনেক দেশে। সেরা পরিষেবার অভিজ্ঞতা এবং সর্বোত্তম প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার লক্ষ্যে এবার হায়ার বাংলাদেশে জিসিসি চালু করাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

হায়ার গ্রুপ ওভারসিজ সার্ভিসের জেনারেল ম্যানেজার মিঃ ওয়াং ইয়ান তার বক্তিতায় বলেন, জিসিসি প্রকল্প হায়ারের পরিষেবার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ এবং পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বিদেশে প্রায় বিশ বছরের উন্নয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, হায়ার ব্যবহারকারীদের দ্রুত এবং উচ্চ-মানের পরিষেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ৫০ টিরও বেশি দেশে স্থানীয় বিক্রয়োত্তর পরিষেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য পরিষেবাটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টাচপয়েন্ট এবং গ্রাহকদেরও হায়ার-এর যত্নের অভিজ্ঞতা  নেওয়ার একটি সুযোগ৷

হায়ার বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিএমডি মিঃ ওয়াং শিয়াংজিন তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের কোম্পানি কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট নীতি মেনে চলে। আমাদের কাছে গ্রাহকের সন্তুষ্টিই প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার এবং আন্তরিক চিরকাল। আমরা ব্যবহারকারীর চাহিদাকে সর্বদা প্রথম অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করি। আমরা ডিজিটালাইজেশন এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে সর্বোত্তম পরিষেবার অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্য রাখছি।হায়ার একটি উদীয়মান বাজার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি গত তিন বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।

হায়ার বাংলাদেশ ‘সিনসিয়ার ফরএভার’ কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করে এবং ‘কেন্দ্রিয় গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও ব্র্যান্ডের সুনাম তৈরি পরিষেবা নীতি মেনে চলে। ডিজিটাল পুনরাবৃত্তি এবং আপগ্রেডিংয়ের মাধ্যমে, প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের দ্রুত, দক্ষ,এবং এককালীন পরিষেবা প্রদানের জন্য একটি পেশাদার, ব্র্যান্ডেড, এবং ভিন্নমাত্রার পরিষেবা ব্যবস্থা তৈরি করেছে।হায়ার বাংলাদেশে বিশাল গ্রাহকশ্রেণির জন্য আরও ভাল পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। ফলে ‘গুড কোয়ালিটি’  এবং ‘গুড সার্ভিস’ হায়ারের একটি সমার্থক শব্দ হয়ে উঠছে।


আরও খবর



মোবাইলের অডিওকে উন্নত করতে ইনফিনিক্স ও জেবিএল-এর পার্টনারশিপ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:বিশ্বখ্যাত অডিও ব্র্যান্ড জেবিএল-এর সঙ্গে আবারও একসঙ্গে কাজ শুরু করেছে ট্রেন্ডি প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স। পার্টনারশিপটি দুই প্রতিষ্ঠানের জন্যই একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। ফলে, সাউন্ড বাই জেবিএল-এর মাধ্যমে ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজের ফোনগুলোতে উন্নত অডিও অভিজ্ঞতা পাবেন গ্রাহকরা।

এই পার্টনারশিপের পর আরও উন্নত মানের সাউন্ডের জন্য স্পিকার ও হেডফোন আউটপুটকে বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। ইনফিনিক্স নোট ৩০ সিরিজে এই পার্টনারশিপ তুমুল সাফল্য পেয়েছিল। তার পথ ধরেই, নতুন এই পার্টনারশিপ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। 

জেবিএল-এর অ্যাকুস্টিক ডিজাইন, উন্নত অডিও প্রসেসিং অ্যালগরিদম এবং আধুনিক ড্রাইভার প্রযুক্তি সেরা মানের হার্ডওয়্যার নিশ্চিত করে। এতে ইনফিনিক্স ডিভাইসে পাওয়া যাবে নির্ভরযোগ্য সাউন্ড সিস্টেম।

এই পার্টনারশিপের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো- নোট ৪০ সিরিজের ফোনে ডুয়েল জেবিএল স্পিকারের অন্তর্ভুক্তি। চমৎকার, থ্রিডি সাউন্ডের অভিজ্ঞতা দিতে এই ডুয়েল স্পিকার ডিজাইন করা হয়েছে। এতে আরও আছে ডিপ বেইজ ইফেক্টসহ ৫৮% উন্নত বেইজ পারফরম্যান্স।

নোট ৪০ সিরিজের ফাইভ-ম্যাগনেট সাউন্ড ইউনিট নির্ভরযোগ্য সাউন্ডের ক্ষেত্রে একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে। এটি মিউজিক, ভিডিও ও গেমিংয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।

তাছাড়া, ইনফিনিক্সের নিজের তৈরি এআই অ্যালগরিদমযুক্ত ডাবল মাইক্রোফোন সিস্টেম কোলাহলপূর্ণ পরিবেশেও পরিষ্কার ভয়েস ক্যাপচার নিশ্চিত করে। ফিচারটি গেমারদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী। ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েজ থাকলেও গেমিংয়ের সময় তারা টিমের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন নির্বিঘ্নে।

গত মার্চ থেকে বাংলাদেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজের নোট ৪০ ও নোট ৪০ প্রো স্মার্টফোন দুটি।

নোট ৪০ প্রো ফোনের ৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার সংস্করণটির মূল্য ৩০,৯৯৯ টাকা এবং ১২ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার সংস্করণটির মূল্য ৩৪,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি র‍্যাম ও ২৫৬ জিবি ধারণক্ষমতার নোট ৪০ ফোনটির মূল্য ২৬,৯৯৯ টাকা।


আরও খবর



নতুন বছর অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করে বলেছেন, বাংলা নতুন বছর ১৪৩১ আমাদেরকে জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ, উগ্রবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে।

রোববার (১৪ এপ্রিল) বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘শুভ নববর্ষ’ ১৪৩১। উৎসবমুখর বাংলা নববর্ষের এই দিনে আমি দেশবাসীসহ সব বাঙালিকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।’

শেখ হাসিনা বলেন, পহেলা বৈশাখ বাংলা সনের প্রথম দিন। এটি সর্বজনীন উৎসব। এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় নতুন বছরকে। আবহমান কাল ধরে নববর্ষের এই উৎসবে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সমগ্র জাতি জেগে ওঠে নবপ্রাণ স্পন্দনে, নব-অঙ্গীকারে। সারা বছরের দুঃখ-জরা, মলিনতা ও ব্যর্থতাকে ভুলে বাঙালি রচনা করে সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য, আনন্দ ও ভালোবাসার মেলবন্ধন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্যে ‘পহেলা বৈশাখ’ বিশেষ স্থান দখল করে আছে। বাংলা নববর্ষ পালনের সূচনা হয় মূলত মুগল সম্রাট আকবরের সময় থেকে। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সম্রাট আকবর ‘ফসলি সন’ হিসেবে বাংলা সন গণনার যে সূচনা করেন, তা কালের পরিক্রমায় সমগ্র বাঙালির কাছে অসাম্প্রদায়িক চেতনার স্মারক উৎসবে পরিণত হয়েছে। পহেলা বৈশাখ বাঙালিয়ানার প্রতিচ্ছবি। এই উদযাপন আমাদের শেকড়ের সন্ধান দেয়, এর মধ্য দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় জাতিসত্তার পরিচয়।

তিনি বলেন, বাঙালির প্রতিটি ঘরে, জনজীবনে এবং আর্থসামাজিক সংস্কৃতিতে পহেলা বৈশাখ এক অনন্য উৎসব। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে হালখাতার পাশাপাশি যাত্রাগান, পালাগান, পুতুলনাচ, অঞ্চলভিত্তিক লোকসংগীত, খেলাধুলাসহ বিভিন্ন পসরা নিয়ে মেলার বর্ণিল আয়োজনের মাধ্যমে যেমন লোকজ-সংস্কৃতি প্রাণ ফিরে পায় তেমনি দেশের অর্থনীতি তথা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমৃদ্ধ হয়, ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ পূর্ণপ্রাণ নিয়ে অবারিতভাবে বেড়ে ওঠার বাতায়ন। এটি ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করতে শেখায়। অসাম্প্রদায়িকতার চর্চা ও অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পহেলা বৈশাখ আমাদের মনে আনে নতুন তেজ। একারণেই আমরা দুর্বার প্রতিরোধে রুখে দিতে পেরেছি পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক অপশক্তিকে, যারা বাঙালির ঐতিহ্য নস্যাৎ করতে চেয়েছিল।

তিনি বলেন, আত্মপরিচয় ও স্বীয় সংস্কৃতির শক্তিতে বলিয়ান হয়ে আমরা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম মুক্তির সংগ্রামে। সংস্কৃতি ও রাজনীতির মিলিত স্রোত পরিণত হয়েছিল স্বাধিকার ও স্বাধীনতার লড়াইয়ে। এভাবেই বিশ্বের বুকে অভ্যুদয় ঘটেছে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের।

ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি লালনের মাধ্যমে বিশ্বসমাজে বাঙালি শ্রেষ্ঠ জাতি হয়ে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় ইউনেস্কো ২০১৬ সালে পহেলা বৈশাখের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’কে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। নববর্ষের-এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি সারাবিশ্বের বাঙালির জন্য নিঃসন্দেহে বিরাট অর্জন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক, উদারনৈতিক, জাতীয়তাবাদী ও গণতন্ত্রের ভাবাদর্শে আজীবন যে সংগ্রাম করে গেছেন তার মূলমন্ত্র জাতিগত ঐতিহ্য ও অহংকার। একারণেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং দেশ পুনর্গঠনে কাজ করেছে তাঁর অভিন্ন চেতনা। আমরা বীরের জাতি, এ জাতিকে কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না। কাল থেকে কালান্তরের পথ পরিক্রমায় বাঙালির অর্জন ও অগ্রগতি চির ভাস্বর হয়ে থাকবে, এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

তিনি বলেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ তথা উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে সক্ষম হব ইনশাআল্লাহ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসুন আমরা বিগত বছরের গ্লানি, দুঃখ-বেদনা, অসুন্দর ও অশুভকে ভুলে গিয়ে নতুন প্রত্যয়ে, নতুন উদ্যমে সামনে এগিয়ে চলি। সুখী, শান্তিময়, আনন্দপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি। বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এই হোক আমাদের অঙ্গীকার। কবিগুরুর ভাষায়...

‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা। রসের আবেশরাশি শুষ্ক করি দাও আসি, আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক। এসো হে বৈশাখ এসো, এসো...’


আরও খবর



থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের ব্যাংকক পৌঁছেছেন। বুধবার (২৪ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুর আনুমানিক ১টা ৮ মিনিটে ব্যাংককের ডং মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

সকাল ১০টা ১২ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে থাইল্যান্ডের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে ঢাকা ত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছয় দিনের সরকারি সফরে ব্যাংকক গেলেন।

এর আগে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা লেখক মো. নজরুল ইসলাম প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট সকাল ১০টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা জানান। স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে ব্যাংককের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিমানটির অবতরণের কথা রয়েছে।

২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার থাইল্যান্ড সফর উপলক্ষে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, এটি একটি দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উভয় সফর। এই সফর উভয় পক্ষের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এতে দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের (বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড) মধ্যে সহযোগিতার নতুন জানালা উন্মোচিত হবে।

গত জানুয়ারিতে সরকার গঠনের পর এটিই হবে প্রধানমন্ত্রীর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করবেন এবং জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেবেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনার অভিপ্রায়পত্রসহ বেশ কিছু সহযোগিতার নথিতে স্বাক্ষর করবে।


আরও খবর



নাসিরনগর থেকে ২৭ টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৩৯জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর থানার সিভিল টিমের পাঁচ সদস্য মিলে গতকাল বিকেলে উপজেলার ধরমন্ডল ইউনিয়নে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সাবেক চেয়ারম্যান বাহার উদ্দিন চৌধুরীর বাড়ি নিকট প্রথম  ব্রীজের উপর থেকে মোঃ রুবেল মিয়া ২৫ কে আটক করে তার কাছে ব্যাগে থাকা ২৭ টি চোরাই মোবাইল উদ্ধার করা হয়। 

ওই সিভিল টিমের সদস্যরা হলেন,নাসিরনগর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার এস আই রূপন নাথ,এ এস আই সফিকুল ইসলাম, এ এস আই মোঃ কামরুল হোসেন,কনস্টেবল জাফর ও কনস্টেবল রানা দাস।এর পূর্বেও ওই টিমের সদস্যরা মাদক,অস্ত্র,ডাকাতি মামলার সাজা প্রাপ্ত আসামীদের গ্রেপ্তার করে বিভাগীয় পুরুস্কারে ভূষিত হয়েছেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর