Logo
আজঃ রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩
শিরোনাম

২৩ নভেম্বর ১০২ ইয়াবা ব্যবসায়ীর মামলার রায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১৯৯জন দেখেছেন

Image

টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি: আত্মসমর্পণ করা ১০২ জন ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আগামী ২৩ নভেম্বর মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেছেন আদালত। এ সময় আদালতে উপস্থিত ১৮ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল এই রায়ে তারিখ ঘোষণা করেন। মামলাটির রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত ৩০ অক্টোবর ১০২ জন ইয়াবা ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে হওয়া মামলাটির সাক্ষ্য নেওয়া শেষ হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা টেকনাফ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) এবিএমএস দোহা সর্বশেষ সাক্ষী দেন। বর্তমানে মামলার সব আসামি জামিনে আছেন।

তিনি আরও জানান, ২০১৯ সালে টেকনাফ সদরের টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে ১০২ জন ইয়াবা ব্যবসায়ী আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তিন লাখ ইয়াবা, ৩০টি দেশীয় বন্দুক ও ৭০ রাউন্ড গুলি জমা দেন তারা। ওই দিনই তাদের আসামি করে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে মামলা হয়। মামলার বাদী ছিলেন টেকনাফ থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) শরীফ ইবনে আলম।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয় পরিদর্শক এবিএমএস দোহাকে। মামলা করার দিনই আদালতের মাধ্যমে সব আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কক্সবাজার জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।


আরও খবর



জয় বাংলা কনসার্টে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

বাসস: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ স্মরণে আয়োজিত জয় বাংলা কনসার্টে আজ বুধবার যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী কাতারের দোহায় স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি ৫: সম্ভাবনা থেকে সমৃদ্ধির দিকে) পঞ্চম জাতিসংঘ সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বিকেলে ঢাকায় ফেরেন।

রাজধানীর ছিদ্দিকবাজারে একটি ভবনে গতকাল মঙ্গলবারের বিস্ফোরণে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আজ ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে কনসার্ট শুরু হয়।

সিআরআই’র যুব প্ল্যাটফর্ম ইয়াং বাংলা কোভিড-১৯ মহামারির জন্য গত দুই বছর ছাড়া ২০১৫ সাল থেকে সপ্তমবারের মতো জয় বাংলা কনসার্টের আয়োজন করেছে। মূলত নতুন প্রজন্মের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা জাগ্রত করা জন্যই এই কনসার্ট আয়োজন করা হয়।

সাধারণত প্রতি বছর ৭ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়। তবে পবিত্র শবে বরাতের কারণে এ বছর অনুষ্ঠানটি ৮ মার্চ স্থানান্তর করা হয়েছে।

কনসার্টে স্বনামধন্য স্থানীয় ব্যান্ড আর্টসেল, এভয়েড রাফা, লালন, চিরকুট, ক্রিপ্টিক ফেট, কার্নিভাল, মেঘদল, নেমেসিস এবং আরেক্টা রক ব্যান্ড পরিবেশন করে।


আরও খবর



ইরানে মেয়েদের স্কুলে ফের বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগ, বিক্ষোভে অভিভাবকরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইরানের পাঁচ প্রদেশে বিভিন্ন মেয়েদের স্কুল আবারও বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনা ঘটেছে। এতে কয়েক ডজন ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় মিডিয়ার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, গতকাল শনিবার দেশটির ৩১টি প্রদেশের মধ্যে অন্তত ১০টি প্রদেশের ৩০টির বেশি স্কুলে বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগ করা হয়েছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা স্কুলে জড়ো হয়েছেন এবং তাদের বাচ্চাদের বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়া কিছু শিক্ষার্থীকে বাস ও এ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে।

এ ঘটনায় প্রতিবাদে নেমেছে অভিভাবকরা। এক ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শনিবার পশ্চিম তেহরানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাইরে অভিভাবকরা জড়ো হয়েছেন। পরবর্তীতে এটি সরকারবিরোধী বিক্ষোভে রুপ নেয়। এছাড়া তেহরানের আরও দুই জায়গায় এবং ইসফাহান ও রাস্ত শহরেও বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে।

তাসনিম ও মেহের সংবাদসংস্থা শনিবারের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, হামেদান, জাঞ্জান, পশ্চিম আজারবাইজান, ফার্স ও আলবোর্জ প্রদেশে মেয়েদের স্কুলে বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনা ঘটেছে।

তবে শুক্রবার ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বিষাক্ত গ্যাস প্রয়োগের ঘটনাকে শত্রুদের চক্রান্ত বলে উল্লেখ করেছেন। দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শনিবার বলেছেন, তদন্তকারীরা সন্দেহজনক নমুনা পেয়েছেন, সেসব পরীক্ষা করা হচ্ছে।


আরও খবর



সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন বাতিল চায় বিএনপি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ মার্চ ২০২৩ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ দাবি জানান। পাশাপাশি নির্বাচন ঘিরে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে প্রধান বিচারপতির উদ্যোগ চান তিনি।

আজ শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ দাবি করেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই সম্ভব নয়। এদের চরিত্র হয়ে গেছে যে, তারা জোর করে সব কিছু দখলে করে নিবে। যখনই তারা ক্ষমতায় থাকবে, আর সে সময় যেখানেই নির্বাচন হবে, সব নির্বাচনই তারা নিয়ন্ত্রণে নেবে এবং তাদের প্রার্থীদের জয়ী ঘোষণা করবে। সুতরাং কোনো মতেই এ সরকারের অধীনে গণতান্ত্রিক নির্বাচন সম্ভব না।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ আজ এমন একটি দেউলিয়া দলে পরিণত হয়েছে যে- আইনজীবী সমিতির নির্বাচনেও পুলিশ, বহিরাগতদের ব্যবহার করে নিজেদের প্রার্থীদের বিজয়ী ঘোষণা করতে হয়। এটা বড়ই লজ্জার বিষয়। আমি প্রত্যাশা করি প্রধান বিচারপতি যিনি রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ বিচারালয় সুপ্রিম কোর্টের পবিত্রতা রক্ষায় এগিয়ে আসবেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ‘একতরফা’ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল ও নতুন নির্বাচনের দাবিও জানান বিএনপি মহাসচিব।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আইনগতভাবে কোনো নির্বাচন না হলেও নির্বাচনের নাটক সাজিয়ে একতরফাভাবে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের অবৈধভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। আমি অবিলম্বে সুপ্রিম কোর্টে যে তথাকথিত নির্বাচন হয়েছে তা বাতিল করে, আবারও নতুন ভাবে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোট ডাকাতিতে আওয়ামী লীগের যে চরিত্র, সেই মুখোশ আরেকবার উন্মোচিত হলো।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা কল্পনাও করতে পারি না সুপ্রিম কোর্টে পুলিশ ঢুকে আইনজীবীদের আক্রমণ করবে। আমরা যখন ছাত্র ছিলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কোনোদিন পুলিশ অ্যালাউ করতেন না। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ সবচেয়ে বেশি তাণ্ডব চালায়। এতোদিন সুপ্রিম কোর্ট বাইরে ছিল, কারণ সেখানে আমরা বিচারপ্রার্থী হই, মনে করতাম পুলিশ আমাকে এখানে কিছু করবে না। অথচ সেই জায়গাটাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে গেল। এটা ছোট কথা নয়, হালকা করে দেখার বিষয় নয়।

বিএনপি মহাসচিব প্রশ্ন করে বলেন, ‘এসব ঘটনায় রাষ্ট্রের চরিত্র কী দাঁড়াচ্ছে? আমরা যেটা বলছি যে, এটা একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে তারই প্রমাণ দেখা গেলো।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আবারও পূনর্ব্যক্ত করতে চাই যে, এখন রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিভাগে যারা দায়িত্বরত রয়েছেন, কর্মরত রয়েছেন তাদের পবিত্র কর্তব্য এই রাষ্ট্রকে রক্ষা করা। আমি বাংলাদেশকে রক্ষায়, এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে রক্ষায় সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাবো।

তিনি বলেন, ‘আমরা বার বার বলে এসেছি যে, বাংলাদেশ এখন আর সত্যিকার অর্থে কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নেই। দেশে যত গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে সবই আওয়ামী লীগ সরকার পরিকল্পিতভাবে ধবংস করে দিচ্ছে। তার ন্যাক্কারজনক উদারহরণ আমরা সর্বোচ্চ আদালতে দেখলাম। আওয়ামী লীগ মধ্যযুগীয় কায়দায় পুলিশ বাহিনীকে ব্যবহার করে পূর্বের সুনাম ধ্বংস করে দিয়েছে। আওয়ামী লীগ দেশে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়, বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ করায়াত্ব করে নিয়ে এখন বারগুলোকেও জোর করে দখল করে নিতে চায়।’

সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সহ দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু ও বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



মাংসের দাম না কমলে আমদানি করা হবে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মার্চ 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে গরু ও মুরগির দাম না কমলে আমদানি করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, দুবাইয়ে আমদানি করা মাংস বিক্রি হয় ৫০০ টাকা কেজি দরে। আর দেশে গরুর মাংস কিনতে হয় ৭৫০ টাকায়। তাই দাম না কমলে ব্রয়লার মুরগি ও গরুর মাংস আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হবে।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে পবিত্র রমজান উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি, মজুত, সরবরাহ, বাজার পরিস্থিতি ও বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।  

এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, এম এ মোমেন, বাংলাদেশ দোকান মা‌লিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন ও নিত্যপণ্যের ব্যবসা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংগঠনের নেতাসহ বাজার কমিটির সভাপতিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘আমরা আইন মেনে ব্যবসা করব। সরকার আইন তৈরি করলে তার প্রতি সবাইকে শ্রদ্ধাশীল থাকা উচিৎ। ভোজ্যতেল, খেজুর, তেল, চিনিসহ ৬ ধরণের পণ্য সর্বোচ্চ মজুদ রয়েছে। চিনিও ব্যাপক মজুদ রয়েছে। এ সব পণ্যে রমজানে কোনো সমস্যা হবে না।

তিনি আরও বলেন, ‘সরকার সিরিয়াস মনিটরিংয়ের মধ্যে আছে। কোনো বাজারে বেশি মূল্য রাখা হলেই সরকার বাজার কমিটি বাতিল করবে। একই সঙ্গে দাম বেশি নেওয়া প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সও বাতিল করবে সরকার। আমরা চাই না রোজায় দাম বেশি নেওয়ার কারণে কেন ব্যবসায়ীর লাইসেন্স বাতিল হোক বা কাউকে আটক করা হোক।

ব্যবসায়ীদের বেশি মুনাফা না করার আহ্বান জানিয়ে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আপনাদের সমস্যা থাকতে পারে, তবে সমস্যাটি আমাদের জানাবেন। আমাদের সেলে জানান আমরা সমস্যা নিয়ে কথা বলব। আমাদের টিমও বাজার মনিটরিং এ থাকবে। বাজারে খেজুর চাহিদার তুলনায় বেশি আছে। বাজারে চাহিদার পর্যাপ্ত রয়েছে ছোলা, পামওয়েল, সয়াবিনসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য।

এছাড়া রমজানে ব্যবসায়ীদের বাজার স্থিতিশীল রাখতে এফবিসিসিআই সভাপতি অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, ‘রমজানে ধর্মীয় অনুভূতির ব্যাপার রয়েছে। তাই আপনারা বাজারে কোনো অস্থিরতা তৈরি করবেন না। অন্তত রমজান মাসে আপনারা সহযোগিতা করবেন।

এফবিসিসিআই’র পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতিসহ রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা ও পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীরা মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নির্বাচনে আসার বিষয়ে মুরব্বিয়ানা করতে পারে না ইসি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ মার্চ ২০২৩ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে নির্বাচন কমিশন মুরব্বিয়ানা করতে পারে না; শুধু সবাইকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানাতে পারে বলে সাফ জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

জাতীয় ভোটার দিবস উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার সকালে নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।

সিইসি বলেন, ‘আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০। তবে ভোটের লাইন বাড়ানোর জন্য কেন্দ্রে আসার প্রথম দায়িত্ব ভোটারদের। নির্বাচন কমিশন ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসতে পারবে না।

হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা যদি হয়, তাহলে রাজনৈতিক দলগুলোর একটা দায়িত্ব রয়েছে। তাদের সে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আমরা ভোটটা আয়োজন করব। আমরা আপনাদের ব্যালট পেপার সাপ্লাই করব, বক্স সাপ্লাই করব এবং আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক যে সংস্থাগুলো আছে আমরা তাদের স্ট্রিকলি বলে থাকি, আপনারা ভোটকেন্দ্রের চারপাশে প্রত্যাশিত আইন-শৃঙ্খলা এবং অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করার চেষ্টা করবেন। তাই দায়িত্বটি কার? দায়িত্বটি সামগ্রিক সমন্বয়ের। এটা আপনাদের অনুধাবন করতে হবে। এককভাবে এই দায়িত্ব কখনোই নির্বাচন কমিশনের নয়।

আগামী ভোট ২০১৪ আর ২০১৮ সালের মতো হবে না, আপনারা কেন এতো আশাবাদী- একজন সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, ‘ওই সমস্ত প্রশ্নে আমি কোনো মন্তব্য করবো না। ’১৮ এবং ’১৪ সালে কী হয়েছে সেগুলো আমরা দেখব না। আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি। আমাদের জন্য আপনাদের শুভ কামনা রাখবেন, যেন আমরা আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্বটা আগামীতে সুচারুরূপে পালন করতে পারি।

দলগুলো কী ভোটের দিকে এগোচ্ছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা আগেও বলেছি, তাদের প্রতি আমরা বারবার আবেদন জানাচ্ছি আপনারা আসুন, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন। আপনাদের মধ্যে যদি মত-পার্থক্য থাকে, সেটা আপনারা নিরসন করার চেষ্টা করুন। কারণ নির্বাচন কমিশন মুরুব্বিআনা করতে পারবে না। কিন্তু আমরা বিনীতভাবে সকল রাজনৈতিক দলকে বলব, আপনারা যে কোনো প্রকারেই হোক, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুন এবং নির্বাচনে অংশগ্রহন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভারসাম্য সৃষ্টি করুন। যাতে এই ভারসাম্যের মাধ্যমে ভোটকেন্দ্রে এক ধরনের নিরপেক্ষতা এবং যথার্থতা প্রতিষ্ঠিত হয়।


আরও খবর