Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

২ বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার নতুন তারিখ ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ২৮২জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:চট্টগ্রাম ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে স্থগিত হওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম চারটি বিষয়ের জন্য নতুন তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ নতুন এ তারিখ ঘোষণা করে।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষ জানায়, স্থগিত হওয়া প্রথম চারটি বিষয়ের পরীক্ষা যথাক্রমে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর, ১ অক্টোবর, ৩ অক্টোবর ও ৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।

অন্যদিকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানায়, মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে স্থগিত হওয়া আলিম পরীক্ষার প্রথম চারটি বিষয়ের পরীক্ষা যথাক্রমে ১ অক্টোবর, ৩ অক্টোবর, ৫ অক্টোবর ও ৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, গত শুক্রবার প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে আসন্ন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা পেছানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।


আরও খবর



হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার করবে উৎকর্ষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার করবে অন্যরকম গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান উৎকর্ষ। এর মাধ্যমে কনটেইনার টেকনোলজির সাহায্যে দ্রুত ও দক্ষতার সাথে ব্যাকএন্ড সিস্টেমের কাজকে ত্বরান্বিত করবে প্রতিষ্ঠানটি। এ লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যতম তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সাথে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে অন্যরকম গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান উৎকর্ষ ও কর্পোরেট প্রযুক্তি লিমিটেড।  

ঢাকায় হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া ক্লাউড বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ঝিফ্যাং ও উৎকর্ষের হেড অব ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলিজ আব্দুল হাদি। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই চুক্তির আওতায়, ক্লাউড কনটেইনার ইঞ্জিন (সিসিই ক্লাস্টার), ইলাস্টিক ক্লাউড সার্ভার (ইসিএস), ইলাস্টিক আইপি (ইআইপি) ও রিলেশন ডাটাবেসেস সার্ভিস (আরডিএস)-সহ উন্নতমানের ক্লাউড সেবা সরবরাহ করবে হুয়াওয়ে। এই সেবা উৎকর্ষের পরিচালনার দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ডেটা বিশ্লেষণে সহযোগিতা করবে। এর ফলে কার্যকর কৌশলের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা আরও সম্প্রসারণ করা সম্ভব হবে। 

হুয়াওয়ের এই সলিউশন সিস্টেমের সক্ষমতা ও নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি করে গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন সেবার নিশ্চয়তা দেবে। উন্নত ক্লাউড প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎকর্ষ পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্রুত গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ ও প্রয়োজন অনুযায়ী অফারের জন্য তথ্য বিশ্লেষণ করে গ্রাহক সেবার অভিজ্ঞতাকে পরিবর্তন করতে সক্ষম হবে। 

সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ের সাউথ এশিয়া ক্লাউড বিজনেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ঝিফ্যাং বলেন, “বাংলাদেশের বাজারে ক্লাউড প্রযুক্তির ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে এই সেবা প্রদানে হুয়াওয়ের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হয়েছে। স্থানীয় ও বহুজাতিক কোম্পানির পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ের ক্লাউড সেবা ব্যবহার হচ্ছে। আমার বিশ্বাস, এই চুক্তির ফলে উৎকর্ষ তাদের প্রতিষ্ঠানের সেবায় নতুন মাত্রা যোগ করার পাশাপাশি সহজ পরিচালন ও  দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে সক্ষম হবে। আর গ্রাহক-বান্ধব মনোভাব নিয়ে হুয়াওয়ে তাদেরকে সর্বোচ্চ সেবার নিশ্চয়তা দেবে।”

উৎকর্ষের হেড অব ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলিজ আব্দুল হাদি বলেন, “বাংলাদেশের এডটেক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের সুনাম রয়েছে। আমরা সব সময় আমাদের সেবার মান বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছি।  বর্তমান ব্যবসায়িক বাস্তবতায় ক্লাউড সলিউশন আমাদের পরিচালন সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। সে কারণেই আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের জন্য হুয়াওয়ের মতো বিশ্বখ্যাত ক্লাউড সলিউশনকে বেছে নিয়েছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই সলিউশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের এডটেক প্লাটফর্মগুলোর মধ্যে উৎকর্ষ প্রযুক্তিগত দিক থেকে অনেক এগিয়ে থাকবে। একইসঙ্গে আমার বিশ্বাস, হুয়াওয়ের ক্লাউড ডিপার্টমেন্টের স্থানীয় টিম সর্বোচ্চ দক্ষতার সাথে আমাদেরকে নিয়মিত সেবা প্রদান করবে।“

ক্লাউড সেবা প্রদান করার জন্য উৎকর্ষ ছাড়াও এর আগে হুয়াওয়ে অন্যরকম গ্রুপ, রকমারি, টেকশপ ও প্রহরির সাথে সমঝোতা চুক্তি করেছে। বর্তমানে দেশের ১০০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানকে ক্লাউড সেবা দিচ্ছে হুয়াওয়ে। এছাড়াও সরকারি, টেলকো ও বিভিন্ন বড় গ্রুপের চাহিদা অনুযায়ী হাইব্রিড ক্লাউড সলিউশন দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

ফ্রস্ট অ্যান্ড সালিভ্যান’স এমারজিং এশিয়া-প্যাসিফিক হাইব্রিড ক্লাউড মার্কেট রিপোর্ট ২০২২ অনুযায়ী, ক্লাউড সলিউশন প্রদানের দিক থেকে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে হুয়াওয়ে এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ, থাইল্যান্ড ও হংকংয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আর সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার বাজারে রয়েছে দ্বিতীয় অবস্থানে।


আরও খবর



সরাইল বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের নতুন কমিটির সভাপতি ফরিদ সম্পাদক রনি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৬২জন দেখেছেন

Image

রুবেল, সরাইল:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল সদর ইউনিয়নের বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড (সরাইল টু অরুয়াইল)  শ্রমিক ইউনিয়নের ২১ সদস্য বিশিষ্ট রোড পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।(যাহার রেজি নং- চট্র-২৫২৮ অন্তর্ভুক্ত )। উক্ত কমিটিতে সভাপতি পদে ফরিদ মিয়া ও সাধারন সম্পাদক পদে রনি কে মনোনীত করা হয়েছে। 

এ উপলক্ষ্যে রবিবার (২১ এপ্রিল) দিবাগত রাতে ৮টার দিকে সরাইল  বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড এর কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  হয়।

সত্য মনোনীত নতুন কমিটির সভাপতি  ফরিদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন  জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু), এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য দেন জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন  সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া,এতে স্বাগত বক্তব্য দেন বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের সদ্য মনোনীত সাধারন সম্পাদক রনি।  

এ সময় সভায়  জেলা সিএনজি মালিক সমিতির সহ-সাধারন সম্পাদক মো. জীবন মিয়া, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হামিদ মিয়া,  বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. হারুণ মিয়া,  বিশ্বরোড শাখা শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ আলম  সহ বিএডিসি  শ্রমিক ইউনিয়নের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে, জেলা কমিটির সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু) ও  সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়ন রোড পরিচালনা নতুন কমিটি  সত্য মনোনীত  সভপতি ও সাধারন সম্পাদকে নিকট কমিটি হস্তান্তর করেন।

উল্লেখ্য, বিএডিসি সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের দেওয়া দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু) ও সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া, গঠনতন্ত্রের ধারা ১৩ এর উপধারা "গ"  মতে ২১ সদস্য বিশিষ্ট বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শাখা কমিটি ২০/৪/২০২৪ ইং হইতে ১ বৎসরের জন্য অনুমোদন দেন।

   -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



তিতাস গ্যাসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ'র যুগান্তকারী পদক্ষেপ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১৮৯জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃপেট্রো বাংলার অধীনস্থ তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিস্ময়কর প্রতিভা এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবহারকারী ও দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কঠোর মনোভাব ও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করায় কোম্পানীর লোকসান কমে এসেছে বহুগুণ।রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের শহর এবং ময়মনসিংহে গ্যাস সরবরাহ করে তিতাস। তিতাস গ্যাসের আওতাধীন দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সঙ্গে জড়িত কিছু কর্মকর্তা,কর্মচারী ও ঠিকাদার।গত ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আলী ইকবাল মোহাম্মদ নুরুল্লাহর স্থলে প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্ ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে যোগদান করেন।সেই সময় থেকে অদ্যাবধি তিতাস গ্যাসের এমডি থাকা অবস্থায় বিভিন্ন কৌশলে সিষ্টেম লস কমাতে কাজ করে চলেছেন তিনি।প্রতিনিয়ত তাকে লড়াই করতে হয়েছে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও অবৈধ গ্যাস সংযোগের সাথে যুক্ত রাঘব বোয়ালদের সাথে। কখনো স্থানীয় প্রভাবশালী কখনো রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে কাজ করেছেন তিনি। দীর্ঘ দিন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লেগে থেকে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করেছেন।অন্যদিকে তিতাস গ্যাসের বিশাল অঙ্কের বকেয়া বিল আদায়ে গ্রাহককে সচেতন করা সহ বকেয়া আদায়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।এ কারণে তার শত্রুর কোনো অভাব নেই।অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে তিতাস গ্যাস কর্তৃক পরিচালিত এই অভিযানে যাদের স্বার্থহানি হয়েছে, সে সব স্বার্থান্বেষী মহল বা ব্যক্তি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নানা ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছে নানা মাধ্যমে।তবুও থেমে থাকেনি তার অগ্রযাত্রা। এ যাবত কালে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিষয়ে কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি তদন্ত কমিটি।তিনি তিতাস গ্যাস কোম্পানিকে ধ্যান জ্ঞান মনে করেন। গত ২ মার্চ শনিবার রাজধানীর ৩০০ ফুট সড়কে তিতাস গ্যাস কর্মচারীদের পিকনিকের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়লে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ এবং তার স্ত্রী দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত এক কর্মচারীর বাড়িতে গিয়ে ব্যাক্তিগতভাবে পাঁচ লাখ টাকা চিকিৎসার জন্য দেন। একজন মানবিক গুন সমৃদ্ধ কর্মবীর লোক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ। কোম্পানিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন তিনি।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে দায়িত্ব গ্রহণের পর এই পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদ করতে সক্ষম হয়েছেন বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক একইসঙ্গে ক্যাপটিভ পাওয়ার ও শিল্প সেক্টরে ও অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার রেকর্ড করেছেন তিনি, সিএনজি ফিলিং স্টেশনের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন, বকেয়া আদায়ে,নিয়েছেন নানা যুগান্তকারী উদ্যোগ।সব ধরনের অবৈধ গ্যাস–সংযোগ চিহ্নিত করে তা বিচ্ছিন্ন,বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা, সংস্থার হিসাব যাচাইয়ে অডিটর নিয়োগ সময় উপযোগী নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা হচ্ছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ জানান, তিতাসকে ঢেলে সাজানোর জন্য ইতিমধ্যে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,স্মার্ট বাংলাদেশকে সামনে রেখে জ্বালানি বিভাগ একটি রোড ম্যাপ তৈরি করবে। ইতোমধ্যেই , ৩৩৬ টি শিল্প সংযোগ অবৈধ লাইনের জন্য বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, ৪৭৫ টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে সংযোগ বিচ্ছিন্নের আওতায় আনা হয়েছে, ক্যাপটিভ পাওয়ার অবৈধভাবে ব্যবহার করত ৯৭ টি প্রতিষ্ঠান যেগুলো বন্ধ করা হয়েছে, অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করা ১৩ টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে। আবাসিক, বাণিজ্যিক, ইন্ডাস্ট্রি সমস্ত গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সংযোগ চেক করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।হাজার হাজার অবৈধ লাইন, শিল্পেও অবৈধ লাইন। অনেক বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যে গুলো এখনো বাকি আছে সেগুলোর বিরুদ্ধে শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে। সব সিএনজি স্টেশনের গ্যাস ব্যবহার নিয়ে অডিট করা হবে। আইন ও বিধি মানছে কি না, তা–ও দেখা হবে। তিতাসের সিস্টেম লস (কারিগরি ক্ষতি) ২২ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে।

ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জে ১২ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে যে প্রকল্পে আমরা সহযোগিতা পাচ্ছি এনডিবি ব্যাংক থেকে তারা ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে বাকি টাকা আমরা নিজেরা ইনভেস্ট করব, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা সহ আশেপাশের এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত হবে, ইন্ডাস্ট্রি যাতে নিরবিচ্ছিন্ন করা যায় সেখানে কিভাবে দ্রুত অটোমোশন আনতে পারি মিটারের আওতায় আনতে পারি সেজন্য তিতাস ইতিমধ্যে ৩০ লক্ষ প্রিপেইড মিটার ইনস্টলেশন করার জন্য এডিবি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং জাপান ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেছে, তারা আমাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য রাজি হয়েছে, এখন কনসালটেন্ট নিয়োগ করে এই বছরের মধ্যে টেন্ডারে চলে যাবে তিতাস।

এছাড়াও তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থাপক ও তদোর্ধ কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব উৎস থেকে তিতাস গ্যাস সংগ্রহ করে, সেখানে মিটার বসানো হয়েছে। এতে সিস্টেম লস কমে আসছে।প্রতিমন্ত্রী বলেন, অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে বিভিন্ন রকম বাধা এসেছে। এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নিজে। তাই কেউ পার পাবে না, কোনো বাধায় কাজ হবে না। গত দুই বছরে ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭০টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস। এর মধ্যে ৩৩৬টি শিল্প, ৯৭টি শিল্পের নিজস্ব উৎপাদিত বিদ্যুৎ (ক্যাপটিভ), ৪৭৫টি বাণিজ্যিক, ১৩টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ আছে। ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ লাইন অপসারণ করেছে তিতাস। একই সঙ্গে ৬০৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারের জন্য।

১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিতাস নদীর তীরে বিরাট একটি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৬৪ সালের ২০ নভেম্বর কোম্পানি আইনের আওতায় যৌথ তহবিল কোম্পানি হিসেবে তিতাস গ্যাস আত্মপ্রকাশ করে। শিল্প উন্নয়ন সংস্থা ৫৮ মাইল দীর্ঘ তিতাস ডেমরা সঞ্চালন পাইপ লাইন নির্মাণ করে দেয়ার পর১৯৬৮ সালের ২৮ এপ্রিল সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহার মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক শওকত ওসমানের বাসায় প্রথম আবাসিক গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের আবাসিক লাইনের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭২ সালে এক অধ্যাদেশ বলে তিতাস গ্যাসকে জাতীয়করণ করা হয়।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান।এই কোম্পানিকে লাভ জনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারলে একদিকে সরকার বিপুল অংকের রাজস্ব পাবে অন্যদিকে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।


আরও খবর



এনার্জিপ্যাকের সাথে চীনের আনহুই প্রাদেশিক গণ-কংগ্রেসের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চীনের আনহুই প্রাদেশিক গণ-কংগ্রেসের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল সম্প্রতি রাজধানীর তেজগাঁও এর এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি’র করপোরেট অফিস এনার্জি সেন্টার পরিদর্শন করেন। আনহুই প্রাদেশিক গণ-কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যান ওয়েই জিয়াওমিংয়ের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি সহ বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ ও চীনের সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর গুরত্বারোপ করেন।

পাশাপাশি চীনা প্রতিনিধিদল জাতীয় সংসদ, বিসিসিসিআই (বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি) ও ডিএনসিসি (ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন) পরিদর্শন করেন। উৎপাদন খাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে এনার্জিপ্যাকের কমিটমেন্ট হিসেবে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষায়িত যানবাহন (স্পেশাল পারপাস ভেহিকল) ও বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) অ্যাসেম্বল ও উৎপাদনের ওপর গুরুত্বারোপ করে জ্যাক ও হেলির মতো বৃহৎ চীনা প্রতিষ্ঠানের একমাত্র পরিবেশক হিসেবে এনার্জিপ্যাকের চলমান প্রকল্পগুলোর খুঁটিনাটি প্রতিনিধিদলের সামনে তুলে ধরা হয়।

এ বিষয়ে এনার্জিপ্যাকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হুমায়ূন রশিদ বলেন, “বাংলাদেশে আমরা জ্যাক ও হেলির একমাত্র পরিবেশক। আমরা গত প্রায় দুই দশক ধরে তাদের সাথে কাজ করছি এবং প্রতিনিয়ত তাদের নতুন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি আমাদের বাজারে নিয়ে আসছি। আমরা, ইতিমধ্যে বিশ্বখ্যাত হেলি ব্র্যান্ডের ইলেক্ট্রিক লিফটিং মেশিনারিজ আনতে সক্ষম হয়েছি। আগামীতে আরও নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসতে কাজ করে যাচ্ছি আমরা। খুব শীঘ্রই আমরা পরিবেশবান্ধব টেকসই বিদ্যুচালিত (ইলেকট্রিক) বাস ও ট্রাক বাজারে আনতে যাচ্ছি।”

উল্লেখ্য, দেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করার জন্য প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ পরিদর্শনের অংশ হিসেবে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরিদর্শনে বাংলাদেশে বিশেষ করে বিদ্যুৎচালিত গাড়ি, বাণিজ্যিক যানবাহন ও কৃষিপ্রযুক্তির মতো উৎপাদন খাতে আনহুই প্রদেশের বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়। এসময় ওয়েই জিয়াওমিং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্ক শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করায় বাংলাদেশের চীনা দূতাবাস ও বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) সমন্বয় ও প্রচেষ্টার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি জানান, বাংলাদেশ ও আনহুই প্রদেশের মধ্যে ২০২৩ সালে ৩১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়েছে এবং সামনে এই সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

দেশের বিভিন্ন সম্ভাবনাময় খাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রবল আগ্রহের বিষয়টি আনহুই প্রতিনিধিদলের এনার্জিপ্যাক অফিস পরিদর্শনের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পেয়েছে। ভবিষ্যৎ সহযোগিতার ক্ষেত্রে দুই পক্ষই তাদের আশাবাদ ব্যক্ত করেন, আগামীতে যা দুই দেশেরই আর্থিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে ভূমিকা রাখবে।


আরও খবর



সুনামগঞ্জে একদিনে ৪ জন সহ ৩ দিনে ৫জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জে একদিনে ৪ জনসহ গত ৩দিনে ৫জনের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ পৃথক স্থান থেকে মৃতদের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানোসহ পরিবারের নিকট হস্থান্তর করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- গতকাল বুধবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় জেলার শান্তিগঞ্জ উপজেলার শিমুলবাক ইউনিয়নের তেরহাল গ্রামের হাঁসের ধান খাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এঘটনায় প্রতিপক্ষের কিলঘুষিতে নোয়াব আলী (৫৮) নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে গত মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাতে তাহিরপুর উপজেলার টেকেরঘাট সীমান্তের বুরুঙ্গাছড়া এলাকা থেকে চোরাকারবারী রমিজ মিয়া (৫২) এর রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে ওইদিন রাতে মর্গে পাঠায় পুলিশ। সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী ও তার ছেলে রুবেল তাদের লোক দিয়ে প্রতিদিন ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চুনাপাথর ভাংগে। তাদের সাথে রমিজের ছেলে সাইদুল ও জড়িত। ভারত থেকে অবৈধ ভাবে পাচাঁরকৃত সেই চুনাপাথর বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজের পাশে নিয়ে মজুত করে। এছাড়া চাঁনপুর ও টেকেরঘাট সীমান্ত দিয়ে অবাধে কয়লা পাচাঁর করে বিভিন্ন ডিপুতে নিয়ে তারা মজুত করে। এরপর পুলিশ ও সাংবাদিকদের নামে ১টন চোরাই কয়লা থেকে ১হাজার টাকা, বিজিবির নামে ৭টাকাসহ ১ ঠেলাগাড়ি (৫ ফুট) চুনাপাথর থেকে ৩টাকা চাঁদা তুলে সোর্স আক্কল আলী। তার কথা মতো চাঁদা না দিলে ঘটে নানান বিপত্তি, চোরাকারবীদেরকে করা হয় হয়রানী।

এব্যাপারে মৃত রমিজের স্ত্রী জোসনা বেগম বলেন-সোর্স আক্কল আলীর কথা মতো চাঁদা না দেওয়ার কারণে সে সন্ধ্যা ৭টায় টেকেরঘাট পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ এএসআই জিয়াউর রহমানকে দিয়ে আমার স্বামীকে আটক করে। আমার স্বামী তাদের প্রতিবাদ করার করণে আক্কল আলী ও এএসআই জিয়া লাটি পেটা করাসহ কিলঘুষি মারে। এঘটনায় রমিজ মিয়ার নাক মুখ দিয়ে রক্ত বের হয়ে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে সোর্স আক্কল আলী পুলিশ নিয়ে মোটর সাইকেল যোগে পুলিশ ফাঁড়িতে চলে যায়। পরে রক্তাক্ত রমিজকে গুরুতর অবস্থায় স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষনা করে।

এব্যাপারে টেকেরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই জিয়াউর রহমান সাংবাদিকদের জানান- রমিজ মিয়া একটি মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামী। সে আমাদের আসার খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। সে পালানোর পর আমরা তাকে আর ধরতে পারিনি। কিছু সময় খোঁজাখুজি করে আমরা চলে আসি। তাকে মারধর করার প্রশ্নই উঠে না। অন্যদিকে এদিন রাত ১০টায় জামালগঞ্জ উপজেলার ভীমখালি ইউনিয়নের কলকতখাঁ গ্রামে মায়ের নামের জমির দখল নিয়ে ছোট ভাইয়ের ঘুষিতে আপন বড় ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। মৃত ভাইয়ের নাম- হাফিজ উল্লাহ (৩০)। অপর দিকে সন্ধ্যায় পাশের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া ইউনিয়নের মধুরাপুর গ্রামের মালেক নূর (৪৫) ও আব্দুন নূর (৪০) বজ্রপাতের শিকার হয়ে মৃত্যু বরন করেন। তারা হাওরে ধান মাড়াই করার সময় বজ্রপাতের শিকার হয়ে আহত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষনা করেন।

জামালগঞ্জ থানার ওসি দিলীপ কুমার, দিরাই থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, তাহিরপুর থানার ওসি নাজিম উদ্দিন ও শান্তিগঞ্জ থানার ওসি কাজী মোক্তাদির হোসেন পৃথক ঘটনায় ৫জনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর