Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

১৪ দলের বিক্ষোভ সমাবেশ বিকেলে

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ২৪০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে ১৪ দল। সোমবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল ৩টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে।

রোববার (২৯ অক্টোবর) ১৪ দলের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সোমবার বিকেল ৩টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপি-জামায়াত প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও পুলিশ হাসপাতালে হামলা, পুলিশ সদস্য হত্যা, সাংবাদিক নির্যাতন, যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় ১৪ দলের উদ্যোগে এক বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

এতে সভাপতিত্ব করবেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। সভায় কেন্দ্রীয় ১৪ দলের জাতীয় নেতারা, মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা এবং জাতীয় সংসদ সদস্যরা বক্তব্য রাখবেন।


আরও খবর

সাফল্য অর্জনকারী ৫ জয়িতার গল্প

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




গুলশানে বারের সামনে মারামারি, ৩ নারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি),রাজধানীর গুলশানে ক্যাফে সেলিব্রেটি বারের সামনে মারামারির ঘটনায় ৩ তরুণীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন আর রশীদ এ তথ্য জানান।

গ্রেপ্তার তরুণীরা হলেন- শারমিন আক্তার মিম, নুসরাত আফরিন বৈশাখী ও ফাহিমা ইসলাম।

ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, ক্যাফে সেলিব্রেটি বারের সামনের ঘটনায় গুলশান থানায় ভুক্তভোগী তরুণী রিতা আক্তার সুম্মি (২৫) মামলা দায়ের করেছেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযুক্ত ৩ নারীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।

প্রসঙ্গত, গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের রাতে গুলশানের ক্যাফে সেলিব্রেটি বার থেকে মদ খেয়ে বের হওয়ার সময় মারামারিতে জড়ায় একদল তরুণী। এ ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।


আরও খবর

সাফল্য অর্জনকারী ৫ জয়িতার গল্প

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




যামিনীপাড়া বিজিবি জোনের উদ্যােগে অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল  প্রতিনিধি:সীমান্ত সূরক্ষার পাশাপাশি বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। তাই পবিত্র মায়ে রমজান উপলক্ষে  খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার যামিনীপাড়া জোনের আওতায় হতদরিদ্র,  দুস্থ, অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

শুত্রুবার (২৯ মার্চ) পবিত্র মায়ে রমজান মাস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি ব্যাটালিয়ন সদরে দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন। 

যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) এর জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল আলমগীর কবির, পিএসসি বলেন,পার্বত্য এলাকায় স্থিতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখার লক্ষ্যে।যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরণের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে। এ বছর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ইফতার পার্টি আয়োজন না করার ব্যাপারে নির্দেশনা প্রদান করেছেন। তিনি বলেছেন, যাদের ইফতার পার্টি করার আগ্রহ ও সাধ্য আছে তারা যেন সেই ইফতার পার্টির টাকা নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে একাত্মতা পোষণ করে বিজিবি মহাপরিচালক বিজিবি'র সকল রিজিয়িন, সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণের নির্দেশনা প্রদান করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় যামিনী পাড়া বিজিবি জোনের আওতায় ১০০ জনকে ইফতার ও শুকনা রসদ (চাল, ডাল, চিনি) বিতরণ করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ ২০২৪ তারিখেও স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে যামিনীপাড়া ব্যাটালিয়ন (২৩ বিজিবি) কর্তৃক ১১৫ জন দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



দিনাজপুর গোর-এ শহীদ বড়ময়দানে দেশের সর্ববৃহৎ ঈদুল ফিতরের নামাজ সকাল ৯টায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

রিয়াজুল ইসলাম,দিনাজপুর প্রতিনিধি:আধুনিক স্থাপত্যশৈলী ও সোন্দর্যমন্ডিত এবং কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ দিনাজপুর গোর-এ শহীদ ময়দানে ঈদের দিন সকাল ৯টায় ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এবারও দুরদুরান্তের মুসুল্লিদের সুবিধার্থে চলবে দুটি বিশেষ ট্রেন সার্ভিস। এটিই দেশের সবচেয়ে বড় জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

দেশের সবচেয়ে বড় এই ঈদের জামাতে ইমামতি করবেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শামসুল হক কাসেমী। প্রবেশের জন্য মাঠের চারপাশে থাকছে ১৯টি তোরণ। মুসল্লিদের জন্য মাঠে ওজুখানা ও ভ্রাম্যমাণ টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে। ঈদের নামাজে আসা মুসল্লিদের জন্য তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে জেলা প্রশাসন। থাকছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যবেক্ষণ টাওয়ার।সিসিটিভি স্থাপনের পাশাপাশি থাকছে গোয়েন্দা নজরদারি। ঈদগাহের চারপাশে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশির ব্যবস্থা থাকবে। পুলিশের ড্রোন দিয়ে সাড়া মাঠ পর্যবেক্ষনে রাখা হবে। মাঠের আশপাশে সক্রিয় থাকবেন সাদা পোশাকে পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, আনসার সদস্যসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। ট্রাফিক ব্যবস্থা থাকবে শহরজুড়ে।

আজ মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় দিনাজপুর ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ ময়দান পরিদর্শন শেষে ঈদের জামাতের নিরাপত্তার বিষয়ে প্রেসব্রিফিং করবেন রংপুর বিভাগের র‌্যাব-১৩ প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্ণেল আরাফাত। রেলওয়ে সুত্র জানায়,দুরদুরান্তের মুসুল্লিদের সুবিধার্থে একটি ট্রেন ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদেরদিন ট্রেনটি ভোর ৫টায় ছেড়ে ঠাকুরগাঁওয়ের শিবগঞ্জ, পীরগঞ্জ, দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জ, মঙ্গলপুর ও কাঞ্চন ট্রেন স্টেশনে যাত্রা বিরতী দিয়ে সকাল সোয়া ৭টায় দিনাজপুর রেলওয়ে স্টেশনে আসবে। অপরদিকে আরেকটি পার্বতীপুরে সকাল ৬টায় ট্রেনটি ছেড়ে মন্মথপুর, চিরিরবন্দর, কাউগাঁওয়ে যাত্রাবিরতী দিয়ে সকাল পৌনে ৭টায় দিনাজপুর স্টেশনে এসে থামবে। ঈদের নামাজের পর সোয়া ৯টায় পার্বতীপুরমুখী ও সাড়ে ৯টায় ঠাকুরগাঁও মুখী ট্রেন দুটি দিনাজপুর রেল স্টেশন ত্যাগ করবে।

উপমহাদেশের সবচেয়ে বড়মিনার ও দেশের সবচেয়ে বড় ঈদগাহ মাঠের উপদেষ্টা জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম বলেন, আশা করি পবিত্র ঈদুল ফিতরে এই মাঠে এক সঙ্গে ৬ লক্ষাধিক মানুষ নামাজ আদায় করবে। বিশাল এই জামাতে দিনাজপুর ছাড়াও দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মুসল্লিরা যেন নামাজে অংশ নিতে পারেন এ জন্য প্রচার প্রচারণা ও নিরাপত্তার বিষয়ে বরাবরের মতোই জোর দেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, দিনাজপুর গোর-এ শহীদ বড় ময়দান প্রায় ২২ একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃত এ মাঠে আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে বৃহৎ ঈদ জামাতের লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আয়োজকরা।

ঐতিহাসিক দিনাজপুরের গোর-এ শহীদ বড় ময়দানের পশ্চিম প্রান্তে ২০১৫সালে এ ঈদগাহের নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় দেড় বছর পর এটি নামাজের জন্য পুরো প্রস্তুত হয়। ঈদগাহে রয়েছে ৫২টি গম্বুজের দুইধারে ৬০ফুট করে দুটি মিনার, মাঝে দুটি মিনার ৫০ফুট এবং প্রধান মিনারের উচ্চতা ৫৫ফুট। এসব মিনার আর গম্বুজের প্রস্থ ৫১৬ফুট। প্রত্যেকটি গম্বুজে রয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি সংযোগ। মিনার দুটির উচ্চতা ৫০ফুট, যে মেহরাবে খতিব বয়ান করবেন সেটির উচ্চতা ৫০ফুট। ৫২টি গম্বুজ ২০ফুট উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। গেট দুটির উচ্চতা ৩০ফুট।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যে ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ১২১ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে ছিল ঢাকা। এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। এ ছাড়া ১৬২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কোর ১৫৫। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

সাফল্য অর্জনকারী ৫ জয়িতার গল্প

রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪




খাগড়াছড়িতে ৫দিনব্যাপী বৈসাবী উৎসবের উদ্বোধন করলেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের পশ্চাদপদ মানুষকে উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত করতেই পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রেখেছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের সাথে আমাদের পার্বত্য মানুষের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য তুলে ধরতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। তিনি বলেন, আমরা চাই, সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করা।

 শুত্রুবার (৫এপ্রিল) খাগড়াছড়ি সদরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আয়োজিত ৫দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বৈসাবী উৎসব ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি এসব কথা বলেন।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপুর সভাপতিত্বে ২০৩ পদাতিক ব্রিগেড  খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান, ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি জেলার ডিজিএফআই কমান্ডার কর্ণেল আব্দুল্লাহ মো. আরিফ, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, খাগড়াছড়ি বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. নাজমুল হক,  খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.শানে আলম, খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক জিতেন চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

 প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন সম্প্রদায় আছেন যারা সংস্কৃতিমনস্ক সৃজনশীল কাজের প্রতি অনুরাগী। পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আলোকে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের ফলেই পার্বত্য অঞ্চলের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে।

জানিয়ে তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের কৃষ্টি সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও এর ধারা অব্যাহত রাখতেই রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা দেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত থেকে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে চাই। বিগত সময়গুলোতে আমাদের যে বৈষম্য বিরাজমান ছিল তা দুর করতে চাই। আগামিতে সাহস নিয়ে, শক্তি নিয়ে অদম্য গতিতে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, সম্প্রীতির বন্ধনে সকলে মিলে পাহাড়ে শান্তিপূণ সহাবস্থান ও সুসম বন্টন নিশ্চিত করবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশের উন্নয়ন কাজে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

 পাহাড়ীরা বর্ষবরণ উৎসব পালন করে বিভিন্ন নামে। কেউ বৈসু, কেউ সাংগ্রাই আবার কেউ বিজু। বর্ষবরণ উৎসবকে ত্রিপুরারা বৈসু, মারমারা সাংগ্রাই ও চাকমারা বিজু বলে অভিহিত করে এবং এগুলি বৈসাবি নামে পরিচিত। নতুন বছরের প্রথম দিন বর্ষবরণ উৎসব বৈসাবি পালিত হয় খাগড়াছড়ি, রাংগামাটি ও বান্দরবান জেলায়।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বর্ণিল সাজে সজ্জিত বৈসাবী আনন্দ র‌্যালিতে যোগ দেন। বৈসাবি  বাংলাদেশের  তিন পাহাড়ী জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু এই তিন নামের আদ্যাক্ষর নিয়ে বৈসাবি নামের উৎপত্তি। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পালন করে বাংলা নববর্ষ।

আরও খবর