Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
শিরোনাম

যমুনা নদী ছোট করতে চাওয়া কর্মকর্তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:যমুনা নদী ছোট করতে চাওয়া কর্মকর্তাদের নামের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এ বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সত্য কি না এবং ওই প্রকল্প চূড়ান্ত করা হয়েছে কি না, তা-ও জানতে চেয়েছেন আদালত।

এক রিট আবেদনের শুনানির সময় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তাকে এসব তথ্য দাখিলের জন্য মৌখিকভাবে আদেশ দিয়েছেন। একই সঙ্গে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে আগামী রোববার এ বিষয়ে শুনানির সময় অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনকে আদালতে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।

গতকাল রোববার রিটের পক্ষে শুনানি করেন পরিবেশ ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

আদালতের আদেশের বিষয়টি জানিয়ে মনজিল মোরসেদ বলেন, ‘গত ১১ মার্চ দৈনিক পত্রিকায় ‘যমুনা নদী ছোট করার চিন্তা’শিরোনামে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। এরপর গত ২৭ মার্চ যমুনা নদী ছোট করার প্রকল্পে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগে চাকরিবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। কিন্তু জবাব না পেয়ে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে হাইকোর্টে রিট করি। গতকাল রোববার এ রিটের শুনানি হয়। শুনানির সময় আদালতকে বলেছি, এটা খুবই দুঃখজনক ঘটনা। প্রধানমন্ত্রী নদী খননের কথা বলছেন। সরকারের নির্দেশনা হলো, নদী কীভাবে রক্ষা করা যায়, সেটা দেখা। এ ছাড়া নদী রক্ষার পক্ষে আইন ও হাইকোর্টের রায় রয়েছে। তা না করে কিছু কর্মকর্তা নিজের স্বার্থসিদ্ধির জন্য যমুনা নদী ছোট করার প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এ ধরনের প্রকল্প নেন কীভাবে? পরে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবুল কালাম খান দাউদকে মৌখিকভাবে নির্দেশনা দিয়ে প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের নাম-ঠিকানা চেয়েছেন। এ ছাড়া, অ্যাটর্নি জেনারেলকে শুনানির দিন থাকতে বলেছেন। আগামী রোববার এ বিষয়ে ফের শুনানি হবে।

এর আগে গত ১১ মার্চ প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, যমুনা নদী প্রতিবছর বড় হয়ে যাচ্ছে। বর্ষার সময় নদীটি ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার হয়ে যায়। এত বড় নদীর প্রয়োজন নেই। তাই এটির প্রশস্ততা সাড়ে ৬ কিলোমিটার সংকুচিত করা হবে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং প্রাকৃতিক পানি প্রবাহের অন্যতম উৎস যমুনাকে ছোট করার এমন আইডিয়া এসেছে খোদ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্তাদের মাথা থেকে। এজন্য তারা ১ হাজার ১০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্পও প্রণয়ন করেছেন।


আরও খবর



ভিক্ষা করে চার সন্তানের লেখাপড়ার খরচ যোগাচ্ছেন ‘বাবা"

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সন্তানকে সব চেয়ে বেশী আদর যত্ন করেন বাবা-মা।পৃথিবীতে সন্তানের জন্য বাবা মায়ের চেয়ে আপন আর কেউ নেই।সন্তানের সুখের জন্য  এমন কোন কাজ নেই যা করতে পারে না বাবা মা।সন্তানের সন্তানের সুখ,শান্তি আর খুশির জন্য বড় বড় আত্মত্যাগ করতে রাজি থাকেন বাবা-মা। নিজেরা লেখাপড়া না জানলেও তারা চান সন্তান লেখাপড়া করে, মানুষের মতো মানুষ হোক।আর সন্তানের সুখের জন্য নিজে হাজার দুঃখ রাজি সহ্য করতেও রাজি থাকেন বাবা-মা।

মোঃ লাল মিয়া।লেখাপড়া তার কপালে জুটেছেনি।ধন সম্পদও তেমন নেই তার।বয়সও প্রায় পঞ্চাষের কৌটায়।ছেলে-মেয়ের চিন্তায় নিজের দিকে নজর দেওয়ার সময় নেই তাঁর?ছেলে মেয়ের পড়াশোনা আর হোস্টেলের খরচ জোগানোর জন্য ধারে ধারে করেন ভিক্ষা।তিনি নাসিরনগর ও পাশের উপজেলা সরাইল সহ বিভিন্ন শহর গ্রামের এ মাথা থেকে ওমাথা ঘুরে বেড়ান ভিক্ষার ঝুলি হাতে  নিয়ে।তিনি জানান তার ৩ মেয়ে ২ ছেলের মধ্যে  ১ম মেয়ে মোছাঃ রোখসানা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারী কলেজে অনার্সে লেখাপড়া করছে।

২য় মেয়ে মোছা: সনজিদা আক্তার দশম শ্রেনীতে ও ৩য় মেয়ে মোছা: নূরন্নাহার ৯ম শ্রেণিতে ও,ছেলে ইউসুফ ৭ ম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।মোঃ লাল মিয়া এত কষ্ট করে গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা করে কেন আপনার ছেলে মেয়েদের পড়াশুনা করাচ্ছেন জানতে চাইল তিনি বলেন শিক্ষা ছাড়া জাতি অচল। শিক্ষিত না হলে তারা  বড় হবে কি ভাবে?আমি চাইনা তারা আমার মত অশিক্ষিত হয়ে বড় হোক।

মোঃ লাল  মিয়ার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার শ্রীঘর গ্রামে।তিনি একজন হত দরিদ্র ভিক্ষুক। তবে এত দরিদ্র তিনি ছিলেন না। ওই গ্রামেরই প্রভাবশালীরা তার জায়গা জমি অন্যায়ভাবে জোরপূর্বক  জবর দখল করে নিয়ে গেছে বলে দাবী করেন তিনি। তিনি বলেন আমি লেখাপড়া জানতাম না,তাই এমন হয়েছে। তাই শত দুঃখ কষ্ট  সহ্য করে সন্তানদের লেখাপড়া করিয়ে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। জীবন যুদ্ধে এত সহজে  হার মানতে চাননা সংগ্রামী ভিক্ষুক কুদ্দুছ মিয়া

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ব্যারিষ্টার সুমনের ফুটবলখেলা দেখতে জনতার উপচেপড়া ঢল

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

আল আমিন মন্ডল বিপ্লব (বগুড়া):  শুক্রবার ( ৫ই মে ২৩) বগুড়া গাবতলীর কাগইল হাইস্কুল মাঠে প্রিতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধনী প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান রফি নেওয়াজ খান রবিন। একদিনের খেলায় অংশ নেন ব্যারিষ্টার সুমন ফুটবল একাডেমি বনাম বগুড়া জেলা ফুটবল একাদশ। কাগইলে সকল খেলোয়ার বৃন্দের আয়োজনে ব্যারিষ্টার সুমন ফুটবল একাডেমির খেলা দেখতে মাঠে উৎসুক দর্শক-জনতার উপচেপড়া ঢল নামে। খেলা উদ্বোধন করেন জেলা যুবলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও কাগইল হাইস্কুলের সভাপতি জান্নাতুল আলম খান রুমেন।

কাগইল ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ মোল্লার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, ওসি সনাতন চন্দ্র সরকার, ব্যারিষ্টার সুমন, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান পান্না, কাগইল ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি শফি আহম্মেদ স্বপন, সাঃ সম্পাদক সাজেদুর রহমান শামীম, সাব-রেজিষ্টার তৌহিদুল ইসলাম রুবেল, দক্ষিনপাড়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি আনারুল ইসলাম, যুগ্ম সাঃ সম্পাদক রায়হান কবির সাধন, ইউপি সদস্য মিলন মিয়া, জাহাঙ্গীর আলম, সমাজসেবক মাইনুল হক, কৃতি খেলোয়ার আল আমিন প্রমূখ। খেলায় ব্যারিষ্টার সুমন ফুটবল একাডেমি-০১ বনাম বগুড়া জেলা ফুটবল একাদশ-০১ গোলে শুণ্য হয়।


আরও খবর



ঢাকা-পাবনা সরাসরি ট্রেন চলবে সেপ্টেম্বরে: রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, ‘আমি ভেসে আসিনি, একেবারে রাজপথ থেকেই বঙ্গভবনে গিয়েছি। পাবনার রাজপথ থেকে বঙ্গভবনে গিয়েছি। আমি বঙ্গবন্ধুর ছোঁয়া পেয়েছি। কারাগারে যেতে হয়েছে। চরম অত্যাচারিত হয়েছি। রাতের আঁধারে তুলে নেওয়া হয়েছে। হাতকড়া পরানো হয়েছে। ডান্ডাবেড়ি পরানো হয়েছে। রাজপথে সক্রিয় হয়ে আমি বঙ্গবন্ধুর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বাকশালের পাবনার জয়েন্ট সেক্রেটারি হয়েছিলাম।

আজ মঙ্গলবার বিকেলে পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজে মাঠে রাষ্ট্রপতিকে দেওয়া নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘আমার আগমন ঘিরে পাবনায় যে এইভাবে আয়োজন হবে তা কল্পনাও করিনি। পাবনাবাসীর এই উচ্ছ্বাসের ঋণ আমি কীভাবে শোধ করব? আমি চিরকৃতজ্ঞ। এই আয়োজন আমি জীবনেও ভুলব না।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘পাবনা এডওয়ার্ড কলেজের স্মৃতিবিজড়িত এই ঐতিহাসিক মাঠে আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা সভায় উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। আপনাদের এত ভালোভাসা ও সম্মান পেয়ে আমি আবেগাপ্লুত, আনন্দিত। ঢাকার বাইরে প্রথম সফরেই নিজ জন্মস্থান পাবনায় আসতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।

তিনি বলেন, ‘দেশের রাষ্ট্রপতি হব এটা কখনো ভাবিনি। কিন্তু ভাগ্য আজ আমাকে রাষ্ট্রপতির পদে বসিয়েছে। আপনাদের দোয়া আর ভালোবাসা ছিল বলেই আমি এ পর্যন্ত আসতে পেরেছি। আপনাদের ভালোবাসাকে সঙ্গী করেই রাষ্ট্রপতি পদের দায়িত্ব পালন করে যেতে চাই। এজন্য আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা চাই।’

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে সম্মাননা স্মারক তুলে দিচ্ছেন নাগরিক সংবর্ধনা কমিটির আহ্বায়ক অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু

এ সময় আগামী সেপ্টেম্বরে পাবনা-ঢাকা রুটে সরাসরি ট্রেন চালু করার ঘোষণা দেন‌ রাষ্ট্রপতি। সঙ্গে সঙ্গে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সবাই আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠেন। ধাপে ধাপে পাবনাবাসীর সব দাবি পূরণের আশ্বাস দেন তিনি। 

বীর মুক্তিযোদ্ধা বেবী ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ডেপুটি স্পিকার ও পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু, পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স, পাবনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান বিশ্বাস, পাবনা-৩ আসনের সংসদ সদস্য মকবুল হোসেন, পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি, পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, নাগরিক সংবর্ধনা কমিটির আহ্বায়ক ও মাছরাঙা টেলিভিশনের এমডি অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু, সদস্যসচিব-১ অধ্যাপক শিবজিত নাগ, সদস্যসচিব-২ আব্দুল মতিন খান এবং পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুন।


আরও খবর



ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ ৬ষ্ট জাতীয় মহিলা রাগবি প্রতিযোগিতা বৃহস্পতিবার শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

আজাদ হোসেনঃচার বছর পর ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ-পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় আবার মাঠে গড়াতে যাচ্ছে জাতীয় মহিলা রাগবি। বাংলাদেশ রাগবি ফেডারেশন ইউনিয়নের আয়োজনে ২৫ মে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে ‘ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ ষষ্ঠ জাতীয় মহিলা রাগবি প্রতিযোগিতা-২০২৩।পল্টন ময়দানে ১৮টি দলের অংশগ্রহণে চারদিন ব্যাপী এই প্রতিযোগিতা চলবে ২৮ মে পর্যন্ত। এই প্রতিযোগিতার পাওয়ার স্পন্সর ওয়ালটন স্মার্ট টিভি।প্রতিযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত জানানোর জন্য বুধবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেই সাথে করা হয় টুর্নামেন্টের জার্সি উন্মোচন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পরিচালক এফএম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন), জ্যেষ্ঠ অতিরিক্ত পরিচালক মেহরাব হোসেন আসিফ, বাংলাদেশ রাগবি ফেডারেশন ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মৌসুম আলী ও যুগ্ম সম্পাদক সাঈদ আহমেদসহ অন্যান্যরা।সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় ১টি সার্ভিসেস দলসহ প্রতিযোগিতায় মোট ১৬টি জেলা দল অংশ নিবে। দলগুলো হলো- বাংলাদেশ আনসার, ঢাকা জেলা, ফরিদপুর জেলা, চট্টগ্রাম জেলা, গোপালগঞ্জ জেলা, ঠাকুরগাঁও জেলা, মাগুরা জেলা, নড়াইল জেলা, জামালপুর জেলা, দিনাজপুর জেলা, রাজশাহী জেলা, গাইবান্ধা জেলা, টাঙ্গাইল জেলা, হবিগঞ্জ জেলা, বাগেরহাট জেলা ও জয়পুরহাট জেলা।

দলগুলোকে চারটি গ্রুপে ভাগ করে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। চারটি গ্রুপ থেকে সেরা চারটি দল সেমিফাইনালে উঠবে। ২৪, ২৫ ও ২৬ তারিখ গ্রুপপর্বের ম্যাচগুলো অনুষ্ঠিত হবে। ২৭ তারিখ হবে দুটি সেমিফাইনাল। আর ২৮ তারিখ হবে ফাইনাল।সংবাদ সম্মেলনে এফএম ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন) বলেন, ‘আমরা ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ-পিএলসি স্পোর্টসের সবগুলো সেক্টরেই কাজ করার চেষ্টা করছি এবং করেও যাচ্ছি। রাগবির সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা অনেক পুরনো। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের এই সম্পর্কটা উত্তোরোত্তর আরও বেশি গাঢ় হবে। ফেডারেশন যদি চায় তাহলে আগামী বছর জানুয়ারি মাসেই আরও বড় পরিসরে এই টুর্নামেন্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করবো আমরা।’

মৌসুম আলী বলেনন, ‘ওয়ালটনকে ধন্যবাদ। তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় চার বছর পর আবার আমরা করছি জাতীয় মহিলা রাগবি। এবার ১৫টি জেলা ও একটি সার্ভিসেস দল অংশ নিচ্ছে এই প্রতিযোগিতায়। বাংলাদেশে ধীরে ধীরে বিস্তৃত হচ্ছে নারী রাগবির দিগন্ত। ভবিষ্যতে আরও বাড়বে নারী রাগবি দলের সংখ্যা। এই প্রতিযোগিতার পাওয়ার স্পন্সর ওয়ালটন স্মার্ট টিভি। ইভেন্ট পার্টনার মার্সেল। মিডিয়া পার্টনার এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজ ও আরটিভি। আর অনলাইন পার্টনার রাইজিংবিডি ডটকম।


আরও খবর



সাতক্ষীরা-১ আসনে নৌকার মনোনয়ন দৌড়ে ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন এগিয়ে

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ৪০জন দেখেছেন

Image

জুলফিকার আলী,কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে জনগণ এবার মনেপ্রাণে চাইছেন একজন সৎ, মেধাবী ও যোগ্য জনপ্রতিনিধি। জনগণের প্রত্যাশাকে বুঝবে। চাওয়া এবং পাওয়ার মাঝে মেলবন্ধন ঘটাবে। তালা-কলারোয়া আসনে কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। তিনি সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন তার নিজ নির্বাচনী এলাকায়। জনমুখী নানা ইতিবাচক কর্মকান্ড আর সুখে-দুঃখে সাধারণ মানুষের পাশে থাকছেন কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগে সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা কলারোয়া উপজেলার সাবেক সফল চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তালা-কলারোয়ার একমাত্র তরুণ নেতা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রত্যাশী ফরোজ আহম্মেদ স্বপন। তিনি উপজেলার কেরালকাতা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, কলারোয়া সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিলেন।

বর্তমানে কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের বার বার নির্বাচিত সভাপতি। ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন জানান, আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ও দেশরতœ শেখ হাসিনার আদর্শের সৈনিক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা ও দেশরতœ শেখ হাসিনা ঘোষিত ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং সারাজীবন মানুষের কল্যাণে ও এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যেতে চাই। দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকার মানুষের পাশে থেকে তাদের আশা-আকাক্সক্ষা, অভাব অভিযোগের কথা শুনেছি। সাধ্যমতো তাদের সেবা করেছি। নিয়মিত উঠান বৈঠকের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন চিত্র জনসাধারণের মাঝে তুলে ধরছি। এ সময় তিনি আরও বলেন, বর্তমানে কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে তালা-কলারোয়ার দুই উপজেলাকে উন্নত যুগোপযোগী ও মডেল উপজেলা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছি। জনগণের সেবক হিসেবে যথাযথ কাজ করে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে তার কর্মী হিসেবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে বিজয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী। ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন তালা-কলারোয়ার-১ আসনে নৌকার মনোনয়নে গণসংযোগে দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন। বর্তমানে তিনি ছাড়া আর কাউকে এ আসনে মাঠে গণসংযোগ করতে দেখা যাচ্ছেন না। রাত-দিন তিনি নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে দুই উপজেলার মাঠে ঘাটে নির্বাচনী গণসংযোগ করে চলেছেন। তালা-কলারোয়ার দুই উপজেলা আওয়ামীলীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীদের একমাত্র ঠিকানা ও আশা-ভরসা ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন। তিনি এবার দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।


আরও খবর