Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক

প্রকাশিত:বুধবার ২৩ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৮০জন দেখেছেন

Image
অনলাইন ডেস্ক; তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। আজ বুধবার ভোরে দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ১।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার (ইউএসজিএস) বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল-জাজিরা।

ইউএসজিএস অনুসারে, এই ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার। ইস্তাম্বুল থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার পূর্বে এটি আঘাত হানে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আঙ্কারা ও ইস্তাম্বুলেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। এখনো কোনো প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পের পর দেশটির বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু বলেন, কেউ নিহত হয়েছে কি না, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।

এদিকে উত্তর আমেরিকার দেশ মেক্সিকোতে মঙ্গলবার ভূকম্পন অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬.২। মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মেক্সিকোর বাজা ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে ৬.২ মাত্রার এই ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।


আরও খবর



বিরামপুরে নকল পণ্য সরবরাহের অপরাধে দু’জনের কারাদন্ড

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২০জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুরে নকল’জুস, চকলেট ও পাউডার’জুস সরবরাহ করার সময় দুই ব্যবসায়ীকে এক মাস বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ র্মাচ) দুপুর ৩টার দিকে বিরামপুর পৌরশহরের ঢাকামোড় নাবিল কাউন্টার এর সামনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো.  মুরাদ হোসেন।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, উপজেলার দিওড় ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মশিউর রহমানের ছেলে লিটন ইসলাম(২৬) ও একই এলাকার সুরেন্দ্রনাথ মন্ডলের ছেলে গৌতম কুমার (২৫)।

জানা যায়, ঢাকা থেকে নকল বোতলজাত জুস,  চকলেট ও পাউডার’জুস সরবারহ করে করছিল। এমন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর  পৌরশহরের ঢাকামোড় নাবিল কাউন্টারের সামনে অভিযান চালিয়ে দুই’জনকে আটক করা হয়। এসময় জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে চার হাজার ১শত ৫০টি বোতলজাত নকল জুস, দুই কার্টুন পাউডার জুস ও দুই কার্টুন চকলেট।

 ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুরাদ হোসেন জানান, জুস,  চকলেট ও পাউডার’জুস সরবারহের অপরাধে  দুই’জনকে একমাস বিনাশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। তিনি আরো জানান, জনসার্থে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



সরিষা উত্তোলন শুরু তানোরে রেকর্ড পরিমাণ জমিতে চাষ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৩৪৮জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে সরিষা কাটা মাড়ায় শুরু হয়েছে। চলতি মৌসুমে রেকর্ড পরিমাণ জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। তবে ফলন ও দামে অসন্তোষ চাষীদের। কারন বিগত বছরের তুলনায় চাষাবাদে খরচ বেশি হয়েছে। সার কীটনাশক ও সেচের খরচ আগের চেয়ে বাড়তি। 
কামারগাঁ ইউনিয়ন ইউপির বাবুল জানান, এক বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করে ৬ মন ফলন হয়েছে।

কৃষক লুৎফর রহমান বলেন, চকপ্রভুরাম গ্রামের জসিমউদদীনের ১ বিঘা, আলমের ৪ বিঘা রহিদুলের এক বিঘা, খোকনের তিন বিঘা, সোবহানের দেড় বিঘা জমিতে সরিষা উত্তোলন করে মাড়ায় করেছেন। বিঘায় কারো ৫ মন, কারো ৬ মন, ঊর্ধ্বে ৭ মন করে ফলন হয়েছে। 
সুমন নামের আরেক চাষী জানান, ২ বিঘা জমিতে সরিষা মাড়ায় করে ১২ মন মত ফলন পেয়েছি। 

আব্দুল ও আইয়ুব নামের চাষীরা জানান, দেড় বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করে মাত্র ৫ মন ফলন পেয়েছি। কম ফলনের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, সরিষায় কয়েক বার রোগ হয়েছিল। মুলত একারনে ফলন কম। গতবার ভালো ফলনও পেয়েছিলাম এবং দামও ভাল ছিল। কিন্তু এবারে লোকসান গুনতে হয়েছে। তমিজ এক  বিঘাতে মাত্র ৪ মন ফলন পেয়েছে। 

তারা আরো জানান, এবারে সরিষা চাষ হয়েছে প্রচুর। কিন্তু রোগবালার কারনে ফলন অনেক কম হয়েছে। এজন্য আগামীতে অনেকেই সরিষা চাষ করবেন না। কারন একবিঘা জমি আলু করতে দিলে ১৪/১৫ হাজার টাকা পায়। আর সরিষা ভাল হলেও বিঘাতে ঊর্ধ্বে ৬ মন হবে। বিঘায় খরচ হয়েছে ৬ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা করে। বর্তমান বাজারে একমন সরিষা বিক্রি হচ্ছে ১৮/২০ হাজার টাকা। ৬ মনে ২ হাজার টাকা মন হলে ১২ হাজার টাকা আসে। সব বাদ দিয়ে বিঘায় ৫ হাজার টাকা লাভ থাকছে। আর আলু করতে দিলে ১৪ হাজার পাওয়া যাচ্ছে। একারনে সরিষা চাষে অনাগ্রহ চাষীদের। 

তবে তালন্দ এলাকার চাষী মেহেদী জানান, দুবিঘা জমিতে সরিষা মাড়ায় করে ১০ মন ফলন পেয়েছি । ওই এলাকার আরেক চাষী মাহবুব আলম সাড়ে তিন বিঘা জমিতে সরিষা মাড়ায় করে ২১ মন ফলন পেয়েছেন।

উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল্লাহ আহম্মেদ বলেন, উপজেলায় এই প্রথমবারের মত ১০ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। যা ইতিপূর্বে কখনো চাষ হয়নি। গত বছর ৬ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছিল। উপজেলার পাড়া মহল্লায় সরিষা চাষে কৃষক দের উদ্বুদ্ধ করন, কৃষক মাঠ দিবস সহ নানা ভাবে আগ্রহ তৈরি করার কারনেই এবারে রেকর্ড ১০ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকা ও চাষীদের মাঝে সার্বক্ষণিক তদারকির কারনে ফলনও ভালো হয়েছে। হেক্টর প্রতি ১ দশমিক ৫ মে;টন ফলন ধরা হয়েছে। সেই হিসেবে ১০ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে ১৫ হাজার ৩০০ মে;টন সরিষার তেল উৎপাদন হবে। অন্য আবাদের তুলনায় সরিষা চাষে খরচ অনেক কম। কোন চাষীর লোকসান হবে না। সরিষা চাষে যেমন তেলের চাহিদা পূরুন হয় ঠিক একই ভাবে গোখাদ্যের প্রধানতম খাবার খৈল তৈরি হয় এবং  জালানি হিসেবেও ব্যবহার হয়। তিনি আসা প্রকাশ করে বলেন আগামীতে উপজেলায় আরো বেশি পরিমাণ সরিষা চাষ হবে।

আরও খবর



জয়পুরহাটে জাতীয় বীমা দিবস পালিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ'করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ' এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে জয়পুরহাটে জাতীয় বীমা দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে  জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও সরকারি এবং বেসরকারি বীমা কোম্পানির সহযোগিতায় বর্ণাঢ্য র‌্যালি, সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।শুক্রবার  (১ মার্চ) বেলা ১১ টায় জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে একটি র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।পরে জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে দিবসটির গুরুত্বপু্র্ন বিষয়ে নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সবুর আলী, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলে ওয়াহিদ, জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল বাইন, জয়পুরহাট প্রেসক্লাবে সভাপতি নৃপেন্দ নাথ মন্ডল পিপি, সাধারণ সম্পাদক রতন কুমার খাঁ, জীবন বীমা করপোরেশনের ম্যানেজার শফিকুল আলম, সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের ম্যানেজার হারুনুর রশিদ,  পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার ও একুশে টেলিভিশন এবং দৈনিক আজকালের খবরের জেলা প্রতিনিধি এস এম শফিকুল ইসলাম, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্সের হারুন অর রশীদসহ বিভিন্ন বীমা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
আলোচনা সভা শেষে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স ও মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্সেের মেয়াদ উত্তীর্ণ দাবীর চেক গ্রাহকের হাতে তুলে দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সবুর আলী।

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




ডুবতে বসেছে সম্ভাবনাময় রেস্তোরাঁ খাত শিল্প !

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার স্টাফ রিপোর্টার:‘জাতীয় শিল্পনীতি ২০২২’-এ সেবা খাত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে হোটেল ও রেস্তোরাঁকে। বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি দীর্ঘদিন ধরে এ খাতকে শিল্প হিসেবে ঘোষণার দাবি করে আসছিল। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিসভা এই নীতির অনুমোদন দেয়। অবশেষে গেজেট প্রকাশ হওয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সংগঠনটি।বাংলাদেশ শিল্পনীতি-২০২২-এর গেজেটে সেবা খাতের পঞ্চম অবস্থানে রাখা হয়েছে হোটেল ও রেস্তোরাঁ শিল্পকে।উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়নে দৃঢ় প্রত্যয়ের কারণে শিল্পের মর্যাদা অর্জন করেছে রেস্তোরাঁ সেক্টরটি।

সাম্প্রতিক সময়ে রাজধানীর বেইলি রোডে বহুতল একটি ভবনে কর্তপক্ষের অবহেলায় অগ্নিকাণ্ডে ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অনেকে ।তদন্ত প্রতিবেদনে জানা যায় অপরিকল্পিত ভাবে ভবনের প্রতিটি সিঁড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার ছিলো ডজনে ডজনে যার কারনে দ্রুত সময়ে আগুন ছডিয়ে পড়েছে পুরো ভবনে এমনি অভিযোগ ছিলো ভবন কর্তৃপক্ষের 
 বিরুদ্ধে ।যাহা ভবন কর্তৃপক্ষের অবহেলায় ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস  ও রাজউক তদন্ত  কমিটি ।

বেইলী রোডের ঘটনার পরপরই টনক নড়েছে রাজউকসহ অন্যন্যা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার।বেইলী রোড়ের ঘটনার সূত্রধরে রাজউক নিজেদের খামখেয়ালী মতো রাজধানী বিভিন্ন এলাকায় সরকারী অনুমোদিত ভবনের রেস্টুরেন্ট  গুলো কোনো লিখিত  নোট্স ছাড়া বন্ধ করে দেয় ।বাদ যায়নি রাজধানীর আভিজাত এলাকা ধানমন্ডির গাউসিয়া টুইন পিক বিল্ডিং এর ১৫ অধিক রেস্টুরেন্ট যার কারনে দিশেহারা ১৪০০ এর অধিক কর্মকর্তা কর্মচারী ।


গাউসিয়া টুইন পিক বিল্ডিং টির সভাপতি জাকির হোসেন ও সেক্রেটারী আবুল এহ্সান আনোয়ার সাহেব এর কাছে জানতে চাইলে তাহারা সাংবাদিকদের জানান আমাদের এই বিল্ডিং টি রাজউক নকশার কোন ব্যাপ্তয় না ঘটিয়ে একটি আইকনিক ভবন হিসাবে পুরো ঢাকা শহরের একটি বিনোদন কেন্দ্র হিসাবে সূ পরিচিত।আমাদের রেস্তোরাঁগুলি উন্নত মানের রেস্তোরাঁ হিসাবে সূ পরিচিত। এখানে দেশি বিদেশি অতিথিরা আপ্যায়ন করতে আসেন।এই বাণিজ্যিক ভবনটিতে ফায়ার এক্সিট এবং চলাচলের জন্য দুইটি প্রশস্ত সিঁড়ি রহিয়াছে। এবং অগ্নি নির্বাপক সকল ব্যাবস্থা বিদ্যমান থাকা সত্তেও গত ৪ ঠা মার্চ ২০২৪ ইং তারিখে কোন লিখিত নোটিশ ব্যাতিত হঠাৎ রাজউক অভিযান চালিয়ে আমাদের ভবনটির বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেয় এবং কোন কোন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালাও করে দেয়। 

কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো একই রোডে রুপায়ন এবং জাস্টিস আমিন আহমেদ বিল্ডিং এর বাফেট লাউঞ্জ, বাফেট প্যারাডাইজ, বাফেট এম্পাইয়ার, চিকিং, সিক্রেট রেসিপি, ধাবা, স্নাক্স অ্যাটাক, গ্র্যান্ড লাউঞ্জ, বাফেট স্টোরিজ, গারলিক এন্ড জিঞ্জার, গ্রেট কাবাব ফ্যাক্টরি, এম্রসিয়া, ক্যাফে রিও, দা ফরেস্ট লাউঞ্জ এই রেস্তোরাঁ গুলি খোলা আছে সেগুলোর দিকে নজর নেই রাজউক কর্তৃপক্ষের ।

সভাপতি আরো বলেন,আমাদের প্রতিষ্ঠান গুলোতে বিদ্যুৎ,পানির অপচয়,অপব্যবহার ও কোন অনিয়মের অভিযোগ নাই এবং নিয়মিত বিদ্যুৎ ও পানির বিল পরিশোধ করিয়া আসিতেছি। আমাদের ভবন টি বর্তমান যুগের অত্যন্ত আধুনিক, দৃষ্টি নন্দন, বিনোদন উপযোগী নিরাপদ ভবন। 

তিনি আরো বলেন আমাদের এই বিল্ডিং এ যেসকল রেস্টুরেন্ট আছেন প্রতিটি রেস্টুরেন্ট সর্বদিক দিয়ে গুনগত ও সেফ্টি সম্পন্ন রাজউক অনুমোদিত ফায়ার সেফটি সম্পূন্ন সরকারী সকল বিধিমালা অনুয়ায়ী পরিচালিত হয় ।

আমাদের এই বিল্ডিং এর প্রতিটি রেষ্টুরেন্ট গ্রাহক সেবায় অনেক উন্নত ও গুনগত গ্রাহকের সকল চাহিদার কথা মাথায় রেখে রেস্টুরেন্ট গুলো পরিচালিত হয় ।আমাদের ভবনে রয়েছে গ্যালিটোস,ডলসি,সাওপাওলো,কড়াই গোস্ত,ইয়ামচা ডিসট্রিকট,দা লবি লাউঞ্জ,এরিস্টোক্রেট লাউঞ্জ,হোয়াইট হল বাফেট,মেরিটেজ ঢাকা,প্যান প্যাসিফিক লাউঞ্জ,স্পাইস এন্ড হারবস,কালচার এন্ড কুইজিন,চাপঘর,কাভান সিগনেচার এর মতো জনপ্রিয়সব রেস্টুরেন্ট ।রেষ্টুরেন্ট গুলো বন্ধ থাকলে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকা ভ্যাট ও রাজস্ব হারাবে। 

তিনি আরো জানান যে আমাদের ভবনে রয়েছে,ফায়ার হাই ড্রেনট,ফায়ার হোস সিস্টেম,ফায়ার ফাইটিং যন্ত্রপাতি,ফায়ার অ্যালার্ম সিস্টেম,স্মোক ডিটেক্টর,ওয়াটার স্প্রিঙ্কলার,যাহা প্রতিটি তলায় বিদ্যমান রহিয়াছে। ভবনটিতে ভূগর্ভস্থ দোতলা বিশিষ্ট পার্কিং ব্যাবস্থা বিদ্যমান রহিয়াছে। যেখানে পর্যাপ্ত গাড়ি পার্কিং ব্যাবস্থা আছে। আমাদের রেস্তোরাঁ গুলিতে রান্নার জন্য এল পি জি গ্যাস ব্যাঙ্ক স্থাপন করা হইয়াছে, যাহা ভবনের পেছনে নীচতলায় খালি জায়গায় স্থাপন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

কয়েকজন হোটেল মালিকের সাথে কথা বলে জানতে পারি যে প্রতিষ্ঠানগুলি প্রায় ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে তারা  যাহার অর্ধেকের বেশি ব্যাংক লোন আছে।সুধু তাই নয় প্রায় পনের (১৫)জন বাড়িওয়ালা,যাহারা এই ভবনের ভাড়ার উপর নির্ভর করিয়া তাদের সংসার পরিচালনা করেন।

পবিত্র মাহে রমজানে এই প্রতিষ্ঠানগুলিতে জন্মদিন,বিবাহ বার্ষিকী,কর্পোরেট মিটিং সহ বিবাহ অনুষ্ঠান এবং ইফতার ও
সেহরি পার্টির আয়োজন হয়ে থাকে। সুধু তাই নয় উক্ত অনুষ্ঠানগুলি আমরা প্রি বুকিং করে থাকি।কিন্তু হঠাৎ বন্ধ করে দেয়ায় আয়োজক মহা বিপদে পরে যান। ৫/ এই ১৪ টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৪ শতাধিক গরীব কর্মচারীর কর্ম সংস্থান রয়েছে।এদের বেতন বোনাস সবকিছুই অনিশ্চিত হয়ে পরেছে।

সর্বপরি সকল রেস্টুরেন্ট দোকান মালিক ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ীরা আকুল আবেদন দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপন এবং এই বিশাল অর্থনৈতিক ক্ষতি হইতে রক্ষা করিয়া প্রতিষ্ঠান গুলি সচল রাখার অনুমতি প্রার্থনা করেছেন ভুক্তভোগীরা ।
এরই মধ্য গৃহায়ন ও গনপূর্ত মন্ত্রনালয়ের সচিব বরাবর অনেকে লিখিত স্বারক লিপিও  দিয়েছেন বলে ও জানান যায় ।

আরও খবর



রাজউকের অভিযান বেইলি রোডে, নবাবী ভোজ সিলগালা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বেইলি রোডের নবাবী ভোজ রেস্তোরাঁয় অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযান শেষে রেস্তোরাঁটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বেলা ১১টার পর এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এর আগে সোমবার নকশা বহির্ভূত ভবন নির্মাণের অভিযোগে ধানমন্ডির গাউসিয়া টুইন পিক টাওয়ারের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা করে রাজউক। এছাড়া ভবনটির একটি রেস্তোরাঁকে জরিমানা ও আরেকটি রুফটপ রেস্তোরাঁ ভেঙে ফেলা হয়।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ নামের একটি সাততলা ভবনে আগুন লাগে। আগুনে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। ওই ভবনের প্রায় প্রতিটি ফ্লোরে রেস্টুরেন্ট ছিল। এ অগ্নিকাণ্ডের পরই রাজধানীর বিভিন্ন ভবনে রেস্তোরাঁ তৈরি নিয়ে উদ্বেগ জানান বিশেষজ্ঞরা। তারপরই বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। খতিয়ে দেখা হচ্ছে ভবনের অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি।



আরও খবর