Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা "সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্ক" যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী আফতাবনগরের গরুর হাটের ইজারার নিয়ে যত তালবাহনা !

ভাইরাস আতংক সৈয়দপুরে কুলের বাজারে ধ্বস

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৩৬৫জন দেখেছেন

Image

মোঃ জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর ( নীলফামারীর)  প্রতিনিধি : নীলফামারীর সৈয়দপুরে ভাইরাস আতংক কুলের বাজারে ধ্বস নেমেছে।এই আতংক ছড়িয়ে পড়েছে সারা নীলফামারী জেলায়। ফলে কুল ছাড়াও, আপেল ও পেয়ারা খাওয়া প্রায় বন্ধই করে দিয়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। গত মৌসুমে সৈয়দপুর উপজেলার আড়ত থেকে প্রায় এক কোটি টাকার কুল কেনা বেচা হয়েছে। কিন্তু এবারে ভাইরাস আতংকে চাষিরা কুল বিক্রির জন্য আসলেও কুল কেনাবেচা একেবারেই কমে গেছে।  

গতকাল ৪ ফেব্রুয়ারি জানার জন্য কুলের আড়ত গেলে ব্যবসায়িরা জানান, রংপুর বিভাগের প্রায় প্রতিটি জেলা থেকে বিভিন্ন জাতের কুল বিক্রির জন্য চাষিরা কুল নিয়ে আসতো সৈয়দপুরে। ক্রেতা বিক্রেতা দর কষাকষি করে কুল ক্রয় বিক্রয় করতেন। একই সাথে সেগুলি বাছাই করে পাঠিয়ে দেয়া হতো ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলায়। প্রায় ১০/১২টি আড়তে জমে উঠেছিল কুলের বাজার।

কুল আড়তদার ও কৃষি বিভাগ জানায়, ২০১৭ সালে এ অঞ্চলের মানুষ কুলের আবাদের প্রতি ঝুকে পড়েন এবং ওই বছরই প্রায় ৮৮ লাখ টাকার কুল কেনা বেচা করেন। কিন্তু বর্তমান মৌসুমে কুলের বাম্পার ফলন হলে কৃষকরা  কোটি টাকার কুল কেনা বেচা করার সপ্ন দেখলেও ভাইরাস আতংকতে সিকি ভাগও বিক্রি করতে পারেনি এখন পর্যন্ত।  

গতকাল শনিবার সকাল ৭ টায় শহরের গিয়াস নামের এক আড়তদার দুঃখ করে রলেন, রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা উপজেলা থেকে কুল চাষিরা আপেলকুল, বাওকুল ও থাইকুল সহ একাধিক জাতের কুলের আবাদ করে বিক্রির জন্য নিয়ে আসতো সৈয়দপুর। পরে পাইকাররা এখান থেকে কুল ক্রয় করার পর বাছাই করে প্যাকেটজাতের মাধ্যমে পাঠিয়ে দিতো ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন হাট বাজারে। তিনি বলেন গত মৌসুমেই একেক মন কুল কেনা বেচা হয়েছে ১৬০০ থেকে ২০০০ টাকা কেজি দরে। কিন্তু এবারে ভাইরাস আতংকে মাত্র ৫/৬ শত টাকা মন দরে বিক্রি হলেও ক্রেতার সংখ্যা একেবারেই কম। 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধিমান ভুষন রায় জানান, এ অঞ্চলের কৃষকদের কুল পরামর্শ দেয়ার কারনেই কৃষকরা কুল চাষে ঝুকে পড়ে শুরুর মৌসুমেই প্রায় কোটি টাকার কুল কেনা বেচা করেন। সে আশায় বর্তমান মৌসুমে কৃষকরা লাভের আশা করলেও ভাইরাস আতংকের কারনে তাদের লোকসান গোনার সম্ভাবনা রয়েছে। ভাইরাস আতংকে কুল কেনা বেচা কম হলে এ অঞ্চলের কৃষকরা কোটি টাকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হতে পারে বলে তিনি সাংবাদিকদের জানান। 



আরও খবর



গোদাগাড়ীতে নামের মিলে জেল খাটলেন কলেজছাত্র, আসল আসামি ভারতে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক মামলার আসামির সঙ্গে নিজের ও বাবার নামের মিল থাকায় বিনা দোষে একদিন জেল খাটলেন এক কলেজছাত্র। গতকাল সোমবার ভোরে এই কলেজছাত্রকে ধরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আসামি শনাক্তে ভুল হওয়ার ব্যাপারে পুলিশ বুঝতে পেরে আদালতে একটি প্রতিবেদন দিলে মঙ্গলবার(১৪মে) আদালত এই কলেজছাত্রকে মুক্তি দিয়েছেন। এই কলেজছাত্রের নাম ইসমাইল হোসেন (২১) তিনি গোদাগাড়ী পৌরসভার ফাজিলপুর মহল্লার আব্দুল করিমের ছেলে।

তাঁর মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। ইসমাইল হোসেন গোদাগাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের একাদশ শ্রেণির মানবিক বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র।মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক ওই আসামির নামও ইসমাইল হোসেন (২০)।তাঁর বাড়ি গোদাগাড়ী পৌরসভার লালবাগ হেলিপ্যাড মহল্লায়। বাবার নাম আবদুল করিম। তাঁর মায়ের নাম মোসা. বেলিয়ারা। আসামি ইসমাইল পেশায় কাঠমিস্ত্রি। মাদক মামলায় জামিন নেওয়ার পর তিনি ভারতের চেন্নাই গিয়ে রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। মাদক মামলার এই আসামি এবং ওই কলেজছাত্রের দুজনের নিজের নাম এবং তাদের বাবার নামও একই। মহল্লা এবং মায়ের নাম আলাদা হলেও পুলিশ এই কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।কলেজছাত্র ইসমাইল হোসেনের ভাই আব্দুল হাকিম রুবেল জানান, গত রোববার (১২ মে) এশার নামাজের সময় গোদাগাড়ী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান তাদের বাড়ি যান। এ সময় তিনি একটি মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখিয়ে তার ভাই ইসমাইল হোসেনকে ধরে নিয়ে যান। ওই সময় তাঁরা পুলিশকে জানান, তার ভাইয়ের নামে কোনো মাদক মামলা নেই। কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও নেই।

পুলিশ কোনো কথা না শুনেই ধরে নিয়ে যায়। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট রাত পৌনে ১১টার দিকে গোদাগাড়ীর মাদারপুর জামে মসজিদ মার্কেটের সামনে থেকে রাজমিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনকে ৫০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করে রাজশাহী জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল। রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গোদাগাড়ী মডেল থানায় মামলা করেন ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম। এরপর দিন তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর এক মাস পর গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইসমাইল হোসেন জামিনে মুক্তি পান। কিছুদিন পর তিনি কাঠমিস্ত্রির কাজে চেন্নাই চলে যান। তার বাবা ছয় বছর ধরেই সেখানে আছেন।

এই মামলায় কলেজছাত্র ইসমাইলকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিনকে পরিবারের সদস্যরা অবহিত করলেও তিনি তাকে ছাড়েননি। তিনি তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি গোদাগাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল রানাকে অবগত করেন। পরে সোহেল রানা বিষয়টি ভালোভাবে খতিয়ে দেখার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেন। পরে পুলিশ খোঁজখবর নিয়ে দেখতে পায়, আসামি ইসমাইলের বদলে অন্য ইসমাইলকে ধরা হয়েছে।গোদাগাড়ী থানার ওসি আবদুল মতিন বলেন, ‘আমরা সোমবার(১৩ মে) এই ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠাই। দুজনের নিজের এবং বাবার নাম একই থাকার কারণে ভুলটা হয়ে গেছে। পরে ভুল বুঝতে পেরে সোমবার বিকেলেই আমরা একটা প্রতিবেদন দিয়েছি। আজ আদালত এই ইসমাইলকে মুক্তি দিয়েছেন। আসল আসামি ভারতে পালিয়ে আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।


আরও খবর



সব ধরনের রিচার্জে মেয়াদ বাড়ল গ্রামীণফোনের

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মোবাইলফোন অপারেটর গ্রামীণফোন সব ধরনের রিচার্জে মেয়াদ বাড়িয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, এখন থেকে সর্বনিম্ন ২০ টাকা রিচার্জে ১০ দিনের পরিবর্তে মেয়াদ হবে ৩৫ দিন। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, গ্রামীণফোনের ২০-৪৯ টাকা রিচার্জের ক্ষেত্রে মেয়াদ হবে ৩৫ দিন, যা আগে ছিল ১৫ দিন। ৫০-১৪৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৩০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৪৫ দিন এবং ১৫০-২৯৯ টাকা রিচার্জের মেয়াদ ৪৫ দিন থেকে বাড়িয়ে ৬৫ দিন করা হয়েছে। ২৯৯ টাকার বেশি যে কোনো রিচার্জের মেয়াদ হবে ৩৯৫ দিন।

এছাড়া সব ধরনের প্রিপেইড গ্রাহক ইলেকট্রনিক রিচার্জ সিস্টেম (ইআরএস), মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) এবং অনলাইন রিচার্জের মাধ্যমে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। রিচার্জের মেয়াদকাল রিচার্জের দিন থেকে শুরু হবে।

এর আগে, গ্রামীণফোন জানিয়েছিল ২৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে মেয়াদ থাকবে ১০ দিন, ৩০ টাকা থেকে ৪৯ টাকা পর্যন্ত রিচার্জে থাকবে ১৫ দিন। ৫০ থেকে ১৪৯ টাকা রিচার্জে মেয়াদ থাকবে ৩০ দিন। এভাবে প্রি-পেইড নম্বরে ১০০০ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন কাতারের আমির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। বাংলাদেশ ও কাতারের দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠকের পর দেশ দুটির মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) সই হবে।

এর আগে, সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির। এ সময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

আমিরের সফরে কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে ছয়টি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হওয়ার কথা রয়েছে। চুক্তিগুলো হলো- দ্বৈতকর পরিহার, আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা, সাগরপথে পরিবহন, বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বদলি ও যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন।

সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে- শ্রমশক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, বন্দর পরিচালনা, উচ্চ শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া সহযোগিতা এবং কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ সহযোগিতা।

বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে কাতারের আমির সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তারপর সন্ধ্যায় বিশেষ বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি।

ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হবে। এ ব্যাপারে গত ২১ এপ্রিল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, মিরপুরের কালশী এলাকার বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়ালসড়ক পর্যন্ত সড়কটি কাতারের আমিরের নামে নামকরণ করা হবে।

২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম ঢাকায় সফরে এলেন কাতারের কোনো আমির।


আরও খবর



গাংনী উপজেলা নির্বাচনের প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ১৪ প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ‌ আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তানভীর রুম্মন আহমেদ প্রতীক বরাদ্দ করেন।

চেয়ারম্যান পদে জেলা বিএনপ্র সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টো কৈ মাছ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ খালেক-আনারস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক একেএম শফিকুল আলম- কাপ পিরিচ, গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান মুকুল- হেলিকপ্টার, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক লায়লা আরজমান বানু - দোয়াত কলম, আওয়ামী লীগ নেতা রাশেদুল ইসলাম জুয়েল- ঘোড়া, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি মোশাররফ হোসেন- মোটরসাইকেল ও আওয়ামী লীগ কর্মী মুকুল আহমেদ- শালিক পাখি প্রতীক পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি দেলোয়ার হোসেন মিঠু-তালা, আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক হোসেন- টিউবওয়েল এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রেজাউল করিম- চশমা প্রতীক পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং যুব মহিলা লীগ নেত্রী ফারহানা ইয়াসমিন- হাঁস, নাসিমা খাতুন- ফুটবল এবং জাকিয়া আক্তার আলপনা- কলস প্রতীক পেয়েছেন।

প্রসঙ্গত, গাংনী উপজেলা পরিষদের এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জনসহ মোট ১৪ প্রার্থী প্রতীক নিয়ে আজ থেকে মাঠে লড়বেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে শুধুমাত্র জুলফিকার আলী ভুট্টো বিএনপি নেতা। বাকি ১৩ জন প্রার্থী আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সহযোগীসংগঠনের নেতাকর্মী।


আরও খবর



রাফাহতে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২২ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ফিলিস্তিনের রাফাহতে ইসরায়েলের ব্যাপক বিমান হামলায় শিশুসহ অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছেন। কারেম আবু সালেম ক্রসিংয়ে হামাসের রকেটে তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পরে ইসরায়েলের এই বিমান হামলার ঘটনা ঘটে। সোমবার (৬ মে) সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক  প্রতিবেদনে  এ তথ্য জানিয়েছে।

ইসরায়েলের এই হামলায় এক পরিবারের সাতজন এবং অন্য পরিবারের নয়জন নিহত হয়েছেন। যাদের অনেকেই শিশু।

মিশরের রাজধানী কায়রোতে গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য সর্বশেষ দফা আলোচনা শেষ হয়েছে। তবে, ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়ে গেছে।

লেবাননের ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি (এনএনএ) রিপোর্ট করছে যে, ইসরায়েলি জেট বিমান দেশের পূর্বাঞ্চলের বেকা উপত্যকায় বোমাবর্ষণ করেছে। এতে অন্তত তিনজন আহত হয়েছে।

এনএনএ জানিয়েছে, বালবেক এলাকার সাউইরি শহরের একটি কারখানাকে লক্ষ্য করে ভোরে অভিযান চালানো হয়। লেবানিজ-সিরিয়ান সীমান্তে অবস্থিত লক্ষ্যবস্তু অঞ্চলটি লেবানিজ হিজবুল্লাহ গ্রুপের শক্ত ঘাঁটি।

গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরাইল ও হিজবুল্লাহ প্রতিদিন আন্তঃসীমান্ত হামলা বাড়াতে নিজেদেরকে ব্যস্ত রেখেছে।

এদিকে, গাজা উপত্যকায় হামলার পর থেকে ইসরায়েলের তীব্র সমালোচনা করে আসছে আল-জাজিরা। এতে আল-জাজিরার সম্প্রচার বন্ধ করে দিয়েছে নেতানিয়াহুর সরকার। রোববার (৫ মে) জেরুজালেমের অ্যাম্বাসেডর হোটেলে কাতারি সম্প্রচার মাধ্যমের অফিসে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ।

ইসরায়েলি সরকারের সিদ্ধান্তকে ‘অপরাধমূলক কাজ’ হিসাবে নিন্দা করে আল-জাজিরা জানায়, মুক্ত গণমাধ্যমের ওপর দমন আন্তর্জাতিক ও মানবিক আইনের লঙ্ঘন।

এক বিবৃতিতে গণমাধ্যমটি আরও জানায়, ইসরায়েলের সরাসরি লক্ষ্যবস্তু করা এবং সাংবাদিকদের হত্যা, গ্রেপ্তার, ভয় দেখানো এবং হুমকি দিয়ে আল-জাজিরাকে থামানো যাবে না।


আরও খবর

জামিন পেলেন ইমরান খান

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪