Logo
আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

‘উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল- ২০২৩’ এর ঐতিহাসিক মুহূর্তকে অনুপ্রাণিত করেছে ‘অপো’ ও সাকিব

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৩৭২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ: উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এর অফিশিয়াল গ্লোবাল পার্টনার ‘অপো’ বিশ্বজুড়ে দর্শকদের ‘২০২৩ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল’-এর নতুন চ্যাম্পিয়নকে বরণ করে নেবার ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হবার সুযোগ করে দিয়েছে। এই উদযাপনের অংশ হিসেবে বৈশ্বিক ক্রিকেট আইকন এবং অপো বাংলাদেশ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান বিখ্যাত আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ম্যানচেস্টার সিটি ও ইন্টার মিলান এর মধ্যকার রোমাঞ্চকর ফাইনাল ম্যাচ উপভোগ করেন। এছাড়া, তিনি ‘চ্যাম্পিয়ন্স ভিলেজ’-এ অবস্থিত ‘অপো’র বিশেষ ‘হসপিটালিটি টেন্ট’ এবং আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়ামে ‘অপো’র বুথও পরিদর্শন করেছেন; এসব আয়োজন বহুল প্রতীক্ষিত ফাইনাল এর আনন্দ বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়। অতুলনীয় অভিজ্ঞতা উপহার দিতে ‘চ্যাম্পিয়ন্স ভিলেজ’ এ স্থাপিত ‘হসপিটালিটি টেন্ট’ আমন্ত্রিত বিশেষ অতিথিদের ফাইনাল ম্যাচ উপভোগের মুগ্ধকর মূহূর্তের সঙ্গী করেছে। ‘এক্সপেরিয়েন্স এরিয়া’তে অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ প্রতিযোগিতার অতীত ও সমকালীন ঐতিহাসিক মুহূর্তগুলোর স্মারক- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফি রেপ্লিকা, ফাইনালিস্ট দু’দলের জার্সি এবং অপো’র ‘ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ কভার স্ক্রিন’ এর দ্বারা অনুপ্রাণিত ডিজিটাল স্কোরবোর্ডসহ ইত্যাদি প্রপস থেকে অনুপ্রেরণা অর্জনের জন্য। অধিকন্তু, অপো’র শীর্ষ প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলোও বিভিন্ন ‘ইন্টারঅ্যাক্টিভ প্রোডাক্ট’ এর মাধ্যমে এই আসরে শোভা পেয়েছে। আয়োজনে অংশ নেওয়া অতিথিরা খেলা উপভোগকালীন- অপো’র স্মার্টফোনে অসাধারণ ছবি ক্যামেরাবন্দি করেছেন ও অপো’র প্যাড এ সেসব ছবি প্রদর্শন করেছেন। এছাড়া, ‘অপো ফাইন্ড এক্স৬ ডিভাইস’ এর সঙ্গে আকর্ষণীয় ‘এনকো এক্স২ ওয়ারল্যাস এয়ারফোন’ এর সংযুক্তি দেখা গিয়েছে এবং তাদের হাতে শোভা পেয়েছে ‘অপো ওয়াচ ৩ প্রো’; তারা অপো’র সর্বশেষ ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তিপণ্যগুলো ব্যবহারের দারুণ অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। এই স্মরণীয় আয়োজনে ফুটবল ভক্তরা অপো’র সর্বশেষ ‘ফোল্ডেবল ফ্ল্যাগশিপ ফোন ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ’ ও অসাধারণ ক্যামেরার ‘অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো’ ব্যবহার করে কিংবদন্তি ফুটবলার কাকা’র সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ পেয়েছেন। এই আনন্দে বাড়তি মাত্রা যোগ করে- ভক্তদের ‘২০২৩ উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ’ এর চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী দুই দল, ম্যানচেস্টার সিটি এবং ইন্টার মিলান এর জার্সি ও স্কার্ফ উপহার দেয়া হয়। এই উপভোগ্য মুহূর্তগুলোও তারা অপোর স্মার্টফোনে ছবি ও ভিডিওতে ধারণ করেন। ক্যামেরাবন্দি ছবিগুলো প্রিন্ট করে অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতার স্মারক হিসেবে ফ্যান’দের উপহার দেওয়া হয়। অপো বাংলাদেশ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান বলেন, “আতাতুর্ক অলিম্পিক স্টেডিয়ামে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ এর ফাইনাল উপভোগ করাটা ছিল আমার কাছে একটি ‘মিরাকল’ এর সাক্ষী হবার মতো। এটি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে- কঠোর পরিশ্রম এবং সংকল্পের মাধ্যমেই বড় বড় সফলতাগুলো অর্জন করা যায়, শুধু ভাগ্যক্রমে কিছু হয় না। আমি অপো’র ‘বুথ’ ও ‘টেন্ট’ এ স্মরণীয় কিছু মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করেছি। অংশগ্রহণকারী দলগুলোর দক্ষতা ও একাগ্রতা সত্যিই অনুপ্রেরণামূলক। এই অতুলনীয় অভিজ্ঞতা আমাকে আমার নিজের জীবনেও আরো বেশি অধ্যবসায় ও সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করেছে।” বিশ্বের কিছু মর্যাদাপূর্ণ স্পোর্টিং ইভেন্ট- এর সঙ্গে পার্টনারশিপ এর মাধ্যমে অপো বিশ্বজুড়ে স্পোর্টস-প্রেমীদের অনন্য অভিজ্ঞতা উপহার দেবার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে চলেছে। উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অফিশিয়াল গ্লোবাল পার্টনার হিসেবে ‘অপো’ এই জনপ্রিয় প্রতিযোগিতার স্মরণীয় মুহূর্তগুলো ক্যামেরাবন্দি ও উদযাপন করে যাবে ও সেইসঙ্গে ব্র্যান্ডটি ও ফ্যানরাও গ্রীষ্মে প্রতিযোগিতার পরবর্তী সিজন এর জন্যও মুখিয়ে আছে।


আরও খবর



ফকিরহাটে ট্রাক কাভার্ডভ্যানের সংর্ঘষে ১জন নিহত

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১৭জন দেখেছেন

Image

ফটিক ব্যানার্জী,ফকিরহাট(বাগেরহাট)সংবাদদাতা:বাগেরহাটের ফকিরহাটে কাকডাঙ্গা এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ড ভ্যানের সাথে গ্যাস ডিলিন্ডার বাহী ট্রাকের সংর্ঘষে ট্রাক চালকের সহকারির ঘটনা স্থালে মৃত্যু হয়েছে। রাবিরার সকালে খুলনা-ঢাকা মহাসড়কে এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত রইচ কাজী (২২) রাজবাড়ী সদর উপজেলার বড় ভবানীপুর গ্রামের মালাম কাজীর ছেলে। এসময় গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশ ও স্থানীয়রা  ওই ট্রাকের চালক মোঃ আজিজকে উদ্ধার করে ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তী করে। অপরিকল্পিত ভাবে কাভার্ডভ্যান পার্কিং করায় এ দূর্ঘটনা ঘটেছে বলে দাবী স্থানীয়দের।

মোল্লাহাট হাইওয়ে পুলিশ ফাড়ির অফিসার ইনচার্জ শেখ নুরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সড়কের পাশে দাড়িয়ে থাকা কাভার্ডভ্যানের পেছনে খুলনাগামী ট্রাক নিয়ন্ত্রন হারিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় ঘটনাস্থলে ট্রাকের হেলপার নিহত হয়। আহত হয় চালক। মরদেহ উদ্ধার করে আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর কারা হবে।


আরও খবর



তীব্র তাপপ্রবাহ: কর্মীদের সুরক্ষায় রেলের নির্দেশনা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তীব্র তাপপ্রবাহ সারাদেশে বয়ে যাচ্ছে।জনজীবনে হাঁসফাঁস। কোথায় স্বস্তি নেই। তীব্র তাপপ্রবাহে রেলপথেও তৈরি হয় নানা প্রতিবন্ধকতা। এ অবস্থা থেকে রেলওয়ের মাঠ পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য পাঁচটি নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

রেলওয়ের দুটি প্রশাসনিক অঞ্চল থেকে সম্প্রতি প্রকাশ করা আলাদা আলাদা বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

রেলওয়ের চিফ মেডিকেল অফিসার (পূর্বাঞ্চল) ডা. ইবনে সফি আব্দুল আহাদের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় নিচের উপায়গুলো অনুসরণের অনুরোধ করা হলো—

১. পানিশূন্যতা থেকে রক্ষার জন্য প্রচুর পানি পান করুন। অতিরিক্ত ঘাম হলে নিষেধ না থাকলে পর্যাপ্ত খাবার স্যালাইন পান করুন। তৃষ্ণাবোধ না করলেও নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর পানি পান করতে হবে।

২. ঠান্ডা পানি ও বরফ পানি পান থেকে বিরত থাকুন।

৩. সুতির ঢিলেঢালা পোশাক ব্যবহার করুন। বাইরে বের হওয়ার সময় ছাতা বা টুপি ব্যবহার করুন।

৪. খাবারের মেন্যুতে আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাবার কমিয়ে শাকসবজি বাড়াতে হবে।

৫. শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি, ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্টের রোগী এবং হৃদরোগের ওষুধ সেবন করেন এমন ব্যক্তির এ আবহাওয়ায় বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার সই করা আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতেও এ পাঁচ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এর সঙ্গে সূর্যের আলো থেকে চোখ সুরক্ষার জন্য সানগ্লাস ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়।


আরও খবর



দেশসেরা ইন্সটিটিউট গুলোর মধ্যে নিটার ১৬তম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

মিঠুন দাস মিঠু, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, নিটার:বিশ্বব্যাপী সমগ্র  ইন্সটিটিউট সমূহে পরিচালিত মানসম্মত  গবেষণা কার্যক্রমের উপর নির্ভর করে সম্প্রতি আলফার-ডগার সাইন্টিফিক ইনডেক্স  "এডি সাইন্টিফিক ইনডেক্স ২০২৪" শিরোনামে একটি র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে। র‌্যাঙ্কিং অনুযায়ী, দেশের ২০৭টি ইন্সটিটিউটের মধ্যে সাভারে অবস্থিত ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রিসার্চ (নিটার) এর অবস্থান ১৬তম এবং  সমগ্র বিশ্বের ২০৬টি দেশের ২৯৮৬টি ইন্সটিটিউটের মধ্যে নিটারের অবস্থান ২২৯২তম।

এডি সাইন্টিফিক ইনডেক্স মূলত বিগত ৫ বছরের নয়টি প্যারামিটারের উপর ভিত্তি করে এই র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করে থাকে এবং মোট ১২টি বিষয় এই র‌্যাঙ্কিং এর অন্তর্ভুক্ত। সেগুলো হলো- এগ্রিকালচার এন্ড ফরেস্টি, আর্টস, ডিজাইন এন্ড আর্কিটেকচার, বিজনেস এন্ড ম্যানেজমেন্ট, ইকোনোমিকস এন্ড ইকোনোমেট্রিক্স, এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি, হিস্ট্রি, ফিলোসোফি, থ্রিওলোজি, ল এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ, মেডিক্যাল এন্ড হেলথ সায়েন্স, ন্যাচারাল সায়েন্স, সোশ্যাল সায়েন্স। বিশ্বব্যাপী ২০৬ টি দেশের ২৯৮৬টি ইন্সটিটিউটের মধ্যে এই র‌্যাঙ্কিং করা হয়েছে।

র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের ইন্সটিটিউট গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে আছে বাংলাদেশ উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ৩০৮), দ্বিতীয় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২১৩), তৃতীয় বাংলাদেশ এটমিক এনার্জি কমিশন (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৩৮২), চতুর্থ পথিকৃৎ ইন্সটিটিউট অফ হেলথ স্টাডিজ (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৫৪৪), পঞ্চম বাংলাদেশ কাউন্সিল অফ সাইন্টিফিক এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিয়াল রিসার্চ (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৭৩০), ষষ্ঠ মিলিটারি ইন্সটিটিউট অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৭৯৩), সপ্তম বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ নিউক্লিয়ার এগ্রিকালচার (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৮৩৯), অষ্টম বাংলাদেশ এগ্রিকালচার রিসার্চ ইন্সটিটিউট (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৮৬২), নবম ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ বায়োটেকনোলজি (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৯৪৩), দশম স্থানে বাংলাদেশ ফিসারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউট (বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে ১৯৬২)।

র‌্যাঙ্কিং পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রিসার্চ-নিটার এর ৩০ জন গবেষকদের মধ্যে দেশের সেরা ৩০% এর মধ্যে আছে একজন গবেষক, দেশ-সেরা ৪০% এর মধ্যেও আছে একজন গবেষক, দেশ-সেরা ৫০% এর মধ্যেও আছে একজন গবেষক, দেশ-সেরা ৬০% এর মধ্যে আছে তিনজন গবেষক,  দেশ-সেরা ৭০% এর মধ্যে আছে নয়জন গবেষক, দেশ-সেরা ৮০% এর মধ্যে আছে ১২ জন গবেষক, দেশ-সেরা ৯০% এর মধ্যে আছে ১৯ জন গবেষক। এছাড়াও, ইন্সটিটিউট টির সেরা গবেষক হিসেবে নাম উঠে এসেছে ইন্সটিটিউটটির কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর জনাব: আনিসুর রহমান এর।


আরও খবর



আজ ড. ওয়াজেদ মিয়ার ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী ও বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ জামাতার ১৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০০৯ সালের এই দিনে তিনি মারা যান।

উপমহাদেশের খ্যাতনামা বিজ্ঞানী ড. ওয়াজেদ মিয়ার জন্ম ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জের লালদীঘি ফতেহপুর গ্রামে। মুক্তিযুদ্ধের আগে ছাত্রলীগ নেতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হল ছাত্র সংসদের ভিপি হিসেবে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন তিনি। এ কারণে ১৯৬২ সালে গ্রেপ্তার হন। এর পর থেকে আমৃত্যু মূলত রাজনীতির বাইরেই ছিলেন।

তিনি ছিলেন আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান। এ ছাড়া আণবিক শক্তি বিজ্ঞানী সংঘ, পদার্থ বিজ্ঞান সমিতি, বিজ্ঞান উন্নয়ন সমিতি, বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞানজীবী সমিতি, রংপুর জেলা সমিতি, বঙ্গবন্ধু আদর্শ মূল্যায়ন ও গবেষণা সংসদ, জাতীয় সমন্বিত উন্নয়ন ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংগঠন প্রতিষ্ঠাসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। বিজ্ঞানে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্যার জগদীশচন্দ্র বসু সোসাইটি তাঁকে স্বর্ণপদকে ভূষিত করে।

ওয়াজেদ মিয়া ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যকাণ্ডের সময় জার্মানিতে ছিলেন। এর পর টানা প্রায় সাত বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে দেশে ফেরেন। কম্পিউটার বিজ্ঞানী সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুল তাঁর সন্তান।

প্রতি বছরের মতো এবারও যথাযোগ্য মর্যাদায় বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির মাধ্য দিয়ে পালিত হবে দিনটি। দিনটি উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ রংপুর মহানগর, পীরগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন, ড. ওয়াজেদ মিয়ার পরিবার, উপজেলা আওয়ামী লীগ ও বিভিন্ন সংগঠন, ড. ওয়াজেদ স্মৃতি সংসদ ও ড. ওয়াজেদ ফাউন্ডেশন ফাতিহা পাঠ, কবর জিয়ারত, মিলাদ মাহফিল ও গরিবদের মাঝে খাবার বিতরণসহ নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবনের অধিকারী এ বিজ্ঞানী ২০০৯ সালের ৯মে ইন্তেকাল করেন। তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী। ১৯৪২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার লালদীঘির ফতেহপুর গ্রামে ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়ার জন্ম। বাবা আবদুল কাদের মিয়া ও মা ময়েজুন্নেসার চার ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ।

ওয়াজেদ মিয়া ১৯৬১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় স্থান লাভ করেন।

১৯৬২ সালে স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি ফজলুল হক হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। ছাত্রলীগ মনোনীত প্রার্থী হিসাবে ১৯৬১-৬২ শিক্ষা বছরের জন্য হল ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন।

ড. ওয়াজেদ মিয়া অনেক জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিজ্ঞানবিষয়ক সম্মেলনে অংশ নেন। তার গবেষণামূলক ও বিজ্ঞানবিষয়ক অনেক প্রবন্ধ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকায় এবং সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।

তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনার সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

তাদের এক ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং এক মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। মৃত্যুর পর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার ফতেহপুর গ্রামে বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী ভোট কেন্দ্র স্থান্তরের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃরৌমারীতে প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্র পরিচালিত হয়ে আসা কেন্দ্রটি অনত্র স্থান্তরিত হওয়ায় এলাকাবাসি বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানব বন্ধন করেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে রৌমারী উপজেলাধীন ৩ নং বন্দবেড় ইউনিয়নের বন্দবেড় গ্রামে। মানব বন্ধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বন্দবেড় গ্রামের বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আলহাজ্জ কদম আলী , বন্দবেড় ৮ নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আবু রেজাসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, বন্দবেড় গ্রামের নামে বন্দবেড় ইউনিয়নের সৃষ্টি হয়েছে দেশ স্বাধীনের পর হতে। যে গ্রামে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় প্রায় দুই যুগ ধরে ভোট কেন্দ্রে নিয়মিত ভোটের কার্যক্রম চলে আসছিল।

হটাৎ করে ৪/৫ দিন আগে রৌমারী উপজেলা নির্বাচন অফিস সুত্রে জানাযায়, বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসা ভোট সেন্টারটি কেটে বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্থানন্তরিত করা হয়েছে। এমন সংবাদে বন্দবেড় গ্রামের শতশত মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে।

যার পরিপেক্ষিতে বন্দবেড়ের শতশত ভোটার প্রতিকারের জন্য দফায় দফায় মানব বন্ধন ও বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। এলাকাবাসির প্রানের দাবী অবিলম্বে পূর্বের স্থানে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহাল করা হউক। তারা আরো বলেন, ভোট কেন্দ্রটি বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় বহাল না রাখলে বন্দবেড়ের ২ হাজার ভোটার ভোট বর্জনের হুসিয়ারী প্রদান করেন। পরিশেষে বন্দবেড় হাফিজিয়া মাদ্রাসায় ভোট কেন্দ্রটি বহালের  নিমিত্তে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেন।

এব্যাপারে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান বলেন, যেহেতু ভোট কেন্দ্রটি বাঘমারা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জরিপের মাধ্যমে স্থানন্তরিত করা হয়েছে, পূর্বের স্থানে বহাল করার আমার এখতিয়ারের বাইরে। এব্যাপারে ঢাকা নির্বাচন কমিশন বরাবর আবেদন করার পরামর্শ দেন।


আরও খবর