Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

উত্তর কোরিয়ার ড্রোন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ভবনের কাছে

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৯৪জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: উত্তর কোরিয়ার পাঁচটি ড্রোনের মধ্যে একটি ঢুকে পড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ভবনের কাছে। ঘটনার প্রায় সপ্তাহখানেক পর বিষয়টি স্বীকার করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার এক সামরিক কর্মকর্তা। সম্প্রতি কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ ঘটনাটি উঠে আসে।

এদিকে ড্রোন অনুপ্রবেশের ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও বিষয়টি সিউলের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতা ফুটিয়ে তুলেছে।

বার্তা সংস্থা স্পুৎনিক দক্ষিণ কোরিয়ার এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, উত্তর কোরিয়ার ড্রোন দক্ষিণ কোরিয়ার নো-ফ্লাই জোন থেকে ৩.৭ কিলোমিটার ভেতরে একেবারে প্রেসিডেন্ট ভবনের কাছে চলে যায়।

তবে ড্রোনগুলো দক্ষিণ কোরিয়ার আকাশসীমায় ঢোকার পর সিউলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সাহায্যে গোলা ছোড়া হয়। এমনকি তাদের যুদ্ধবিমানগুলোও আকাশে উড়তে শুরু করে। কিন্তু সেগুলো উত্তর কোরিয়ার ড্রোন নামাতে কিংবা ড্রোনগুলোকে টার্গেট করতে সক্ষম হয়নি।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট গত বুধবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন, উত্তর কোরিয়ার ড্রোন যদি আবার তার দেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করে তাহলে দুই কোরিয়ার মধ্যকার ২০১৮ সালের সামরিক চুক্তি স্থগিত করার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

তবে উত্তর কোরিয়া যথারীতি বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র যতদিন এ অঞ্চলে বিচরণ করবে এবং তাদের মিত্র জাপান ও কোরিয়ার সঙ্গে যৌথ মহড়া চালাবে ততদিন পিয়ংইয়ং তার ক্ষেপণাস্ত্র, সামরিক এবং পারমাণবিক পরীক্ষা চালিয়ে যাবে।


আরও খবর



নীলফামারির ৫ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর রিপোর্টার ইউনিটির সদস্য, দৈনিক সমাজ সংবাদ পত্রিকার প্রতিনিধি,নুরুল ইসলাম, গ্লোবল টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি সোহেল রানা, আজকের দেশ কন্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি রফিকুল ইসলাম, দৈনিক বর্তমান কথার নীলফামারী প্রতিনিধি হারুন উর রসিদ ও আন্দোলন কারি সাংবাদিক নেতা, দৈনিক জনতার নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি এস এম হামিদী বাবুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন নীলফামারী রিপোর্টার ইউনিটির সাংবাদিকবৃন্দ। মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে নীলফামারীর ডিসির মোড়ে ওই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুর আলম সিদ্দিকি দুলালের সভাপতিত্বে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের কৃত মিথ্যা  মামলা তুলে নেয়ার দাবী জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, সাধারন সম্পাদক সাহজাহান কবির লেলিন, কার্যকরী সভাপতি আবু হাসান,মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম ডিমলা উপজেলা শাখার সম্পাদক সম্পাদক মহিনুল ইসলাম, সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সৈয়দপুর উপজেলার সদস্য সচিব ওয়ালিউর রহমান রতন সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ জেলা কমিটির সভাপতি স্বর্না আকতার স্বর্নালী প্রমুখ।

মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী সাংবাদিক বক্তারা বলেন, নীলফামারির ৭ নং কচুকাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রসিদ চৌধুরী গত ঈদ উল ফিতরে দুস্হদের মাঝে প্রদানরকৃত চালরওজনে কম দেয়ার প্রতিবাদ করেন উল্লেখিত ৫ সাংবাদিক। পরে চেয়ারম্যানের চাল চুরি নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেন তারা।এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওই ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রসিদ চৌধুরী গত ২৪ এপ্রিল নীলফামারী সদর থানায় ৫ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন।

মানববন্ধনে অংশ নেয়া সাংবাদিকরা বলেন,৭ নং কচুকাটা ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে ফায়দা নিতে একটি কুচক্রী মহল ৫ সাংবাদিককে আসামি করতে ইন্ধন জাগিয়েছে। অচিরেই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা তুলে না নিলে রাজ পথেই বৃহৎ আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে বক্তারা তাদের বক্তব্যে উল্লেখ করেন। 


আরও খবর



তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলা সীমান্ত দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন মালামাল পাচাঁরের খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- গতকাল রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উপজেলার চাঁনপুর সীমান্তের বারেকটিলা এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে প্রায় ২লাখ টাকা মূল্যের ফুছকা, নাসির উদ্দিন বিড়ি ও মাদকদ্রব্য পাচাঁর করে ১৫টি অটোরিক্সা বোঝাই করে নিয়েগেছে চোরাকারবারী বুটকুন মিয়া, জাহেদ আলী ও জাহাঙ্গীর মিয়াগং।

অন্যদিকে এই সীমান্তের কড়ইগড়া ও রাজাই এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী শাহিবুর রহমান, কাজল মিয়া, জয়ধর মিয়া, শফিকুল, নিজাম মিয়া পৃথক ভাবে ৫টি গরু, ২টি ঘোড়া, ১৫০বস্তা চিনি, ২৭৫ বস্তা পেয়াজ পাচাঁর করে।

এছাড়াও নয়াছড়া, গারো ছড়া ও রজনী লাইন এলাকা দিয়ে চোরাকারবারী নজরুল মিয়া, জামাল মিয়া, হারুন, রুসমত আলী, মিলন মিয়া, জম্মত আলীগং প্রায় ২শ মেঃ টন কয়লা পাচাঁর করে অটোরিক্সা ও মোটর সাইকেলে পরিবহন করে পাশে টেকেরঘাট সীমান্তের বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজ ও তার আশে পাশে নিয়ে মজুত করে। একই ভাবে সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী, মহিবুর মিয়া ও রুবেল মিয়াগং ঠেলাগাড়ি দিয়ে প্রায় ৫০ মেঃটন চুনাপাথর ও ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে একই স্থানে মজুত করেছে। অন্যদিকে পাশের লাউড়গড় সীমান্তে যাদুকাটা নদী, শাহিদাবাদ, পুরান লাউড় ও দশঘর এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাকারবারী

বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়া, রফিকুল, নুরু মিয়া, জজ মিয়া, মোস্তফা মেম্বারগং অবাধে কয়লা, পাথর, চিনি, পেয়াজ, গরু, মদ, গাঁজা, ইয়াবা পাচাঁর করলেও কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একই ভাবে চারাগাঁও সীমান্তের লামাকাটা, জঙ্গলবাড়ি, এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, সাইফুল মিয়া, রিপন মিয়া, লেংড়া জামালগং ১শ টন কয়লা, ৮০ বস্তা চিনি ও ১২০ বস্তা পেয়াজসহ বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য পাচাঁর করেছে। একই সময় এই সীমান্তের কলাগাঁও, চারাগাঁও এলসি পয়েন্ট, বাঁশতলা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী বাবুল মিয়া, সোহেল মিয়া, আনোয়ার হোসেন বাবলু, দীপক মিয়া, নবু মিয়া ও নজির মিয়াগং প্রায় ৫শ টন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্পের পাশে অবস্থিত একাধিক ডিপুসহ বিভিন্ন বাড়িঘরের ভিতরে মজুত করেছে। এছাড়া বালিয়াঘাট সীমান্তের লাকমা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে একাধিক মামলার আসামী সোর্স ইয়াবা কালাম, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, হোসেন মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়াগং প্রায় ৪হাজার মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে দুধের আউটা, বানিয়াগাঁও, তেলিগাঁও, লাকমা ও জামালপুর গ্রামের বিভিন্ন বাড়িঘরে মজুত করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এব্যাপারে চাঁনপুর সীমান্তের বাসিন্দা আওয়ামীলীগ নেতা ও ইউপি মেম্মার কফিল উদ্দিন বলেন- চোরাকারবারীরা সীমান্তের বারেকটিলার আনন্দপুর এলাকা দিয়ে ভারত থেকে প্রায় ২০লাখ টাকার ফুছকা পাচাঁর করে অটোরিক্সা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকা লোক নিয়ে আটক করে, চাঁনপুর ক্যাম্পের কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিতকে বারবার ফোন করার পরও রিসিভ করেনি। পরে চোরাকারবারীরা জোর করে মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারছি ৫০হাজার টাকা দিয়ে বিজিবিকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এছাড়া সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত প্রতি গরু থেকে ১হাজার টাকা, ১ বস্তা চিনি থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা পেয়াজ থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা কয়লা থেকে ৫০টাকা করে বিজিবি ক্যাম্পের নামে চাঁদা নেওয়া হয়। সুনামগঞ্জ জেলার সিনিয়র সাংবাদিক মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া বলেন-রাতে চোরাচালানের খবর পেয়ে লাউড়গড় ও চাঁনপুর বিজিবি ক্যাম্পের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ফোন করে বারবার জানানোর পরও কোন পদক্ষেপ নেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

এব্যাপারে চাঁনপুর ক্যাম্প কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিত বলেন- রাতে আমি ক্যাম্পে ছিলাম, বাহিরে টহল ছিল। চোরাই পথে অবৈধ ভাবে কোন মালামাল পাচাঁরের খবর পাইনি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবিষয়ে জানতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



নবীনগরে চেয়ারম্যান প্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটোর গণসংযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৩১জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ  নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধি:আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আসছে আগামী ৫ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগর  উপজেলা পরিষদ নির্বাচকে সামনে রেখে গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছেন। 

১৯৭০ সালের জাতীয় সংসদ সদস্য কাজী আকবরউদ্দিন সিদ্দিক সাবেক এমপির, 

শ্রীরামপুর গ্রামের সুযোগ্য সন্তান  চেয়ারম্যান প্রার্থী  কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো , নবীনগর  উপজেলার

২১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার  সাধারন ভোটারদের সঙ্গে নিয়মিত গণসংযোগ করছেন। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার বিকেলে বিদ্যাকুট, মেরকুটা ও কুড়িঘর বাজারে সাধারন ভোটারদের সঙ্গে গণসংযোগ মতবিনিময় ও দোয়া প্রার্থনা করেন তিনি ।

আগামী ২০মে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্ধ দেয়া হবে, তার আগেথেকেই তিনি মাঠে গণসংযোগ ও প্রাচার-প্রচারনা চালাতে দেখা যাচ্ছে। কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো , তিনি  ভোটারদের আকৃষ্ট করতে ভোটারদের সাথে কুশল বিনিময় করে দোয়া কামনা করে ভোটারদের কাছে টানার চেষ্টা করছেন। বিভিন্ন হাট-বাজারে চায়ের দোকানে যেয়ে কুশল বিনিময় ও লিফলেট বিতরণ  করছেন। 

এ সময় উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো বলেন, আমি অতীতে এই নবীনগর উপজেলার মানুষের সঙ্গে সুখে-দুঃখে ছিলাম, বর্তমানে আছি, আগামীতেও থাকবো। 

চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটো বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে স্মাট বাংলাদেশ। সদর উপজেলাকে স্মাট উপজেলায় পরিনত করার লক্ষ্যে আমার চেষ্টা সব সময় অব্যাহত থাকবে। 

এছাড়াও সকলের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত, খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করবো। আর নারী নির্যাতন রোধ, সন্ত্রাস মুক্ত, বেকার সমস্যা সমাধাণ, রাস্তা-ঘাটের উন্নয়নসহ উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উন্নয়নমূলক কাজ করবো। আর নবীনগর উপজেলাকে একটি আধুনিক মডেল উপজেলায় রূপান্তিত করবো। এ জন্য তিনি দলীয় নেতা-কর্মীসহ দলমত নির্বিশেষে সকলের দোয়া ও আশীর্বাদ কামনা করেছেন।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



জাতিসংঘে বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশের ‘শান্তির সংস্কৃতি’ সংক্রান্ত প্রস্তাব জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২ মে) সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত। শুক্রবার (৩ মে) ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রস্তাবটি প্রথম গৃহীত হয়েছিল। তারপর থেকে বাংলাদেশ প্রতি বছর ইউএনজিএ-তে এই রেজুলেশনটি সহজতর করে আসছে এবং সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতির ওপর একটি উচ্চ-স্তরের ফোরামও আহ্বান করছে।

সাম্প্রতিক উচ্চ-স্তরের ফোরাম, যা ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২-এ অনুষ্ঠিত হয়েছিল, শান্তির সংস্কৃতির রূপান্তরমূলক ভূমিকার ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে যাতে শান্তি, সমতা এবং শান্তি বিনির্মাণকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা যায়।

এই বছর রেজোলিউশনটি জাতিসংঘের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে বিশ্বব্যাপী ঝুঁকি এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে। এটি প্রতিরোধমূলক কূটনীতি, সংলাপ এবং সবস্তরে সুস্থ বিতর্ক জোরদার করার গুরুত্বের ওপর জোর দেয়।

সংঘাত প্রতিরোধ এবং সমাধানে নারীর অমূল্য ভূমিকার পুনর্নিশ্চিত করার সময় এটি এই জাতীয় প্রক্রিয়াগুলোতে মহিলাদের পূর্ণ সমান এবং অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে।

অন্যদের মধ্যে প্রস্তাবটি সহিংসতা এবং সংঘাতের অন্তর্নিহিত চালকদের মোকাবেলা করার এবং চলমান ডিজিটাল রূপান্তরের প্রেক্ষাপটে শান্তির সংস্কৃতিকে উন্নীত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেয়।

রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত বলেছেন, শান্তির সংস্কৃতির প্রস্তাব সময়ের সাথে সাথে প্রাসঙ্গিকভাবে বেড়েছে এবং একটি প্রভাবশালী থিমে বিকশিত হয়েছে যা জাতিসংঘের সকল প্রধান বক্তৃতায় বৃহত্তর পদচিহ্ন এবং স্বীকৃতি খুঁজে পেয়েছে।

তিনি বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে এটি বিশ্বে শান্তি বজায় রাখার জন্য জাতিসংঘের সনদের বাধ্যবাধকতা পরিপূরক করার একটি কার্যকর উপায় হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, প্রতি বছর এই প্রস্তাবটি বাংলাদেশের অব্যাহত সহজলভ্যতা বৈশ্বিক শান্তির জন্য অটল প্রবক্তা হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গভীর আস্থার প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।


আরও খবর



মাগুরায় দেশীয় ২টি পাইপগানসহ ২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:র‌্যাব ফোর্সেস আমাদের প্রিয় মাতৃভূমির অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে এবং সন্মানিত নাগরিকদের জন্য টেকসই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইনের আলোকে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দীর্ঘদিন যাবত পালিয়ে থাকা বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত ও ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীদের গ্রেফতার এবং অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি ও বিবিধ প্রতারক চক্রের সাথে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর অপরাধে জড়িত অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে র‌্যাব জনগনের সুনাম, বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

মঙ্গলবার ১৪ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে র‌্যাব-৬, সিপিসি-২,ঝিনাইদহ ক্যাম্পের একটি  আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাগুরার  শ্রীপুর উপজেলার খামারপাড়া গোরস্থান মোড়  এলাকায় কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী অবস্থান করছে বলে খবর পায়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আভিযানিক দলটি একই তারিখ রাত আড়াইটার দিকে  খামারপাড়া বাজার এলাকার বায়তুন নুর মসজিদের পাশে পাকা রাস্তার উপর একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কুখ্যাত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী- মোঃ মিন্টু বিশ্বাস(৩৯), পিতা- মোঃ গোকুল বিশ্বাস ও মোঃ ইব্রাহিম বিশ্বাস(২৫), পিতা-মোঃ অহিদুল বিশ্বাস, উভয়ে সাং-শ্রীপুর, থানা-শ্রীপুর, জেলা- মাগুরাকে গ্রেফতার করে। এ সময় উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে গ্রেফতারকৃত আসামীর হেফাজত হতে ২ টি দেশীয় তৈরী পাইপগান উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা হয়।    পরবর্তীতে জব্দকৃত আলামত ও গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়কে শ্রীপুর থানায় হস্তান্তর করে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা  করা হয়।


আরও খবর