Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল, উত্তরবঙ্গের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ বন্ধ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:উত্তরাঞ্চলের সঙ্গে ঢাকার রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে,টাঙ্গাইলে কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে । বৃহস্পতিবার (৩০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করোটিয়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

বঙ্গবন্ধু পূর্ব রেলস্টেশনের টিকিট মাস্টার রেজাউল করিম জানান, ইঞ্জিন বিকল হয়ে পড়ায় ইতোমধ্যে কয়েকটি ট্রেন স্টেশনে আটকা পড়েছে।

জানা যায়, সকাল ৭টা ১০ মিনিটে টাঙ্গাইল স্টেশন থেকে টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ছেড়ে আসে। ঘটনাস্থলে এলে ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়। ঢাকা থেকে রিলিফ ট্রেনের ইঞ্জিন পৌঁছালে ট্রেনটি সরানো হলে চলাচল স্বাভাবিক হবে।

এদিকে ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হওয়ার ঘটনায় ঢাকাগামী সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেন টাঙ্গাইলের ঘারিন্দা স্টেশনে, লোকাল নাইনটি নাইন ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব স্টেশনে, বনলতা এক্েেসপ্রস ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় স্টেশনে আটকা পড়েছে এবং ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেনটি মৌচাক স্টেশনে আটকা পড়েছে।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় গতকাল শনিবার (১১ মে) রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে সোখিনা বেগম (২৬)নামে এক গৃহবধূ মৃত্যু বরণ করেছেন। মৃত সোখিনা উপজেলা নন্দুয়ার ইউনিয়নের ক্ষুদ্র বাঁশবাড়ী হটাৎ পাড়া গ্রামের ভ্যান চালক সাইফুল ইসলামের স্ত্রী। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রাণীশংকৈল থানার ওসি সোহেল রানা। 

পুলিশ ও পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, সাইফুল একজন ভ্যান চালক সে প্রতিদিনের ন্যায় খেয়ে দেয়ে সকালে ভ্যান নিয়ে চলে যায়। তাদের পরিবারে ২ ছেলে এক জন স্থানীয় মার্দাসায় পড়া লেখা করে সে মাদ্রাসায় থাকে। অপর জন নানির বাড়ি মেহমান খেতে যায়।বাসা ফাঁকা পেয়ে স্ত্রী সোখিনা সকলের অগোচরে  নিজ ঘরের শয়ন কক্ষে গলায় ফাঁস দেয়। সন্ধ্যায় তাঁর স্বামী সাইফুল বাসায় এসে ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে। আশেপাশের লোকজন এসে ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ঝুলন্ত অবস্থান লাশ দেখতে পায়।পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। 

এ দিকে সোখিনার বাবা সেকেন্দার মিয়া জানান, পারিবারিকভাবে তার মেয়ের সঙ্গে সাইফুলের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে ২ সন্তান আছে। কিছু দিন আগে একটি বিষয় নিয়ে তার স্বামী তাকে গালমন্দ করেন। আমরা গিয়ে সেটা মিটমাট করে দেয়।  তবে হটাৎ কী কারণে সোখিনা এমনটি করেছেন, এ বিষয়ে কেউ কিছু জানাতে পারেনি।

রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা আরো বলেন,গৃহবধূর মৃত্যুর পারিবারিক ভাবে কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঠাকুরগাঁও জেলা মর্গে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসার পর আসল রহস্য জানা যাবে।পরবর্তী অভিযোগ পেলে আইন আইনু ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

আরও খবর



কেমব্রিজ পরীক্ষায় ডিপিএস শিক্ষার্থীদের অনন্য সাফল্য

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ‘আউটস্ট্যান্ডিং কেমব্রিজ লার্নার্স অ্যাওয়ার্ড’ -এর ফলাফল। দেশজুড়ে শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় চমৎকার সাফল্য অর্জন করেছেন। দেশের আইজিসিএসই-তে ১১টি শীর্ষস্থান অর্জনকারীদের মধ্যে ৭ জন শিক্ষার্থীই ডিপিএস এসটিএস স্কুলের, যা স্কুলটিকে দেশের সেরা শিক্ষার্থীদের স্কুলে পরিণত করেছে।     

স্কুলের ৩৭৮ জন সিএআইই পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ডিপিএস’র ১০ জন শিক্ষার্থীকে কান্ট্রি টপার ও হাই অ্যাচিভার ক্যাটাগরিতে সম্মানজনক কেমব্রিজ লার্নার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩ দেয়া হয়। সম্মানজনক এ পুরস্কার পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৭ জন হচ্ছেন  আইজিসিএসই ও ১ জন  এএস লেভেলের কান্ট্রি টপার; অন্যদিকে, ১ জন আইসিএসই এবং ১ জন এএস লেভেল শিক্ষার্থী হাই অ্যাভিচার। ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা থেকে ১৫৮ জন আইজিসিএসই, ১৩২ জন এএস লেভেল এবং ৮৮ জন এ লেভেল শিক্ষার্থী সিএআইই ২০২৩ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে  

শিক্ষার্থীদের ফলাফলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার অধ্যক্ষ ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, “আমি সকল কান্ট্রি টপার এবং হাই অ্যাচিভারদের আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা জানাই। এই অর্জন আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরলস কঠোর পরিশ্রম এবং তাদের শিক্ষক ও অভিভাবকদের ধারাবাহিক সহায়তারই প্রতিফলন। আমি তাদের ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা জানাই।”

আইজিসিএসই কান্ট্রি টপাররা হলেন: ফাইয়াজ এনায়েত হোসেন, মোহাম্মদ জুমায়েল উদ্দীন, পারিসা আবেনি হক, ফাইয়াজ এনায়েত হোসেন, তায়েবা আঞ্জুম রাহা, মুসাররাত ইসলাম খান ও ফারহান শহীদ। এএস লেভেল বিজনেসে দেশ সেরা হন আনিশা ইবনাত নিধি। হাই অ্যাচিভারদের মধ্যে আরও রয়েছেন আফরাহ নূর (আইজিসিএসই ফ্রেঞ্চ) এবং ফারদীন আবরার খান (এএস লেভেল ইনফরমেশন টেকনোলজি)।


আরও খবর



পুঠিয়া উপজেলা নির্বাচনে ৭৮টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩৩টি কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৪জন দেখেছেন

Image
সাজেদুর রহমান পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ ২টি থানা, ১টি পৌরসভা ও ৬টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এসব এলাকায় ৭৮টি ভোট কেন্দ্রে রয়েছে। ৭৮টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৩৩টি ভোট কেন্দ্রকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ঘোষনা করেছে পুলিশ প্রশাসন। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলো হলো, পুঠিয়া থানার মধ্যে, পীরগাছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বারইপাড়া নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কান্দ্রা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বানেশ^র উচ্চ বিদ্যালয়, দিঘলকান্দি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাতিনাদা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিড়ালদহ সৈয়দ করম আলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিড়ালদহ সৈদয় করম আলী উচ্চ বিদ্যালয়, শাহবাজপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ফুলবাড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, নন্দনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাধনপুর হাইস্কুল এন্ড কলেজ, পচামাড়িয়া দ্বি-মখী উচ্চ বিদ্যালয়, পচামাড়িয়া ডিগ্রী কলেজ, ভরতমাড়িয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঝলমলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (পশ্চিম ভবন), ঝলমলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (উত্তর ও পূর্ব ভবন), ধোপাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয়। বেলপুকুর থানার সবগুলো ভোট কেন্দ্র গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছে, মাহেন্দ্রা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভড়–য়াপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাজিরপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, জামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, আগলা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, জামিরা উচ্চ বিদ্যালয়, ক্ষুদ্রজামিরা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেলপুকুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেলপুকুর উচ্চ বিদ্যালয়, চকধাদাশ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ধাদাশ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ধাদাশ উচ্চ বিদ্যালয় ও দোমাদি উচ্চ বিদ্যালয়। পুঠিয়া থানা সূত্রে জানাগেছে এসব গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে অতিরিক্ত আইন শংঙ্খলা বাহিনীর সদসগণেরা কাজ করবেন। আগামী মঙ্গলবার (২১ মে) পুঠিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৭৮টি কেন্দ্রে ১ লক্ষ ৬০ হাজার ৭’শ ২৪ জন ভোটার তাদের ভোট প্রদান করবে। এর মধ্যে পুরুষ ৯১৮৮১,মহিলা ৯০১৩৪,হিজরা ৩ জন।

আরও খবর



বিরামপুরে কৃষকদের মাঝে সার-বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২০৩জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার কৃষকদের আবাদ ও ফলন বৃদ্ধির লক্ষ্যে  কৃষকদের মাঝে বিনা মূল্যে আউশ ধানের বীজ, পাটবীজ ও পেঁয়াজ বীজ এবং রাসায়নিক সার বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে বিরামপুর উপজেলা কৃষি চত্বরে সার-বীজ বিতরণের উদ্বোধন করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও) নুজহাত তাসনীম আওন। সার ও বীজ বিতরণের সময় বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভার:) কৃষিবীদ জাহিদুল ইসলাম ইলিয়াস, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জমিল উদ্দিন মÐল, মৎস্য কর্মকর্তা কাওসার আলী, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আকরাম হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

সার-বীজ বিতরণের শেষে বিরামপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা (ভার:) কৃষিবীদ জাহিদুল ইসলাম ইলিয়াস জানান, ৬০০ কৃষকের মাঝে উচ্চ ফলনশীল আউশ বীজ ৫ কেজি, ডিএপি ১০ কেজি ও এমওপি ১০ কেজি, ১২০ জন কৃষকরে মাঝে  ১কেজি করে পাট বীজ এবং ৪০জন কৃষকের মাঝে  কেজি পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি এমওপি ও ২০ কেজি করে ডিএপি বিতরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



আইফার্মার ও ইউসিবি’র প্রকল্প: অগ্রিম ঋণ পরিশোধ করলেন ভুট্টা ও মরিচ চাষিরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১১৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ভুট্টা ও মরিচ চাষিদের জন্য ব্যাংক অর্থায়ন ও ঋণ পরিশোধের প্রকল্প গত বছর নভেম্বর থেকে সফলভাবে পরিচালনা করছে আইফার্মার ও ইউনাইডেট কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) পিএলসি।

প্রকল্পের অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে গত ১৩ মে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়, যেখানে অগ্রিম ঋণ পরিশোধ করতে ৭০ জনেরও বেশি কৃষক অংশগ্রহণ করেন।

এই প্রকল্পের অধীনে আবহাওয়ার পূর্বাভাস, মানসম্মত কৃষি উপকরণ ও পরামর্শ সেবাসহ বিভিন্ন সুযোগ গ্রহণ করতে পারবেন কৃষকরা; পাশাপাশি, প্রকল্পের মাধ্যমে ভুট্টা ও মরিচ চাষের ক্ষেত্রে ইউসিবি পিএলসি থেকে আর্থিক সহায়তাও গ্রহণ করেছেন তারা। গত বছরের নভেম্বরে শুরু হওয়া এই প্রকল্পটি শেষ হবে আগামী জুলাইয়ে।

এখন কৃষকরা তাদের ভুট্টা ও মরিচের আবাদ ঘরে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সভায় কৃষকরা তাদের সমস্যা ও তা সমাধানের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। সভায় উপস্থিত কাজীপুরের স্থানীয় কৃষক মো. হাফিজুর রহমান বলেন, “আইফার্মার ও ইউসিবির এই প্রকল্প আমাদের অনেক সহায়তা করেছে। আগে মরিচ চাষ করার সময় আর্থিক সংকটের কারণে নানা ধরনের সমস্যা হতো। কিন্তু এই ঋণ নেয়ার পর আমি ঠিকভাবে জমিচাষ করতে পারছি, ফসল ফলাতে পারছি। এখান থেকে শুধু সুবিধাই পাচ্ছি না, একইসাথে ঋণ অগ্রিম পরিশোধ করতেও সক্ষম হয়েছি। এছাড়াও আই ফার্মার থেকে আমি কৃষি সম্পর্কিত নানান কৃষি পরামর্শ পেয়েছি, যা চাষাবাদের ক্ষেত্রে আমাকে অনেক সহায়তা করেছে।”

এ বিষয়ে আইফার্মারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চিফ অপারেটিং অফিসার জামিল এম আকবর বলেন, “কৃষকরা আমাদের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন, আর তাদের কাজকে স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করতে আর্থিক সেবা সহজ করাই আমাদের লক্ষ্য। কৃষকদের জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি, আর আমরা আগামীতে এ ধরনের আরও উদ্যোগ নিয়ে আসার চেষ্টা করব। আমাদের গতবারের ভুট্টা প্রকল্পটি সফল হয়েছে, এবার তাই আমরা মরিচ ও ভুট্টা নিয়ে কাজ করছি। ইউসিবির সাথে আমাদের এই যৌথ উদ্যোগটি কৃষকদের জীবন ও কাজের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হওয়ায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা কৃষকদের সহায়তায় আমাদের অংশীদার হওয়ায় ইউসিবির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।”

আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি’র স্থানীয় ব্রাঞ্চ অফিসার আরিফাত সিরাজী ও ব্রাঞ্চ ম্যানেজার নূপুর কর্মকার সহ অন্যান্য প্রতিনিধিরা। এছাড়াও, আইফার্মারের পক্ষ থেকে সভায় উপস্থিত ছিলেন ফাইন্যান্সিয়াল প্রোডাক্ট অ্যান্ড সার্ভিসের এক্সিকিউটিভ কাজী ফাহিম ফারহান সাজিদ, ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ অফিসার মো. তানজিল উল মউসুফ, রিজিওনাল কোঅর্ডিনেটর আনোয়ার হোসেন, এরিয়া কোঅর্ডিনেটর মো. রেজাউল করিম এবং এরিয়া ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম।


আরও খবর