Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
দেশে গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার চালু করল হায়ার বিচারপতিদের সমান বেতন-ভাতা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে নজর রাখতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ৮ হাজার ভূয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল-মুজিবনগরে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী মেটলাইফ বাংলাদেশের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর মাগুরার মাগুরা সদর ও শ্রীপুর উপজেলায় ২৯ প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ গুলশানে বারের সামনে মারামারি, ৩ নারী গ্রেপ্তার নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সেবায় সন্তষ্ট সেবাগ্রহীতারা

ট্রাকের ধাক্কায় মাইক্রোবাস দুমড়েমুচড়ে খাদে, নিহত ২,আহত আরও সাতজন

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ২৮৪জন দেখেছেন

Image

 দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি ;কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় একটি যাত্রীবাহী মাইক্রোবাস দুমড়েমুচড়ে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে মাইক্রোবাসের দুজন যাত্রী মারা যান। এ সময় আহত হয়েছেন আরও সাতজন।

আজ রোববার সকাল ৯টায় উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শহীদনগর নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতদের মধ্যে বাদশা মিয়া (৬৫) দাউদকান্দি উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মো. দুলাল মিয়া বেপারী (৬২) উপজেলার কেতুন্দী গ্রামের বাসিন্দা।

আহতরা হলেন- রাবেয়া আক্তার (৩৫) ও তার ছয় বছরের শিশু মাহিন, পারভীন আক্তার (৪০), মোজাম্মেল হোসেন (৪২), বাবু (৩৫), সোহাগ মিয়া (২৩) ও রমজান আলী (১৯)। তাদের উপজেলা গৌরীপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের শহীদনগর নামক স্থানে দাউদকান্দিগামী যাত্রীবাহী একটি মাইক্রোবাস রাস্তায় দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠা-নামা করাচ্ছিল। এ সময় ঢাকাগামী একটি মালবোঝাই ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী লোকাল মাইক্রোবাসের পেছনে ধাক্কা দিলে ট্রাক ও মাইক্রোবাসটি সড়কের পাশে খাদে পড়ে যায়। এতে মাইক্রোবাসের যাত্রী দুলাল মিয়া ঘটনাস্থলে এবং হাসপাতালে নেওয়ার পর বাদশা মিয়া মারা যান।


খবর পেয়ে দাউদকান্দি হাইওয়ে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একটি দল স্থানীয়দের সহযোগিতায় দুর্ঘটনাকবলিত মাইক্রোবাসের আহত যাত্রীদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেছে।

দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহাঙ্গীর আলম দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। দুজনের মরদেহ পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।


আরও খবর



খবর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মামুনুল হাসান টিপু সাহেবের বড় ভাই মারা গেছেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image
তরিকুল ইসলাম:খবর প্রতিদিনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মামুনুল হাসান টিপু সাহেবের বড় ভাই মোহাম্মদ অলি মিয়া মারা গেছেআজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টা চার মিনিটে নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনমরহুমের জানাজার নামাজ আগামীকাল বাদ জুম্মা দাফন করা হবে নিজ গ্রামে তার এই মৃত্যুতে খবর প্রতিদিনের পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক

আরও খবর



নিটারে আবাসিক হলে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইফতার মাহফিলের আয়োজন

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

মিঠুন দাস মিঠু, ক্যাম্পাস প্রতিনিধি, নিটার: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাভারের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রিসার্চ (নিটার) এর কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন মিলনায়তনে গত পহেলা এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ বাদ আছর নিটার কর্তৃপক্ষের আয়োজনে ও নিটার আবাসিক হলে অবস্থানরত  শিক্ষার্থীবৃন্দের অংশগ্রহণে এক ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।


সরেজমিনে দেখা যায়, বিকেল হতেই দলে দলে ধর্মপ্রাণ  শিক্ষার্থীরা ইফতার মাহফিলে যোগদান করার উদ্দেশ্যে নিটার কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন মিলনায়তনে  জড়ো হতে থাকে। উপস্থিত সকলে আসন গ্রহণ করলে নিটার কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম সকলের উদ্দেশ্যে ইফতারের গুরুত্ব ও বিধান সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন। এছাড়া ইফতার মাহফিলের সকল কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করতে আয়োজকরা নিরলসভাবে সবকিছুর আয়োজন করে। প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীর সুশৃঙ্খল অংশগ্রহনে মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ইফতার কর্মসূচির সূচনা হয় ও মোনাজাত শেষে ছাত্র-শিক্ষক সকলে একসাথে বসে সম্মিলিতভাবে ইফতার গ্রহন করে এবং নিটার লেডিস হোস্টেলে অবস্থানরত মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথকস্থানে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।

উক্ত ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এধরনের ইফতার মাহফিল কর্মসূচির আয়োজনে তারা আনন্দিত এবং এরকম আয়োজন পরস্পরের সাথে সম্পর্কের উন্নতি ঘটায়। একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্ববোধের ও ভালোবাসার বিকাশ ঘটায়। সকলে একসাথে এক স্থানে বসে ইফতার করেছি এরচেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে!  এরকম আয়োজন নিয়মিত করা প্রয়োজন বলে তারা অভিমত জানিয়েছে।

এভাবেই প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে ইফতার মাহফিল কর্মসূচি সফল ও সুশৃঙ্খলভাবে সমাপ্ত হয়।


আরও খবর



নববর্ষের উল্লাসে পালিত হলোনা মধুপুরের পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃসময় চলে যায়। মহাকালের স্রোতে গা ভাসিয়ে আমরাও এগিয়ে চলি সামনের দিকে। পিছনে পড়ে থাকে শুধু স্মৃতি৷ আজ থেকে ৫৪ বছর আগে এমনি একটি পহেলা বৈশাখে মধুপুরের ছাত্র-যুবক সেনাবাহিনীর সদস্যবৃন্দ ১৯৭১ সালের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষনে উজ্জীবিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। ১৯৭১ সালে মধুপুরের সেই উত্তাল দিনগুলোর প্রত্যক্ষ সাক্ষী মোহন লাল দাস । মধুপুরের ভবিষৎ প্রজন্মদের জন্য তার স্মৃতিচারণ মুলক লেখাটি হুবুহ তুলে ধরা হলো-“তথ্যের অন্তরালে তত্ত্ব।

স্মৃতির পাতার ধারাবারিকতায় ছন্দপতন ঘটিয়ে ১৯৭১ এর ১৪ই এপ্রিল সম্বন্ধে কিছু লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না।তাই কিছুটা কাল্পনিক মোড়কে বাস্তব চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছি। বর্ণনায় অনেক ভুল সেই কথা সাজানোর অক্ষমতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিএবং আমার বর্ণনা যদি মধুপুরবাসী কোন পাঠকের হৃদয়ে স্থান পায় নিজেকে ধন্য মনে করবো৷এখানে জানিয়ে রাখি কারো নাম উল্ল্যেখ করে ব্যাক্তি আক্রমন আমার স্বভাব বিরোদ্ধ।তাই কিছুটা কল্পনার আশ্রয় নিয়েছি।

১৪ই এপ্রিল মধুপুর পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস।প্রশ্ন জাগে আজও কি পাক-বাহিনী বাংলার মাটিতে চষে বেড়ায়,আজও কি নরঘাতক পিচাস মা বোনদের ইজ্জত লুন্ঠনকারী স্বৈরাচারী নৱাধম গোষ্টী বর্তমান ? ওরা না কবে তল্পী টোপলা গুটিয়ে চলে গেছে! না _ ওরা চলে গেছে ঠিকই ওধু এক দল সাপুড়িকে সাপ খেলানোর মন্ত্ৰ শিখিয়ে গেছে | ঐ সময় একটা গোষ্ঠি পাক বাহিনীর আগমনের প্রত্যাশায় প্রহর গুনতো।তারা কারা ? তারা তো তারাই যারা বঙ্গবন্ধুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে অন্তর থেকে মেনে নিতে পারে নাই৷

মধুপুর যখন আকাশ পথে বোমা বর্ষন হচ্ছে আতঙ্কিত সবাই শুধু প্ৰানটা হাতে নিয়ে উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে চলছে ঐ মূহুর্ত্তে জনৈক একজন তিনি দৌড়াচ্ছিলেন বয়সের ভারে দৌঁড়াতে না পেরে পা পিছলে পড়ে যায়। ঐ সময় তার মুখ নিসৃত বাণীটি ছিল এরূপ। “হালারা স্বাধীন মারায়„ পাঠক মহোদয় শেষের শব্দটা আমি হুবুহু তুলে ধরি নাই কারণ অশ্লীলতার একটা সীমা আছে।শুধু এইটুকু জেনে রাখুন তার সংযোজিত শব্দ ছিল ওর চেয়ে আরও ৩ মাত্রা পঞ্চমে। এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় তিনি ছিলেন সকল মুক্তিকামী মানুষের থেকে আলাদা দৃষ্টিভংগী সম্পন্ন।পাক বাহিনী এসে সিও অফিসে তাদের প্রধান কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করলো।

এবার তিনারা ও বিশেষ একটি দলীয় পরিচয় ও মর্যাদা নিয়ে করমর্দন ও স্বাগতম জানালো।পাঠক বুকে বুক মিলাতে পারে নাই কারন তারাও জানতো পাক বাহীনীর মর্জির উপর তাদের জীবন নির্ভর করে। বিষ্টায় যার জন্ম বিষ্টাইতো তার প্রিয়। শুরু হলো পাক বাহিনীর নির্দেশে এই দলের মাধ্যমে রাজাকার আলবদর ভিন্ন ভিন্ন পাক সহায়ক বাহিনী গঠন।এখানে উল্ল্যেখ্য মনপ্রানে এরা সবাই পাক সহায়ক নয় এদেরকে ভয় আর লোভ দেখিয়ে এই নির্দেশক গোষ্ঠি ভরিয়ে দেয়।

বোয়ালী এবং মধুপুরের আশে পাশের গ্রামে আতঙ্কিত মানুষ পূর্বদিকে কুড়ালিয়া চাপড়ি ছাড়াও পূর্ব দিকে বংশ নদীরপাড় এবং পাহাড় অঞ্চলে আশ্রয় নেয়। কতো বৃদ্ধ বৃদ্ধা গর্ভবতী মা ছোট শিশু কোলে নিয়ে মা ছুটছে ক্লান্তি যেন আজ পরাজিত।শতবর্ষের পঙ্কিলতা ধুয়ে মুছে বাংলার মানুষ আজ মানব মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে তাড়িত পিড়িত মানুষকে আশ্রয় দানের জন্য দুহাত সম্প্রসারিত করে বুকে টেনে নিল। অভয় দিল কিন্তু এই গোষ্টিরা সেখানেও হানা দিতে বাকী রাখলো না।হে মধুপুরবাসী আপনারা কয়েক দিন আগে ঈদ উদযাপন করলেন।

হাদিসের নির্দেশ অনুসারে জানমালের নিরাপত্তার জন্য ছাদগা-ফেতরা দান করেছেন, একবার ভাবুন সেই দিনের কথা যারা এই নিরাশ্রয় মানুষকে আশ্রয় দান করেছে ক্ষুধার্ত কে আহার দিয়েছে মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষা করেছে তাদের জন্য কি করুনাময় আল্লাহ দরবারে দোয়া চেয়েছেন? ঐ সময়ে চাপড়ির শুধাংশু ডাক্তার আশুরা গ্রামের সতীশ চন্দ্রের মৃত্যুর মূলে খোজ যারা দিয়েছে তারা এরাই। মধুপুরের বধ্য ভূমিতে টাংগাইল, মির্জাপুর, নাগরপুরসহ  ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে গাড়ী ভরে লোক এনে বংশ নদীর তীরে দাড়া করিয়ে কি নৃশংস হত্যা।

মানুষের দোষ গুন থাকে কিন্তু এমনি করে কারো মৃত্যু দেখে যার আনন্দ হয় সে কে ? পাক প্রভুদের খুশি করার জন্য অনেক নিস্পাপ মেয়ে নিয়ে উপহার দিয়েছে। সুপ্রিয় পাঠক পাপের একটা ভান্ডার আছে যেটা পূর্ণ হলে সবই বিকল হয় বাংলার আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা কেটে গিয়ে কাল রাতের অবসান ঘটিয়ে পুব আকাশে রক্তিম সূর্যের আবাস। এবার পাক বাহিনীর সাথে এই গোষ্ঠিও প্ৰমোদ গুনলো। মধুপুরের বাড়ী ঘর সব কিছু থেকে মুসলমানও বাদ পড়ে নাই কিন্তু এরা সম্পূর্ণ অক্ষত কারণ একটু মাথা ঘামালে পরিষ্কার।

পাক বাহিনীর বিদায় প্রাক্কালে ভেংগে পড়লো এ গোষ্ঠি। অশ্ৰু সজল চোখে এক দৃষ্টিতে জানতে চাইলো হুজুর আমরা কিভাবে অন্তরের মনিকোঠায় ধরে রাখবো চারিদিক তো ক্রমান্বয়ে সংকোচিত।পাক পন্ডিত জী বললেন ‘মত যাব রাও’ এতোদিন তোরা সাপ নিয়ে খেলেছিস কিন্তু পাক বিষাক্ত কেউটে গোমাকে নিঃশেষ করবি তোদের অজানা ছিল তাই ছোবল খেয়েছিস।

কিন্তু সাপ ধরবি সাপ নিয়ে খেলবি কিন্তু তোরা অক্ষত থাকবি? বাঃ কী চমৎকার জলে নামবো সাতার খেলবো কিন্তু কাপড় ভিজবে না বাঃ কী মজা। পাক হুজুর প্রথমে ঐ সাপের বিষাক্ত থলেটা কেটে ফেলে দিবি তারপর যত খুশী খেলাবি খেলা দেখাবি তোরা অক্ষত থাকবি৷ সাবধান সেই গুপ্ত ছদ্মবেশী পাক হানাদারের উত্তরসূরি আজও সমাজে পীর সেজে উদীয়মান তরুনদের মগজ ধোলাই করে মাথা মুন্ডন করে মুরীদ বানাচ্ছে।আজ এদের প্রতিরোধে সজাগ সতর্ক থাকতে হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মাদকের দিকে যেন যুব সমাজ না ঝুকে এ জন্য সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে রাণীশংকৈলে: এমপি সুজন

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃদলীয় পরিচয়ে কেউ যদি মাদক ব্যবসা করে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশকে কোঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঠাকুরগাও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন । গতকাল মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাণীশংকৈল এর ধর্মগড় ইউনিয়নের চেকপোষ্ট বাজারে জনকল্যান ফাউন্ডেশ নামে একটি সামাজিক সংগঠনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, পাকিস্তান আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়া দেবীগঞ্জ - ধর্মগড় স্থল বন্দর চালুর ব্যপারে চেষ্টা চলছে। এক সময় মানুষ বলতো বিদুৎ দাও কিন্তু এখন কেউ বিদ্যুৎ চায় না। এখন সবাই পাকা রাস্তা চায়। এ জন্য আমি রাস্তা নিয়ে কাজ করছি। দুই তিনিটা রাস্তা টেন্ডার পর্যায় নিয়ে গেছি। যেভাবে বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ নিয়ে গেছি সে ভাবে সবার বাড়ির সামনে রাস্তা নিয়ে যাবো। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখা হাসিনা বার বার ক্ষমতায় থাকার ফলে যে পরিবর্তন হচ্ছে এতে আমরা উন্নত রাষ্ট্র পরিনত হবো। জননেত্রী যত দিন থাকবে তত দিন আমরা ভালো থাকবো। আমি মনে করি আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি কেউ হারাতে পারবে না। এমন কাজ করা যাবে না যা জননেত্রীর বদনাম হয়। মাদকের দিকে যেন যুব সমাজ না ঝুকে এ জন্য সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। 

ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, রাণীশংকৈল উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধাপক সইদুল হক, ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারি প্রধান শিক্ষক মোকসেদুর রহমান।

আরও খবর



অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে প্রথমবারের মতো ম্যাগনেটিক চার্জিং প্রযুক্তি আনল ইনফিনিক্স

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৯জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক:শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স তাদের নতুন স্মার্টফোন লাইনআপে যুক্ত করেছে যুগান্তকারী নতুন ফিচার ‘ম্যাগচার্জ’। সম্প্রতি মালয়েশিয়ার এফ-ওয়ান ইন্টারন্যাশনাল সার্কিটে অনুষ্ঠিত এক বৈশ্বিক আয়োজনে নতুন নোট ৪০ সিরিজ লঞ্চ করে ব্র্যান্ডটি। সেই আয়োজনেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ম্যাগনেটিক চার্জিং ফিচারের যাত্রা শুরুর কথা জানায় ইনফিনিক্স।

ম্যাগচার্জ-এর মতো চার্জিং সিস্টেম অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন বাজারে এই প্রথম। ফলে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে  অভাবনীয় পরিবর্তন নিয়ে আসবে এই চার্জিং প্রযুক্তি। ম্যাগনেটিক চার্জিংয়ের সুবিধাজনক ব্যবহার নিশ্চিত করতে নোট ৪০ সিরিজের সাথে আছে ইনফিনিক্সের ম্যাগকিট। এই কিটে ফোনের ব্যাককাভার হিসেবে দেওয়া হয়েছে ম্যাগকেস। সাথে আরও আছে ম্যাগনেটিক চার্জিং প্যাড ম্যাগপ্যাড এবং ম্যাগনেটিক পাওয়ার ব্যাংক ম্যাগপাওয়ার।

ইনফিনিক্সের নতুন নোট ৪০ সিরিজের নোট ৪০, নোট ৪০ প্রো, নোট ৪০ প্রো ৫জি এবং অত্যাধুনিক নোট ৪০ প্রো+ ৫জি স্মার্টফোনগুলোতে পাওয়া যাবে এই ম্যাগচার্জ ফিচারটি। এবারের এই সিরিজটিতে দেওয়া হয়েছে ইনফিনিক্সের অল-রাউন্ড ফাস্টচার্জ ২.০ প্রযুক্তি, ১০০ ওয়াট পর্যন্ত মাল্টি-স্পিড ফাস্টচার্জ, এবং ২০ ওয়াটের ওয়্যারলেস ম্যাগচার্জ। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের চার্জিং মোড ব্যবহার করতে একটি কাস্টম চিপ দেওয়া হয়েছে এই সিরিজের ফোনগুলোতে।

উন্নত ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতার জন্য নোট ৪০ সিরিজে আছে ১২০ হার্জের প্রাণবন্ত থ্রিডি-কার্ভড অ্যামোলেড ডিসপ্লে। প্রধান ক্যামেরা হিসেবে সিরিজটিতে আছে ওআইএস সাপোর্টসহ শক্তিশালী ১০৮ মেগাপিক্সেলের সুপার-জুম ক্যামেরা সিস্টেম। এছাড়াও ফোনের পেছনের অংশ থেকে বিশেষ ধরনের লাইটিংয়ের জন্য এতে  যুক্ত করা হয়েছে অ্যাকটিভ হ্যালো লাইটিংয়ের মতো এআই প্রযুক্তি।

ইনফিনিক্সের নতুন এই স্মার্টফোন সিরিজ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির প্রোডাক্ট ডিরেক্টর উইকি নিইয়ে বলেন, “ইনফিনিক্স নোট ৪০ সিরিজ বাজারে আনার মাধ্যমে চার্জিং প্রযুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। চার্জিংয়ের অভিজ্ঞতাকেই বদলে দেবে এই সিরিজ। এছাড়াও, আমাদের নিজস্ব চিপ চিতা এক্স১ এর মাধ্যমে নতুন যুগে প্রবেশ করেছে অলরাউন্ড ফাস্টচার্জ। এখন এতে আছে মাল্টি-স্পিড চার্জিং এবং এক্সট্রিম টেম্পারেচার চার্জিংয়ের মতো ফিচার।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের উদ্ভাবনী ম্যাগচার্জ অ্যাক্সেসরি কিট ফোন ব্যবহারকারীদের দেবে নিরবচ্ছিন্ন চার্জিং ইকোসিস্টেম। এসব অগ্রগতির ফলে ব্যবহারকারীরা সারাদিন, যেকোনো পরিস্থিতি ও আবহাওয়ায় পাওয়ারড-আপ থাকতে পারবেন।”

গত বছর অল-রাউন্ড ফাস্টচার্জ প্রযুক্তিসহ নোট ৩০ সিরিজ বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে আসে ইনফিনিক্স। এই সিরিজটিতে আছে ৬৮ ওয়াটের ওয়্যারড চার্জিং এং ১৫ ওয়াটের ওয়্যারলেস চার্জিং প্রযুক্তি। এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মাদারবোর্ডে সরাসরি চার্জ নেওয়ার জন্য এতে আছে বাইপাস চার্জিং এবং আইফোন সেভার হিসেবে পরিচিত ওয়্যারলেস রিভার্স চার্জিং প্রযুক্তি।

চার্জিং, লুক ও পারফরম্যান্সে অভূতপূর্ব আপডেট নিয়ে এখন বাংলাদেশের বাজারে আসার অপেক্ষায় আছে নোট ৪০ সিরিজ। নতুন এই নোট সিরিজের জন্য শুরু হয়ে গেছে প্রি-বুকিংও।


আরও খবর