Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

তীব্র তাপদাহে ধানে ব্লাস্ট রোগ মাগুরার কৃষকরা হতাশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৫৭জন দেখেছেন

Image

মাগুরা থেকে সাইদুর রহমান: মাগুরায় সপ্তাহব্যাপী তীব্র তাপদাহ,অনাবৃষ্টি থাকার কারণে সদরের বিভিন্ন মাঠের বোরো ধান,আটাশ ও উনত্রিশ ধানে ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে । প্রচন্ড তাপদাহের ফলে বোরো ধানের এ ব্লাস্ট রোগ দেখা দেওয়ায় জেলার কৃষকরা শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন । এখন মাঠের প্রতিটি ধানের গোছায় ধানের ছড়া বের হয়েছে । আর কিছু দিন পর কাটা হবে ধান ধান । কিন্তু হঠাৎ করে ধানে এ ব্লাস্ট দেখা দেওয়ায় ধান চিটা হয়ে যাচ্ছে। প্রতিটি ধানের প্রথমে হলুদ ভাব হয়ে পরে চিটায় পরিণত   হচ্ছে । বিশেষ করে মাগুরা সদর উপজেলার  

আলাইপুর, মিঠাপুর, মির্জাপুর, শত্রুজিতপুর, বালিয়াডাঙ্গা, বারাশিয়া গ্রামে সরজমিন ঘুরে দেখা গিয়েছে অধিকাংশ বোরো ধানের ক্ষেতে ব্লাস্ট রোগ দেখা দিয়েছে । ধানে ব্লাস্ট রোগ দেওয়াতে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কম হবে বলে আশা করছেন কৃষকরা । মাগুরা কৃষি বিভাগ তেকে জানান হয়,মাটি যদি বেলে প্রকৃতির ও শুকনো হয়,জমিতে ইউরিয়া সার বেশি ও পটাশ সার কম ব্যবহার হলে ও রাতে ঠান্ডা ,দিনে বেশি গরম হলে এ রোগ দেখা দিতে পারে । এ রোজ

প্রতিরোধে জমিতে জৈব সার প্রকারভেদে বিঘাপ্রতি ৫শ’-৮শ” এবং রাসায়নিক সার সুষম মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে । তাছাড়া ধানের পাতায় ব্লাস্ট রোগ দেখা দিলে জমিতে তাৎক্ষণিক সেচ দিতে হবে,আক্রান্ত জমিতে বিঘাপ্রতি ৫ কেজি এমওপি বা পটাশ সার দিতে হবে । আক্রান্ত বেশি হলে নি¤েœাক্ত বালাইনাশকের যে কোন একটি ৮-১০ দিও পরপর ২ বার স্প্রে করতে হবে ।

মাগুরা সদরের আলাইপুর গ্রামের কৃষক তোজাম্মেল বলেন, সে ২ বিঘা জমিতে বোরো ধান রোপন করেছে । ধান রোপনের সাথে সাথে জমির পরিচর্যা বৃদ্ধি, জমিতে উপযুক্ত সার ও সেচ প্রদান করা হয । ধানের গোছা আসার সাথে সাথে জমির আরো পরিচর্যা বৃদ্ধি করার পর পুরো সপ্তাহ খানেক ধরে তীব্র তাপদাহ আর অনাবৃষ্টির কারণে হঠাৎ ধানের গোছায় হলুদ রং হতে দেখা যায় । তার ২ বিঘার প্রায় ১ বিঘা জমির ধান এখন ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত । অনেক বার ঔষধ ও স্প্রে করেও কিš‘ কোন কাজ হয়নি । ধান চিটা হয়ে

গেছে । যেখানে প্রতি বছর ২ বিঘা জমিতে ৫০-৬০ মণ ধান ফলেছে এবার সেখানে পাওয়া যাবে মাত্র ৩০ মণ । এবার আবহাওয়া অনুকূলে না থাকার কারণে কাঙ্খিত ধানের উৎপাদন না পাওয়ায় হতাশা ব্যাক্ত করেন। মাগুরা সদর উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের কৃষক রিপন সরদার জানান, তিনি ৪ বিঘা জমিতে ধান আবাদ করেছেন । ধানের উপর তার সারা বছর চলে । এবার অতিরিক্তি তাপদাহের ফলে তার ২ বিঘা জমির ধান ব্লাস্ট

রোগে আক্রান্ত হয়েছে । সে এ ধান নিয়ে বিপাকে রয়েছে বলে জানান । অধিকাংশ ধানে চিটা হয়েছে বলে তিনি জানান। ধান কাটার শেষের দিকে এমন অবস্থায় তারা হতাশ বলে জানান। একই উপজেলার ছয়চার গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম বলেন,তীব্রতাপদাহে তার ৩ বিঘা জমির প্রায় ১ বিঘা বোরো ধান ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে । ধান রোপনের সাথে সাথে সার ও সেচ নিয়মিত দেয়া হয় । প্রতিটি ধান গাছের গোছায় যখন ধান ছড়া আসতে শুরু করলো তখন পরিচর্যা বৃদ্ধি করা হয় । কয়েকদিন দিনের তীব্র তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে ধান হলুদ হয়ে চিটা হয়ে যা”েছ তখন বেশি শঙ্কিত হয়ে পড়ি । কৃষি বিভাগের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় ঔষধ ও স্প্রে করেও কোন কাজ হয়নি ফলে ধান নিয়ে শঙ্কিত আছি ।

মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুফি মো: রফিকুজ্জামান জানান,সপ্তাহখানেক ধরে মাগুরাসহ সারাদেশে তীব্র তাপদাহের ফলে বোরো ধানের কিছুটা ক্ষতি দেখা দিয়েছে । তার পাশাপাশি কিছু এলাকায় ধানের ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়েছে বোরোসহ অন্যান্য ধান । এ সময় কৃষকদের শঙ্কিত না হয়ে প্রয়োজনীয় ঔষধ ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পাশাপাশি জমিতে সব সময় পানি জমিয়ে রাখার পরামর্শ দেয়া  হচ্ছে । চলতি মৌসুমে জেলায় মোট ৩৮ হাজার ৪৩৯ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে । এ মধ্যে সদরে ১৬ হাজার ৬৮০ হেক্টর,শ্রীপুরে ১৫শ’ ৯০ হেক্টর,শালিখায় ১৩ হাজার ৪৫ হেক্টর ও মহম্মদপুর

উপজেলায় ৬ হাজার ৮২৪ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে । এবার চাষের লক্ষ্যমাত্রো নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ হাজার ৮শ’ হেক্টর । লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ হাজার ৬৩৯ হেক্টর বেশি জমিতে বোরো চাষ হয়েছে । এবার হেক্টর প্রতি উৎপাদনের লক্স্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪.৪৪ মেট্রিকটন চাউল । মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ লক্ষ্যমাত্রা ১লক্ষ ৬৩ হাজার ৪৮০ মেট্রিকটন চাউল । এবার ব্রী ধান-৮১,৮৯,২৯০৪.৬৭১১,৩৮০৫ এবং হাইব্রীড এসএল,এইট-এইচ,সিনজেনটা-১২০৩ জাতের ধানের চাষ জেলায় বেশি হয়েছে । এবার আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা চেয়েও বেশি উৎপাদন হবে ।


আরও খবর



দীর্ঘদিন পর সিনিয়র সাংবাদিক বীরপুত্র হাবিবের পুত্র সন্তান

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি:গত বৃহস্পতিবার ২৪ রমজান ১৪৪৫ হিজরী ২১ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ০৪ এপ্রিল ২০২৪ বেলা ১১ ঘটিকায় কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে  মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ হাবিবুর রহমান এর পুত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে । উল্লেখ্য বড় কন্যা হাবিবা নীম (২৩/০৩/২০০৭ ইং)।

আপনারা আমার পরিবার ও শিশু বাচ্চার জন্য দোয়া করবেন যেন বড় হয়ে কুরআনে হাফেজ ও বড় আলেম হতে পারে এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সহযোগিতা করতে পারে । সাংবাদিক হাসিনা ৪ এপ্রিল - ৬ এপ্রিল দুপুরে সদর হাসপাতালের ৯ নং ওয়ার্ডের ৯ নং বেড থেকে ছেড়ে দিলে পুত্র সন্তান আব্দুর রহমান মালিথা কে নিয়ে বটতৈল বাড়ীতে চলে এসেছেন।  

সরকারী হাসপাতাল মানেই ফ্রি চিকিৎসা সেবা না , টাকা দিলেই মিলবে সুন্দর সেবা , অন্যথায় সেবা প্রত্যাশিতরা রাগ করেই চলে যায় বাহিরের বে-সরকারী হাসপাতালে ।

আরও খবর

সাজেকে ড্রাম ট্রাক খাদে, নিহত বেড়ে ১০

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন কাতারের আমির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। বাংলাদেশ ও কাতারের দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠকের পর দেশ দুটির মধ্যে চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) সই হবে।

এর আগে, সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেল ৫টার দিকে বিশেষ একটি ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির। এ সময় বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

আমিরের সফরে কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে ছয়টি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হওয়ার কথা রয়েছে। চুক্তিগুলো হলো- দ্বৈতকর পরিহার, আইনগত বিষয়ে সহযোগিতা, সাগরপথে পরিবহন, বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বদলি ও যৌথ ব্যবসা পরিষদ গঠন।

সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে- শ্রমশক্তি বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, বন্দর পরিচালনা, উচ্চ শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া সহযোগিতা এবং কূটনৈতিক প্রশিক্ষণ সহযোগিতা।

বিকেলে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে কাতারের আমির সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তারপর সন্ধ্যায় বিশেষ বিমানযোগে ঢাকা ত্যাগ করবেন শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি।

ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হবে। এ ব্যাপারে গত ২১ এপ্রিল এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, মিরপুরের কালশী এলাকার বালুর মাঠে নির্মিতব্য পার্ক ও মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী উড়ালসড়ক পর্যন্ত সড়কটি কাতারের আমিরের নামে নামকরণ করা হবে।

২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম ঢাকায় সফরে এলেন কাতারের কোনো আমির।


আরও খবর



ঈদের আগে স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়ল প্রায় ২ হাজার টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বর্ণের দাম ঈদের আগে বেড়ে ইতিহাস গড়েছে । ভরিতে ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে একভরি ২২ ক্যারেটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকায়।

শনিবার (৬ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) জানিয়েছে, রোববার (৭ এপ্রিল) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়ে যাওয়য় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৪ হাজার ৭৭০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৯৬৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগে গত ২১ মার্চ সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ২ হাজার ৯১৬ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৮ হাজার ৮৮৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার ৯৩ হাজার ৩১২ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৭ হাজার ৭৯৯ টাকা। যা ২২ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছিল।

চলতি বছর এ নিয়ে ৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করল বাজুস। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

এদিকে, বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। প্রতিবেদন লেখার সময় স্পট মার্কেটে স্বর্ণের দাম অবস্থান করছে ২ হাজার ৩২৯ দশমিক ২০ ডলারে। প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম একদিনে ৩৮ দশমিক ৫০ ডলার বা ১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে বিশ্ববাজারে কেনাবেচা চলছে।


আরও খবর



আজ থেকে ব্যাংকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশ ব্যাংক ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট ছেড়েছে। আজ থেকে পাওয়া যাবে নতুন টাকা।

আজ রোববার (৩১ মার্চ) বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। গত ২০ মার্চ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের (ডিসিপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ঢাকার বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যালয়ের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বিনিময় করা হবে। তবে একই ব্যক্তি একাধিকবার সেটি গ্রহণ করতে পারবেন না। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ৯ এপ্রিল পর্যন্ত এই নোট বিতরণ করা হবে।

যেখানে পাওয়া যাবে:- জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট এবং সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখায় নতুন নোট মিলবে।

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া এবং শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখায় পাওয়া যাবে।

এছাড়া ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবুবাজার, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকার কচুক্ষেত করপোরেট, দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার, সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ইব্রাহীমপুর এবং এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখায় ঈদের নতুন নোট পাওয়া যাবে।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা, এবি ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি স্বরণী এবং এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা থেকে নতুন নোট নেয়া যাবে।

তাছাড়া ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী, এনআরবিসি ব্যাংকের ভুলতা, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী, ইসলামী ব্যাংকের কাঁচপুর, নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার, সাভার, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো, প্রাইম ব্যাংকের সাভার, সাভার, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, বসুন্ধরা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সিগঞ্জ কর্পোরেট, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখায় মিলবে ঈদের নতুন নোট।


আরও খবর



স্বর্ণের দাম বেড়ে রেকর্ড

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বর্ণের দাম দশ দিনের ব্যবধানে ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা; যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে সংগঠনের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে নতুন দামে স্বর্ণ বিক্রি হবে।

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।

এর আগে, গত ৮ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৭৫০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস।

আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ৮০ হাজার ১৯০ টাকা। যা ৯ এপ্রিল থেকে কার্যকর হয়েছিল।


আরও খবর