সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গত ৩ দিনে প্রায় ৮০০ শিশুরোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। প্রতিদিন শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ১ বছরের শিশু মেসবান ৩/৪ দিনের জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডাইরিয়ায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। শিশুটির মা আমেনা বেগম বলেন কয়েকদিন ধরে বাচ্চার জ্বর।এরপর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত। বেবি নামের অপর এক নারী বলেন, তাঁর ৬ বছরের শিশু আরমান হোসেন, গত তিন দিনের গরমে ১০২ ডিগ্রি জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতালের ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয়ের চিকিৎসায় জ্বরের সাথে সাথে ডাইরিয়াটাও কমেছে।
তীব্র গরমে বাড়ছে শিশুরোগী হাসপাতালে শয্যা সংকট
৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস যেসব জেলায়
শনিবার ০৪ মে ২০২৪
নবীনগর বিদ্যাকুটে পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে,অগ্নিকান্ডে
মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ নবীনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর বিদ্যাকুটে অগ্নিকান্ডে প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুরে ছাই।
উপজেলা বিদ্যাকুট পশ্চিম পাড়ার একটি বসত ঘরে অগ্নিকান্ডে নগদ অর্থ স্বর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লাখ টাকার মালামাল সহ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েগেছে ।
গেল শুক্রবার দিবাগত রাত, ৮ ঘটিকায় ওয়াহেদ ডিলারের বাড়ির , মরহুম আবু তাহেরের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা বলেন, শুক্রবার দিবাগত রাত ৮ ঘটিকায় পল্লী বিদ্যুতের অবহেলার কারণে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়, অগ্নিকান্ডে একটি , বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
মসজিদের মাইকে এলান করার পর প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা করে , এলাকাবাসীর প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে পারেনি , দাউ দাউ করে আগুন জ্বলতেছে ৷ ক্ষয়-ক্ষতি থেকে রক্ষা করা যায়নি পাকা বিটির চৌচালা টিনের ঘরের আধুনিক সব সরঞ্জামাদি সহ আসবাবপত্র,
পড়ে খবর পেয়ে নবীনগরের ফায়ার সার্ভিসের ১ টি ইউনিট, ও স্থানীয়রা এসে প্রায় ২ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
মরহুম আবু তাহেরের স্ত্রী বলেন , প্রায় এক বছর পূর্বে আমার জমি বিক্রি করে ২২ লাখ টাকা দিয়ে ঘর নির্মাণ করেছিলাম,
গত রাতে আগুন লেগে আমার বসতঘরের টিভি, ফ্রিজ ও ৪ ডাম চাওলা ,নগদ টাকা ও আসবাবপত্র ও সর্ণলংকার সহ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার সম্পুর্ণ মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
আমি আমার ঘরে নামাজ পড়তে ছিলাম।হঠাৎ একটি শব্দ শুনতে পাই, বের হয়ে দেখি আমার ঘরে আগুণ লেগেছে।আমি চিৎকার করতে দেখে গ্রামের লোকজন আগুন নিবানোর জন্য আসে।আগুন নিবানো হলেও আমার ঘরে আর কিছুই নেই সবই আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল।আমার শরীরে থাকা কাপড় ছাড়া কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
-খবর প্রতিদিন/ সি.ব
৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস যেসব জেলায়
শনিবার ০৪ মে ২০২৪
এ আর রহমানের স্টুডিও দেখে আসিফের আক্ষেপ
বিনোদন ডেস্ক:কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর নতুন গানের রেকর্ডিং করতে ভারতের মুম্বাইয়ে অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রাহমানের স্টুডিওতে গিয়েছে। তারপরই সামাজি যোগাযোগমাধ্যমে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে নিজের আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন এই গায়ক।
রেকর্ডিং শেষে আসিফ আকবর ফেসবুকে লিখেছেন, মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রাহমান স্যারের কে এম স্টুডিওতে। কমপক্ষে ১৫ হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও।
তিনি আরও লিখেছেন, ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কী চমৎকার পরিবেশ! যারা উনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন, তাদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। তার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।
নতুন উপলব্ধির কথা জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, এখানে শিল্পী–মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষাব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই।
আসিফ আরও লিখেন, সমিতি আর নির্বাচনি কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালো লাগে না। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে।
আসিফের ভাষ্যে, একসময়ের পেশাদার সব রেকর্ডিং স্টুডিও বাংলাদেশে এখন বন্ধ। যদিও নতুন রেকর্ডিং স্টুডিও তৈরি হয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে কিছুই না। বেশির ভাগ স্টুডিও এখন ঘরকেন্দ্রিক, তা–ই উঠে এসেছে আসিফের কথায়।
তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা, সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।
শিগগির আসছে আরিফিন শুভর ‘নীলচক্র’
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরি হক বাঁধনকে ফের দেখা যাবে টলিউডে
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
সিরাজদিখানে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে হেভিওয়েট প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক
মুশফিকুর রহমানঃআসন্ন সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আবু বক্কর সিদ্দিককে ঘিরে ব্যাপক জল্পনা শুরু হয়েছে।আগামী ২৯মে সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদের নির্বাচন । আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে তার পক্ষে প্রতিদিনই নির্বাচনী সংযোগ করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ। বৃহস্পতিবার ২রা মে উপজেলার নিমতলা এলাকায় আবু বকর সিদ্দিক এর পক্ষে গণসংযোগ করেন তার সমর্থকরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক এর সহোদর ভাই আনিসুর রহমান খোকন, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন সুরুজ ,বালুচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা শাহজাহান মাস্টার সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
সিরাজদিখান উপজেলার সন্তান আবু বকর সিদ্দিক বালুচরের তিনবারের স্বর্নপদকপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।সাধারণ ভোটারদের অভিমত তিনি একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এবং দানবীর।বালুচর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি আবু বক্কর সিদ্দিক ইতোমধ্যেই মন জয় করেছেন সাধারণ মানুষের।সিরাজদিখান উপজেলাকে মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে আবু বক্কর সিদ্দিক এর বিকল্প নাই। আবু বকর সিদ্দিক এর নির্বাচিত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।
তিনি সিরাজদিখান তথা সমগ্র মুন্সিগঞ্জ জেলার অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে একজন পরিচ্ছন্ন, দুর্নীতিমুক্ত ও আত্মমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তি। সিরাজদিখান উপজেলায় আওয়ামী লীগ কে শক্তিশালী করতে বছরে পর বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন ।এলাকার মানুষের বিপদে আপদে প্রয়োজনের সময় ছায়ার মতোই পাশে থাকেন। তার মতো ব্যক্তি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারলে এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় নাগরিক সেবা পৌঁছবে।
সন্ধ্যায় হাসপাতালে যাবেন খালেদা জিয়া
বুধবার ০১ মে ২০২৪
তাপদাহ আর ভ্যাপসা গরম যেন নিত্যসঙ্গী মেহেরপুরবাসীর
মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃতাপদাহ আর ভ্যাপসা গরম যেন নিত্যসঙ্গী হতে চলেছে মেহেরপুরবাসীর। টানা কয়েক দিন ধরে জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার আজ রোব্বার বিকেল তিনটায় মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়ায় ভ্যাপসা গরমে অস্বস্তি বাড়িয়ে তুলছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অতি তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি ভাব বিরাজমান থাকতে পারে।
রোব্বার বেলা চারটা পর্যন্ত শহর ও আশপাশের কয়েকটি গ্রাম ঘুরে জনগণের চরম অস্বস্তি ভাব চোখে পড়েছে। ষোলটাকা ইউনিয়নের বানিয়াপুকুর গ্রামে বেলা দুইটার দিকে তপ্ত দুপুরে মাথায় মাথাল দিয়েভুট্টা মাড়াই করছিলেন নজরুল ইসলাম কালাম আবুছদ্দীন ও মনিরুল। পাশের জমিতে ভুট্টা কাটছেন ইমদাদ আর কাউছার। তাদের ভাষায়, রোদির মদ্দি কাজ করতি সমেস্যা তো এট্টু হচ্চেই। কাজ না কল্লি তো আর হচ্চে না। কাজের ফাঁকে পর এট্টু জিড়িটিড়ি নিতে হচ্ছে। আমাগের হাত না নড়লিতো প্যাট চলবি না।
করিমপুর মোড়ে টং দোকানের সামনে কথা হয় কৃষক আবু বক্করের সাথে। তার ভাষায়, ‘জীবনকালে এমন গরম কখনো দেখেননি। এ গরম তো না মনে হচ্ছে গজপ। আমরা আগে দেকিচি এইরাম রোইদ পড়েচে, কিন্তু এইরাম তাপ ছিলুনা। সেই সুমায় খালে-বিলি পানি থাকতু। অ্যাকন কুথাও পানি নেই, রোদির ঝলক পড়চে। আমাদের বয়সে বহু কিচুই দেকিচি, অ্যারাম গরম দেকিনি।’
গোপালনগর চারচারা মোড়ে বটগাছের নীচে দেখা হয় কৃষক আকরাম আলীর সাথে। তিনি জমিতে সেচ দিচ্ছেন। একটু জিড়িয়ে নিতে গাছ তলায় বসেছেন। তার ভাষায় “ এমন গরম বাপের জন্মেও দেকিনি।আগে একঘন্টায় যে জমিতি পানি দেয়া হতো এখন লাগছে চারঘন্টা। সময় আর তেল দুটোই অপচয়।
কয়েকদিন আগে একটার মটরও পুড়ি গিছে। ইবার ধানে লুকসান হতি পারে।গাংনী রেজাউল চত্ত্বরে জুতা মেরামতকারী (মুচি) ভগত দাস রোদের মধ্যে ফাঁকা জায়গাতে ছাতির নীচে কাজ করছেন। সারা দিনে মাত্র ১২০ টাকার কাজ করেছেন। ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে সংসার চালাতে বেশ হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তিনি জানান, দিন পনের আগেও এত তাপ ছিল না। সেসময় ৫/৬শত টাকা হতো।
এখন লোক সমাগম নেই তাই কাজও নেই। খদ্দেরের আশায় রোদের মাওেঝও বসে থাকতে হচ্ছে বলে জানালেন তিনি। তার ভাষায়, ‘আগের তাপ-গরমের সাতে অ্যাকনকার আকাশপাতাল তপাত। ঋতুর রদবদল হয়ে গিয়েচে। এই রোদি আর গরমে পারা যাচ্চে না। বয়স হয়ে গিয়েচে, অল্প পরিশ্রমেই কাহিল হয়ে যাচ্চি।
গাংনী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে, আজ রোব্বার ৩২ জন পুরুষ, ৩৩ নারী, ৩৮ জন শিশু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে। এদের মধ্যে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগি রয়েছে ৩০ জন। বৈরী আবহাওয়ায় অনেকেই তৃষ্ণা মেটাতে রাস্তার পাশে বিক্রি করা শরবত কিনে খাচ্ছেন। এতে করে দেখা দিচ্ছে নানা রোগবালাই।
রোগীদের অধিকাংশই জ্বর, স্বর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও ডাইরিয়া রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। বিভিন্ন হাসপাতালে রোগিদের উপচে পড়া ভীড়। পা ফেলার জায়গা নেই। মেঝে ও সিঁড়িতেও রোগীরা ভর্তি রয়েছেন। অনেকেই আউটডোরে পরামর্শ নিয়ে বাড়ি ফিরছেন।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সুপ্রভা রাণী জানান, তাপদাহ বা বৈরী আবহাওয়ার কারণে অনেকেই রাস্তার পাশে বা যেখানে সেখানে বিক্রি হওয়া আখের রস, শরবত, লেবুপানি খাচ্ছেন। এগুলো অস্বাস্থকর। খাওয়া যাবে না। কারণ, একই গ্লাসে একাধিক ব্যক্তি শরবত পান করছেন। এতে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসসহ সংক্রামক রোগব্যাধি ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই সতর্ক থাকতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। হালকা পাতলঅ পোশাক পরতে হবে।
গাংনীতে ইসস্তকার নামাজ আদায়
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শার্শা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
‘আদম’ সিনেমার তরুণ নির্মাতার হঠাৎ মৃত্যু
শিগগির আসছে আরিফিন শুভর ‘নীলচক্র’
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরি হক বাঁধনকে ফের দেখা যাবে টলিউডে
শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪