Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট ব্যাংকের ৩০ এমডি যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন লেগুনায় লুকিং গ্লাস লাগাতে বাধ্য করলো ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ নিষেধাজ্ঞা-পাল্টা নিষেধাজ্ঞা না থাকলে দেশ আরও এগিয়ে যেত: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোনো পরাশক্তিকে পরোয়া করেন না: ওবায়দুল কাদের মাগুরার মহম্মদপুর ৭ চেয়ারম্যান প্রার্থী ১০ ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ গণভবনে ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত শেখ হাসিনা "সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরসা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মূর্তিমান আতঙ্ক" যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী আফতাবনগরের গরুর হাটের ইজারার নিয়ে যত তালবাহনা !

তানোরে প্রায় ৪০ কোটি টাকা কৃষকের রক্ষা

প্রকাশিত:শনিবার ২৪ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৪৩১জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর  প্রতিনিধি :রাজশাহীর তানোর উপজেলায় চলতি বোরো-আউশ মৌসুমে ধান কাটার কম্বাইন্ড হারভেস্টার আধুনিক মেশিন বরেন্দ্রের এই অঞ্চলে ব্যাপক সাফল্য এনে দিয়েছে। এ মৌসুমে কৃষকের সাশ্রয় হয়েছে প্রায় ৪০ কোটি টাকার মত । এতে করে অল্প সময়ে ধান প্যাকেট জাত করতে পেরেছেন, সেই সাথে বেঁচেছে সময়। ফলে আধুনিক মেশিনের উপর ঝুকে পড়ছেন কৃষকরা।জানা গেছে, উপজেলায় প্রায় ১৩ হাজার ২৫০  হেক্টর জমিতে বোরো-আউশ ধান আবাদ হয়েছিলো। আবাদকৃত মোট জমির ৮০ শতাংশ অর্থাৎ ১০ হাজার ৬০০ হেক্টর ধান কাটা হয়েছে মেশিনের মাধ্যমে। মেশিনের মাধ্যমে ধান কর্তন-মাড়াই মিলিয়ে কৃষকদের প্রতি হেক্টরে খরচ হয়েছে ১১ হাজার ২৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ১২ হাজার টাকা। এদিকে সনাতন পদ্ধতিতে এক হেক্টর জমির ধান কাটা মাড়াই পর্যন্ত  কৃষকের খরচ হয় প্রায় ৪১ হাজার থেকে ৪৩ হাজার টাকা। কম্বাইন্ড হারভেস্টারে কাটার ফলে কৃষকের সাশ্রয় হয়েছে হেক্টর প্রতি প্রায় ৩০-৩১ হাজার টাকা। এছাড়াও সনাতন পদ্ধতিতে হেক্টর প্রতি জমির ধান কাটা মাড়াই পর্যন্ত প্রায় ১২০ কেজি বা ৩ মণ ধানের দানা অপচয় হতো যা মেশিনে কাটার ফলে ফসলের দানার এ অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়েছে। সবমিলিয়ে  হিসেব করলে সাশ্রয়ের পরিমাণ এ একটি মাত্র উপজেলায় প্রায় ৪০ কোটি টাকা  হবে বলে জানায় কৃষি বিভাগ। মেশিন ব্যবহারকারী ১০-১৫ জন কৃষকরা জানান, কম্বাইন হারভেস্টার সাধারণত হেড ফিড ও হোল ফিড দু’ধরনের হয়ে থাকে। এরমধ্যে চলতি ধানের মৌসুমে  হোল ফিড কম্বাইন হারভেস্টার ব্যবহারে ৬০-৭০ শতাংশ পর্যন্ত খরচ কমাতে সাহায্য করছে। অন্যদিকে সময় বাঁচাচ্ছে ৭০-৮২ শতাংশ এবং ৭৫ শতাংশ কম শ্রমিকের প্রয়োজন হচ্ছে না। প্রতি আধাঘণ্টায় এক একর জমির ধান কাটা এবং মাড়াই, পরিস্কার এবং প্যাকেটজাত করা সম্ভব হচ্ছে। এই মেশিন ব্যবহারের ধানের পাশাপাশি গমও কাটা যায়। প্রচলিত নিয়মে এক একর জমির ফসল কাটা ও মাড়াই করতে খরচ পড়ছে প্রায় ১৬-১৭ হাজার টাকা। সেখানে এই মেশিন ব্যবহারে খরচ পড়ে মাত্র ৬-৭ লিটার ডিজেল। এ মেশিন অল্প কাঁদায় ব্যবহার করা যায়। মেশিনটির মাধ্যমে ধান কাটা হলে দানা নষ্ট হয়না। ফলে ফসল বেশি পাওয়া সম্ভব। উপজেলার সরনজাই এলাকার কৃষক মইনুল আলী বলেন, বোরো-আউশ মৌসুমে ধান কাটার শ্রমিক দিয়ে ধান কাটালে বিঘায় প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা খরচ আছে। তারপর আবার সেই ধান মাড়াই করতে মাড়াই মেশিনের ধানের ভাগ নয়তো টাকা দেওয়া লাগে। আর হোল ফিড কম্বাইন হারভেস্টার মেশিনে ধান কাটায় এবার সব কাজ একসঙ্গেই হয়ে যাচ্ছে। খরচ আসে প্রতিবিঘায় সর্বোচ্চ দেড় হাজার টাকা। মেশিনের কারণে কৃষকের উপকার হয়েছে। একই উপজেলার জিওল গ্রামের কৃষক আলী হোসেন বলেন, এ বছর এউপজেলায়  বাম্পার ফলন হয়েছে। ধান কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের কারণে দ্রুত কাটাও শেষ হয়ে গেছে। কামারগাঁ ইউপি সদস্য ও কৃষক লুৎফর রহমান জানান, মেশিন কৃষকের জন্য আশির্বাদ। কারন এসময় শ্রমিক পাওয়া যায় না। আবার পেলেও কদর অনেক। মেশিনে আট বিঘা জমি কাটা মাড়াই করা শেষ। আট বিঘা জমির ধান কাটা মাড়াই করতে খরচ হয়েছে ১১ হাজার ২০০ টাকা। আর শ্রমিক দিয়ে কাটা মাড়াই করলে আট বিঘা ৩০-৩৪ হাজার টাকা খরচ হত, আবার সময় লাগত এক সপ্তাহের মত। মেশিনে কাটা মাড়ায়ে ২০-২২ হাজার টাকা বেঁচেছে। তিনি আরো জানান, আমাদের এলাকায় এক বিঘা জমির ধান কাটা মাড়ায় করতে মেশিনে ১৪০০ টাকা খরচ হচ্ছে। শ্রমিক দিয়ে কাটা মাড়াই করলে এক বিঘায় ৪৫০০-৫০০০ হাজার টাকা খরচ হত। একই এলাকার কৃষক জসিমের ১৩ বিঘা, সিরাজুলের ১০ বিঘা, মোজাহারের ৬ বিঘা ও নজরুলের ১০ এবং খলিলের ২২ বিঘা সহ প্রায় কৃষকরা মেশিনে কাটা মাড়ায়ের কারনে হাজার হাজার টাকা রক্ষা হয়েছে বলে জানান মেম্বার লুৎফর। 

উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল্লাহ আহম্মেদ  বলেন, এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক হারভেস্টার মেশিন দিয়ে উপজেলার ধান কাটা হয়েছে। মেশিনে ধান কাটার সময় কোনো সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। এর ফলে চলতি মৌসুমের এ উপজেলায় ধান কাটা শেষের পথে। তবে আলুর  জমির যত সামান্য ধান কাটতে এখনো বাকি আছে। মেশিনে ধান কাটার ফলে পুরো উপজেলায় কৃষকদের প্রায় ৪০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। আগামীতে কৃষিকে যন্ত্র নির্ভর ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কৃষকদের আরও বেশি বেশি  প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।

আরও খবর



সৈয়দপুরে হিট ষ্ট্রোকে বৃদ্ধের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর সৈয়দপুরে হিট ষ্ট্রোকে জামিল হোসেন (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল আনুমানিক বিকাল সারে ৫ টায় গরমের তাপমাত্রা সহ্য করতে না পেরে হিট ষ্ট্রোকে ওই বৃদ্ধের মৃত্যু হয়।জামিল হোসেন শহরের নতুন বাবু পাড়ার তিল খাজা রোর্ডের মরহুম মন্জুর হোসের ছেলে বলে জানা যায়। 


স্হানীয়রা জানান,জামিল হোসেন ওইদিন বিকাল আনুমানিক সারে ৫ টায় তার বাড়ি সংলগ্ন এক দোকানে যান সওদা কেনার জন্য। সওদা কিনে বাড়ি ফেরার সময় পথেই হিট ষ্ট্রোক করেন। দোকানী আলী হোসেন সহ বাড়ির লোকজন অসুস্থ বৃদ্ধাকে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যান।সেখানে কর্মরত চিকিৎসক আফরোজা বেগম সুমি তাঁকে মৃত্যু বলে ঘোষণা দেন।

জানতে চাইলে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন,হিট ষ্ট্রোকে মারা যাওয়ার কথা শুনে ঘটনাস্থল যাই।তবে মৃত্যুের শরীরে আঘাতের কোন দাগ ছিল না। 

এবিষয়ে সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসে কর্মরত লোকমান হোসেন বলেন, বেশ কয়েক দিন থেকে ৩৯ থেকে ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠানামা করেছে।প্রচন্ড তাপমাত্রা থেকে বাঁচতে সকলকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন তিনি। 

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন, প্রচন্ড গরমে হিট ষ্ট্রোক থেকে বাঁচতে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। প্রচন্ড গরমে অস্থির অস্থির লাগলে ১/২ ঘন্টা পরপর ঘাড় ও মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে। পানি খেতে হবে সবসময়। এরপরেও অস্বস্তি বোধ করলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন তিনি। 

আরও খবর



নেত্রকোনায় ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃনেত্রকোনার আটপাড়ায় রবি মৌসুমে প্রনোদনা কর্মসূচির আওতায় সমলয় চাষাবাদে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ফসল কর্তন ও মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ দুপুরে উপজেলার স্বরমুশিয়া ইউনিয়নের হোসেনপুর গ্রামে উপজেলা কৃষি অফিসের আয়োজনে এই কর্মসূচি পালিত হয়।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো: নুরুজ্জামানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার ব্যবস্থাপনা ও উপকরনের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহ মো: হেলাল উদ্দীন।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী মো: খায়রুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফয়জুন্নাহার নিপাসহ আরো অনেকে। এতে স্থানীয় কৃষকগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ফুলবাড়ীর পল্লীতে জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারপিট বাড়ী দখলের চেষ্টা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির সমশের নগর গ্রামে জমিজমার বিরোধ কে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় বাড়ীঘর ভাংচুর, জমি দখলের চেষ্টা, অগ্নিসংযোগ, মারপিটে আহত-২।

দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার শিবনগর ইউপির সমশের নগর গ্রামের মৃত্যু মিনহাজুল হকের পুত্র প্রতিবন্ধী মোঃ গহিন এর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সমশের নগর গ্রামের মৃত্যু আমির উদ্দীনের পুত্র মোঃ সালাম বাবু (৩৫); মৃত্যু কেফার উদ্দীন এর পুত্র মোঃ মনির হোসেন (৬০); মোঃ মনির হোসেন এর পুত্র মোঃ ফয়জুর (৩৫); মোঃ কালাম এর পুত্র মাহাবুর (৪০); মৃত্যু মমিনুল বোদ পুত্র মোঃ জাহাঙ্গীর (৩৬); মোঃ আজিবর রহমান এর পুত্র সুমন (৩৬) সর্ব সাং-সমশের নগর ফুলবাড়ী, দিনাজপুর। তারা দলবদ্ধ হয়ে গত ২৬/০৪/২০২৪ইং তারিখে দুপুর সাড়ে ১২টায় জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে তারা লাঠি শোটা নিয়ে একই গ্রামের মৃত্যু মিনহাজুল হক এর পুত্র প্রতিবন্ধী গহিন (৫০) ও মিনহাজুল হক এর পুত্র সেকেন্দার আলী (৪৭) কে বেধম মারপিট করে এবং বাড়ী দখল করার চেষ্টা করে। অবশেষে বাড়ী তে আগুন ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনায় ৯৯৯ এ ফোন দিলে ফুলবাড়ী থানা থেকে এএসআই জামেদুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে আসেন। এই ঘটনায় স্থানীয় লোকজন ঐ দুই জন ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় ঘটনা স্থল থেকে উদ্ধার করে ফুলবাড়ী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করান। বর্তমানে তারা চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন।

প্রতিবন্ধী গহিনের ভাই হাফেজ মোঃ বেলাল হোসেন জানান, আমি ঐ সময় মসজিদে নামাজ পড়াচ্ছিলাম খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যাই। সেখানে দেখি চারদিক থেকে লাঠি শোটা নিয়ে বাড়ীতে হামলা করছে। আমি নিরুপাই হয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে জানাই।

১৯৬৩ সাল থেকে ঐ জায়গায় আমার ভাই ও আমার পরিবার বসবাস করে আসছে। তারা কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারে নি। এই ঘটনায় ফুলবাড়ী থানার এএসআই জামেদুল ইসলাম এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, গত শুক্রবার ৯৯৯ ফোনে ফোন পেয়ে আমি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনা স্থলে যাই এবং পরিস্থিতি শান্ত করি। এ বিষয়ে ভুক্তভুগি প্রতিবন্ধী গহিন এর পরিবারকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলি। মামলা হয়েছে কিনা তা বলতে পারব না। প্রতিবন্ধী মোঃ গহিন উল্লেখ্য ব্যক্তিদের নাম দিয়ে ফুলবাড়ী থানায় অভিযোগ করেছেন।এই ঘটনায় প্রতিবন্ধী গহিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে ন্যায় বিচারের দাবী করেছেন।


আরও খবর



ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ কর্তৃক ব্যাটারি চালিত রিক্সা চালকদের ব্রিফিং

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৭৭জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাবিবুর রহমান বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) এর নেতৃত্বে ঢাকা মহানগরীর সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের  শৃঙ্খলা আনয়নের পাশাপাশি  যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে টিম ট্রাফিক ডিএমপি। ঢাকা শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং দুর্ঘটনার অন্যতম একটি কারণ মূল সড়কের ব্যাটারি রিকশা। সীমিত সংখ্যক ট্রাফিক সদস্য দিয়ে বিশাল সংখ্যক ব্যাটারি রিকশাকে মূল সড়কে আসতে প্রতিহত করা কষ্টসাধ্য বিষয়। তাছাড়া ব্যাটারি রিক্সা মোটরযান না হওয়ায় এবং সড়ক পরিবহন  আইন প্রয়োগের আওতাভুক্ত না হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভবপর নয়। তাই ব্যাটারী রিকশাকে মূল সড়কে এসে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি তাদের চালকদের মধ্যে জনসচেতনতা সৃষ্টিসহ প্রচারণা ও ব্রিফিং করে যাচ্ছে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ। 

এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ ইমামের নেতৃত্বে ও এডিসি (ট্রাফিক ওয়ারী) সুলতানা ইশরাত জাহানের তদারকিতে কাজ করছেন এসি (ট্রাফিক যাত্রাবাড়ী জোন) তানজিল আহমেদ। 

শুক্রবার ১০ মে তানজিল আহমেদ সঙ্গীয় টিআই মাহমুদসহ  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক সচেতনতা/নির্দেশনামূলক ব্যানার প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেন। যাত্রাবাড়ী মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের গুরুত্বপূর্ণ ধোলাইপার গোল চত্তরে মহাসড়কে রিক্সা/ব্যাটারী চালিত রিক্সা চলাচল ও পারাপার নিরুৎসাহিত করতে চালক ও জনগণের মধ্যে সচেতনামূলকমূলক ব্রিফিং করা হয়। পর্যায়ক্রমে এটা আরো বৃদ্ধি করা হবে বলে ডিসি (ট্রাফিক ওয়ারী) জানান।


আরও খবর



নিরাপদ সড়কের দাবীতে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী'র অবস্থান কর্মসূচি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি:নওগাঁ শহরের ব্রিজ মোড়ে পঞ্চম শ্রেণী শিক্ষার্থী ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে প্লেকার্ড হাতে সড়ক নিরাপদ চাই বাঁচার মত বাঁচতে চাই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রবিবার সকাল দশটায় সড়কে অবস্থান কর্মসূচি করেন। 

এ সময় ফাতেমা আফরিন ছোঁয়া বলেন, আমরা যখন যানবাহনে চড়ি আমাদের নিরাপত্তা নাই, বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর জন্য সড়কে ঘটে দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ যায় সাধারণ যাত্রীদের। তাই সড়কে আইন শৃঙ্খলার পাশাপাশি নিরাপদ সড়কের দাবিতে আজকে আমি রাস্তায়, আমি বিস্বাস করি সঠিক ট্রাফিক আইন প্রয়োগ ও সবাই সচেতন হলে নিরাপদ সড়ক পাবো। দুর্ঘটনায় কারো প্রাণ আর ঝরে যাবে না। 

আরও খবর