Logo
আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

তাহিরপুর সীমান্তে চোরাচালান ও চাঁদাবাজি করে ওরা কোটিপতি: রাজস্ব বঞ্চিত সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ১৮৭জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া-সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জ জেলার বহুল আলোচিত তাহিরপুর উপজেলা সীমান্তে সরকারের কোটিকোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধ ভাবে ভারত থেকে কয়লা, চুনাপাথর, চিনি, সুপারী, কমলা, গরু, ছাগল, মহিষ, ঘোড়া, কমলা, পেয়াজসহ মদ, গাঁজা, ইয়াবা, নাসির উদ্দিন বিড়ি, মোটর সাইকেল, কসমেটিকস ও অস্ত্রসহ বিভিন্ন মালামাল পাচাঁর এবং পাচাঁরকৃত অবৈধ মালামাল থেকে সাংবাদিক, পুলিশ ও বিজিবির নাম ভাংগিয়ে চাঁদাবাজি করে সীমান্ত গডফাদার ও তার সোর্সরা হয়েগেছে কোটিপতি। অন্যদিকে এই সীমান্তে অবস্থিত ৩ শুল্কস্টেশনের প্রায় ৩হাজার বৈধ ব্যবসায়ীরা তাদের কারণে হয়েছে সীমাহীন ক্ষতিগ্রস্থ্য। কিন্তু স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত নেওয়া হয়নি জোড়ালো কোন পদক্ষেপ। তাই সংশ্লিস্ট প্রশাসনের উপরস্থ কর্মকর্তাদের সহযোগীতা জরুরী প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন বৈধ ব্যবসায়ীরা।

এলাকাবাসী ও শুল্কস্টেশনের ব্যবসায়ী সূত্রে জানা গেছে- প্রতিদিন ভোর থেকে জেলার তাহিরপুর উপজেলার বীরেন্দ্রনগর সীমান্তের সুন্দরবন, লামাকাটা, পাশের চারাগাঁও সীমান্তের জঙ্গলবাড়ি, কলাগাঁও, এলসি পয়েন্ট, বাঁশতলা ও লালঘাট, বালিয়াঘাট সীমান্তের লালঘাট, লাকমা, টেকেরঘাট সীমান্তের চুনাপাথর খনি প্রকল্প, বড়ছড়া, বুরুঙ্গাছড়া, রজনীলাইন, চাঁনপুর সীমান্তের নয়াছড়া, গারোঘাট, রাজাই, কড়ইগড়া, বারেকটিলা ও লাউড়গড় সীমান্তের যাদুকাটা নদী, সাহিদাবাদ, দশঘর, পুরান লাউড় এলাকা দিয়ে চোরাকারবারীদের গডফাদার তোতলা আজাদের নেতৃত্বে তার সোর্স বাহিনীর সদস্য একাধিক মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রিপন মিয়া, সাইফুল মিয়া, রফ মিয়া, বাবুল মিয়া, আনোয়ার হোসেন বাবলু, শামসুল মিয়া, শরাফত আলী, লেংড়া জামাল, সোহেল মিয়া, ইয়াবা কালাম মিয়া, হোসেন আলী, জিয়াউর রহমান জিয়া, মনির মিয়া, রতন মহলদার,কামরুল মিয়া, ইসাক মিয়া, কামাল মিয়া, আক্কল আলী, আবু বক্কর, জামাল মিয়া,রফিকুল, বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়াগং পৃথক ভাবে কয়লা, চুনাপাথর, ইয়াবা, মদ, গাঁজা, মোটর সাইকেল, নাসিরউদ্দিন বিড়ি, চিনি, সুপারী, গরু, ছাগল, মহিষ, ঘোড়া, কমলা, পেয়াজ, কসমেটিকস ও অস্ত্রসহ বিভিন্ন মালামাল পাচাঁর করার পর সাংবাদিক, পুলিশ ও বিজিবির নামে উত্তোলন করা হয় লাখলাখ টাকা চাঁদা।

এব্যাপারে সীমান্তের চোরাই কয়লা ব্যবসায়ী খোকন মিয়া, জিয়াউর রহমান, খাইরুল মিয়া, আলী হোসেন, শফিকুল ইসলাম, হবি রহমান, মিলন মিয়া, জামাল মিয়া, সবুজ মিয়া ও সিদ্দিক মিয়াসহ আরো অনেকে জানান- চাঁনপুর ও টেকেরঘাট সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত এক বস্তা (৫০ কেজি) কয়লা থেকে বিজিবিকে ৫০টাকা এবং পুলিশ ও সাংবাদিকের নামে ১ নৌকা (১৫ টন) থেকে ২০হাজার টাকা করে চাঁদা নেয় সোর্স আক্কল আলী, কামাল মিয়া ও ইসাক মিয়া।

অন্যদিকে বালিয়াঘাট সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত ১বস্তা কয়লা থেকে টেকেরঘাট পুলিশ ফাঁড়ির নামে ৩০টাকা, তোতলা আজাদ ও রাজ্জাকের নামে ২০টাকা, বিজিবি ক্যাম্পের নামে ৭০টাকাসহ মোট ১৫০টাকা করে চাঁদা উত্তোলন করে সোর্স রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, ইয়াবা কালাম, জিয়াউর রহমান জিয়া, মনির মিয়া। পাশের চারাগাঁও সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত ১ বস্তা কয়লা থেকে প্রথমে বিজিবির নামে ৫০টাকা, তারপর আবার ১টন হিসেবে পুলিশ ও সাংবাদিকদের নামে ১২শ টাকা, বিজিরি নামে ৮শ টাকা, কয়লা আমদানী কারক সমিতির নামে সভাপতি হাসান আলীর নামে ৫শ টাকা করে চাঁদা উত্তোলন করে সোর্স রফ মিয়া, সাইফুল মিয়া, আইনাল মিয়া ও রিপন মিয়া। একই ভাবে বীরেন্দ্রনগর ও লাউড়গড় সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত কয়লা থেকে চাঁদা উত্তোলন করে লেংড়া জামাল, বায়েজিদ মিয়া ও জসিম মিয়া। আর অন্যান্য মালামাল পাচাঁর করার হয় চুক্তি ভিত্তিক আলোচনা সাপেক্ষে।

এব্যাপারে তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রাশিদ মিয়া ও বৈধ কয়লা ব্যবসায়ী ফজলু সরদার বলেন- তোতলা আজাদ ও তার সোর্স বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ করছে চোরাচালান ও চাঁদাবাজি। তাদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ না নেওয়ার কারণে আমরা বৈধ ব্যবসায়ীরা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ্য হচ্ছি। লালঘাট গ্রামের চোরাই কয়লা ব্যবসায়ী খোকন মিয়া বলেন- তোতলা আজাদ মিয়া সীমান্তে সোর্স বাহিনী তৈরি করে গত ২বছরে ১০কোটি টাকার মালিক হয়েছে। তার কথা মতো চোরাচালান ও চাঁদাবাজি না করলে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করা হয়। বড়ছড়া কয়লা ও চুনাপাথর আমদানী কারক সমিতির আন্তর্জাতিক বিয়ষক সম্পাদক আবুল খায়ের বলেন- সীমান্ত চোরাচালান ও চাঁদাবাজি বন্ধের জন্য স্থানীয় প্রশাসের কাছে বারবার বলার পরও তারা কোন পদক্ষেপ নেয়না, তাই এব্যাপারে প্রশাসনের উপর কর্মকর্তাদের সহযোগীতা জরুরী প্রয়োজন।

এব্যাপারে চারাগাঁও বিজিবি ক্যাম্প কমান্ডার বিল্লাল বলেন- আমি এই ক্যাম্পে আসার পর রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধ ভাবে কয়লা পাচাঁর বন্ধ করে দিয়েছি। আমাদের ক্যাম্পের কোন সোর্স নাই। তাহিরপুর থানার ওসি কাজী নাজিম উদ্দিন বলেন- আমাদের থানা-পুলিশের কোন সোর্স নাই। তবে সীমান্ত চোরাচালান বন্ধ করার দায়িত্ব বিজিবির। সুনামগঞ্জ ২৮ব্যাটালিয়নের বিজিবি কমান্ডার মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করার পরও রিসিভ না করার কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৩৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার , স্টাফ রিপোর্টার:তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ তীব্র তাপদাহে পথচারী, রিকশাচালক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে পল্লবী থানা পুলিশ। এর আগে খেটে খাওয়া মানুষসহ সড়কে থাকা নারী-পুরুষ সবাইকে এ গরম থেকে কিছুটা প্রশান্তি দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপির) উদ্যোগে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়।

তারই ধারাবাহিকতায় পল্লবী থানার অফিসার্স ইনচার্জ এর উদ্যোগে  দিনভর রাজধানীর পল্লবী থানা  এলাকার বিভিন্ন সড়কে থাকা প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করা মানুষদের মধ্যে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়। এ সময় পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অপূর্ব হাসান  বলেন, ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশক্রমে পল্লবী থানা এলাকায় পথচারী, অসহায় ও শ্রমজীবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করানো হচ্ছে। এই প্রতিকূল আবহাওয়া ও প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা নিবারণ করার উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই বিশুদ্ধ পানি সাধারণত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পথচারী ও অন্যান্যদের মধ্যে সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া নিয়েছি। তাপদহ যতদিন চলবে আমরাও আমাদের এই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো ইনশাল্লাহ। 

সরেজমিন দেখা যায়, ভ্রাম্যমান গাড়ির উপরে তৈরি করা হয়েছে 'ওয়াটার বুথ'। আর এই বুথ থেকেই পথচারী, রিকশাচালক, শিক্ষার্থী ও শ্রমিকসহ সব পেশার মানুষ বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করছেন সকলে। প্রয়োজনে দেওয়া হচ্ছে ওরস্যালাইনও। এ বুথেও সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন পল্লবী থানার বিভিন্ন পুলিশ সদস্যরা।

আরও খবর



জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৩২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিশ্ববাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ চালু করেছে সরকার। এ হিসাবে প্রতি মাসে নতুন দাম ঘোষণা করা হচ্ছে। প্রথম দুই দফায় জ্বালানি তেলের দাম কমলেও তৃতীয় দফায় মে মাসের জন্য ঘোষিত দামে ডিজেল, কেরোসিন ও অকটেনের দাম বেড়েছে।

জ্বালানি তেলের নতুন দাম মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা থেকে কার্যকর হচ্ছে।

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ করে আজ প্রজ্ঞাপন জারি করে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। এতে প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৭ টাকা। ভেজাল প্রতিরোধে কেরোসিনের দাম ডিজেলের সমান রাখা হয়। পেট্রলের নতুন দাম প্রতি লিটার ১২৪ টাকা ৫০ পয়সা ও অকটেনের দাম ১২৮ টাকা ৫০ পয়সা।


আরও খবর



সদরে আনারুল, মুজিবনগরে মিলু

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ৯৫জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুর:মেহেরপুর-১ আসনের অর্ন্তভুক্ত ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে সদর ও মুজিবনগর উপজেলায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের পাচঁজন নেতা। 

প্রথম ধাপে আজ বুধবার উপজেলা নির্বাচনে মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও আমদহ ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ৩০ হাজার ৪১৬ ভোটের ব্যবধানে  জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম শাহীনকে পরাজিত করেন।

মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলু আনারস প্রতিক ১৭ হাজার ৬৩ ভোট পেয়ে তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তোতাকেে এক হাজার ৯৬৩ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে। রফিকুল ইসলাম ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১০০।

এদিকে সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাশেম আলী চশমা প্রতীকে, ভাইস চেয়ারম্যান পদে লতিফুন্নেছা বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

অন্যদিকে মুজিবনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে বি.এম জাহিদ হাসান রাজীব টিউবয়েল প্রতীকে তকলিমা খাতুন কলস প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।

মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩৫ টি ভোট কেন্দ্রে ৭টি অস্থায়ী বুথ সহ ২৩৬ টি বুথে একযোগে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মোট ভোটার ৮৫ হাজার ২৫৯ জন। এর মধ্যে ৪২ হাজার ৫৩৮ জন পুরুষ এবং ৪২ হাজার ৭২১ জন নারী ভোটার।

আরও খবর



পত্নীতলায় ওয়েভ ফাউন্ডেশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image
পত্নীতলা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:পত্নীতলায় পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রকল্পের আওতায় বেসরকারি এনজিও সংস্থা ওয়েভ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে উন্নয়ন কার্যক্রমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অর্ন্তভুক্তি বিষয়ক মতবিনিময় সভা সোমবার নজিপুর পুরাতন বাজার পত্নীতলা প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ওয়েভ ফাউন্ডেশনের বিভাগীয় সহকারী সমন্বয়কারী সুদীপ কুমার ঘোষের সঞ্চালনায় ও ওয়েভ ফাউন্ডেশন নেটওয়ার্ক কমিটির সভাপতি ও উপজেলা দূর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব বুলবুল চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিসার মনোরঞ্জন পাল, জাতীয় মহিলা সংস্থা পত্নীতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিনুল হক, ওয়েভ ফাউন্ডেশন নেটওয়ার্ক কমিটির সাঃসম্পাদক আলহাজ্ব জয়নাল আবেদিন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সহ-সভাপতি স্বদেশ কুমার মন্ডল, অবসরপ্রাপ্ত মিলন কুমার মন্ডল, প্রো-বনো লইয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু আইন ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য চৌধুরী ব্রেলভীর, কাউন্সিলর ফারজানা, ফারহানা, আদিবাসী নেতা নরেণ পাহান, পরেশ টুডু, দলিতনেতা সুমন রবিদাস, সেচ্ছাসেবক কনিকা হাসদা, সহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, উপজেলা এডভোকেসি নেটওয়ার্ক এর সদস্যবৃন্দ প্রমুখ।

আরও খবর



গাংনীতে মিষ্টির দোকানে আগুন,সাড়ে তিন লাখ টাকার ক্ষয় ক্ষতি

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুরঃমেহেরপুরের গাংনী বাজারের গাংনী মিষ্টান্ন ভান্ডারে এক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিষ্টান্ন ভান্ডারের মালামাল ও পাশের মসজিদের ৬টি এয়ার কন্ডিশন বিনষ্ট হয়। যার ক্ষতির পরিমান সাড়ে তিন লক্ষাধিক টাকা। আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। চুলার আগুন থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সুত্রপাত বলে ধারণা করছে ফায়ার সার্ভিস।

গাংনী মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্ত্বাধিকারী শাহাজাহান জানান, দোকানের দ্বিতীয় তলায় মিষ্টি তৈরী করছিলেন কারিগররা। হঠাৎ আগুনের লেলিহান শিখা ছড়িয়ে পড়ে মিষ্টির কারখানায়। সেই সাথে ছড়িয়ে পড়ে দোকানের পাশে মসজিদে। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর পাশাপাশি খবর দেন ফায়ার সার্ভিসে। ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। আগুনে দোকানের মালামাল ছাড়াও মসজিদের ছয়টি এয়ার কন্ডিশন পুড়ে যায়। এতে অন্ততঃ সাড়ে তিন লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করছেন ফায়ার সার্ভিস।

বামন্দী ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউজ ইন্সপেক্টর রুবেল রানা জানান, অগ্নীকান্ডের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি টীম ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে। চুলার আগুন থেকে অগ্নীকান্ডের সুত্রপাত বলে ধারনা করা হচ্ছে। মিষ্টির দোকান ও মসজিদের ৬টি এয়ার কন্ডিশন বিনষ্ট হয়েছে যার ক্ষয় ক্ষতির পরিমান আনুমানিক সাড়ে তিন লাখ টাকা।


আরও খবর