Logo
আজঃ শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩
শিরোনাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কোনো আপস নয়, প্রয়োজনে পদত্যাগ: ইসি আলমগীর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৯ জুন ২০২৩ | ২০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর বলেছেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে কোনো কম্প্রোমাইজ (আপস) করব না। প্রয়োজনে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব থেকে আমরা সরে যাব। আমাদের কম্প্রোমাইজ করতে হলে এ চেয়ারে দেখবেন না। আমরা যে কাজের জন্য শপথ করেছি সেটা যদি না-ই করতে পারি তাহলে এই চেয়ারে থাকব কেন

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ইসি আলমগীর বলেন, ‘আমাদের কমিশনে যারা আছি সকলের মনোভাব একইরকম। আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারব না, এটা বিশ্বাস করি না। প্রয়োজনে দায়িত্ব থেকে সরে যাব। দেশি-বিদেশি কেউ কোনো চাপ দেয় না।

দলীয় সরকারের অধীনে ভোট সুষ্ঠু হবে না- এ ধারণা ভাঙার দায়িত্ব কার? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা ভাঙার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। এখানে নির্বাচন কমিশনের কিছু করার নেই। এটা রাজনৈতিক সমস্যা। রাজনৈতিক সমস্যা, রাজনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে। এ বিষয়টিতে আমাদের কিছু করার নেই। সংবিধানও সেই দায়িত্ব আমাদের দেয়নি।

নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব সম্পর্কে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব হচ্ছে ভোট সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা। নির্বাচনে যারা অংশ নেবেন তারা যেন স্বাধীনভাবে প্রচার করতে পারেন, ভোটাররা যাতে ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ইচ্ছেমত পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, ভোট গণনা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, নির্বাচনের ফলে যাতে ভোটারদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে, সেসব বিষয় নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

তিনি বলেন, ‘আমরা সে দায়িত্ব পালনের প্রতি শতভাগ অঙ্গীকারবদ্ধ রয়েছি। আমরা সেটা করব। আমরা শুধু এটুকু বলতে পারি, যে ধরনের সরকারই থাকুক না কেন বর্তমান ইসি শতভাগ সৎ, নিরপেক্ষ নির্বাচন করবে।’


আরও খবর



দোকান বরাদ্দে সাঈদ খোকনের অনিয়ম পায়নি পিবিআই

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এ নকশাবহির্ভূত দোকান বরাদ্দে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে। তবে সেই অভিযোগের সত্যতা পায়নি মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআইয়ের দেওয়া এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ইউসুফ আলী সরদার, সাবেক উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাজেদ, কামরুল হাসান, হেলেনা আক্তার, আতিকুর রহমান ও ওয়ালিদ।

২০২০ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকার আদালতে মামলাটি করেছিলেন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এর সভাপতি দেলোয়ার হোসেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পিবিআই-কে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন।


আরও খবর



নবীনগরে একটি ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত করবো, সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ১৪৬জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ ,নবীনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি:নবীনগরে একটি ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত করবো বলে জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি ফয়জুর রহমান বাদল ভাই তিনি বলেন, আপনাদের এই ভালোবাসা আমাকে দিনদিন কৃতজ্ঞ করছে এবং আমার দায়িত্বও বেড়ে যাচ্ছে। নবীনগরকে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সাজাতে হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি দ্বাদশ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া—৫ আসনে নৌকা মার্কায় আমাকে মনোনয়ন দিয়ে এই দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেন এবং আপনাদের ভোটে আমি নির্বাচিত হতে পারলে আপনাদের সবাইকে নিয়ে নবীনগরের উন্নয়নমূলক সকল কাজ আমি সমাধান করবো। এই নবীনগরে একটি ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত করবো যেখানে কোনো রকম অন্যায়-অত্যাচার করার একজন মানুষও থাকবেনা।

ফয়জুর রহমান বাদল বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০১৪ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নবীনগরে ১৩ শত কোটি টাকার উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে। আরও কিছু কাজ এখনো বাকি রয়েছে। সেই কাজগুলো সমাপ্তকরনের মাধ্যমে নবীনগর উপজেলাকে সারা দেশে একটি মডেল উপজেলা গড়ে তুলতে এবং নবীনগরে একটি ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত করতে আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে আমি আবার দলীয় মনোনয়ন চাইবো। আমার বিশ্বাস আপনাদের এই ভালোবাসার জন্য দল আমাকে নিশ্চয় মূল্যায়ন করবেন। 

বৃহস্পতিবার (১ জুন) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নবীনগর উপজেলার লাউরফতেহপুর, বাশারুক, হাজিপুর ও ইব্রাহিমপুর বাঁশ বাজারে অনুষ্ঠিত পথসভায় বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।


আরও খবর



জাতীয় ভূমি সপ্তাহ উপলক্ষে বোরহানউদ্দিনে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৫৬জন দেখেছেন

Image

বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধিঃজাতীয় ভূমি সপ্তাহ-২০২৩ উপলক্ষে ভোলা বোরহানউদ্দিনে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২২ মে, সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা ভূমি অফিস এর সামনে থেকে একটি র‌্যালি বের হয়ে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে ভূমি অফিসের সামনে এসে শেষ হয়। র‌্যালি শেষে উপজেলা ভূমি অফিসের নিচে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুন্নী ইসলাম এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন বোরহানউদ্দিন থানার এস.আই মানিক হালদার, উপজেলা ভূমি অফিসের কানুনগো মো. আনোয়ার হোসেন, কুতুবা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো. শহীদ তালুকদার, বড়মানিকা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকতা মো. সুজাউদদৌলা, উপজেলা ভূমি অফিস সহকারী তরিকুল ইসলাম সোহাগ, উপজেলা ভূমি অফিস সহকারী মেহেদী হাসান প্রমূখ সহ উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তা, কর্মচারী গণ ও ভূমি মালিকরা।


আরও খবর



জামিন পেলেন ইমরান খান

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আল কাদির ট্রাস্ট মামলায় আজ শুক্রবার ইসলামাবাদ হাইকোর্ট (আইএইচসি) থেকে জামিন পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) চেয়ারম্যান ইমরান খান। ইসলামাবাদ হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ তার এ জামিন মঞ্জুর করেছেন। খবর ডনের।

গতকাল অনেকটা নাটকীয়তার মধ্যে ইমরান খানের গ্রেপ্তারকে অবৈধ ঘোষণা করেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। পাশাপাশি তাকে দ্রুত মুক্তি দিতে ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ব্যুরোকে (এএনবি) নির্দেশও দিয়েছেন। এর পরেই আজ শুক্রবার এ মামলায় জামিন পেতে আইএইচসি আদালতে হাজির হন পিটিআই প্রধান।

ইসলামাবাদ হাইকোর্টের দুই নম্বর কক্ষে বিচারপতি মিয়াঙ্গুল হাসান আওরঙ্গজেব ও বিচারপতি সামান রাফাত ইমতিয়াজের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ ইমরান খানের জামিন আবেদনের শুনানি করেন। ইমরান খানকে দুই সপ্তাহের জামিন দেওয়া হয়েছে। 

এর আগে গত মঙ্গলবার আইএইচসি প্রাঙ্গণ থেকে আকস্মিকভাবেই গ্রেপ্তার হন ইমরান খান। তার গ্রেপ্তার ঘিরে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ ও পিটিআই সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত ১০ জনের নিহতের খবর পাওয়া গেছে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে পিটিআইয়ের শত শত কর্মীকে।


আরও খবর



কমতেই আছে ধানের দাম লোকসানে কৃষক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরে সিন্ডিকেটে দিনের দিন ধানের দাম ব্যাপকহারে কমতেই আছে বলে নিশ্চিত করেন কৃষকরা। বাজারে প্রতিটি পণ্যের দাম বাড়লেও রহস্য জনক কারনে কমছে ধানের দাম। প্রতি কেজি ধান বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১৯ টাকা বা এক মন ধানের দাম ৭৫০ টাকা, আবার ২ কেজি করে ঢলন, মনে ৭ টাকা করে খাজনা আদায়। এতে করে কৃষকরা চরম হতাশ হয়ে পড়েছেন। ফলে উঠছেনা খরচ, বিঘায় ৩-৪ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হচ্ছে। তবে নিজস্ব জমিতে ১৫০০-২০০০ টাকা লোকসান। অথচ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিপনন বিভাগ একেবারেই নিরব।উপজেলার কৃঞ্চপুর গ্রামের কৃষক মিজান জানান, আলু উত্তোলন করে ২২ বিঘা জমিতে ৭৬ জাতের ধান রোপন করেছিলাম। এর মধ্যে ২০ বিঘা জমি টেন্ডারে আর ২ বিঘা নিজের। প্রায় ১৫ বিঘা জমির ধান কাটা মাড়ায় হয়েছে। এক বস্তা ধান বিক্রি হচ্ছে ১৪০০-১৪৫০ টাকায়। বিঘায় লোকসান গুনতে হচ্ছে।  টেন্ডারের এক বিঘা জমি রোপন থেকে উত্তোলন পর্যন্ত ১৪-১৫ হাজার টাকা খরচ। আর বিঘায় ১৮ মন করে ফলন হলে মনে ৭৫০ টাকা দাম হলে ১৩ হাজার ৫০০ টাকা আসে। উর্ধ্বে বিঘায় ২০ মন হলে ১৫ হাজার টাকা হয়।একই এলাকার কৃষক মশিউর জানান, কোন জিনিসের দাম কমছে না। ধানের দাম কমলেও চালের দাম তো কমছেনা। আলু তোলার পর ৩২ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়ে ২০ বিঘা কাটা মাড়াই হয়েছে, এক বস্তায় ২ মন ধান বিক্রি হচ্ছে ১৪৫০ টাকায়।

ব্যবসায়ী হাজী সেলিম জানান, গত সোমবার ও রবিবারে প্রতি বস্তা ধান কিনেছি ১৪৫০ টাকায়। কিন্তু মঙ্গলবারে দাম কমে নেমেছে প্রকার ভেদে ১৪০০ থেকে ১৪৫০ টাকা করে। কিন্তু চালের বাজর কমেনি।কৃষক চিমনা গ্রামের লুৎফর রহমান জানান, আলুর জমিতে যারাই ধান করেছেন তাদেরকেই লোকসান গুনতে হচ্ছে। প্রচন্ড খরতাপ তারপরও কৃষকরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ধান উৎপাদন করে খাদ্য ঘাটতি মিটাচ্ছেন। সে অনুযায়ী কৃষকের পরিশ্রমের কোন মূল্য নেই। প্রতি দিন কমছে ধানের দাম, অথচ চালের দাম কমছে না। চাষের জন্য সার কীটনশকের দাম বাড়তি। আমি টেন্ডারে ৪৫ বিঘা জমিতে ধান চাষ করে ১৭ বিঘা জমির ধান কাটা মাড়াই করেছি। এক বস্তায় ২ মন ধান গত পাঁচ দিন আগে ১৬০০ টাকায় বিক্রি করেছি। গত সোমবারে ১৫৫০-১৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। হঠাৎ করে মঙ্গলবারে বস্তা প্রতি ১০০-১৫০ ও ২০০ টাকা করে কমে গেল। কোন কারন ছাড়ায় মিলার ও আড়তদারদের মহা সিন্ডিকেটেই কমছে দাম। কারা এই সিন্ডিকেট করছে,প্রতি নিয়ত বাজার মনিটরিং করলে সিন্ডিকেট ধরতে পারত। কৃষি দপ্তরের বিপনন বিভাগও নিরব। কিন্তু তাদেরকে প্রতি দিন বাজার ধর কেন কমছে, কি কারনে বাড়ছে সে রিপোর্ট দিতে হয়। তারা শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ঘরে থেকে ইচ্ছেমত রিপোর্ট দিচ্ছেন। যদি হাট বাজারে এসে কৃষকের সাথে কথা বলত তাহলে সঠিক রিপোর্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জানতে পারত। এক মন ধান বিক্রি করে এক কেজি গরুর মাংস কোন রকমে মিলছে। তিনি আরো জানান, সাবেক মেম্বার পলাশের ১৫ বিঘা, সাহাপুর গ্রামের আবু তাহেরের ৩৫ বিঘা, মাজহারুলের ২০ বিঘা ও নোনাপুকুর গ্রামের কাদেরের ৫০ বিঘা, সাবেক মেম্বার বনকেশর গ্রামের জয়নালের ২০ বিঘা ধান কাটা মড়াই করে লোকসান হয়েছে, এদের  দু চার বিঘা জমি নিজের, বাকি সব টেন্ডারে। আর রফিকুল নামের কৃষকের ২০ বিঘা নিজস্ব জমি।

স্বর্ন পদকপ্রাপ্ত নুর মোহাম্মাদ বলেন, প্রতিদিন ধানের দাম কমছে। ধানের দাম নিয়ে মহা সিন্ডিকেট চলছে। আবার সরকারি ভাবে ৩০ টাকা কেজি ধরে ধান সংগ্রহ করছেন। কিন্তু প্রচুর হয়রানির জন্য গুদামে ধান দিতে চায় না কৃষকরা। এসিন্ডিকেট দূর করতে না পারলে কৃষকদের পথে বসতে হবে। কারন আলু তোলার পর ধান চাষ হয় সেচ নির্ভরে। সেখানেও অরাজকতা, বিঘায় নানা অজুহাতে নিম্মে ১৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত  সেচ হার আদায় করা হয়। আর মটরে ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আদায় করা হয়েছে। অথচ সেচ কার্ডের মাধ্যমে হলে নির্ধারিত হারের অর্ধেকের কম খরচ হবে। এসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কোন মাথা ব্যাথা নেই।সম্প্রতি বাজার মনিটরিং বিষয়ে সভা করেন বানিজ্য মন্ত্রনালয়ের যুগ্ন সচিব ওয়াদুদ হোসেন, ধানের দাম কেন কমছে কারা সিন্ডিকেট করছে তাদের বিরুদ্ধে বাজার মনিটরিং কমিটিকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এমন নির্দেশনার পরও বাজার মনিটরিং কমিটির দেখা মিলছেনা বলেও কৃষকদের অহরহ অভিযোগ।

আরও খবর