Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম
সুনামগঞ্জে মাদক,কয়লা ও মোটর সাইকেলসহ ৩ জন গ্রেফতার সারা দেশে পাওয়া যাচ্ছে ইনফিনিক্সের বাজেট ফোন স্মার্ট ৮ প্রো শিল্পী সমিতির নির্বাচন: ডিপজলের দায়িত্ব পালনে স্থগিতাদেশ জারি আগরবাতি তৈরি করে ১০ হাজার নারীর ভাগ্য বদল ইরানের অন্তবর্তী প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবের রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২২ মাগুরায় মহানবী (সাঃ)কে কুটুক্তি করায় দুটি বাড়িতে আগুন সংঘর্ষে পুলিশ ও সাংবাদিকসহ আহত অর্ধশতাধিক মিরসরাইয়ে আবারো মিললো অবিস্ফোরিত গ্রেনেড, পরে ধ্বংস শীঘ্রই বাজারে আসছে টেকনো ক্যামন ৩০ সিরিজের ফোন হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত : ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি ছাড়াও যারা মারা গেলেন

শ্রুতি ‘মানসিকভাবে অসুস্থ’ শুনে রেগে যে বার্তা দিলেন

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৯২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক : বলিউড অভিনেত্রী শ্রুতি হাসানের সময়টা ভালো যাচ্ছে না। মাঝেমধ্যেই গুজবের শিকার হচ্ছেন তিনি। এবারও তাই হলো। তেলুগু ‘ওয়ালটেয়ার ভিরিয়া’ সিনেমার একটি অনুষ্ঠানে শ্রুতির অনুপস্থিতি তৈরি করেছে বিতর্ক। শ্রুতি সামান্য জ্বর হলেও অনেকের মন্তব্য ছিল, মানসিক কোনো সমস্যার কারণে সে অনুষ্ঠানে দেখা যায়নি শ্রুতিকে। এই বক্তব্যেই চটে গেছেন অভিনেত্রী।

ইনস্টাগ্রামে নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করে শ্রুতি লেখেন, ‘মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভুল খবর রটানো নতুন নয়। তবে আমি সব সময়ই মানসিক সুস্বাস্থ্যের দিকে জোর দেই। তার ব্যতিক্রম হবে না কখনো। কিন্তু যারা এই নিয়ে মিথ্যে রটাচ্ছেন তাদের জানিয়ে রাখি, আমার জ্বর হয়েছিল। আর তেমন কিছু হয়নি।’


ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, শ্রুতি আপাতত রয়েছেন নিজের জগতে। প্রেমিক শান্তনু হাজারিকাকে পেয়ে বদলে গেছে তার জীবন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কমল হাসান কন্যা জানান, শান্তনু শুধু প্রেমিক নন, তার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। সম্পর্কে থেকে বোঝাপড়া আরও গভীর হয়েছে দুজনের।

শ্রুতির কথায়, ‘ভালো মানুষের সংস্পর্শে ইতিবাচক বদল আসে শুনেছিলাম। এখন নিজের জীবন দিয়ে বুঝি। শান্তনুর জন্যই আমি এত শান্ত আর দয়ালু হয়ে উঠেছি। আগে অসহিষ্ণু ছিলাম।’

উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি মুক্তি পেয়েছে ‘ওয়ালটেয়ার ভিরিয়া’। ভারতের দক্ষিণী সিনেমার পরিচালক কে এস রবীন্দ্র নির্মাণ করছেন এটি। অ্যাকশন-থ্রিলার ঘরানার এ সিনেমায় অভিনয় করেছেন মেগাস্টার চিরঞ্জীবী ও রবি তেজা।


আরও খবর



মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৬৪জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান মাগুরা থেকে:প্রচণ্ড গরম আর তাপপ্রবাহে লিচুর গুটি ঝরে পড়া কোনোভাবেই ঠেকাতে না পেরে দিশেহারা হয়ে পড়েছে চাষিরা। এ অবস্থায় গাছের গোড়ায় পানি দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা। তীব্র তাপপ্রবাহে বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষিতে। প্রচণ্ড গরম আর খরায় ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি। আর যা আছে তা আকারে ছোট। তাপপোবাহের কারনে লিচুর আকার বাড়ছেনা।

মাগুরার লিচুপল্লী বলে খ্যাত হাজরাপুরের চাষিরা জানান, লিচুর গুটি দেখে বাম্পার ফলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, কিন্তু প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে তা ফিকে হয়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড খরায় কৃষি কর্মকর্তাদেরও পাশে পাচ্ছেন না লিচু চাষিরা।

তবে চাষিরা অসহযোগিতার অভিযোগ করলেও ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলেন কৃষি কর্মকর্তা। প্রচণ্ড খরায় লিচুর গুটি ঝরে পড়া রোধ করতে পর্যাপ্ত পানি স্প্রে করার পরামর্শ দিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

হাজরাপুরা গ্রামের লিচু চাষিরা জানান, চলতি মৌসুমে লিচুর উৎপাদন মারাত্মক ব্যাহত হবে। লিচু বিক্রি করে লাভ তো দূরের কথা পুঁজি উঠবে কিনা এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন তারা। আগে যে লিচু গাছ ৫ থেকে ৬ হাজার টাকায় বিক্রি হত এখন সেই লিচু গাছ ১৫শ টাকা থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হবে। গেল কয়েকদিন তীব্র তাপদাহে এমন ক্ষতির মুখে পড়েছেন লিচু চাষিরা। জেলায় ১ শ' কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখিন হবে বলে আশংকা  করছে কৃষকরা।

এদিকে কৃষি বিভাগ বলছে, জেলায় এ বছর ৬৬৫ হেক্টর জমিতে লিচুর চাষ হয়েছে। এখান থেকে ৬৫০ মেট্রিক টন লিচু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে অন্যান্য জেলার মতো মাগুরায়ও  তীব্র তাপদাহ চলছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে লিচুসহ বিভিন্ন ফসলের করণীয় বিষয় নিয়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বিশেষ করে এ সময় লিচুর ক্ষেত্রে গুটি ঝরে পড়ছে। মাগুরা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক ড,ইয়াসিন আলী  জানান, কৃষকদের তারা পরামর্শ দিচ্ছেন সকাল বিকেল সেচ দিতে যাতে গাছে রসের অভাব না হয়। লিচুর গুটি ঝরে পড়ে অনেক সময় পটাশের অভাবে এবং সারের অভাবেও লিচু অনেক সময় ঝরে যেতে পারে। এসময় বোরন স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রতি ১০ লিটার পানিতে এক গ্রাম বোরন এবং ১০০ গ্রাম পটাশ মিশ্রিত করে বিকেলে বা সন্ধ্যার আগ দিয়ে যদি গাছে স্প্রে করা হয় তাহলে লিচু ঝরে পড়ার আশঙ্কা কমে যাবে। ফলে বাড়তে পারে লিচুর উৎপাদন।

আরও খবর



এলপিজি ব্যবহারে মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সতর্কবার্তা জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়,বাসাবাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের প্রতি ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক বার্তায় মন্ত্রণালয় জানায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিভিন্ন স্থানে কিছু প্রান্তিক ব্যবহারকারী অগ্নিদুর্ঘটনা ও গ্যাস বিস্ফোরণের সম্মুখীন হচ্ছেন।

এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে রান্না শেষে রেগুলেটরের সুইচ অন থাকলে গ্যাস লিক হয়ে ঘরে জমা হতে পারে। এলপি গ্যাস বাতাস থেকে ভারী বলে কোনো লিক বা সংযোগের ত্রুটির কারণে নিঃসৃত গ্যাস ঘরের মেঝেতে জমা হয়। এ অবস্থায় গ্যাসপূর্ণ ঘরে আগুন জ্বালালে বা স্পার্ক করলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সিলিন্ডার আগুনে বা অন্যভাবে গরম হলে তরল এলপিজি দ্রুত গ্যাসে রূপান্তরিত হয়ে অস্বাভাবিক চাপ বৃদ্ধির ফলে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হতে পারে। সিলিন্ডার কাত করে রাখলে বা চুলার উপরে রাখলে রান্নাঘরে অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

এমতাবস্থায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বসাধারণকে নিম্নলিখিত সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে-

১. রান্না শেষে চুলা ও এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করুন। সিলিন্ডার কোনোভাবেই চুলার/আগুনের পাশে রাখবেন না।

২. চুলা থেকে যথেষ্ট দূরে বায়ু চলাচল করে এমন স্থানে এলপিজি সিলিন্ডার রাখুন।

৩. এলপিজি সিলিন্ডার খাড়াভাবে রাখুন, কখনই উপুড় বা কাত করে রাখবেন না।

৪. চুলা সিলিন্ডার থেকে নিচুতে রাখবেন না, কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরে রাখুন।

৫. গ্যাসের গন্ধ পেলে দ্রুত দরজা-জানালা খুলে দিন এবং এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটর বন্ধ করুন।

৬. অতিরিক্ত গ্যাস বের করার জন্য এলপিজি সিলিন্ডারে তাপ দেবেন না।

৭. রান্নাঘরে স্থাপিত আবদ্ধ কোনো ক্যাবিনেটে এলপিজি সিলিন্ডার রাখবেন না।

৮. রান্না শুরু করার ৩০ মিনিট আগে রান্নাঘরের দরজা জানালা খুলে দিন।

৯. সিলিন্ডারের ভান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেগুলেটর ব্যবহার করুন।

১০. ত্রুটিপূর্ণ ক্লিপ, হোসপাইপ পরিবর্তন করুন।


আরও খবর



আনারুল ভাইয়ের এজেন্ট ছাড়া আর কোন এজেন্ট থাকতে পারবেনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৮৪জন দেখেছেন

Image
মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাচনে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর বড় ভাই ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল হোসেন বুলবুল বলেছেন, আগমী ৮ তারিখের নির্বাচনে শুধুমাত্র আনারুল ইসলামের (মোটরসাইকেল) প্রতীক ছাড়া অন্য কোন এজেন্ট থাকতে পারবে না। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভায়ের মার্কায় সিল মারা হবে। আর কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না।

বৃহস্পতিবার (২ মে) সন্ধ্যা ৬টায় সদর উপজেলার আমদহ ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের স্কুল পাড়া ৭নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আয়োজনে মতবিনিময় সভাতে ইকবাল হোসেন তাঁর ২ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড বক্তব্যে তিনি এমন কথা বলেন। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।

মতবিনিময় সভাতে ইকবাল হোসেন বলেন, আনারুল ভাইসহ আরো প্রার্থী আছে। আনারুল ভাই যদি নির্বাচনে না দাড়াতো তা হলে আমি ভোট করতে আসতাম না। আনারুল ভাই একজন যোগ্য প্রার্থী। উপজেলা চেয়ারম্যান এমন একজনকে করতে হবে যে টোটাল উপজেলা আওয়ামী লীগকে টিকিয়ে রাখতে পারে। যে ব্যাক্তি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ জনগনের সুখে দুখে পাশে থাকতে পারবে। যে নিজের জমি বেঁচে আওয়ামী লীগকে টিকাতে পারবে সেই ধরণের লোক আমরা উপজেলাতে চাই। আনারুল ভাই ছাড়া এই ধরণের কোন লোক নেই। আর কোন প্রার্থী নেই। তাই আজকে সেই ১৯৭০ সালের নির্বাচনে মত ওই রকম ভোট চাই আনারুল ভাইয়ের জন্য। এক চেটিয়া ভোট হবে শুধু মোটরসাইকেলে। প্রত্যেকটি সেন্টারে মোটরসাইকেল জিতবে। আমরা শহরের লোকজন বুঝেছি যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দিতে হবে। আনারুল ভাইকে আমরা প্রতিটি সেন্টারে ব্যাপক ভোটে বিজয়ী করবো। এই আশরাফপুর গ্রামে কোন এজেন্ট থাকবে না। শুধু আনারুল ভাইয়ের মার্কা মোটরসাইকেল মার্কায় সিল মারতে হবে। অন্য কোন মার্কায় সিল মারতে দেওয়া হবে না। 

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধরাণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন বলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রীর ভাই ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি যদি এমন বক্তব্য দেয় তাহলে উপজেলা নির্বাচন জনগণের কাছে কতটুকু গ্রহনযোগ্য হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এগুলো নির্বাচনী আচরণবীধি লঙ্ঘন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত আকারে অভিযোগ জানানো হবে। 

এমন বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকবাল হোসেন বলেন, আমদহ এলাকায় সাবেক চেয়ারম্যান আনারুল ইসলাম ওই এলাকায় খুব জনপ্রিয় নেতা। আমি এই কারণে অন্য কোন প্রার্থীর এজেন্ট পাওয়া যাবে না বলে কথা বলতে গিয়ে এমন কথা বেরিয়ে গেছে। বিষয়টি ওইভাবে মনে করার কিছু নেই।

মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে জেলা কৃষক লীগের সহসভাপতি হাসেম আলী (আনরস), জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন (কাপ পি‌রিচ), জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল মান্নান (ঘোড়া) এবং আমদহ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সদস্য আনারুল ইসলাম (মোটরসাইকেল) প্রতীকে নির্বাচনী প্রচারনা চালাচ্ছেন। 

সদর উপজেলা পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে হাসেম আলী (চশমা) এবং মোঃ শাহিন (টিউবওয়েল) প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেহেরপুর সদর উপজেলায় দুজন প্রার্থীর মধ্যে লতিফুন্নেসার লতা (বৈদ্যুতিক পাখা), সামিউন বাছিরা পলি (হাস)। আগামী ৮ মে প্রথম দফায় সদর এবং মুজিবনগর এবং দ্বিতীয় দফায় ২১ মে গাংনী উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আরও খবর



রাজশাহীর কোন আম কবে পাওয়া যাবে

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজশাহীর বাজারে আগামী ১৫ মে থেকে পাওয়া যাবে গুটি আম। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য জাতের আমগুলো বাজারে উঠতে শুরু করবে। আম ব্যবসায়ী ও বাগান মালিকদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে আম নামানোর সময়সীমা নির্ধারণ করেছে জেলা প্রশাসক।

রোববার (১২ মে) দুপুরে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আম বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে এই সময়সীমা নির্ধারণ করেন জেলা প্রশাসক মো. শামীম আহমেদ।

তিনি জানান, নির্ধারিত সময়ের আগে বাগানের কোনো আম পাকলে উপজেলা প্রশাসন অবহিত করে তা নামিয়ে বাজারজাত করতে পারবেন ব্যবসায়ীরা।

এ সময় কৃষি কর্মকর্তা, আমচাষি, ব্যবসায়ী ও আম পরিবহনে নিয়োজিত সবার সঙ্গে আলোচনা করে নিরাপদ, বিষমুক্ত ও পরিপক্ব আম নিশ্চিত করতে ‘ম্যাঙ্গো ক্যালেন্ডার’ প্রকাশ করা হয়।

আম বাগান মালিক ও ব্যবসায়ীরা বলেন, এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অতি মুনাফার আশায় অপরিপক্ক আম কীটনাশক দিয়ে বাজারজাত করার চেষ্টা চালান। তবে জেলা প্রশাসকের এমন সিদ্ধান্তের কারণে অসাধু ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করার সুযোগ পাবেন না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

এ বিষয়ে ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, আমের উৎপাদন কিছুটা কম হওয়ায় এবার দাম থাকবে চড়া।

জানা গেছে, ১৫ মে থেকে গুটি আম পাড়া যাবে, ২৫ মে থেকে গোপালভোগ ও রানিপছন্দ, ৩০ মে থেকে খিরসাপাত, ২৫ মে থেকে লক্ষণভোগ, ১০ জুন থেকে ল্যাংড়া ও ব্যানানা আম, ১৫ জুন থেকে আম্রপালি ও ফজলি, ০৫ জুলাই থেকে বারি আম ৪, ১০ জুলাই থেকে আশ্বিনা, ১৫ জুলাই থেকে গৌড়মতি আর ২০ আগস্ট থেকে পরিপক্ক ইলামতি আমি নামানো যাবে। এ ছাড়া কাটিমন ও বারিআম-১১ সারা বছর সংগ্রহ করা যাবে।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক উম্মে ছালমা বলেন, রাজশাহীতে এ বছর ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে। গত বছর এ জেলায় ১৯ হাজার ৫৭৮ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। এ বছর ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর জমির বাগানে ২ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিকটন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কৃষি বিভাগ।


আরও খবর



বৃষ্টির জন্য কুষ্টিয়ায় ইস্তেকার নামাজে সকল ধর্মপ্রান মুসল্লিরা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৭জন দেখেছেন

Image
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:পাপ কমান,তাপ কুমে যাবে। জলে স্থলে বিপর্যয় মানুষের কৃতকর্মের ফল । সুরা রুম , আয়াত ৩০ । তীব্রতাপদাহে কুষ্টিয়া জেলায় প্রতিদিন বিভিন্ন স্হানে পানির জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে খোলা আকাশের নিচে দাড়িয়ে দোওয়া ও ইস্তেকার নামাযে কান্নায় ভেঙে পড়েন ধর্মপ্রান মুসল্লিরা ॥

আরও খবর