Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

শ্রম আইন সংশোধন নির্বাচনের পর: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৯৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বর্তমান সংসদ অধিবেশন না বসায় শ্রম আইনে যে ত্রুটি আছে তা সংশোধন হচ্ছে না। নির্বাচনের পর নতুন সংসদ অধিবেশনে এটি সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

আনিসুল হক বলেন, যেহেতু এখন তফসিল ঘোষণা হয়ে গেছে এবং বর্তমান সংসদের আর অধিবেশন হবে না, সেহেতু নির্বাচনের পর যে নতুন সংসদ বসবে, সেখানে এটা উপস্থাপন করা হবে। পরে ভুল সংশোধন করে শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষিত করা হবে।

আইনমন্ত্রী বলেন, শ্রম আইন যখন সংসদে পাস হয়, পাস করার আগে এটি যখন সংসদে যায়, তখন একটা ত্রুটি ছিল। দেখা গেছে, এটা অন্য কোনো ত্রুটি নয়, এটা টাইপিংয়ের ত্রুটি। সেটি হচ্ছে, এক জায়গায় শ্রমিকদের সঙ্গে যদি মালিকরা বেআইনি আচরণ করেন, তাহলে তাদের জন্য একটি সাজার কথা আইনের মধ্যে আছে। সেটি একটু মিসপ্লেস হয়ে গিয়েছিল। যেটা ২৯৪ ধারার সঙ্গে এক হওয়ার কথা ছিল, সেটি সেরকম না হয়ে, অন্যরকম হয়েছে।

তিনি বলেন, গত সংসদে অনেকগুলো বিল খুব তাড়াতাড়ি পাস হয়েছিল। সে কারণে এ ভুলটা পরে ধরা পড়েছে। যে কারণে শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে জিনিসটা রাষ্ট্রপতির কাছে সইয়ের জন্য গেছে, তখন এটা যেহেতু পরিলক্ষিত হয়েছে যে, শ্রমিকদের অধিকার ক্ষুণ্ন হয়ে যেতে পারে, সেজন্য রাষ্ট্রপতির কাছে ভুলের বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়েছে। তখন আইন অনুসারে বিলটিতে সই না করে আবার জাতীয় সংসদে পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে জানান মন্ত্রী।

আইনমন্ত্রী বলেন, আইনটিতে মালিকদের কিছু আচরণের বিষয়ে ব্যাখ্যা করে দেওয়া আছে। বলা আছে, মালিক কোনো বেআইনি লকআউট শুরু করলে কিংবা চালিয়ে গেলে, অথবা তা এগিয়ে নেওয়ার জন্য কোনো কাজ করলে তিনি ছয়মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড অথবা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন, এই সাজাটা ছিল পাঁচ হাজার টাকা, কিন্তু এটা ২০ হাজার টাকা করেছি। এখানেই ত্রুটিটা হয়ে গেছে। এই ত্রুটি যখন শ্রম মন্ত্রণালয় ধরতে পেরেছে, তখন এটা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন রাষ্ট্রপতি এটিকে ফেরত দিয়েছেন।


আরও খবর



তিতাস গ্যাসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ'র যুগান্তকারী পদক্ষেপ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃপেট্রো বাংলার অধীনস্থ তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিস্ময়কর প্রতিভা এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবহারকারী ও দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কঠোর মনোভাব ও নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করায় কোম্পানীর লোকসান কমে এসেছে বহুগুণ।রাজধানী ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের শহর এবং ময়মনসিংহে গ্যাস সরবরাহ করে তিতাস। তিতাস গ্যাসের আওতাধীন দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধভাবে লক্ষ লক্ষ গ্যাস সংযোগ দেওয়ার সঙ্গে জড়িত কিছু কর্মকর্তা,কর্মচারী ও ঠিকাদার।গত ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আলী ইকবাল মোহাম্মদ নুরুল্লাহর স্থলে প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্ ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে যোগদান করেন।সেই সময় থেকে অদ্যাবধি তিতাস গ্যাসের এমডি থাকা অবস্থায় বিভিন্ন কৌশলে সিষ্টেম লস কমাতে কাজ করে চলেছেন তিনি।প্রতিনিয়ত তাকে লড়াই করতে হয়েছে নানা অনিয়ম দুর্নীতি ও অবৈধ গ্যাস সংযোগের সাথে যুক্ত রাঘব বোয়ালদের সাথে। কখনো স্থানীয় প্রভাবশালী কখনো রাজনৈতিক প্রভাবশালীদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে কাজ করেছেন তিনি। দীর্ঘ দিন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে লেগে থেকে শুদ্ধি অভিযান পরিচালনা করেছেন।অন্যদিকে তিতাস গ্যাসের বিশাল অঙ্কের বকেয়া বিল আদায়ে গ্রাহককে সচেতন করা সহ বকেয়া আদায়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছেন তিনি।এ কারণে তার শত্রুর কোনো অভাব নেই।অবৈধ গ্যাস সংযোগের বিরুদ্ধে তিতাস গ্যাস কর্তৃক পরিচালিত এই অভিযানে যাদের স্বার্থহানি হয়েছে, সে সব স্বার্থান্বেষী মহল বা ব্যক্তি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নানা ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছে নানা মাধ্যমে।তবুও থেমে থাকেনি তার অগ্রযাত্রা। এ যাবত কালে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিষয়ে কোনো সত্যতা খুঁজে পায়নি তদন্ত কমিটি।তিনি তিতাস গ্যাস কোম্পানিকে ধ্যান জ্ঞান মনে করেন। গত ২ মার্চ শনিবার রাজধানীর ৩০০ ফুট সড়কে তিতাস গ্যাস কর্মচারীদের পিকনিকের একটি গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়লে এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ এবং তার স্ত্রী দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত এক কর্মচারীর বাড়িতে গিয়ে ব্যাক্তিগতভাবে পাঁচ লাখ টাকা চিকিৎসার জন্য দেন। একজন মানবিক গুন সমৃদ্ধ কর্মবীর লোক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ। কোম্পানিটিকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে চলেছেন তিনি।

২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে দায়িত্ব গ্রহণের পর এই পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অবৈধ গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদ করতে সক্ষম হয়েছেন বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিচালক একইসঙ্গে ক্যাপটিভ পাওয়ার ও শিল্প সেক্টরে ও অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার রেকর্ড করেছেন তিনি, সিএনজি ফিলিং স্টেশনের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছেন, বকেয়া আদায়ে,নিয়েছেন নানা যুগান্তকারী উদ্যোগ।সব ধরনের অবৈধ গ্যাস–সংযোগ চিহ্নিত করে তা বিচ্ছিন্ন,বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা, সংস্থার হিসাব যাচাইয়ে অডিটর নিয়োগ সময় উপযোগী নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভুতুড়ে গ্রাহকদের চিহ্নিত করা হচ্ছে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ জানান, তিতাসকে ঢেলে সাজানোর জন্য ইতিমধ্যে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,স্মার্ট বাংলাদেশকে সামনে রেখে জ্বালানি বিভাগ একটি রোড ম্যাপ তৈরি করবে। ইতোমধ্যেই , ৩৩৬ টি শিল্প সংযোগ অবৈধ লাইনের জন্য বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, ৪৭৫ টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে সংযোগ বিচ্ছিন্নের আওতায় আনা হয়েছে, ক্যাপটিভ পাওয়ার অবৈধভাবে ব্যবহার করত ৯৭ টি প্রতিষ্ঠান যেগুলো বন্ধ করা হয়েছে, অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করা ১৩ টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করা হয়েছে। আবাসিক, বাণিজ্যিক, ইন্ডাস্ট্রি সমস্ত গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সংযোগ চেক করতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।হাজার হাজার অবৈধ লাইন, শিল্পেও অবৈধ লাইন। অনেক বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যে গুলো এখনো বাকি আছে সেগুলোর বিরুদ্ধে শীঘ্রই অভিযান পরিচালনা করা হবে। সব সিএনজি স্টেশনের গ্যাস ব্যবহার নিয়ে অডিট করা হবে। আইন ও বিধি মানছে কি না, তা–ও দেখা হবে। তিতাসের সিস্টেম লস (কারিগরি ক্ষতি) ২২ শতাংশ থেকে কমিয়ে সাড়ে ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। এটি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা হবে।

ঢাকা সহ নারায়ণগঞ্জে ১২ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে যে প্রকল্পে আমরা সহযোগিতা পাচ্ছি এনডিবি ব্যাংক থেকে তারা ৫০০ মিলিয়ন ডলার সহযোগিতা করতে রাজি হয়েছে বাকি টাকা আমরা নিজেরা ইনভেস্ট করব, এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকা সহ আশেপাশের এলাকায় নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত হবে, ইন্ডাস্ট্রি যাতে নিরবিচ্ছিন্ন করা যায় সেখানে কিভাবে দ্রুত অটোমোশন আনতে পারি মিটারের আওতায় আনতে পারি সেজন্য তিতাস ইতিমধ্যে ৩০ লক্ষ প্রিপেইড মিটার ইনস্টলেশন করার জন্য এডিবি ওয়ার্ল্ড ব্যাংক এবং জাপান ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করেছে, তারা আমাদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করার জন্য রাজি হয়েছে, এখন কনসালটেন্ট নিয়োগ করে এই বছরের মধ্যে টেন্ডারে চলে যাবে তিতাস।

এছাড়াও তিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থাপক ও তদোর্ধ কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব উৎস থেকে তিতাস গ্যাস সংগ্রহ করে, সেখানে মিটার বসানো হয়েছে। এতে সিস্টেম লস কমে আসছে।প্রতিমন্ত্রী বলেন, অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গিয়ে বিভিন্ন রকম বাধা এসেছে। এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নিজে। তাই কেউ পার পাবে না, কোনো বাধায় কাজ হবে না। গত দুই বছরে ৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭০টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে তিতাস। এর মধ্যে ৩৩৬টি শিল্প, ৯৭টি শিল্পের নিজস্ব উৎপাদিত বিদ্যুৎ (ক্যাপটিভ), ৪৭৫টি বাণিজ্যিক, ১৩টি সিএনজি স্টেশনের সংযোগ আছে। ৯৮৯ কিলোমিটার অবৈধ লাইন অপসারণ করেছে তিতাস। একই সঙ্গে ৬০৪ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে অবৈধ গ্যাস ব্যবহারের জন্য।

১৯৬২ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তিতাস নদীর তীরে বিরাট একটি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৬৪ সালের ২০ নভেম্বর কোম্পানি আইনের আওতায় যৌথ তহবিল কোম্পানি হিসেবে তিতাস গ্যাস আত্মপ্রকাশ করে। শিল্প উন্নয়ন সংস্থা ৫৮ মাইল দীর্ঘ তিতাস ডেমরা সঞ্চালন পাইপ লাইন নির্মাণ করে দেয়ার পর১৯৬৮ সালের ২৮ এপ্রিল সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহার মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৮ সালের অক্টোবর মাসে বিশিষ্ট কথা সাহিত্যিক শওকত ওসমানের বাসায় প্রথম আবাসিক গ্যাস সংযোগের মাধ্যমে তিতাস গ্যাসের আবাসিক লাইনের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭২ সালে এক অধ্যাদেশ বলে তিতাস গ্যাসকে জাতীয়করণ করা হয়।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে অন্যতম বৃহৎ প্রতিষ্ঠান।এই কোম্পানিকে লাভ জনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে পারলে একদিকে সরকার বিপুল অংকের রাজস্ব পাবে অন্যদিকে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।


আরও খবর



রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্য

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বল অভিযোগ করেছে পরিবার।

রবিবার দুপুরে কদমতলী থানাধীন এম এইচ চৌধুরী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ঐ নবজাতকের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কদমতলী থানা পুলিশ হাজির হয়েছে।

নবজাতকের পরিবার জানায়,গত শুক্রবার প্রসুতি সুমিকে এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই ১৫ হাজার টাকার বিনিময় ঐ হাসপাতালে সিজার করে ডাঃ শামীমা আক্তার চৌধুরী। তিনি গাইনী ডাঃ ও হাসপাতালের মালিকপক্ষ। 

নবজাতকের নানী লিপি জানায়, শনিবার রাতে তিনি হাসপাতালে শিশুর কাছে ছিলেন। 

গভীর রাতে শিশুটির খিচুনি উঠলে ও হাসপাতালটিতে ছিলেন না দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসক। তিনি হাসপাতলে খোজাখুজি করে কোন ডাঃ নার্স পাননি। পরে একজন আয়া আসলে তাকে একাধীকবার ডাঃ কে খবর দিতে বললেও কেউ আসেনি। শিশুর অবস্থা অবনতি হলে অন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে গেলে গেট তালা বদ্ধ থাকায় তাকে নিতে পারেনি। পরে রবিবার দুপুরে চিকিৎসা অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু হয়।

নিহতর বাবা শাহিন বলেন,রবিবার সকালে হঠাৎ ওই শিশু অসুস্থ হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। কিন্তু, ওই সময় হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক না থাকায় উপযুক্ত চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটি মারা গেছে। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের প্রতি উদাসীন বলেও অভিযোগ করেন।

তিনি আরো বলেন, সন্তানের মুখটাও তৃপ্তি ভরে দেখা হলো না তার। সন্তানও পেল না মায়ের শরীরের উষ্ণতা। জীবন নামের যাত্রাপথে মাত্র ২ দিনের সংক্ষিপ্ত এক ভ্রমণ শেষে নাড়ি ছেড়া ধন পাড়ি দিয়েছে পরপারে। এর থেকে বড় কষ্ট, বড় শোক আর কিইবা হতে পারে।

তবে হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, আমাদের হাসপাতালের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। 

খবর পেয়ে সাংবাদিকরা আসলে তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। 

হাসপাতালে ঢুকে দেখা যায় ময়লা আর্বজনা আর পোকা মাকড়ের ছড়াছড়ি। অপারেশন থিয়েটারের ভিতর চরম দূর্গন্ধে ভরা।  এছাড়া হাসপাতালে ছিলনা কোন শিশু  বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। 

শিশু বিশেষজ্ঞ দিয়ে শিশুটির চিকিৎসা করার কথা থাকলে ও চিকিৎসা করেছে চর্ম ও যৌন ডাক্তার  শওকত আলী গাজী।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



অভিনেত্রী তামান্নাকে বেআইনি সম্প্রচারের ঘটনায় তলব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়ার নাম এসেছে অনলাইনে আইপিএলের বেআইনি সম্প্রচারের ঘটনায় । এ ঘটনায় মহারাষ্ট্র পুলিশের সাইবার অপরাধ দমন শাখা থেকে অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২৯ এপ্রিলের মধ্যে পুলিশের কাছে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে, হাজিরা না দিয়ে মুম্বই পুলিশের অপরাধ দমন শাখার কাছে সময় চেয়েছেন তামান্না।

গত বছর ‘ফেয়ার প্লে’ নামের একটি অ্যাপে বেআইনিভাবে আইপিএল সম্প্রচারের অভিযোগ ওঠে। এর আগে ‘মহাদেব বেটিং’ অ্যাপকাণ্ড প্রকাশ্যে আসে। তদন্তে পুলিশ দাবি করেছে, দুটি অ্যাপের মধ্যে যোগসূত্র রয়েছে।

ওই অ্যাপের প্রচারের সঙ্গে জড়িত থাকার কারণে অতীতে অভিনেতা রণবীর কাপুর, জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ, সংগীতশিল্পী বাদশাসহ একাধিক বলিউড তারকাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মুম্বাই পুলিশ।

এবার ‘ফেয়ার প্লে’ অ্যাপ সূত্রে পুলিশ ‘লাস্ট স্টোরিজ ২’ খ্যাত অভিনেত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছে। এ ঘটনার জেরে ২৩ এপ্রিল অভিনেতা সঞ্জয় দত্তকেও পুলিশ ডেকে পাঠায়। কিন্তু সূত্রের খবর, দেশের বাইরে থাকায় তিনি হাজিরা দিতে পারেননি।

এদিকে সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল তামান্না ভাটিয়ার। তবে অভিনেত্রী সাইবার সেল টিমকে জানিয়েছেন, তিনি আপাতত মুম্বাইয়ে নেই। আবার হাজিরার তারিখ নির্ধারণ করা হলে সেদিন উপস্থিত থাকতে পারবেন।

আইপিএলের সম্প্রচারের স্বত্ব রয়েছে যে কোম্পানির অধীনে, ২০২৩ সালে তারা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিল। অভিযোগে বলা হয়েছিল, অনলাইন বেটিং অ্যাপ ‘ফেয়ার প্লে’ বেআইনিভাবে আইপিএল ম্যাচ সম্প্রচার করছে। বেআইনি সম্প্রচারের জন্য তাদের ১০০ কোটি টাকারও বেশি লোকসান হয়েছে।


আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা,কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ শনিবার দিবাগত রাত ২টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জানা যায়, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়ে। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। দানবাক্সে পাওয়া টাকার পরিমাণ এবার অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ, মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

এর আগে সবশেষ ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স। তখন রেকর্ড ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কারও পাওয়া যায়।

২০২৩ সালে চারবার খোলা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া যায়। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।

মসজিদের দান থেকে পাওয়া এসব অর্থ-সংশ্লিষ্ট মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদরাসা ও এতিমখানার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় হয়। এছাড়া করোনাকালে রোগীদের সেবায় নিয়োজিত শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮০ জন স্বেচ্ছাসেবককেও অনুদান দেওয়া হয়েছিল এ দানের টাকা থেকে।

মসজিদটিতে এবার আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দ্রুতই এর কাজ শুরু হবে। যার নামকরণ হবে ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’। এটি নির্মাণে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।


আরও খবর



দেশে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা আছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশেও উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, বলেছেন সংসদে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। শিগগিরই এর নির্মাণ কার্যক্রম শুরু করা হবে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিকেলে সংসদের অধিবেশনের শুরুতে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপন করা হয়।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়ার কমিউনিটি রিহ্যাবিলিটেশন প্রোগ্রামের (সিআরপি) আদলে উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের জন্য কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় ১৬০ একর জমি বন্দোবস্ত পাওয়া গিয়েছে। উন্মুক্ত কারাগার নির্মাণের কার্যক্রম শিগগিরই শুরু করা হবে।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ পুলিশে বর্তমান সরকারের বিগত তিন মেয়াদে ৮৩ হাজার ৫৭৭টি পদ বাড়ানো হয়েছে। স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ সকল পদে জনবল নিয়োগের বিষয়িটি নিশ্চিত করা হয়েছে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে ও অভিযান পরিচালনার জন্য এবং বাংলাদেশ পুলিশকে ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে রূপান্তরের জন্য দুটি অত্যাধুনিক হেলিকপ্টার সংযোজনের কার্যক্রম চলমান আছে।

তিনি জানান, পুলিশকে স্মার্ট বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের যুগোপযোগী আগ্নেয়াস্ত্র দেওয়া হচ্ছে। পূর্বে ব্যবহৃত পয়েন্ট ৩০৩ রাইফেলের পরিবর্তে বর্তমানে ৭ পয়েন্ট ৬২ মিলিমিটার রাইফেল ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও পুলিশ সদস্যদেরকে ৭ পয়েন্ট ৬২ / ৯ এমএম পিস্তল, ৯ এমএম এসএমজি, পয়েন্ট ৪৫ ইঞ্চি এসএমজি, ১২ বোর শটগান, ৩৮ মিলিমিটার টিয়ারগ্যাস, গ্যাস গান/লঞ্চারসহ প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ সরবরাহ করা হচ্ছে।

চট্টগ্রাম-১ আসনের এমপি মাহবুব উর রহমানের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সরকার নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি ইতিমধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশে (বিজিবি) অত্যাধুনিক অস্ত্র, যানবাহন, আকাশযান ও জলযান দ্বারা সুসজ্জিত করা হয়েছে।

অত্যাধুনিক অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে অ্যালকোটেন ৪০টি, এটিজিডব্লিউ ১২টি, স্নাইপার রাইফেল ১৩২টি, এএএমজি ৩টি, এপিসি আর্মস ২৮টি। যানবাহনের মধ্যে রয়েছে এটিভি ২৫৯টি, রায়ট কন্ট্রোল ভেহিক্যাল (আরসিভি) ১০টি, আর্মড পার্সোনাল ক্যারিয়ার (এপিসি) ৪০টি, মোটরসাইকেল ১ হাজার ৯৬৫টি, পিকআপ ৫৪৭, অ্যাম্বুলেন্স ৬৯, ট্রাক ২১৮, জীপ ৩২৮, বাস ২৫, মাইক্রোবাস ১২, ওয়াটার ট্রেইলার ৭৩।

আকাশযানের মধ্যে হেলিকপ্টার ৩টি। জলযানের মধ্যে স্পিড বোট ৮৭টি, হাই স্পিড ইঞ্জিন বোট ১২টি, এয়ার বোট ৪টি, লজিস্টিক শিপ ১, পল্টুন ৫টি, মটর লঞ্চ ২৫টি, পেট্রল বোট ৪, রেসকিউ বোট ১৫টি, ওয়াটার ক্যারিয়ার ভ্যাসেল ২টি। এছাড়াও জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (১৯ বিজিবি) এবং সিলেট ব্যাটালিয়ন (৪৮ বিজিবি) এর জন্য প্রাইভেট তহবিলের ব্যবস্থাপনায় ২টি স্পিড বোটের বডি ক্রয় করা হয়েছে।

নোয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য মোরশেদ আলমের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দেশে প্রথমবারের মত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কর্তৃক ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর সাতগ্রাম ব্ল্যাক কোকেন উদ্ধার করা হয়েছে।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মোস্তাক আহমেদ রুহীর প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ২০২৩ সালে ৯৭ হাজার ২৪১টি মামলা দায়েরপূর্বক ১ লাখ ২০ হাজার ২৮৭ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। এ সময় ৩১ হাজার ৬২২ বোতল ফেনসিডিল, ৭২ দশমিক ৮২৮ কেজি হেরোইন, ১৮৬ দশমিক ৬৩২ কেজি আইস এবং ২ লাখ ৭৫ হাজার ৫৭১ পিস টাপেন্টাডল ট্যাবেলট জব্দ করা হয়েছে।


আরও খবর