
মোঃ আব্দুল হান্নান: দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হাড় ও খাদ্য সংকটের কথা চিন্তা করে,যেখানে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সংসদে আরোচনা করে দেশের প্রত্যেক জেলা প্রসাশককে নির্দেশ দিয়েছেন যেন কোন ফসলী বা তিন ফসলী জমি খনন করে পুকুর, বাড়ি,ইমারত বা নতুন কোন শিল্পখারকানা নির্মান না করা হয় সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য।জানা গেছে এ নিয়ে ইতিমধ্যে একটি প্রজ্ঞাপনও জারী করতে চলেছে সরকার।
আর সরকারের এ নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলী প্রদর্শন করে প্রায় ১২০ বিঘা ফসলী জমি কেটে চলছে ফিসারী বা পুকুর তৈরীর কাজ।সরেজমিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের গোর্কণ বেড়িবাধ সংলগ্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে এমনই চিত্র।গতকাল বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখাগেছে কুন্ডা ইউনিয়নের কুন্ডা মৌজার বেড়িবাধ সংলগ্ন এলাকায় বেশ কয়েকটি ভেকু একযোগে মাঠি কাটছে আর বেশ লড়িগুলো মাঠি টানছে।সরকারী নির্দেশ অমান্য করে ফসলী জমির মাঠি কেটে পুকুর খননের বিষয়ে জানতে চাইলে ফিসারীর মালিক মোঃ উসমান মিয়া বলেন আমি কুন্ডা ইউনিয়নের তহশীলদারের সাথে যোগাযোগ করে খাজনা পরিশোধ করেছি।
তাছাড়াওজমির শ্রেণী পরিবর্তনের জন্য তহশীলদারের মাধ্যমে আবেদন ও করেছি।কুন্ডা ইউনিয়নের ইউনিয়ন ভূসি-সহকারী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করে সরকারের নির্দেশ থাকার পরও ফসলী জমির মাঠি কেটে পুকুর নির্মানের বিষয়ে জানতে চাইলে,তিনি বলেন আমার কি করার আছে,আর এ ধরনে কোন পরিপত্র আমার কাছে এখনো আসেনি। তিনি আরো বলেন তিন ফসলী জমি হলে আমারা বাধা দিতাম।
-খবর প্রতিদিন/ সি.বা