Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩
শিরোনাম

সোহেল খান কে ৬৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে দেখতে চায় নেতা-কর্মীরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ২৫১জন দেখেছেন

Image

আর হানিফ: যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ঘিরে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা বিরাজ করছে। এবারের সম্মেলনে তৃণমূল তাদের পছন্দের নেতা হিসেবে ৬৪ নং ওয়ার্ডে সোহেল খান কে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করতে তৃণমূলের ব্যাপক তোড়জোড় লক্ষ্য করা গেছে।বিভিন্ন গনমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই নেতার ভূয়সী প্রসংশা করে অনেক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।তার নেতৃত্ব গুনের কারনেই তিনি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর ৬৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হবেন এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীদের। সোহেল খান জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অকুতোভয় বীর যোদ্ধা।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়ন করতে চায় আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।দুর্দিনে যারা অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা স্বীকার করে দলে কাজ করেছিলেন সেইসব নেতাদের এবারে ওয়ার্ড কমিটিতে গুরুত্বপুর্ন পদে অন্তর্ভুক্ত করতে চান।যাত্রাবাড়ি থানা আওয়ামীলীগের এি-বার্ষিক সম্মেলনকে ঘিরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর ৬৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী জনপ্রিয়তা শীর্ষে সাবেক তুঁখোড় সাহসী ছাএনেতা বৃহত্তর মাতুয়াইল ইউনিয়ন ছাএলীগের তৎকালীন ২০০২ হতে ২০১৩ পর্যন্ত সফল দায়িত্ব প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জননেতা সোহেল খানঁ।গত ২০১৭ সালে বৃহত্তর মাতুয়াইল ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা-০৫ আসন উপ-নির্বাচনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ৬৪ নং ওয়ার্ড নির্বাচনী পরিচালনা কমিটির যুগ্ন-সদস্য সচিব এর দায়িত্ব পালন করেন।সর্বশেষ ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ব্যারিস্টার ফজলে নুর তাপসকে বিজয়ী করতে সর্বাত্মক ভুমিকা পালন করেন।এছাড়াও ,তিনি করোনা মহামারী দুর্যোগ এর সময় ৬৪ নং ওয়ার্ড এলাকায় নিরীহ মানুষ ব্যাপক সাহায্যে সহযোগিতা করেছেন।তিনি বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত আছেন।

ডিএসিসির ৬৪ নং ওয়ার্ডের সাবেক সফল ছাএনেতা সোহেল খাঁন এর এলাকায় ব্যাপক সুনাম রয়েছে।দলের দুঃসময়ে যখন কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি, তখন নির্যাতিত নেতা-কর্মীরা সোহেল খান এর  কাছে আশ্রয় পেয়েছিলেন।সাবেক ছাএনেতা সোহেল খাঁন ২০০৪ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে মিথ্যা হত্যা মামলার শিকার হয়ে দীর্ঘ তিন মাস কারাবরণ করেছিলেন।যার মামলা নং-৪৪১/২০০৪।এছাড়াও তৎকালীন সময়ে মাতুয়াইল ইউনিয়ন ছাএলীগ সংগঠন ছিলো বৃহওর ডেমরা থানা শক্তিশালী সংগঠন।তিনি জোট সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলনরত অবস্থায় একাধিকবার জেল-জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।সাবেক আওয়ামী লীগের নেতা শরীফ মোজাম্মেল হত্যার প্রতিবাদ সমাবেশে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেএী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে রাজধানী জুরাইনে সমাবেশ সফল করে বাড়ী ফিরে আসার সময়ে পথিমধ্যে তৎকালীন সরকারী পেটোয়া বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়ে দীর্ঘদিন কারাবন্দী ছিলেন।

গত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতা বিরোধীদে বিএনপি-জামাতের আগুন সন্ত্রাস,গাড়িতে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপসহ  জ্বালাও পোড়াঁও আন্দোলনে কোনাপাড়া কাঠের পুল এলাকায় নিরীহ বাস যাএীদের উপর পেট্রোল বোমা নিক্ষেপে গুরুতর আহত যাএীদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া সু চিকিৎসা নিশ্চিত করতে গিয়ে সেচ্ছাসেবীর ভূমিকা পালন করেন তিনি। 

এবং ব্যাক্তিগত ভাবে দূস্কৃতিকারীদের প্রতিহত করতে গিয়ে গুরুতরভাবে আহত হন। সরকার বিরোধী সড়যন্ত্র প্রতিহত করতে বিএনপি-জামাত কর্তৃক জ্বালাও পোড়াও কর্মসূচি প্রতিবাদ করতে গিয়ে রাজপথে বহু বার শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।ডিএসসিসির ৬৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগকে বর্তমানে সুসংগঠিত রেখেছেন সোহেল খাঁন।তার নেতৃত্ব এই অঞ্চলের আওয়ামীলীগ নেতা--কর্মীদের মাঝে প্রানচাঞ্চল্য ফিরে  এসেছে।দলের জন্য সদা-সর্বদা নিবেদিত সক্রিয় নেতার ভুমিকা পালন করে আসছেন তিনি।সোহেল  খান আওয়ামী লীগের একজন দক্ষ রাজনৈতিক নেতা,তার চৌকস নেতৃত্বের কারনে বিএনপি-জামাত এই অঞ্চলে নাশকতামুলক কর্মকান্ড করার আগে অন্তত দশবার চিন্তা করে।

ডিএসসিসি ৬৪ নং ওয়ার্ড জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি নয়ন মোল্লা বলেন,স্থানীয় আওয়ামীলীগকে সংগঠিত করতে সোহেল খান যে গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা পালন করে আসছেন তা অতুলনীয়,তার মতো যোগ্য ব্যাক্তি ৬৪ নং ওয়ার্ড  আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হলে দল আগামীতে আরো গতিশীল হবে।

সর্বোপরি সবদিক বিবেচনায় ডিএসসিসির ৬৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক পদে ত্যাগী নেতা হিসেবে যোগ্যতার মুল্যায়ন হিসেবে সোহেল খান কে নির্বাচিত করলে নেতা-কর্মীদের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটবে।


আরও খবর



বিএনপি নেতা মজনু রিমান্ডে

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:রাজধানীর পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শফি উদ্দিন এ রিমান্ড আদেশ দেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন মডেল থানার সাব-ইন্সপেক্টর শাহিন মিয়া আসামি মজনুকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। মজনুর পক্ষে তার আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করে। রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এর বিরোধিতা করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে এক দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে গত ২১ মে মধ্যরাতে এক বিবৃতিতে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জানান, রফিকুল আলম মজনুকে রাত ১২টার দিকে শাহজাহানপুরের বাসা থেকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নিয়ে গেছে।


আরও খবর



ইসির ক্ষমতা খর্ব হয়নি: রাশেদা সুলতানা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ক্ষমতা খর্ব হয়নি। প্রচলিত আইনে ফলাফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত গাইবান্ধার মতো একটি আসনের পুরো ভোট বন্ধ করতে পারবে ইসি।

আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, নতুন আইনে ফলাফল ঘোষণার পরও নির্বাচন বাতিলের ক্ষমতা চেয়েছিল ইসি। সেটা সম্ভবত সরকার দিচ্ছে না। তবে কেন্দ্রের ফল প্রকাশের পরও ভোট বাতিল করতে পারবে কমিশন। সুতরাং ইসির ক্ষমতা খর্ব হয়নি বরং কিছুটা বেড়েছে।  

ইসি রাশেদা বলেন, নির্বাচনের ফলাফলের তিনটা পর্যায় আছে। সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা কেন্দ্রে কেন্দ্রে একটা রেজাল্ট দেন, এই রেজাল্ট চারটা কপি করা হয়। একটা প্রার্থীদের জন্য, একটা সাঁটানোর জন্য, একটা রিটার্নিং কর্মকর্তার জন্য, আরেকটা কপি করতে হয়। এগুলো করার পর সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ফলাফল ঘোষণা করে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠান। সেই রেজাল্ট হলো প্রাইমারি রেজাল্ট, চূড়ান্ত নয়। ওটার ওপর কে জিতল তার কার্যক্রম শুরু হবে না। শুরু হবে তখন, যখন কমিশন থেকে গেজেট হবে।

তিনি বলেন, ‘রিটার্নিং কর্মকর্তারা কমিশনে ফলাফল পাঠানোর সময় কিছু অভিযোগ আসে। কিন্তু এই অভিযোগের বিষয়ে কমিশনের হাতে কোনো ক্ষমতা নেই। সেই অভিযোগের বিষয়ে কমিশন কিছু করতে পারে না। তাকে গেজেটটা করে দিতে হয়। তখন কমিশনের প্রতি অভিযোগকারীদের একটা অনাস্থা থেকে যায়।  একটা ক্ষোভ কিন্তু তৈরি হয়। এই জায়গা আমরা নতুন প্রস্তাবনা পাঠালাম সংশোধনীতে, যেটা মন্ত্রিপরিষদে গেছে। আমরা চেয়েছিলাম কোনো অভিযোগ আসলে কমিশন সেই গেজেট নোটিফিকেশনটা স্থগিত রাখবে। এরপর তদন্ত করে যদি অভিযোগটার সত্যতা প্রমাণিত হয় তাহলে  আসনটার ভোট বাতিল করার। মন্ত্রিপরিষদ পুরো আসনের কথাটা বাদ দিয়ে অনুমোদন দিয়েছে। আমরা পুরোটা কপি এখনো দেখিনি।

গাইবান্ধার ভোট প্রসঙ্গে এই কমিশনার বলেন, ‘গাইবান্ধায় আমরা যখন সিসি ক্যামেরায় নানা ধরনের অনিয়ম দেখছিলাম, গোপন কক্ষের মধ্যে ভোটার ভোট দেওয়ার আগেই অন্য কেউ দিয়ে দিচ্ছেন। তখন আমরা ৯১ (ক) অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে নির্বাচন বন্ধ করেছি। এখন আমরা চাচ্ছি, এক বা একাধিক কেন্দ্রে রিটার্নিং কর্মকর্তার ফলাফল ঘোষণার পর এবং গেজেট হওয়ার আগ পর্যন্ত, এই মধ্যবর্তী সময়ে অভিযোগ এলে যেন তদন্ত করে বন্ধ করতে পারি। তখন সেখানে নতুন করে ভোট হবে। 

সম্প্রতি গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ সংশোধনের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ। তারপরই বিতর্ক ওঠে নির্বাচন কমিশন  পুরো আসনে ভোট বাতিলের ক্ষমতা হারাতে যাচ্ছে।


আরও খবর



নির্বাচনে যারা বাধা দিবে তাদের আমরা প্রতিহত করব: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘সরকার আগামী জাতীয় নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে চায়, এই নির্বাচনে যারা বাধা দিবে তাদেরকে আমরা অবশ্যই প্রতিহত করব।


তিনি আজ বৃহস্পতিবার সকালে কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মজয়ন্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কবির সমাধিতে আওয়ামী লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠান আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে সরকার সব ধরনের সহযোগিতা করবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘যারা আন্দোলনের নামে নির্বাচনকে সামনে রেখে বাসে আগুন দেয়, বাস ভাঙচুর করে, এরাই একটা রাজনৈতিক সহিংসতায় আছে। ওদের খবর আছে।

কবি নজরুলের অসাম্প্রদায়িক চেতনা সম্পর্কে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘কবি কাজী নজরুল ইসলামের অসাম্প্রদায়িক মানবতাবাদী চেতনায় আমরা উজ্জীবিত হতে চাই। আজ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলার পথে বড় অন্তরায় সাম্প্রদায়িক বিশ্বাস। সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষের শাখা প্রশাখা এখনো বাংলাদেশে বিস্তার করে আছে। আজকের এই দিনের শপথ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠন করব।

আওয়ামী লীগের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, এস এম কামাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া সহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।


আরও খবর



চিলমারীতে নদী ভাঙ্গন পরিদর্শন করলেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

আলমগীর হোসাইন চিলমারী(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃকুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার ফকিরেরহাট,কাঁচকোল ও পুটিমারী এলাকা পরিদর্শন করেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ে দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি। রোববার দুপুরে তিনি এসব এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে এক সংক্ষিপ্ত সভায় প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন,কুড়িগ্রাম জেলার ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙ্গন কবলিত মানুষের দুঃখ-দুর্দশা আর থাকবে না। ভাঙ্গন প্রতিরোধে কাজ চলামান রয়েছে এবং ভাঙ্গন রোধে কাজ চলবে।খুব দ্রুত নদটির ভাঙ্গন সমস্যা দূর করা হবে,জানিয়ে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন,্#৩৯;উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে আগামীতে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন,প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এমপি,পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো.নুরুল আলম, পানি উন্নয়ন বোর্ড অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পশ্চিম রিজিওয়ান) রমজান আলী প্রামানিক, কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, কুড়িগ্রাম পুলিশ সুপার আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলাম,কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক ও কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমান উদ্দিন আহম্মেদ মঞ্জু,উপজেলা আ’লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ জাকির হোসেন, চিলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রুকুনুজ্জামান শাহিন, চিলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান,পানি উন্নয়ন বোর্ড কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।


আরও খবর



বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বে কেউ ফাটল ধরাতে পারবে না: জি এম কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, ‘পৃথিবীর সকল ধর্মই শান্তি, সম্প্রীতি ও কল্যাণের কথা বলেছে। প্রতিটি ধর্মই মানবিক মূল্যবোধের উন্নয়ণের কথা বলেছে। বাংলাদেশের মানুষ হাজার বছর ধরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ঐতিহ্য লালন করছে। সকল ধর্মের মানুষ যেন আত্মীয়তার বন্ধনে বাধা। দেশের মানুষের রক্তের মধ্যেই আছে ধর্মনিরপেক্ষতা। অন্যের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আমাদের শেখাতে হয় না।

আজ শনিবার দুপুরে দয়াগঞ্জের জাতীয় শিব মন্দির চত্বরে স্বামী শ্রী অধোক্ষানন্দ দেবতীর্থ মহারাজের নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন।

এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘ভারত হচ্ছে আমাদের সব চেয়ে কাছের এবং বড় প্রতিবেশী। ভারতের জনগণ সবসময় আমাদের পাশে ছিল। শুধু একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ নয়, সকল প্রয়োজনেই ভারত বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে আমাদের পাশে ছিল। আমাদের সংস্কৃতি, চেহারা ও ইতিহাসে মিল আছে। বর্তমানে ভারত শুধু সামরিক শক্তি নয়, অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেছে। বন্ধুপ্রতিম দেশের উন্নয়নের সাথে আমরাও উপকৃত হচ্ছি। ব্যবসা, চিকিৎসা এবং শিক্ষার জন্যও ভারত আমাদের কাছে দরকারি। আমাদের স্বার্থেই ভারতের সাথে সুস্পর্ক রাখা জরুরি।

জি এম কাদের বলেন, ‘প্রতিবেশী সকল দেশের সাথেই জাতীয় পার্টি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কে বিশ্বাস করে। ভারতের সাথে আমাদের যেমন সম্পর্ক রাখা দরকার, তেমনি আমাদের সাথেও ভারতের সম্পর্ক রাখা জরুরি। ভৌগলিক কারণেই বাংলাদেশের সাথে ভারতে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে। কারণ, ভারতে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে বাংলাদেশকে যেন কেউ ব্যবহার করতে না পারে। ভারতে ন্যায্য দাবি হচ্ছে, বাংলাদেশকে ব্যবহার করে কেউ যেন ভারতে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করতে না পারে। পরস্পরের প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ও ভারত শক্তিশালী সম্পর্ক। তাই বাংলাদেশ ও ভারতের বন্ধুত্বে কেউ ফাটল ধরাতে পারবে না। এমন সম্পর্কে পরস্পর এক সাথে এগিয়ে চলা সহজ হয়। ভারতের প্রয়োজনে আমরা সহায়তা দেব, আবার আমাদের প্রয়োজনে ভারত সহায়তা করবে—এটাই দুটি দেশের মানুষের প্রত্যাশা। এ কারণেই ভারতে যে সরকারই আসে তারাই বাংলাদেশের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা পরস্পরের ভাই হিসেবে থাকব, একে অন্যের বিপদে পাশে থাকব। বাংলাদেশ ও ভারত একইসাথে সার্বিক উন্নয়ণের পথে এগিয়ে যাবে।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, ভারতের ত্রিপুরা বিধান সভার ডেপুটি স্পিকার শ্রী রাম প্রসাদ পাল, সত্যম রায় চৌধুরী, এসকে বাদল ও তরুন চক্রবর্তী।

অ্যাডভোকেট বিধান বিহারী গোস্বামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধণা সাভা পরিচালনা করেন জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে। উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায়, জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা ডা. মোস্তাফিজুর রহমান আকাশ, ভাইস চেয়ারম্যান আমির উদ্দিন আহমেদ ঢালু ও যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ অ্যাডভোকেট আবু তৈয়ব।


আরও খবর