Logo
আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

সংসদে বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ১০৬জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:জাতীয় সংসদে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে তিনি এ বাজেট পেশ শুরু করেছেন। এবারের বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার।

জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী। অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিত আছেন।

বাজেট পেশের আগে তা মন্ত্রিসভার বৈঠকে তা পাস হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে বাজেট প্রস্তাবে সই করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বঙ্গভবনের পরিবর্তে তিনি জাতীয় সংসদ ভবনে রাষ্ট্রপতির দপ্তরে অফিস করেন।

এর আগে দুপুর ১২টায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার জন্য ব্রিফকেস হাতে নিয়ে সংসদ ভবনে পৌঁছান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর পরই শুরু হয় এ বিশেষ বৈঠক।

প্রস্তাবিত বাজেট ২৬ জুন অনুমোদন হবে, আর ১ জুলাই থেকে নতুন অর্থবছর শুরু হবে। এবার অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তব্যের প্রতিপাদ্য ধরা হয়েছে ‘উন্নয়নের দেড় দশক: স্মার্ট বাংলাদেশের অভিমুখে।

এটি বর্তমান মেয়াদে সরকারের পঞ্চম এবং আগামী নির্বাচনের আগে শেষ বাজেট। অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট এবং আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের তিন মেয়াদের ১৫তম বাজেট।


আরও খবর



মানবাধিকার রক্ষার নামে রাজনৈতিক চাপ চাই না : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪২জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :মানবাধিকার রক্ষার নামে রাজনৈতিক চাপ চাই না বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউ ইয়র্কের স্থানীয় সময় দুপুরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর ওপর রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টির জন্য মানবাধিকার ইস্যুকে ব্যবহার করা উচিত নয়, বরং  বৈশ্বিক মানবাধিকারের মূল লক্ষ্য হওয়া প্রয়োজন বিশ্বজুড়ে সমতা, ন্যায্যতা ও স্বাধীনতা।

জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ‘এই বছর আমরা সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্রের ৭৫তম বার্ষিকী পালন করছি। এই মাহেন্দ্রক্ষণে বিশ্ব মানবতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে সবার জন্য সমতা, ন্যায্যতা, স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আমাদের সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। পাশাপাশি মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি যাতে উন্নয়নশীল দেশের ওপর রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টিতে ব্যবহৃত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান সবার মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করে। সবাইকে আইনগত সুরক্ষা প্রদান ও সুবিচার নিশ্চিত করতে গত এক দশকে বাংলাদেশের আইনি ব্যবস্থার তাৎপর্যপূর্ণ সংশোধন করা হয়েছে। একটি দায়িত্বশীল রাষ্ট্র হিসেবে, জনগণের মানবাধিকার রক্ষায় আমরা সম্পূর্ণরূপে অঙ্গীকারবদ্ধ।

তিনি বলেন, জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের নির্বাচিত সদস্য হিসেবে আমরা সারা বিশ্বের আপামর জনগণের মানবাধিকার সংরক্ষণে অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি।

আজ এই অধিবেশনে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করতে চাই যে, বাংলাদেশ সংবিধানের আলোকে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে যাবে।

এসময় ভাষণে জলবায়ু প্রসঙ্গ প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক কার্বন নির্গমনের শতকরা ০.৪৭ ভাগের কম অবদান রাখলেও বাংলাদেশ জলবায়ুজনিত ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব আমাদের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মারাত্মক হুমকি। এর সমাধানের লক্ষ্যে জরুরি, সাহসী এবং উচ্চাভিলাষী সম্মিলিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও সংরক্ষণ এবং জলবায়ু-সহনশীল টেকসই উন্নয়নের পথ অনুসরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্যারিস চুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ সবুজ উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার জাতীয় স্বল্প কার্বন নির্গমন কৌশল প্রণয়ন করছে।  

আমরা জলবায়ু অভিযোজনের জন্য ২০০৯ সালে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি এবং আমাদের নিজস্ব সম্পদ থেকে এই তহবিলে এ পর্যন্ত ৪৮০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, জলবায়ু অভিযোজন এবং প্রশমনের লক্ষ্যে সমুদ্র উপকূলে বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, গ্রিন বেল্ট এবং বৃক্ষরোপণ করা হচ্ছে। আমরা কক্সবাজারে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বড় আবাসন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। সেখানে ৪ হাজার ৪০৯টি উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধাসহ ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ভূমিহীন ও গৃহহীন মানুষের জন্য আমার সরকারের যুগান্তকারী উদ্যোগ ‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্পের আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৮ লাখ ৪০ হাজার পরিবারের ৫০ লাখ মানুষকে বিনামূল্যে ঘর দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে প্রধানমন্ত্রীর ৫ প্রস্তাব

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে পাঁচটি প্রস্তাব তুলে ধরে মহামারি প্রতিরোধের অংশ হিসেবে একটি বৈশ্বিক সহযোগিতা কাঠামো গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সদরদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে মহামারি প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া (পিপিপিআর) বিষয়ে ৭৮তম ইউএনজিএ উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে ভাষণ দেওয়ার সময় এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোভিড-১৯ মহামারি আমাদের সবার জন্য একটি টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে হাজির হয়েছে। আমরা সারাবিশ্বে অনেককে হারিয়েছি। আমরা বুঝতে পেরেছি যে মানুষের হস্তক্ষেপের জন্য প্রকৃতির নিজস্ব সীমা রয়েছে। আমরা বিশ্ব সংহতির অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতাও পেয়েছি। আমরা স্বীকার করেছি যে সবাই নিরাপদ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কেউই নিরাপদ নই।

তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই উত্তম চর্চা বাড়িয়ে এবং অতীতের ভুলগুলো এড়িয়ে আমাদের সম্মিলিত শিক্ষা নিতে হবে। সমতা ও সংহতি অবশ্যই আমাদের প্রচেষ্টার প্রাণভ্রমরা তৈরি করবে।

মহামারি প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি অগ্রাধিকার তুলে ধরেছেন। পাঁচটির মধ্যে তিনটি অগ্রাধিকার হলো- উন্নয়নশীল দেশগুলোতে স্বাস্থ্যব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্য রেয়াতযোগ্য আন্তর্জাতিক অর্থায়ন, মহামারি নজরদারি, প্রতিরোধ, প্রস্তুতি ও বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে মোকাবিলার জন্য সম্পদ ও দক্ষতা একত্র করা; সবার জন্য ভ্যাকসিনসহ মানসম্পন্ন, সাশ্রয়ী ও কার্যকর মহামারি পণ্যগুলোর ন্যায়সঙ্গত ও অবাধপ্রাপ্যতা নিশ্চিত করা।

অবশিষ্ট দুটি অগ্রাধিকার হলো- প্রযুক্তির প্রাপ্যতা ও বাস্তব জ্ঞানের মাধ্যমে মহামারি পণ্যগুলোর উৎপাদন বৈচিত্র্যকরণ; এবং ডব্লিউএইচও’র নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে প্রাপ্যতা ও সুবিধা ভাগ করে নেওয়ার জন্য একটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কাঠামো তৈরি করা।

তিনি বলেন, এ লক্ষে আমরা একটি মহামারি চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধিমালা (২০০৫) এর সংশোধনী থেকে ন্যায্য এবং সুনির্দিষ্ট ফলাফল দেখার আশা করি। বাংলাদেশ উভয় প্রক্রিয়ার সাথে গঠনমূলকভাবে জড়িত থাকবে।

প্রথম দিকে ডব্লিউএইচও’র সহায়তায় একটি জাতীয় প্রস্তুতি ও পরিস্থিতি মোকাবিলা পরিকল্পনা গ্রহণ করার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা গরিবদের জন্য বিনামূল্যে ওষুধ ও পিপিই সরবরাহ নিশ্চিত করি। আইসিইউ শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি করি। শূন্য থেকে ৮৮৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়। প্রায় সমস্ত হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কয়েক মাসের মধ্যে প্রায় ১১ হাজার ডাক্তার ও ১৩ হাজার মেডিকেল সাপোর্ট স্টাফ নিয়োগ করা হয়। মৃত্যুর হার ১.৪৬ শতাংশ সীমিত রাখাসহ আমাদের ফ্রন্টলাইন কর্মীরা বিস্ময়করভাবে কাজ করেছে।

তিনি আরও বলেন, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ভ্যাকসিন পরিচালনার জন্য একটি ডেডিকেটেড ডিজিটাল অ্যাপ চালু করা হয়। আমরা কমপক্ষে দ্বিতীয় ডোজ দিয়ে ৯৩ শতাংশ ভ্যাকসিন কভার করেছি। আমি মহামারি ভ্যাকসিনগুলোকে বিশ্বব্যাপী জনসাধারণের পণ্য হিসেবে বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছি।


আরও খবর



বান্দরবানে কৃষি আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলা কর্মসুচী ও অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ২২০জন দেখেছেন

Image

জেলা  প্রতিনিধি  চট্টগ্রামঃবান্দরবানে কৃষি আপদকালীন পরিস্থিতি মোকাবেলা কর্মসুচী ও অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অডিটোরিয়াম হলরুমে জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের মাঝে কৃষি সরঞ্জাম বিতরন করা হয়। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্রীড়া ও শিক্ষা সামগ্রীসহ আপদকালীন মোকাবেলা কর্মসুচীর আওতায় অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়।

বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি। 

বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বের কারণে দেশে আজ প্রতিটি সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটছে। যার ফলে বান্দরবানের কৃষকরা বর্তমানে ধান কাটার মেশিন, পাওয়ার টিলার মেশিন, ধান মাড়াই মেশিন, পাওয়ার ফুট স্প্র্রে মেশিন, পানি পাম্ম মেশিন পাচ্ছে। এখানকার কৃষকরা এখন আধুনিক মেশিনগুলো চালানোর প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। 

তিনি আরো বলেন, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগসহ সব সেক্টরের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী নিজে যুগোপযোগী কর্ম পরিকল্পনা করছেন এবং তা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে দেশকে আজ স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তরের দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন। কৃষকদের জীবন ও মান বাঁচিয়ে রাখতে সরকার কৃষি খাতে ভর্তুকি প্রদান করছে। 

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো.ফজলুর রহমান, বান্দরবান জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো.শাহ আলম, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কমকর্তা মো.আব্দুল্লাহ আল মামুন, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষীপদ দাশ, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, ফাতেমা পারুল, ইউএনডিপির জেলা ম্যানেজার খুশী রায় ত্রিপুরাসহ সরকারী বিভিন্ন দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। 

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সহায়তায়, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের মাধ্যমে এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে আর এতে অনেকেই উপকৃত হয়েছে । বর্তমান সরকার সমতলের মত পার্বত্য এলাকার উন্নয়ন করে যাচ্ছে আর তার কারণেই পার্বত্য এলাকা এখন শান্তি আর সম্প্রীতির এক অন্যন্য উদাহরণ।

অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী বীর বাহাদুর সমবায় বিভাগের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর ২২জন নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীর হাতে নিয়োগপত্র, ৯৮টি প্রতিষ্ঠানকে কম্বাইন হারভেস্ট ও পাওয়ায় টিলার, ৫৫টি প্রতিষ্ঠানকে ক্রীড়া, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সামগ্রীসহ বিভিন্ন অনুদানের চেক বিতরণ করেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর

সৈয়দপুরে আগাম শীতকালীন সবজি চাষের ধুম

শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




নবীনগর বাড়িখলা গ্রামে পুকুরে পানিতে ডুবে ভেসে উঠল দুই বোন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ২৬৬জন দেখেছেন

Image

মোহাম্মাদ হেদায়েতুল্লাহ্ নবীনগর ব্রাহ্মণবাড়ীয়া প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়া নবীনগরে জান্নাতুল রাইসা (৫) ও রাইকা আক্তার রাইসা (৪) নামে আপন দুই বোনের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে। ৯ সেপ্টম্বর শনিবার দুপুরে উপজেলার লাউরফতেহপুর ইউনিয়নের বাড়িখলা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।নিহত ওই দুই বোন বাড়িখলা দক্ষিণ পাড়ার সিঙ্গাপুর প্রবাসী মাহাবুবুর রহমান সাইফুল এর সন্তান।সরেজমিনে গিয়ে জানাযায়, প্রতিদিনের মতো বাড়ির আঙিনায় খেলাধুলা করছিলেন দুই বোন জান্নাতুল রাইসা(৫) ও রাইকা আক্তার মাইশা (৪) সেখানে থেকে হঠাৎ করে ফুটবল নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছিলেন বাড়ির উঠানে।

কিছুক্ষণ পর তাদের কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা তাদের খোঁজ শুরু করেন। দীর্ঘাক্ষণ খুজে তাদের না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা টেনশনে পাড়ে প্রতিবেশীদের ডাক দেন।সবাই মিলে অনেক খোঁজাখুঁজি ও মার্কিং শুরু করেও কোন ফল পাচ্ছিলেন না। পরে তারা নিকটস্থ রাধানগর গ্রামের কয়েকজন জেলেকে বাড়িতে নিয়ে আসেন,এমন সময় তারা বাড়ির পাশে জলাশয়ে ফুটবল ভাসছে দেখে সন্দেহ করে পানিতে নেমে দুই শিশুকে পানির নিচ থেকে উদ্ধার করেন।মুহুর্তের মধ্যে মৃত্যু দুই বোনের লাশ দেখে ওই বাড়িতে কান্নার রোল নেমে আসে।

স্থানীয়দের ধারণা, ফুটবল খেলার সময় বলটি পানিতে পড়ে যাওয়ার কারণে নিশ্চয়ই তারা দুই বোন একে একে বলটি আনতে গিয়ে জলাশয়ে নামেন। এরপর পিছলিয়ে সেখানে পড়ে গিয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।তিন মেয়ে ও এক ছেলে নিয়ে মাহাবুবুর রহমান সাইফুল এর স্ত্রী রূপালি আক্তার গ্রামে বসবাস করতেন। হঠাৎ করে আদরের দুই মেয়েকে হারিয়ে তিনি সহ পুরো পরিবার বাকরুদ্ধ।হঠাৎ করেই গ্রামে এ ঘটনায় বাড়িখলা গ্রামে শোকে মাতম হয়ে আছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ১৮ মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৫৯জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮২২ জনে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ১২২ জন।

রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনচার্জ মো. জাহিদুল ইসলামের সই করা ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে জানানো হয়, শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ১২২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৪৯ জন ও ঢাকার বাইরের দুই হাজার ২৭৩ জন। একই সময়ে মারা যাওয়া ১৮ জনের মধ্যে ১২ জন ঢাকার ও ৬ জন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।


আরও খবর