Logo
আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম
রাফাহতে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২২ ফিলিস্তিনি নিহত আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মারা গেছেন ইন্দোনেশিয়া ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল টানা ৭২ ঘণ্টা ১৫০ উপজেলায় মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে আসবে: সংসদে অর্থ প্রতিমন্ত্রী জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জনের যাবজ্জীবন মধুপুরে কৃষকের মাঝে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মে‌শিন বিতরণ ‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক উপজেলা নির্বাচনে সৎ যোগ্য প্রার্থীদের জনগন বেছে নেবে: সাকিব আল হাসান এমপি মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের

সংরক্ষিত আসনে আ.লীগের মনোনয়ন ফরম বিতরণ মঙ্গলবার

প্রকাশিত:রবিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৫০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী মঙ্গলবার থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের মধ্যে মনোনয়ন ফরম বিতরণ করবে আওয়ামী লীগ। এ কার্যক্রম চলবে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে প্রশাসনিক বিভাগ অনুযায়ী সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা প্রদান করতে হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচ তলায় সকল বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।

বলা হয় এতে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোনো প্রকার অতিরিক্ত লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা প্রদান করতে হবে। আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে এবং ফটোকপির ওপর মোবাইল নম্বর ও সাংগঠনিক পরিচয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।


আরও খবর



কবে খনন করা হবে ফুলবাড়ী যমুনা নদী,পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ফুলবাড়ী শহরের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া হাজার বছরের ছোট যমুনা নদীটি খনন না করায় এখন পলি জমে ভরাট হয়ে গেছে। নদীতে এখন ধুধু বালুচর। পানি নেই নদীতে। নদীটি প্রায় প্রস্তে ৩০০ ফিট থেকে ৪০০ ফিট। এক সময় এই ছোট যমুনা নদীটি খর¯্রােত ছিল। এই নদী দিয়ে পানি পথে বিভিন্ন জেলার ব্যবসায়ীরা নৌকায় করে ধান, পাট সহ বিভিন্ন পন্য আনা নেওয়া করত। কালের বিবর্তনে এখন আর ছোট যমুনা নদীতে নৌকা চলে না । ছোট যমুনা নদীতে এখন কৃষকেরা রবিশস্য সহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদন করে। প্রায় ৩০ কি. ছোট যমুনা নদীটি এখন পানি শুন্য। এই নদীটি উত্তর থেকে এসে চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী, বিরামপুর, বাংলা হিলি, পাঁচবিবি ও জয়পুরহাট হয়ে বয়ে গেছে।এর মধ্যে নদীর কিছু অংশ ভারতরে মধ্যে পড়ে যায়। বর্তমান ছোট যমুনা নদীটি খনন না করার কারণে বর্ষ কালে পানিতে অতিরিক্ত ভরার হয়ে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি ঢুকে। এতে গ্রামগুলো সহ ফসলের ব্যপক ক্ষতিসাধন হয়। হাজার বছেরের পুরাতন এই ছোট যমুনা নদীটি পুনরায় খনন করা হয়ে একদিকে যেমন বর্ষকালে নদী সংলগ্ন গ্রামগুলি পানিতে প্লাবিত হবে না। অন্য দিকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে আবদী জমি ও গ্রামগুলি। খনন করা হলে সারা বছর নদীতে পানি থাকবে এই পানি ব্যবহার করে কৃষকেরা জমিতে ফসল উৎপাদন করতে পারেবে। জেলেরা সারা বছর জীবন জীবিকা জন্য মাছ অহরন করতে পারবে। দীর্ঘ এক হাজার বছর ধরে এই নদীটি খনন করার কোন উদ্দ্যেগ নেই। সারা দেশে এমন নদী গুলি খনন কাজ শুরু হলেও ফুলবাড়ী ছোট যমুনা নদীটির খনন কাজ কবে শুরু হবে তা অনিশ্চিত।

এ বিষয়ে দিনাজপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড এর প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান এর সাথে ০১৭৫৪৪৯৫৭১১ এ নম্বরে কথা বললে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তিনি গত মাসে সরাসরি যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অতি শিগ্রই প্রায় ১৫ কিলো মিটার নদীর খনন কাজ শুরু হবে। নদীটির খনন কাজ শুরু হলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবে।


আরও খবর



গরমে তৃষ্ণা মেটাতে চাহিদা বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:সিরাজগঞ্জ সহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ চলছে। ফলে জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যারা ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন প্রখর সূর্যতাপে ও ভ্যাপসা গরমে ঘেমে অস্থির হচ্ছেন তারা। গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অসংখ্য মানুষকে ফলের জুস ও বরফ মেশানো শরবতের দোকানে ভিড় জমাতে দেখা যায়।

তীব্র গরমের ফলে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাও বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের দোকান, ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস মেশানো শরবতে তৃষ্ণা মেটান অনেক শ্রেণী পেশার মানুষ। স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি তাদের কাছে অনেকটাই অবহেলিত, তাই এই তীব্র গরমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এ ধরনের ফলের জুস ও শরবতের দোকান। প্রতি গ্লাস শরবতের দাম ১০ টাকা ট্যাং মেশানো গ্লাস ১৫ টাকা, ও ফলের জুস ৪০ টাকা থেকে ১০০ টাকার উপরে পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে হাট, বাজারে, শপিং মলের সামনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে খোলা ভ্যানের ওপর ফিল্টারের মধ্যে বরফ মেশানো পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে তৈরি করা হয় শরবত। মাত্র তিনটি উপকরণের মিশ্রণে এ ধরনের শরবত বিক্রি হচ্ছে প্রতি গ্লাস ১০ টাকা, ট্যাং মেশানো ১৫ টাকা। তীব্র গরমে সামান্য তৃপ্তি মেটাতে বাধ্য হয়ে সেগুলো খাচ্ছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড় গুলোতে এদের উপস্থিতি থাকলেও হাট, বাজারে ও শপিং সেন্টারগুলোর সামনে এদের বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। প্রচণ্ড গরমে জর্জরিত পথচারীদের নোংরা পরিবেশ কিংবা স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা কারও কারও মনে এলেও বরফশীতল লেবুর শরবতের প্রচণ্ড লোভনীয় প্রশান্তির কথা মনে করে সেসব পান করছেন অনেকে। এভাবেই পথের এসব শরবতের দোকানে ভিড়ও লেগে থাকে সারাক্ষণ।

সিরাজগঞ্জ সদরে কয়েক জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, এসব লেবুর শরবত তৈরির পদ্ধতি সবারই এক। কাঠ কিংবা লোহার একটি যন্ত্রের মাঝে অর্ধেকটা লেবু রেখে চাপ দেওয়া হয়। এতে রস গিয়ে পড়বে নিচে রাখা গ্লাস কিংবা মগে। এবার তাতে যোগ করা হবে বরফ শীতল পানি আর বিট লবণ।

এই বিষয়ে শরবত বিক্রেতা আব্দুল গনি বলেন, গত বছরের ব্যবধানে এই শরবতের দাম একটু বেশি হয়েছে। লেবু বিট লবণ বরফ এগুলোর দাম  বৃদ্ধি হওয়ার। কারণে। কেউ আবার শরবতের রং সুন্দর করার জন্য মেশায় কৃত্রিম রং, অরেঞ্জ পাউডার। স্বাদ মিষ্টি করার জন্য স্যাকারিন, টেস্টিং সল্টও মেশানো হয়। কেউ এর মধ্যে আপেল ও মাল্টার কুচি দিয়ে ৩০ টাকায় স্পেশাল শরবত বিক্রি করছেন। কেউ তোকমা দানা, ইসবগুল, মেথির মতো উপাদানও মেশাচ্ছেন। 

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, এতো গরমে তৃষ্ণার্ত ও শরীর সতেজ রাখতে লেবুর শরবত ভালো লাগে। আমি মানুষকে প্রতিদিন দেখি শরবত খাই। আজকে আমি নিজে খেলাম অনেক ভালো লাগলো।

আরও খবর



কালিয়াকৈরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু, বাস আটক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বেপরোয়া গতির একটি বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী-স্ত্রীর মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।গত রোববার রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলার কালিয়াকৈর বাইপাস বাসষ্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর ঘাতক বাসটি আটক করলেও চালক ও সহযোগীকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। নিহতরা হলেন, কালিয়াকৈর উপজেলার বড়ইতলী এলাকার মোজাম্মেল হকের ছেলে আসিফ মাহমুদ হৃদয় এবং তার স্ত্রী তানজিম বকশি।

এলাকাবাসী, নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ছয় মাস আগে আসিফের সঙ্গে পারিবারিকভাবে একই উপজেলার উপজেলার বলিয়াদি বকশিবাড়ির মৃত মুক্তা বকশির মেয়ে তানজিম বকশির বিয়ে হয়। গত রোববার দুপুরে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মোটরসাইকেল যোগে তাদের এক স্বজনের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে পার্শ্ববর্তী টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার কুড়িপাড়া এলাকার যান। ওই অনুষ্ঠান শেষে ওইদিন রাতে তারা মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের কালিয়াকৈর বাইপাস এলাকায় পৌছে। পরে তারা আন্ডারপাসের নিচ দিয়ে মোটরসাইকেল যোগে বাইপাস বাসষ্টেশন এলাকায় মহাসড়কটি পারাপার হচ্ছিলেন। কিন্তু টাঙ্গাইলগামী বেপরোয়া দ্রুতগতির মাহি পরিবনের বাস তাদের চাপা দিলে মোটরসাইকেলটি মহাসড়কের ওপর ছিটকে পড়ে। আর আসিফ ও তার স্ত্রী বাস চাপায় গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। ওই হাসপাতালে নেওয়ার পথেই স্বামী-স্ত্রী দুজনের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ নিহতদের লাশ উদ্ধার এবং ঘাতক বাসটি আটক করে। কিন্তু পুলিশ পৌছানোর আগেই ঘাতক বাসের চালক সহযোগী পালিয়ে যাওয়ায় তাদের আটক করা যায়নি। পরে আবেদনের প্রেক্ষিতে নিহতদের লাশ তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ। এদিকে নিহত স্বামী-স্ত্রীর লাশ তাদের গ্রামের বাড়ি পৌছলে এক হৃদয়বিধারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, রাতে দুরপাল্লার মালামাল ভর্তি ওভারলোড করা ট্রাকগুলো খুব ধীরগতিতে ফ্লাইওভার ও আন্ডারপাসগুলোতে উঠে। আর দুরপাল্লার বাস ওই ধীরগতি ট্রাকের পেছনে না গিয়ে ফ্লাইওভার ও আন্ডারপাসের নিচ দিয়ে বেপরোয়া গতিতে যায়। এই বেপরোয়া গতির জন্যই অকালেই নিভে গেলো ওই স্বামী-স্ত্রীর প্রাণ। তবে এসব ওভারলোড ট্রাক ও বেপরোয়া গতির বাসের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নেওয়ায় প্রায় প্রতিনিয়ত এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।

নাওজোড় হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ওই দুর্ঘটনার পর ঘাতক বাসটি আটক করলেও চালক ও তার সহযোগী পালিয়ে গেছেন। তবে এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ডাকাতি মালামালসহ ১জন ডাকাত গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৭৭জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু,রুপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের কিং-ফিশার ডগইয়ার্ডের পাশ থেকে ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ওমর ফারুক নামের এক ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে রুপগঞ্জ ইছাপুরা নৌ পুলিশ। আজ ভোরে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের দড়িকান্দী এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে কিং ফিসার ডকইয়ার্ড পাশ থেকে ইছাপুরা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মোস্তফা কামাল অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। 

এসময় ২ টি নৌকা, ৩টি রাম দা, ৩টি কাটার, সাপল, ছুরি, লোহার হকি, হেক্সো ব্লেট, হাতুরি, হামারসহ ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল জব্দ করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে  ইছাপুরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, আটককৃত ডাকাত মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বউ বাজার এলাকার মেহেদী হাসানের ছেলে ওমর ফারুক এবং সে বর্তমানে রুপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার বরাব ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ভাড়া থাকেন বলে জানা গেছে, ও আটকৃত ডাকাতের সাথে থাকা আরো ৩জন ডাকাত দলের সদস্য ছিলো তারা পালিয়ে যায়।  

তারা নোয়াপাড়া পিনীষ ঘাট এলাকার মনিরের ছোট ভাই রমজান, তরাবো হাটিপাড়া এলাকার রাব্বি ও যাত্রামুড়া এলাকার মোকতার হোসেন। পরে পলাশ থানার একটি ড্রেজার থেকে ডাকাতি হওয়া মালামাল ও ডাকাতের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ তাকে পলাশ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৫২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর