Logo
আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

সিটি করপোরেশনেই ডেঙ্গুরোগী সবচেয়ে বেশি : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমরা এখন পর্যন্ত ৫৮ হাজার ডেঙ্গুরোগী পেয়েছি। তার মধ্যে ৩৬ হাজারই ঢাকার সিটি করপোরেশন এলাকায়। সিটি করপোরেশনেই সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুরোগী। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর কারণ মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে। এছাড়াও রোগীরা হাসপাতালে দেরি করে আসছে।

সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে আজ সোমবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এর আগে তার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপাল ও সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতরা পৃথকভাবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা বারিধারা থাকি। সেখানেও অনেক মশা। সার্বক্ষণিক স্প্রে করলেও দেখি মশা দূর হয় না। যখন মশা এত বাড়ে তখন অনেক সময় মনে হয়, এই ওষুধটা মশার জন্য কার্যকর হয়নি। মানুষের শরীরে যেভাবে অ্যান্টিবডি ডেভেলপ করেছে, মশারও তেমন অ্যান্টিবডি ডেভেলপ করেছে।’

সিটি করপোরেশন এলাকায় ডেঙ্গুরোগী বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে মন্ত্রী বলেন, এখানে লোক বেশি বাস করে। ড্রেনেজ সিস্টেমও এখানে বেশি। এছাড়াও অনেক রকমের আবর্জনা ও পানি জমে আছে বিভিন্ন এলাকায়। সব জায়গায় মশার ওষুধ স্প্রে করা প্রয়োজন। স্প্রে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা করে থাকে। এ বছর দেখা গেলো তারপরও মশা অনেক বেড়েছিল। এতে রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে।

তিনি বলেন, গ্রামে কিন্তু এত মশা নেই, ঢাকা শহরে এটা বেশি। তাই ঢাকা শহর অন্যান্য সিটি করপোরেশনগুলোতে যদি বেশি নজরদারি করা হয়, তাহলে হয়ত আগামীতে ডেঙ্গুর সংখ্যা কমবে। স্প্রে হয়ত যে পরিমাণ দরকার ছিল সে পরিমাণ দেওয়া সম্ভব হয়নি।


আরও খবর

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




ঘোড়াঘাট উপজেলায় জমিতে ঘাস কাটতে গিয়ে লাশ হলো গৃহবধু ফেরদৌসী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image

আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার পালশা ইউনিয়নের কৃষ্ণরামপুর- মরিচা গ্রামে থেকে ফেরদৌসি বেগম (২৬) নামে এক গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করেছে ঘোড়াঘাট থানা পুলিশ। গৃহবধূ ফেরদৌসি বেগম (২৬) প্রতিদিনের মত গত বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় বাড়ির পাশের জমিতে গিয়েছিলেন গরুর জন্য ঘাস কাটতে। ভ্যানচালক স্বামীর সংসারে জমি থেকে ঘাস কেটে বাড়িতে পালন করতেন গরু ও ছাগল। গত বুধবার বিকেল ৩টায় জমির মাঝের খাঁড়িতে মাছ মারতে গিয়ে গৃহবধূ ফেরদৌসির মরদেহ জমির আইলে পড়ে থাকতে দেখেন কয়েকজন আদিবাসী নারী-পুরুষ। পরে তারা গ্রামবাসীকে খবর দেয়। বাড়ি থেকে প্রায় ২ কিলোমিটার দুরে ঘটনাটি ঘটেছে। এই ঘটনা ঘটেছে দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার পালশা ইউনিয়নের কৃষ্ণরামপুর-মরিচা গ্রামে। নিহত গৃহবধূ ফেরদৌসি বেগম ওই গ্রামের সাগর মিয়ার স্ত্রী। সাগর মিয়া পেশায় একজন ভ্যানচালক। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে থানা পুলিশ বিকেল সাড়ে ৩টায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। পুলিশের ধারণা তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।

নিহতের দেবরের স্ত্রী তাজমা বেগম বলেন, আমরা দুজনেই প্রতিদিন জমিতে যাই গরু ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে। গত বুধবার সকালে সে (ফেরদৌসী) জমিতে একাই গিয়েছিল বাড়ির পাশের জমিতে। দুপুরে বাড়িতে খবর আসে তার মরদেহ জমিতে পড়ে আছে। আমাদের কোন শত্রু নেই। দিন আয় করে দিন খাই। ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, আমরা সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছি। নিহতের গলায় গোল দাগ রয়েছে। পিবিআইকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে ফরেনসিক কার্যক্রম চালাবে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে আমরা কাজ করছি। ময়না তদন্তের জন্য মরদেহ দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



আ. লীগ সব সময় বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করেছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব সময় বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করেছে। আমরা দেশকে বিনিয়োগ, শিল্পায়ন ও রপ্তানির আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে গড়ে তুলেছি।

রোববার (১৯ নভেম্বর) ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ৬০ বছর পূর্তি উদযাপন এবং ইনভেস্টমেন্ট এক্সপোর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ আজ অনেক এগিয়ে গেছে। এর কারণ, আওয়ামী লীগ যখনই সরকার গঠন করেছে, বেসরকারি বিনিয়োগ উৎসাহিত করেছে এবং বিদেশি বিনিয়োগ আসার সুযোগ করে দিয়েছে। তবে কোভিড, ইউক্রেন যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা-পালটা নিষেধাজ্ঞা না হলে আমরা দেশের অর্থনীতিকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে পারতাম।

তিনি বলেন, গ্রামীণ অর্থনীতিকে আমরা সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়েছি। গত ১৫ বছরে আমরা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য খাতের উন্নয়নে বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ফলে বেসরকারি খাত আরও শক্তিশালী ও বিকশিত হয়েছে। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। আশা করা হচ্ছে, ২০৩৭ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২০তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ, ২০৪১ সালে হবে স্মার্ট বাংলাদেশ, উন্নত বাংলাদেশ।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ থাকলেও আমরা এসডিজি বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। দেশের এই অভাবনীয় প্রবৃদ্ধির নেতৃত্বে রয়েছে আমাদের বেসরকারি খাত। আইন দ্বারা বিদেশি বিনিয়োগ সুরক্ষাসহ বিনিয়োগ নীতিকে আরও সহজ করার বিভিন্ন পদক্ষেপ আমরা নিয়েছি, এটা সামনের দিনেও অব্যাহত থাকবে। দেশের ব্লু ইকোনমি খাতে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে শুধু লজিস্টিকস খাতই ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজারে পরিণত হবে বাংলাদেশ।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর আধুনিকায়নে কাজ করছি: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১১জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী জাতির আস্থার প্রতীক হিসেবে গড়ে উঠেছে। তিনি বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী যেকোন দুর্যোগ মোকাবিলা, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্তমানবতার সেবা, বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা এবং বিভিন্ন জাতিগঠনমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করছে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করছেন। এভাবে সশস্ত্র বাহিনী আজ জাতির আস্থার প্রতীক হিসেবে গড়ে উঠেছে।

মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে আজ সোমবার দেয়া এক বাণীতে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুনরায় সরকার গঠনের পর প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন যুগোপযোগী সামরিক বাহিনী গঠনের লক্ষ্যে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। আমরা ‘ফোর্সেস গোল-২০৩০’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন করছি।

তিনি বলেন, ২০১৬ সালে ‘বাংলাদেশ পিস বিল্ডিং সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করেছি। জাতির পিতা প্রণীত প্রতিরক্ষানীতিকে যুগোপযোগী করে ‘জাতীয় প্রতিরক্ষানীতি, ২০১৮’ প্রণয়ন করেছি। এ্যারোস্পেস ও এভিয়েশন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। আমরা সিএমএইচগুলোকে অত্যাধুনিক হাসপাতালে রূপান্তরিত করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা স্বাধীনতার পর একটি আধুনিক ও চৌকস সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। সেনাবাহিনীর জন্য তিনি মিলিটারি একাডেমি, কম্বাইন্ড আর্মড স্কুল এবং প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং স্কুলসহ আরো অনেক সামরিক প্রতিষ্ঠান ও ইউনিট গঠন করেন। তিনি ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপন করেন এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভারত ও যুগোশ্লাভিয়া থেকে নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধ জাহাজ সংগ্রহ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে সে সময়ের অত্যাধুনিক সুপারসনিক মিগ-২১ যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, পরিবহন বিমান, এয়ার ডিফেন্স রাডার ইত্যাদি বিমান বাহিনীতে যুক্ত করেন। তিনি ১৯৭৪ সালেই একটি প্রতিরক্ষানীতি প্রণয়ন করেন। দুর্ভাগ্য, জাতির পিতাকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর বাঁধাগ্রস্থ হয় দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা।

তিনি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করি। নতুন প্রজন্মের নিকট মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরি। সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করি। ১৯৯৮ সালে ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ’ এবং ‘মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি’, ১৯৯৯ সালে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং’ এবং ‘আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করি। আমরাই সর্বপ্রথম ২০০০ সালে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীতে নারী অফিসার নিয়োগ করি।

শেখ হাসিনা বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী, সাহসী এবং ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম ও ৯ মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙ্গে স্বাধীনতা অর্জন করে।

তিনি বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর একটি বিশেষ গৌরবময় দিন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালিত মুক্তিযুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা এ দিনে সম্মিলিতভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। মুক্তিবাহিনী, বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যরা ও দেশপ্রেমিক জনতা এই সমন্বিত আক্রমণে একতাবদ্ধ হন।

শেখ হাসিনা বলেন, দখলদার বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতি বছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়।

সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত হয়ে দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাবেন এমন আশা প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা সক্ষম হবো, ইনশাআল্লাহ। বাণীতে তিনি সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর সকল শহিদ ও মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

একই সাথে প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




স্কুলে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :- দেশের সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে বোতাম টিপে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এই ফল প্রকাশ করেন।

এ সময় শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ডিজিটাল লটারির ভর্তির ফলাফল ওয়েবসাইট এবং টেলিটক মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে। এসএসএসের মাধ্যমে জানার জন্য মোবাইলে GSAলিখে স্পেস দিয়ে Result লিখে স্পেস দিয়ে User ID লিখে পাঠিয়ে দিতে হবে ১৬২২২ নাম্বারে।

চলতি বছর মাধ্যমিকে ভর্তির জন্য আবেদন শুরু হয় ২৪ অক্টোবর। প্রথমে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত সময় থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৮ নভেম্বর করা হয়।

এবার কেন্দ্রীয় লটারির অধীনে আসা সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৩ হাজার ৮৪৬টি। এসব বিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ১১ লাখ ২২ হাজার ৯৪টি। তবে আবেদন পড়েছে ৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৯২টি। এর মধ্যে ৬৫৮টি সরকারি বিদ্যালয়ে আছে ১ লাখ ১৮ হাজার ১০১ আসন। আবেদন পড়েছে ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১৩টি।

অন্যদিকে ৩ হাজার ১৮৮টি বেসরকারি বিদ্যালয়ের ১০ লাখ ৩ হাজার ৯৯৩টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ৩ লাখ ১০ হাজার ৭৭৯ টি। অর্থাৎ বেসরকারি বিদ্যালয়ে আবেদনকারী সবাই ভর্তি হলেও প্রায় সাত লাখ আসন খালি থাকবে।


আরও খবর

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩




বন্যা ও ভূমিধসে তানজানিয়ায় নিহত ৪৭

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৪৭ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৮০ জন। ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা ও ভূমিধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবং উদ্ধার কাজ চালাচ্ছেন জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৪৭ জন নিহত এবং ৮০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। দেশটির হানাং পর্বতের ঢালের কাছে এই ঘটনা ঘটেছে।

প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান সেখানে উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করেন। প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অঞ্চলটির ঘরবাড়ি ও অবকাঠামো।

তানজানিয়ায় সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বিপদ বলা হয়ে থাকে বন্যাকে। প্রতি বছর বন্যায় দেশটিতে কয়েক হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হন। ২০২৩ সালে বন্যা এবং ভূমিধসে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলো।

গত মাসে তানজানিয়ায়, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের ফলে রাজধানী দারুস সালাম এবং কিগোমা, কাগেরা, গেইতা ও উনগুজা এলাকায় প্রাণহানি এবং বহু সম্পত্তি ধ্বংস হয়ে যায়। পূর্ব আফ্রিকার এই দেশের কিছু অংশের ফসলও ভেসে গেছে। প্রভাব পড়েছে মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর।

এদিকে তানজানিয়ার আবহাওয়া সংস্থা চলতি মাসে এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে বলে সতর্ক করেছে।


আরও খবর