Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

সিকিমে আকস্মিক বন্যা, ২৩ সেনা নিখোঁজ

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২৬০জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিমে ভারী বর্ষণে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। আর এই বন্যায় নিখোঁজ হয়েছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ২৩ সেনা সদস্য। এছাড়া পার্বত্য এই উপত্যকার কিছু সামরিক স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বুধবার (৪ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবল বৃষ্টির জেরে উত্তর সিকিমের লোনাক লেক উপচে অতিরিক্ত পানি তিস্তায় চলে আসার পর সেখানে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে এবং এতে ২৩ জন ভারতীয় সেনা সদস্য নিখোঁজ হয়েছেন।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, লাচেন উপত্যকার কিছু সামরিক স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সেনাবাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘চুংথাং বাঁধ থেকে পানি ছাড়ার ফলে হঠাৎ করে পানির স্তর ১৫-২০ ফুট বেড়ে যায়। এর ফলে সিংটামের কাছে বারদাংয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সেনাবাহিনীর বেশ কিছু গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২৩ জন সেনা সদস্য নিখোঁজ এবং কিছু যানবাহন ডুবে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তল্লাশি অভিযান চলছে।

এনডিটিভি বলছে, সিকিমে রাতভর ভারী বৃষ্টি হয়েছে। প্রবল ওই বৃষ্টির পর উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদের পানি উপচে পড়ে এবং তিস্তা নদীর পানির স্তর অনেক বেড়ে যায়। তিস্তা নদী সিকিম ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশে করেছে।

এদিকে সিকিম প্রশাসন রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্য উচ্চ সতর্কতা জারি করেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের ধারণ করা এবং শেয়ার করা ভিডিওতে বন্যার পানিতে সেখানকার রাস্তা তলিয়ে যেতে দেখা যায়।

সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং ক্ষতিগ্রস্ত একটি এলাকা পরিদর্শনকালে বলেছেন, ‘কেউ আহত হয়নি তবে সরকারি সম্পত্তির উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। সিংটামে কিছু লোক নিখোঁজ হওয়ার খবরও পাওয়া গেছে। উদ্ধার তৎপরতা চলছে।

ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সিকিমের চুংথাং হ্রদ উপচে পড়ায় তিস্তা নদী ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, ‘গজলডোবা, দোমোহনী, মেখলিগঞ্জ এবং ঘিশের মতো নিচু এলাকাগুলো বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অনুগ্রহ করে সতর্ক থাকুন।

সূত্র: এনডিটিভি


আরও খবর

জামিন পেলেন ইমরান খান

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




জয়পুরহাটে জুয়ার টাকাকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাত, থানায় মামলা, আটক -১

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধি:জয়পুরহাটের ঐতিহ্যবাহী তেঘরবিশা মেলায় জুয়ার আসর কে কেন্দ্র করে দু-পক্ষের হামলায় ছুরিকাঘাতে যুবলীগের দুই কর্মী আহত হয়েছে। 

শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টায় উপজেলার মোহাম্মদাবাদ ইউনিয়নের আজাদ অটো রাইস মিলের সামনে এই ঘটনা ঘটে।   এ  ঘটনায় গত  ২০ এপ্রিল রাতে জয়পুরহাট থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আহতরা হলেন- জেলা যুবলীগের কর্মী শহরের আদর্শপাড়া এলাকার মোসলেম উদ্দিনের ছেলে খোরশেদ আলম মন্ডল ও একই এলাকার কাজেম উদ্দিনের ছেলে ফারুক হোসেন।

মামলার আসামী হলেন- জয়পুরহাট কলেজ শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও শহরের আদর্শপাড়া এলাকার বাবুর ছেলে পিয়াস আহমেদ পৃথিবী (২৮), একই এলাকার রেজাউল করিমের ছেলে আল আমিন (২৫), ওসমান আলীর ছেলে রুহুল আমিন (২৪), হানিফের ছেলে হাসিব (২২), রফিকুল ইসলামের ছেলে রঞ্জু (২৮)। এই মামলায় অজ্ঞাত আরও ৪ থেকে ৫ জনকে আসামী করা হয়েছে।

স্থানীয় সুত্রে জানাগেছে, সনাতন ধর্মালম্বীদের শিবপূজা উপলক্ষে তেঘরবিশায় মেলা বসে। প্রতিবছর উপজেলা প্রশাসন দরপত্র আহবান করে মেলাটি ইজারা দেয়। এ বছরও দরপত্র আহবান করা হয়েছিল। তবে কেউ দরপত্রে অংশ নেয়নি। উপজেলা প্রশাসন মেলা থেকে খাস আদায় করে। মেলাটি গত ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয়। মেলা শুরুর পর থেকেই স্থানীয় প্রভাবশালী আ.লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতারা অশ্লীল নৃত্য ও জুয়ার আসর চালু করে। দুদিন পর অশ্লীল নৃত্য বন্ধ হলেও চলতে থাকে জুয়া। মেলায় পুলিশের পাহারাও ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সামনেই জুয়া চালিয়ে গেছেন প্রভাবশালীরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেন, মেলায় জুয়া চলার সময় গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২ টার দিকে ছাত্রদলের পিয়াস নামের এক নেতা তার কিছু ছেলেপেলে নিয়ে মেলায় জুয়া বোর্ড হইতে টাকা দাবি করে এবং ভিডিও ধারনের চেষ্টা করে। এসময় জুয়া বোর্ডের পাশে অবস্থিত দোকানদার তাকে বাধা দিলে পিয়াস দোকানদারকে চড় থাপ্পড় মারেন এবং ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটে। পরে খোরশেদ তাদের ডেকে নিয়ে শাসিয়ে বিষয়টি মিমাংসা করে মেলা থেকে বের করে দেন। এরপর রাতে বাড়ি ফেরার পথে খোরশেদ ও ফারুকের গতিরোধ করে ছুরিকাঘাত করার ঘটনার ঘটে।

মামলার বাদী মোসলেম উদ্দীন বলেন, আমার ছেলে খোরশেদ ও ভাতিজা ফারুককে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে খোরশেদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে বগুড়া মেডিকেলে রেফার্ড করেন। আর ফারুক হোসেন প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফেরেন। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছি।

 জয়পুরহাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল জান্নাত শাহ্ বলেন, এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলার পর রুহুল আমিন নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে আদালতের মাধ্যমে হাজতে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে বলে জানান তিনি।


আরও খবর



শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সম্পাদক ডিপজল

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সভাপতি পদে মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার পর আজ শনিবার ভোর ৬টা ৪৫ মিনিটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে।

শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। নিকটতম মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। একই পদে ২০৯ ভোট পেয়েছেন নিপুণ আক্তার। মাত্র ১৭ ভোটে পরাজিত হয়েছেন গত বারের এই সাধারণ সম্পাদক।

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মনোয়ার হোসেন ডিপজল সবাই মিলে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমরা সবাই এক। সবাই একসঙ্গে কাজ করব। এখানে কোনো ভেদাভেদ নেই।

এছাড়া সহ-সভাপতি পদে ডি এ তায়েব (২৩৪) ও মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১, সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক পদে জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক পদে জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ কমল (২৩১) জয়ী হয়েছেন। 

কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রতœা কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।

কলি-নিপুণ পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন রিয়ানা পারভিন পলি (২২০) ও সনি রহমান (২৩০)।


আরও খবর



বিরামপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধনের অভিযোগ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

মিজানুর রহমান মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার  বিরামপুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধন করেছে দুর্বৃত্তরা বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ওই মাছ চাষির ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।

গত শুক্রবার (১০ মে) দিবাগত রাতে বিরামপুর উপজেলার ৬নং জোতবানী ইউনিয়নের ট্যাগরা তকিপুর এলাকার ১টি পুকুরে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, বিরামপুর উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের খিয়ারমামুদপুর গ্রামের মাছচাষী মমিনুল ইসলাম ৬নং জোতবানী ইউনিয়নের ট্যাগরা তকিপুর গ্রামের মছির মাস্টারের ছেলে রানা’র কাছ থেকে ৫ বছরের জন্য পুকুরটি লিজ নিয়ে, আড়াই বছর ধরে পুকুরে মাছ চাষ করে আসছিল।

পুকুরের পাহারাদার আব্দুস সালাম জানান, প্রতি রাতের মত পুকুর পাহারা দিয়ে একটু ঘুমিয়ে পড়ি। রাতে ঘুম থেকে উঠে পুকুরে ছোট মাছগুলো মরা অবস্থায় ভাসতে দেখতে পাই। পরে বিষয়টি পুকুরের মালিককে অবগত করি।

ক্ষতিগ্রস্ত মাছ চাষি মমিনুল ইসলাম বলেন, এই পুকুরে আমি আড়াই বছর সময় ধরে মাছ চাষ করে আসছি। আর অল্প কয়েকদিন পর মাছগুলো বাজারে বিক্রি করতাম। কিন্তু, শুক্রবার দিবাগত রতে শত্রুতামূলক কে বা কারা গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের সব মাছ মেরে দিয়েছে।

৬নং জোতবানি ইউনিয়নের ২ ওর্য়াড সদস্য সাহানুর আলম বলেন, রাতের আধারে মাছচাষী মমিনুল ইসলামের লিজ নেওয়া পুকুরে গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে মাছ নিধন করেছে দুর্বত্তরা। খবর পেয়ে পুকুরটি পরিদর্শন করেছি। বিষয়টি তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবী জানাচ্ছি।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার জানান, গ্যাস ট্যাবলেট দিয়ে পুকুরের মাছ নিধনের ব্যাপারে এখনও কোনও অভিযোগ পাইনি। তবে অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে অন্যের বিরাগভাজন হতে পারি না: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না, বলেছেন মিয়ানমার ইস্যুতে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিস) আয়োজিত প্রতিরক্ষা কূটনীতিবিষয়ক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

সেনাপ্রধান বলেছেন, মিয়ানমারের নেতৃত্বের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। কিন্তু আপনারা জানেন, মিয়ানমারের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখাটা নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়ার মতো।

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব দেশই আমাদের বন্ধু। কাজেই একটি বন্ধুরাষ্ট্রকে খুশি করতে গিয়ে অন্য রাষ্ট্রের বিরাগভাজন হতে পারি না। এই বাস্তবতা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হয়।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে সরকারের সব সংস্থাই দেশের স্বার্থের জন্য কাজ করে। সুযোগ খুঁজে বের করা এবং সহায়ক পরিবেশে কাজ করা হচ্ছে সবচেয়ে ভালো বিষয়। একা একা সফলতা অর্জন করা অসম্ভব। কীভাবে সবার সঙ্গে সহযোগিতা করা যায়, সেটি হচ্ছে বড় চ্যালেঞ্জ।

এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশের স্বার্থ ও কৌশলের জন্য সামরিক কৌশল দরকার এবং এটির মাধ্যমে বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আমাদের অবস্থান ঠিক করি। বিচ্ছিন্নভাবে এটি অর্জন করার সুযোগ নেই। মাঝেমধ্যে আমাদের তাই ভাবনা আসে, কে নেতৃত্ব দেবে বা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কার হাতে থাকবে। এটি কখনও কখনও সমস্যার তৈরি করে।

সরকারি কাজ সমন্বয়ের জন্য একটি সংস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, অনেক বিষয় আছে, যেটি আমরা শুরু করেছিলাম কিন্তু শেষ করতে পারিনি। কারণ, পরবর্তীতে সেটি আমাদের হাতে থাকেনি। যখনই আমি ব্যবসা খাতের জন্য একটি সম্ভাবনা খুঁজে বের করলাম, সেটি পরবর্তীতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে চলে যায়।

তিনি আরও বলেন, কাজেই এখানে যে প্রস্তাব এসেছে, সেটি আমি সমর্থন করি এবং মনে করি, একটি সংস্থা দরকার, যেটি সমন্বিত উদ্যোগ নিশ্চিত করবে যার মাধ্যমে যেটি অর্জন করা হয়েছে, সেটি হারিয়ে যাবে না এবং এর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম ঠিক করবে।

নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন বলেন, অভিপ্রায় হঠাৎ করে বদলে যেতে পারে। কিন্তু সক্ষমতা হঠাৎ করে বদলায় না। আজ একজন বন্ধু আছে কিন্তু কাল সে বন্ধু না–ও থাকতে পারে। জাতীয় স্বার্থ ও মাতৃভূমি সুরক্ষার জন্য আমাদের তৈরি থাকতে হবে।

তিনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতির মূলমন্ত্র “সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়” এবং সামরিক বাহিনী পররাষ্ট্র নীতির উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য সবকিছু করছে।

সেনাপ্রধান আরও বলেন, সামরিক বাহিনীর মূল কাজ হচ্ছে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং আমরা এটি কখনো ভুলি না। আমরা সব সময় এর জন্য তৈরি।


আরও খবর



থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে,থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানী সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে, সাক্ষাতকালে তারা কুশল বিনিময় করেন এবং দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

এর আগে সকালে জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ছয় দিনের সরকারি সফরে ২৪ এপ্রিল থাইল্যান্ডে যান। সফরকালে শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করবেন।

বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুদেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জন্য আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কয়েকটি সহযোগিতার নথিতে স্বাক্ষরিত হবে।

বাংলাদেশ এবং থাইল্যান্ড সরকারি পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর হতে পারে, শক্তি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং সম্পর্ক সম্প্রসারণের জন্য পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আরও দুটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হতে পারে।


আরও খবর