Logo
আজঃ শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

শীতের অলসতা দূর হয় যে খাবারে

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২৯৯জন দেখেছেন

Image

লাইফস্টাইল ডেস্ক : কেউই অলস হয়ে থাকতে পছন্দ করেন না। কিন্তু তাপমাত্রা কমতে শুরু করলেই অলসতা চলে আসে। যার কারণে শীতকালে অলসতা বেশি কাজ করে। সব কাজকেই অনেক কঠিন মনে হয়। গোসল থেকে শুরু করে প্রতিদিনের কাজে বের হওয়া সব কিছুই বিশাল কাজ মনে হয়। কিন্তু কাজ থেকে তো মুক্তি নেই। তাই বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলো খেয়ে অলসতা দূর করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন ৫ খাবার খেলে তা অলসতা দূর করতে সাহায্য করে-

বাদাম


শীতে নাস্তা হিসেবে বাদাম সেরা। রান্না করার কোনো ঝামেলাও নেই। আপনার পছন্দের বাদাম নিন এবং তাৎক্ষণিক ক্ষুধা মিটিয়ে ফেলুন। চিনা বাদাম, আখরোট, কাজু এবং পেস্তার মতো বাদাম সব বাড়িতেই পাওয়া যায়। এগুলো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং প্রচুর প্রোটিন সরবরাহ করে। যা আপনার এনার্জি বাড়িয়ে অলসতা দূর করতে সাহায্য করবে।



খেজুরের মিল্কশেক

এই মিল্কশেক আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেবে এবং শরীরকে উষ্ণ করে তুলবে। পাশাপাশি এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এবং প্রাকৃতিক শর্করা যেমন গ্লুকোজ, সুক্রোজ এবং ফ্রুক্টোজ। যা শরীরে শক্তি প্রদান করে প্রাণশক্তি বাড়িয়ে দেয়।

মৌসুমি ফল

শীতকালে শুধু শাক নয়, পাওয়া যায় প্রচুর ফলও। যা আপনার খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন। কমলা, স্ট্রবেরি, পেয়ারা, আঙ্গুরের মতো ফলগুলো বেছে নিতে পারেন। এ জাতীয় ফল আপনাকে বাড়তি শক্তি দেবে, দূর করবে অলসতাও।

ডিম

প্রতিদিন সকালে ডিম খাওয়ার অভ্যাস স্বাস্থের জন্য ভালো। ডিমে রয়েছে প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি-৩ এর মতো পুষ্টি উপাদান। ডিম দিয়ে তৈরি করা যায় বিভিন্ন মজাদার রেসিপিও যা আপনি সকালের নাস্তায় রাখতে পারেন। সব বয়সীর জন্যই ডিম হতে পারে একটি উপকারী খাবার। শুধু শীতকালে নয়, সারা বছরই এটি খাবারের তালিকায় রাখুন।

মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলু একটি পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার। মাত্র ১০০ গ্রাম মিষ্টি আলু থেকে পাওয়া যায় ১০৯ কিলোক্যালরি শক্তি এবং ২৪ গ্রাম স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট। শীতকালে যেহেতু এটি প্রচুর পাওয়া যায় তাই এটি আপনার খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন। মিষ্টি আলু দিয়ে তৈরি বিভিন্ন রকম খাবারও খেতে পারেন।


আরও খবর

ওজন কমাবে শীতের ৩ খাবার

বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩




আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারাদেশে ২৩৩ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;রাজনৈতিক অবরোধকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সারাদেশে ২৩৩ প্লাটুন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মোতায়েন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম এই তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ২৮ প্লাটুনসহ গোটা দেশে ২৩৩ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

বিএনপি-জামায়াত এবং সমমনা দলগুলোর ডাকা ষষ্ঠ দফার অবরোধ চলছে আজ। শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। এরই মধ্যে রাজধানীসহ সারাদেশে কয়েকটি জায়গায় বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

ধারণা করা হচ্ছে, অবরোধের সমর্থনে এই আগুন দেয়া হয়েছে। এর আগে বুধবার (২২ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে এই কর্মসূচি শুরু হয়।

গত ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশে হামলা, হত্যা, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ এবং সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ২৯ অক্টোবর হরতাল দেয় বিএনপি-জামায়াত ও শরিকরা। পরে ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অবরোধ কর্মসূচি পালন করে তারা।

৫ ও ৬ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় এবং ৮ ও ৯ নভেম্বর তৃতীয় দফায় অবরোধ কর্মসূচি দেয় দলগুলো। ১১ ও ১২ নভেম্বর চতুর্থ দফা এবং ১৫ ও ১৭ নভেম্বর পঞ্চম দফায় ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ ডাকে বিএনপি-জামায়াত এবং সমমনা দলগুলো।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




নরসিংদী পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা উদ্বোধন করতে নরসিংদী পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।রোববার (১২ নভেম্বর) বেলা ১২টার কিছুক্ষণ আগে তিনি সেখানে পৌঁছান।

এর আগে ২০০৪ সালে নরসিংদী জেলা আওয়ামী লীগের সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন দলটির সভানেত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




তানোরে কর্মসূচী কাজের উদ্বোধন ও পরিদর্শন অসন্তোষ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬৬জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরে চলতি অর্থ বছরে অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচির( ইজিপিপি) প্রকল্পের আওতায় প্রথম পর্যায়ের কাজের শুভ উদ্ধোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন। শনিবার সকালের দিকে উপজেলার তালন্দ ইউনিয়ন ( ইউপির) লালপুর সাবেরের বাড়ি থেকে চাত্রাপুকুর পর্যন্ত মাটির রাস্তা সংস্কার কাজের শুভ উদ্ধোধন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন পিআইও এটিএম কাউসার আলী, ইউপি চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন বাবু প্রকল্প সভাপতি সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার খালেদা বেগম। এই কাজের জন্য ৪৩ জন শ্রমিকের মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ১৪ জন। সেখান থেকে ইউএনও যান পাঁচন্দর ইউপির কোয়েল গোয়াল পুকুর জব্বারের মটরের ঘর হতে নোনা ডাঙ্গা হয়ে মাসনা কুড়ি পর্যন্ত মাটির রাস্তা সংস্কার। একাজে ২৬ জন শ্রমিক থাকার কথা থাকলেও মাত্র ১৫ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। কাজের সভাপতি মেম্বার মফিজ উদ্দিন, তিনি জানান উদ্ধোধনের দিন এজন্য সব শ্রমিক আসেনি। এপ্রকল্পের কাজ দেখে ইউএনও বাঁধাইড় ইউপির একান্নপুর সাদিকুলের বাড়ি হতে হরিশপুর ফিরোজের বাড়ি পর্যন্ত মাটির রাস্তা সংস্কার কাজ পরিদর্শন করেন। একাজে ২১ জন শ্রমিকের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাত্র ১১ জন। কাজের সভাপতি মেম্বার সচিন্দ্রনাথ মাহাতো। তিনি কাজের স্থানে ছিলেন না। মোবাইলে কথা বলা হলে তিনি জানান, ইউপি চেয়ারম্যান আতাউর রহমানের দেয়া শ্রমিকরা কাজে আসেন নি, আমি যে কয়টির নাম দিয়েছি সবাই এসেছে। বাঁধইড় মিশনপাড়া পাকা রাস্তা হতে বাঁধাইড় প্রাইমারি স্কুল পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। একাজে ২৭ জন শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ১৬ জন উপস্থিত ছিলেন। প্রকল্প সভাপতি ১,২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার আক্তারা বেগম। তিনি জানান এলাকার শ্রমিকরা ভিআইপি ও চেয়ারম্যানের এবং মেম্বারের দেয়া শ্রমিকরা অনুপস্থিত আছেন। 

পিআইও বলেন, প্রতিটি প্রকল্পে যে পরিমান শ্রমিক আছে সবাইকে উপস্থিত থেকে কাজ করতে হবে।যারা অনুপস্থিত থাকবেন তাদেরকে টাকা দেয়া হবেনা।প্রতিটি কাজ পরিদর্শনে অসন্তোষ প্রকাশ করে নির্বাহী কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন বলেন, একজন শ্রমিক অনুপস্থিত থাকলে প্রকল্প সভাপতি কে জবাব দিতে হবে। কোনভাবেই অনুপস্থিত থেকে টাকা পাওয়া যাবেনা। আর রাস্তার মাটি দিয়ে রাস্তা সংস্কারও করা যাবেনা। জমি থেকে মাটি নিয়ে রাস্তা সংস্কার করতে হবে। কেউ যদি মনে করে কাজে না এসে টাকা পাবে এটা হবে না। অতীতে কি হয়েছে সেটা দেখার বিষয় না। বর্তমানে শতভাগ কাজ বুঝিয়ে নেয়া হবে। তিনি প্রকল্প সভাপতির কঠোর নির্দেশ দিয়ে আরো বলেন, আমি কখন কিভাবে কাজ দেখতে আসব কেউ জানতে পারবে না। কাজে এসে যদি শ্রমিক কম পাওয়া যায় তাহলে সে ভাতা পাবে না। শতভাগ কাজ বুঝে নেয়া হবে।

এছাড়াও, বাধাইড় ইউপির দিবস্থলী সাত্তারের বাড়ি হতে দিবস্থলী রাজ্জাকের জমি পর্যন্ত সংস্কার। একাজে শ্রমিক ২৫ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার অজেদুল। কলমা ইউপির মালবান্ধা এরশাদের বাড়ি হতে দায়মা পুকুর পর্যন্ত ড্রেন খনন। শ্রমিক সংখ্যা ২৫ জন। প্রকল্প সভাপতি মেম্বার শহিদুল। একই ইউপির অমৃতপুর সাধুর মোড় হতে মজিবরের দোকান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। শ্রমিক সংখ্যা ২৫ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার কালাম। ওই ইউপির পিপড়া রেনুলের বাড়ি হতে শেষ মাথা পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। শ্রমিক সংখ্যা ২৫ জন, প্রকল্প সভাপতি মহিলা মেম্বার সাজেনুর বেগম। মাড়িয়া সুমনের বাড়ি হতে সইবুরের দোকান পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার। শ্রমিক সংখ্যা ২৩ জন, প্রকল্প সভাপতি আসগর আলী। পাচন্দর ইউপির সিদপুর হতে কুন্দাইন চারকুড়া পুকুর হয়ে গুড়ইল ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ৩৩ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার গাফফার। ওই ইউপির চককাজিজিয়া হাজেরের বাড়ি হতে মোহনপুর কচুয়া পুকুরের শেষ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ২৮ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার মাইনুল ইসলাম। সরনজাই ইউপির শুকদেবপুর পাকা রাস্তা মোড় হতে মান্নানের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ৩২ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার আলিম। কামারগাঁ ইউপির ভবানিপুর গোরস্থানে মাটি ভরাট, শ্রমিক সংখ্যা ২৬ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার আনিরুল। ওই ইউপির শ্রীখন্ডা পালপাড়া আইয়ুব মাস্টারের বাড়ি হতে ষষ্ঠী পালের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ২৬ জন, প্রকল্প সভাপতি সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার বেলী বেগম। একই ইউপির ধানোরা খাজেম আলীর চাতাল হতে জহিরের বাড়ি পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ২৬ জন, প্রকল্প সভাপতি মেম্বার লুৎফর রহমান। চান্দুড়িয়া ইউপির জুড়ানপুর পাকা রাস্তা হতে আফাজের বাড়ি পর্যন্ত মাটির রাস্তা সংস্কার, শ্রমিক সংখ্যা ৩৫ জন, প্রকল্প সভাপতি নিজাম উদ্দিন।

আরও খবর



(আখেরী মুনাজাতের মাধ্যমে ছারছীনা দরবার শরীফের তিনদিনব্যাপী মাহফিল সমাপ্ত)

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

ছারছীনা থেকে মোঃ আবদুর রহমান:আমীরে হিযবুল্লাহ ছারছীনা শরীফের পীর ছাহেব আলহাজ্ব হযরত মাওলানা শাহ্ধসঢ়; মোহাম্মদ মোহেব্বুল্লাহ (মা.জি.আ.) মুনাজাপূর্ব আলোচনায় উপস্থিত লাখ লাখ জনতাকে উদ্দেশ্য করে বলেন- আপনারা এখানে এসেছেন আল্লাহর রেজমন্দি হাসিলের জন্য। ঈমান ও আক্বীদা দুরস্থ করে নিয়মিত তরীকা মশক করে আমলী জিন্দেগী গঠনের মাধ্যমেই আল্লাহর রেজামন্দী হাসিল করা সম্ভব। তিনি সমবেত জনতাকে গুনাহ থেকে মাফের জন্য তাওবা করিয়ে জিকিরের ত’লিম দেন। শত ব্যস্ততার মধ্যেও সকাল-সন্ধ্যা জিকির ও অজিফা পালনের মাধ্যমে তরীকা মশকের নির্দেশ দেন। কেননা তরীকা চর্চা করার মাধ্যমে একজন মানুষ আদববান মানুষে পরিণত হতে পারে। তরীকা কখনোই বেয়াদবী শিক্ষা দেয়না।

হযরত পীর ছাহেব কেবলা সকলকে বাংলাদেশ জমইয়াতে হিযবুল্লাহর সংগঠনভুক্ত হয়ে তা’লিমী জলসা কায়েমের, দ্বিনীয়া মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা ও এতে সন্তানদের ভর্তি করার নির্দেশ দেন। এছাড়াও আগামী মাহফিলে সকলকে আসার জন্য দাওয়াত দেন।

বাদ জুমআ আখেরী মুনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে তিনদিনব্যাপী ছারছীনা দরবার শরীফের বার্ষিক ঈছালে ছওয়াব মাহফিল। আখেরী মুনাজাতে শরীক হবার জন্য দক্ষিীন বঙ্গের অনেক জাতীয় নের্তৃবৃন্দ দরবার শরীফে তাশরীফ নেন। আখেরী মুনজাতের প্রাক্কালে তারা সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তারা তাদের অভিব্যক্তি ব্যক্ত করেন।

তারা বলেন- বাংলাদেশে বহু দরবার রয়েছে। তবে ছারছীনা দরবার শরীফ সকলের থেকে ব্যতিক্রম। ছারছীনা দরবার শরীফ কোন প্রকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত নয়। দেশ ও জাতির কল্যাণে ছারছীনা দরবার শরীফের ভূমিকা সর্বদাই ইতিবাচক। বিভিন্ন সময়ে শসকবর্গকে বুঝিয়ে দেশ ও ইসলামের কল্যাণে অত্র দরবার শরীফ যে অবদান রেখেছে তা অন্য কোন দরবার রাখতে পারেনি।

উপস্থিত নের্তৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এ্যাডভোকেট শ. ম. রেজাউল করিম, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মোঃ আফজাল হোসেন, পিরোজপুর- ৩ আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ রুস্তুম আলী ফরাজী, পটুয়াখালী-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস. এম. শাহজাদা, পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য অদ্যক্ষ মুহিবুর রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য বরিশাল-২ মনিরুল ইসলাম মনি, ইসলামী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছারছীনা মাদ্রাসার প্রাক্তন ছাত্র প্রফেসর ড. মোঃ আবদুর রশিদ, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছিনের মহাসচিব অধ্যক্ষ শাব্বির আহমদ মোমতাজি, নেছারাবাদ উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল হক, স্বরূপকাঠী পৌর মেয়র গোলাম ফারুক, এছাড়াও বিভাগীয় ও স্থানীয় বিভিন্ন সরকারি- বেসরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিকবৃন্দ প্রমূখ।

আখেরী মুনাজাতে হযরত পীর ছাহেব কেবলা দেশের শান্তি শৃঙ্খলা ও স্থিতিশীলতার জন্য আল্লাহর দরবারে দোয়া করেন। দোয়ার সময়ে লাখো জনতার ক্রন্দনে এক হৃদয়বিদারক অবস্থার সৃষ্টি হয়। মুনাজাতে পীর ছাহেব কেবলা বিশ্ব শান্তির জন্য বিশেষ করে ফিলিস্তিনের বিপন্ন মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য দোয়া করেন । দোয়ার সময়ে উপস্থিত জনতার আমীন আমীন ধ্বনীতে আকাশ-বাতাস ভখারাক্রান্ত হয়ে ওঠে। মুনাজাত শেষে এক অনাবিল প্রশান্তি নিয়ে লাখো লাখো জনতা নিজ নিজ গৃহে প্রত্যাবর্তনের উদ্দ্যেশ্যে মাহফিল ময়দান ত্যাগ করেন।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




জেনারেটরের তেল নিতে সংশ্লিষ্ট ওসির অনুমতি লাগবে: ডিএমপি

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিশেষ একটি মহল অবরোধ ও হরতালের নামে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, ককটেল বিস্ফোরণ, পেট্রল বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে নাশকতা, সহিংসতা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের লক্ষ্যে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চলছে। চলমান নাশকতায় কেউ যেন পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে অগ্নিসংযোগ করতে না পারে এবং পেট্রোল পাম্প থেকে জ্বালানি তেল সংগ্রহ করে কোনো ধরনের নাশকতা করতে না পারে সেজন্য ১০ নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

শনিবার (১১ নভেম্বর) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনাগুলো হলো:

১। পেট্রল পাম্প ও সিএনজি স্টেশন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগসহ সব ধরনের নাশকতা রোধকল্পে পুলিশি নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার ও নজরদারি বৃদ্ধি করবেন।

২। সহকারী পুলিশ কমিশনার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা (ওসি) নিজ নিজ অধিক্ষেত্রে অবস্থিত পেট্রল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনগুলো সরেজমিনে পরিদর্শন করে সার্বিক নিরাপত্তা তদারকি করবেন এবং কার্যকর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।

৩। প্রত্যেক অপরাধ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার ও থানার ওসি নিজ নিজ অধিক্ষেত্রে পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনগুলোর মালিকদের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যবস্থা নিশ্চিত করবেন।

৪। নিজ নিজ পেট্রল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক (২৪/৭) নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।

৫। প্রত্যেক পেট্রল পাম্প ও সিএনজি স্টেশন এলাকা রাত্রিকালীন ছবি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ও ডিভিআরসহ সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা এবং ডিভিআর নিরাপদ স্থানে স্থাপন।

৬। সংশ্লিষ্ট থানার ডিউটি অফিসার, ইন্সপেক্টর (তদন্ত/ অপারেশনস্), ওসি, ফায়ার সার্ভিস ও জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন নম্বর দৃশ্যমান স্থানে ঝুলিয়ে রাখবেন।

৭। পর্যাপ্ত অগ্নি নির্বাপণ সরঞ্জাম রাখা এবং মহড়া করে সরঞ্জামাদির কার্যকারিতা যাচাই করবেন।

৮। রিজার্ভারে তেল লোডের সময় নিজস্ব জনবল দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ওই সময়ে সব ধরনের যানবাহন পেট্রল পাম্পে প্রবেশ করতে না দেওয়া।

৯। লুজ/খোলা জ্বালানি তেল বিক্রি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ রাখা তবে বাড়ি/ফ্যাক্টরি/প্রতিষ্ঠানের জেনারেটর চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি তেল সংশ্লিষ্ট থানার ওসির কাছ থেকে নিরাপত্তা ছাড়পত্র প্রদর্শন সাপেক্ষে বিক্রি করা এবং পেট্রল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে রক্ষিত রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা।

১০। পেট্রোলিয়াম বিধিমালা ২০১৮ এর লাইসেন্সের শর্তাবলী যথাযথভাবে প্রতিপালন করার পাশাপাশি যেকোনো প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করার জন্য বলা হয়।


আরও খবর

আরও ১১০ ইউএনওকে বদলির অনুমোদন ইসির

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩