Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

সবুজায়নের লক্ষ্যে মিরসরাইয়ে দেড় লক্ষ বৃক্ষরোপনের উদ্যোগ

প্রকাশিত:বুধবার ০২ আগস্ট 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২৮৯জন দেখেছেন

Image

এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ের পাহাড় বেষ্টিত ইউনিয়ন করেরহাট। ৩৯ হাজার ১৪৪ একর আয়তনের এই ইউনিয়ন মিরসরাই উপজেলার বৃহত্তম ইউনিয়ন। বৃক্ষরোপন করার মতো পর্যাপ্ত ভূমিও রয়েছে এই ইউনিয়নে। ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ২৩ লক্ষ বৃক্ষরোপন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মিরসরাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পুরো মিরসরাইয়ে দেড় লক্ষ বৃক্ষরোপন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় মিরসরাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এবং করেরহাট ইউনিয়ন পরিষদের সার্বিক সহযোগিতায় অর্ধ লক্ষ গাছের চারা বিতরণ করা হয়। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) সকাল থেকে সবুজে চেয়ে যায় করেরহাট ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গন। সেখানে শোভা পায় লিচু, হরিতকি, বহেরা, আমড়া, আম, কাঁঠাল, আমলকি, জলপাই, তেতুল, তাল, নারকেল, পেয়ারা, জাম, মেহগনি, বেলজিয়াম, গর্জন, কড়ই, গামারী, নিম, অর্জুন, বকুল, কৃষ্ণচুড়া, জারুল, সোনালুসহ অসংখ্য প্রজাতির ফলজ, বনজ ও ওষধি গাছ। অর্ধ লক্ষ গাছের চারা বিতরন উপলক্ষ্যে করেরহাট ইউনিয়ন পরিষদের nচেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন নয়নের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মিরসরাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহফুজা জেরিন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মিজানুর রহমান, মিরসরাই প্রেস ক্লাবের সভাপতি নুরুল আলম, করেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ সেলিম। অনুষ্ঠানে অংশ নেন বিভিন্ন ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা, স্কুুুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। বৃক্ষের চারা বিতরণের পাশাপাশিকরেরহাট ভূমি অফিস সংলগ্ন এলাকায় বৃক্ষরোপন করেন অতিথিরা।

অনুষ্ঠানে ১৫ আগস্ট উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের প্রয়াত সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া মোনাজাত করা হয়। শিক্ষার্থী জাহেদুল হাসান, সাথী ত্রিপুরা, তামিম বলেন, আমরা ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা পেয়েছি। সত্যি আমাদের কাছে খুব ভালো লেগেছে। এ গাছগুলো আমরা বাড়ির আঙ্গিনায় রোপণ করবো। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহফুজা জেরিন বলেন, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের ২৩ লক্ষ বৃক্ষরোপন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মিরসরাই উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পুরো মিরসরাইয়ে দেড় লক্ষ বৃক্ষরোপন কর্মসূচী nগ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে করেরহাট ইউনিয়নে ৫০ হাজার ও হিঙ্গুলী ইউনিয়নে ২০ হাজার গাছের চারা বিতরণ কর্মসূচীর শুভ সূচনা করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, প্রতিটি ইউনিয়নের আশ্রয়ন প্রকল্প ও আশ্রয়ন প্রকল্পে নবনির্মিত রাস্তার দুই পাশে, গ্রামীণ রাস্তার দুই পাশে, পতিত জায়গা, স্কুুল-কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে এবং সরকারি অফিস প্রাঙ্গনে গাছের চারা রোপনের জন্য দেড় লক্ষ চারা বিতরণ কর্মসূচী হাতে নেয় মিরসরাই উপজেলা প্রশাসন।


আরও খবর



এ আর রহমানের স্টুডিও দেখে আসিফের আক্ষেপ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ১৪৩জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:কণ্ঠশিল্পী আসিফ আকবর নতুন গানের রেকর্ডিং করতে ভারতের মুম্বাইয়ে অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রাহমানের স্টুডিওতে গিয়েছে। তারপরই সামাজি যোগাযোগমাধ্যমে এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে নিজের আক্ষেপের কথা জানিয়েছেন এই গায়ক।

রেকর্ডিং শেষে আসিফ আকবর ফেসবুকে লিখেছেন, মুম্বাই এসেছি কিছু রেকর্ডিংয়ের কাজে। গতকাল দুটো গানের ভয়েস দিলাম শ্রদ্ধেয় এ আর রাহমান স্যারের কে এম স্টুডিওতে। কমপক্ষে ১৫ হাজার স্কয়ার ফিটের সুবিশাল স্টুডিও।

তিনি আরও লিখেছেন, ভেতরে ঢুকেই মনটা ভালো হয়ে গেল, কী চমৎকার পরিবেশ! যারা উনার কাছে মিউজিক ক্লাস করেন, তাদের জন্য ছাদে শেড দেওয়া সুন্দর খোলামেলা স্কুল। তার ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গাওয়ার অনুমতি পেয়েছি, এটা পরম সৌভাগ্য আমার জন্য। ভয়েস রুমের টেম্পারেচার কেমন হওয়া উচিত সেটার অভিজ্ঞতাও পেলাম।

নতুন উপলব্ধির কথা জানিয়ে তিনি আরও লিখেছেন, এখানে শিল্পী–মিউজিশিয়ানদের পেশাগত নিরাপত্তার চমৎকার সুরক্ষাব্যূহ তৈরি করে রাখা হয়েছে। আমাদের দেশ এসবের ধারেকাছেও নেই।

আসিফ আরও লিখেন, সমিতি আর নির্বাচনি কাবাডি খেলা নিয়ে ব্যস্ত সবাই। আস্তে আস্তে ক্ষয়ে গেছে সব প্রতিষ্ঠান। আমারও খুব একটা কিছু করার সক্ষমতা নেই। বিভক্তি বিভাজনের করাল গ্রাসে কোমায় চলে গেছে ইন্ডাস্ট্রি। সংগীতকে ভালোবেসে ফেলেছি, তাই টিকে থাকার সংগ্রামে আছি। বয়সও বেড়েছে, হইচই করতে আর ভালো লাগে না। শৌখিন এবং মৌসুমি প্রযোজকদের সঙ্গে কাজ বন্ধ করে দিয়েছি, মান নিয়ন্ত্রণ করতেই হচ্ছে।

আসিফের ভাষ্যে, একসময়ের পেশাদার সব রেকর্ডিং স্টুডিও বাংলাদেশে এখন বন্ধ। যদিও নতুন রেকর্ডিং স্টুডিও তৈরি হয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে কিছুই না। বেশির ভাগ স্টুডিও এখন ঘরকেন্দ্রিক, তা–ই উঠে এসেছে আসিফের কথায়।

তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশে পেশাদার রেকর্ডিং স্টুডিওগুলো সব বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে তৈরি হয়েছে সুউচ্চ বিল্ডিং। বাসাবাড়িতে কিংবা ছোট খুপরির মতো সব স্টুডিও বানিয়ে মাটি কামড়ে মিউজিক করছে মিউজিশিয়ানরা। যেখানে ইন্ডাস্ট্রি আরও বিশাল হওয়ার কথা, সেখানে সংকুচিত হয়ে এসেছে আমাদের পৃথিবী।


আরও খবর



বাংলাদেশ ২ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ রানের জয় পেয়েছে । টাইগাররা এর মধ্য দিয়ে দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে। তাওহীদ হৃদয় সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন এবং ৩ উইকেট শিকার করেন সাইফউদ্দিন।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে টাইগার বোলারদের দাপটে পাত্তাই পায়নি সিকান্দার রাজার দল। শেষ দিকে জয়ের আশা জাগালেও ৯ রানে হারে তারা।

রান তাড়ায় মাঠে নেমে ধারাবাহিক বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে জিম্বাবুয়ে। ১০ ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ দাড়ায় ৪ উইকেটে ৬৫ রান। মোটামুটি কঠিন লক্ষ্যে ব্যাট করতে থাকা সফরকারীরা তখন অনেকটাই চাপে।

এক পর্যায়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ দাড়ায় ৮ উইকেটে ৯১ রান। এরপর আকরাম ও মাসাকাদজা টানা বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেন। তবে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে থামে জিম্বাবুয়ের ইনিংস।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আক্রমণাত্মক শুরু করেন লিটন দাস ও তানজিদ তামিম। চতুর্থ ওভারে বাজেভাবে বোল্ড হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। পরের ওভারেই সিকান্দারের বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত।

তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন তানজিদ তামিম। তিনিও বিদায় নেন ২১ রানের ইনিংস খেলে। এরপর জাকের আলী ও হৃদয়ের ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহের পথে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা।

হৃদয় বোল্ড হন ৪ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৫৭ রানের ইনিংস খেলে। একই ওভারে মুজারাবানি শিকার করেন ৪৪ রান করা জাকেরকেও। শেষ দিকে মাহমুদউল্লা রিয়াদ ও রিশাদের ব্যাটে ১৬৫ রানের সংগ্রহ গড়ে টাইগার শিবির।


আরও খবর



ইউক্রেনের ক্ষেপনাস্ত্র হামলা রাশিয়ার অভ্যন্তরে, নিহত ১৪

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ইউক্রেন ভয়াবহ পাল্টা হামলা চালিয়েছে রাশিয়ার অভ্যন্তরে। রবিবার (১২ মে) রাশিয়ার সীমান্ত শহর বেলগ্রোদে ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একটি ১০তলা ভবনের একটি অংশ ধসে পড়ে।

এতে কমপক্ষে ১৪ জন নিহত এবং ২০ জনেরও বেশি রুশ নাগরিক আহত হয়েছেন। খবর তাসের

এ ঘটনায় ধবংসস্তূপের নীচে আরো অনেকে চাপা পড়ে থাকতে পারে বলেও ধারনা করছে রুশ কর্তৃপক্ষ। রাশিয়ার জরুরি সহায়তা বিষয়ক মন্ত্রণালয় সোমবার এক টেলিগ্রাম বার্তায় এ খবর জানিয়েছে।

রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ওই ১০তলা অ্যাপার্টম্যান্ট ভবনটি বিধ্বস্ত হয়ে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

ঘটনার পরই উদ্ধারকর্মীরা ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে ১৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করেন। ২০ জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।


আরও খবর



কামরাঙ্গীর চরে মামার চুড়িকাঘাতে ভাগ্নে নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

শফিক আহমেদ চৌধুরীঃরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের নূরবাগ এলাকায় মাদকাসক্ত মামার ছুরিকাঘাতে তানিন হোসেন (২৩) নামে ভাগ্নে নিহত হয়েছেন।

এ ঘটনায় তানিনের বড় ভাই তামিম হোসেন (২৫) গুরুতর আহত হয়েছেন।  মামা রাকিব মাদকাসক্ত।

তাকে মাদকের টাকা না দেওয়ায় দুই ভাগ্নেকে ছুরিকাঘাত করেছে।রোববার (২১ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহতাবস্থায় দুই ভাইকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ  হাসপাতালের  নিয়ে আসলে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত ওয়ান স্টপ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড ক্যাজুয়ালটি (ওসেক) সার্ভিসের চিকিৎসক ডা . মোহাম্মদ রাসেল।নিহতের বাবা জামিল হোসেন জানান, আমার দুই ছেলেই ইলেকট্রিকের কাজ করে।

বিকেলের দিকে ওদের মামা রাকিব বাসায় এসে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুই ছেলেকে ছুরিকাঘাত করেন। তাৎক্ষণিকভাবে গুরুতর আহতাবস্থায় দুজনকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিনকে মৃত ঘোষণা করেন।তিনি আরও বলেন, আমাদের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলায়। আমার তিন ছেলে এক মেয়ে।ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের আরেক ভাই গুরুতর আহত হয়েছে। তাকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



পুলিশের ৭ কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে এসপি হলেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (৮ মে) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখা হতে উপসচিব মো. মাহাবুর রহমান শেখের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ৭ জনকে পুলিশ সুপার (এসপি) পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। 

পদোন্নতিপ্রাপ্ত ৭ কর্মকর্তা হলেন- দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুমিনুল করিম, সিএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. আমিনুল ইসলাম, পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আশ্রাফুজ্জামান, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কবির আহম্মেদ, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুমন দেব, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মাসুদ আলম ও পুলিশের বিশেষ শাখার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সুফি উল্লাহ।

প্রজ্ঞাপনে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর পদোন্নতিপ্রাপ্ত পদে যোগদানপত্র প্রেরণ করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর