Logo
আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

সবাইকে পেনশনের আওতায় আনতে সংসদে বিল পাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ২৭৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সব নাগরিককে পেনশনের আওতায় আনতে সংসদে বিল পাস হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ‘সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা বিল-২০২৩’শিরোনামে এটি পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন দেশের নাগরিকরা। এই সুবিধা পেতে ১৮ বছর থেকে ৫০ বছর বয়সী নাগরিকদের নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হবে।

আজ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে বিলটি স্থিরকৃত আকারে পাস হয়। সংসদে এটি পাসের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এর আগে বিলের ওপর আনীত জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবগুলো কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। তবে কতিপয় সংশোধনী গৃহীত হয়।

বিলটি সরাসরি সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে, তা পাস না করে ফেরত পাঠানো বা জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে প্রেরণের পক্ষে জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ, ফখরুল ইমাম, মুজিবুল হক চুন্নু, পীর ফজলুর রহমান, শামীম হায়দার পাটোয়ারি ও স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রেজাউল করিম বাবলু।

বিলে বলা হয়েছে, বিশেষ বিবেচনায় পঞ্চাশোর্ধ্বরাও এই আইনের আওতায় নিরবচ্ছিন্ন ১০ বছর চাঁদা পরিশোধ করে পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে স্কিমে অংশগ্রহণের তারিখ থেকে নিরবচ্ছিন্ন ১০ বছর চাঁদা প্রদান শেষে তিনি যে বয়সে উপনীত হবেন, সে বয়স হতে আজীবন পেনশন প্রাপ্য হবেন। আজীবন বলতে পেনশনারের বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত বিবেচনা করা হয়েছে।

পেনশন বিলে বলা হয়েছে, চাঁদাদাতা ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দিলে মাসিক পেনশন পাবেন। চাঁদাদাতার বয়স ৬০ বছর পূর্তিতে পেনশন তহবিলে পুঞ্জীভূত মুনাফাসহ জমার বিপরীতে পেনশন দেওয়া হবে। বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীরা এই কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন।

বিলে বলা হয়েছে, এ চাঁদার হার কত হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। আইন হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এটি নির্ধারণ করবে। মাসিক বা ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে চাঁদা দেওয়া যাবে এবং অগ্রিম ও কিস্তিতেও চাঁদা দেওয়ার সুযোগ থাকবে।

এতে বলা আছে, নিম্ন আয়ের নাগরিকদের অথবা অসচ্ছল চাঁদাদাতার ক্ষেত্রে পেনশন তহবিলে মাসিক চাঁদার একটি অংশ সরকার অনুদান হিসেবে দিতে পারবে। একজন পেনশনার আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন। তবে পেনশনে থাকাকালীন ৭৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে মারা গেলে তার নমিনি অবশিষ্ট সময়ের জন্য (৭৫ বছর পর্যন্ত) মাসিক পেনশন পাবেন। চাঁদাদাতা ১০ বছর চাঁদা দেওয়ার আগে মারা গেলে জমা করা অর্থ মুনাফাসহ তার নমিনিকে ফেরত দেওয়া হবে।

বিলে বলা হয়েছে, পেনশনের জন্য জমা দেওয়া অর্থ, কোনো পর্যায়ে এককালীন তোলার প্রয়োজন হলে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ ঋণ হিসেবে তুলতে পারবেন, যা ফিসহ পরিশোধ করতে হবে। পেনশন থেকে পাওয়া অর্থ আয়কর মুক্ত থাকবে। পেনশনের জন্য নির্ধারিত চাঁদা বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করে কর রেয়াতের জন্য বিবেচিত হবে।

পেনশন বিলে বলা হয়েছে, সর্বজনীন পেনশন পদ্ধতিতে সরকারি অথবা আধা সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত কিংবা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারবে। এক্ষেত্রে কর্মী ও প্রতিষ্ঠানের চাঁদার অংশ নির্ধারণ করবে কর্তৃপক্ষ। তবে সরকারি সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত সরকারি ও আধা সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরতরা পেনশন ব্যবস্থার আওতাবহির্ভূত থাকবেন।

এতে বলা হয়েছে, এই আইন কার্যকর হওয়ার পর সরকার প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে পাঁচ সদস্যের একটি জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ গঠন করবে। যার প্রধান হবেন নির্বাহী চেয়ারম্যান। আর বাকি চারজন সদস্য হিসেবে থাকবেন। এদের নিয়োগ করবে সরকার। তাদের চাকরির মেয়াদ শর্তবিধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ব্যয় নির্বাহ করবে সরকার। সরকারের অনুমোদন নিয়ে এ কর্তৃপক্ষ ঋণ নিতে পারবে।

বিলে বলা হয়েছে, এছাড়া পেনশন ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১৬ সদস্যের একটি পরিচালনা পর্ষদ গঠনের বিধান রাখা হয়েছে বিলে। এর চেয়ারম্যান হবেন অর্থমন্ত্রী। এতে সদস্য হবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, অর্থ বিভাগের সচিব, এনবিআর চেয়ারম্যান, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি, এমপ্লয়ার্স ফেডারেশনের সভাপতি এবং উইমেন চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি। আর পর্ষদের সদস্যসচিব হবেন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ অনুচ্ছেদের দফা (ঘ)-এর বিধান অনুযায়ী, সামাজিক নিরাপত্তার অধিকার ও অন্যান্য অভাবগ্রস্থার ক্ষেত্রে নাগরিকদের সরকারি সাহায্য লাভের অধিকারের বিধান অন্তর্ভুক্ত করে একটি পূর্ণাঙ্গ আইন আবশ্যক। উন্নয়নের অগ্রযাত্রার সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা ও দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সামাজিক নিরাপত্তা বলয়ের আওতায় আনার বিষয়টি নিশ্চিতে সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইন বিল প্রণয়ন করা সমীচীন।

বিলটির বিরোধিতাকারীদের জবাবে সংসদে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, বিলটি আনার আগে অনেক আলোচনা করা হয়েছে। যারা লিখিত মতামত দিয়েছিলেন, তাদের মতামত আমলে নেওয়া হয়েছে। সংসদীয় কমিটিতেও বিলটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। বিলটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে বিবেচনায় এটি সংসদে আনা হয়েছে।


আরও খবর



জীবন সংসার নিয়ে ফিরছেন শামীম হাসান ও তাসনুভা তিশা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৪১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢালিউডে জনপ্রিয় এক সিনেমার ‌নাম ‌‘জীবন সংসার’। জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে। এতে অভিনয় করেছেন অমর নায়ক সালমান শাহ। তার সঙ্গে জুটি হয়ে দর্শকের মনে দোলা দিয়েছিলেন ঢালিউড কুইন শাবনূর। ছবিতে আরও আছেন ফারুক-ববিতা জুটি। মিষ্টি প্রেমের গল্প ও গান সমৃদ্ধ সিনেমাটির আবেদন আজও ফুরায়নি।

সেই জীবন সংসার নতুন করে ফিরে এলো নাটকে। একই নামে নাটক নির্মাণ করেছেন জিয়াউদ্দিন আলম। আসছে ঈদের জন্য এই ফিকশনটি বানিয়েছেন তিনি। নামটুকু ছাড়া অবশ্য আর কোনো কিছুতেই মিল নেই দুই জীবন সংসারের মধ্যে। আলমের নাটকের সংলাপ ও চিত্রনাট্য লিখেছেন সুস্ময় সুমন। এতে জুটি হয়ে অভিনয় করেছেন শামীম হাসান সরকার, তাসনুভা তিশা। তাদের সন্তান আয়াজ চরিত্রে অভিনয় করেছে শিশুশিল্পী তাওহিদুল ইসলাম তাইফ।

জীবন সংসার নাটকে দুইটি গান ব্যাবহার করার হয়েছে, গান দুইটি গেয়েছেন রেজোয়ান শেখ ও ইয়াসমিন লাবন্য , গান দুটি লিখেছেন পরিচালক নিজেই। সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন রেজোয়ান শেখ।

সুলতান মাল্টিমিডিয়ার ব্যানারে নাটকটির প্রযোজনা করেছেন তানভির মাহমুদ। নাটকটি নিয়ে জিয়াউদ্দিন আলম বলেন, ‘প্রথমে নাটকটির নাম ছিল বৃত্তের ভেতর। কিন্তু একটা সময় মনে হলো এর গল্পটা জীবন সংসার নামের সঙ্গেই বেশি মানাবে। সেজন্য নামটি বদলে ফেলা। এটা খুবই আনন্দের বিষয় যে, সালমান-শাবনূর অভিনীত সিনেমার প্রসঙ্গটি ফিরে এসেছে আমাদের নাটকের মধ্য দিয়ে। আমি

জীবন সংসার সিনেমাটি কয়েকবার হলে গিয়ে দেখেছি। সিনেমার গানগুলোও ছিল দারুণ রোমান্টিক। জাকির হোসেন রাজু ভাইয়ের অনবদ্য একটা সৃষ্টি আমি মনে করি এই সিনেমা।নিজের নাটকের গল্প সম্পর্কে আলম জানান, নাটকের গল্পে দেখা যাবে আসিফ আর মিলির সংসার।

তাদের সন্তান আয়াজ স্কুলে পড়ে। সমস্যা হলো আসিফ ও মিলি তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে এত ব্যস্ত যে, সংসার ও সন্তানকে তারা সময় দিতে পারে না। এসব দায়িত্ব নিয়ে প্রায়ই দুজনের ঝগড়া চলতে থাকে।

মিলি প্রমোশনের আশায় বসের সঙ্গে বন্ধুত্বে জড়িয়ে পড়ে। সে নিয়ে কলহ চলতে থাকে আসিফের সঙ্গে। হঠাৎ তাদের সন্তান আয়াজ অসুস্থ হওয়ায় সবকিছু বদলে যেতে থাকে। এমনই এক পারিবারিক গল্প নিয়ে জীবন সংসারে হাজির হবেন শামীম ও তিশা।


আরও খবর



রমজানের প্রথম দিনে নিত্যপণ্যের বাজার তদারকি করেন ওসি ইয়াসীন গাজী

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার ,স্টাফ  রিপোর্টারঃরমজানে খাদ্যপণ্যের বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে অতি মুনাফা লুটতে তৎপর হয়ে ওঠে একশ্রেণির ব্যবসায়ী।

তারাই ধারাবাহিকতায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান এর আদেশক্রমে অদ্য ১ম রমজানে সকাল ১১:০০ ঘটিকার সময় বাড্ডা থানাধীন গুদারাঘাট এলাকা সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় প্রতিদিনের নিত্যপন্যের বাজার তদারকি করেন বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজী।

এ বিষয়ে ডিএমপির বাড্ডা থানার সুযোগ্য অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইয়াসীন গাজীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন রমজানকে বলা হয় সংযম ও আত্মশুদ্ধির মাস। অথচ এ মাসেই বাড়তি চাহিদার সুযোগ নিয়ে একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অতি মুনাফা লাভের আশায় নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে দেয়।বেশ কয়েকটি পন্যের চাহিদা রমজানে বেড়ে যায়।ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা রমজানের আগেই এসব পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়িয়ে দেয়ার সুযোগ খুঁজতে পারে।
এটি দুর্ভাগ্যজনক।তাই রমজানে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে আমাদের এ তদারকি কার্যক্রম অব্যহত থাকবে ।

তিনি আরো বলেন ব্যবসায় মুনাফা অর্জন একটি স্বাভাবিক বিষয়।কিন্তু মুনাফা অর্জনের নামে নৈতিকতাহীন কর্মকাণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। ব্যবসায়ীরা সৎ ও আন্তরিক হলে বছরের অন্যান্য মাস তো বটেই, রমজান মাসেও দ্রব্যমূল্য সহনীয় থাকতে পারে। রমজান সামনে রেখে বাজার তদারকির যে উদ্যোগ নিয়েছে সরকার, তা ফলপ্রসূ হবে এটাই আমি প্রত্যাশা করি। এবার যেন তেমনটি না হয়, সে জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর পাশা-পাশি আমরা স্থানীয় থানা পুলিশ আরও বেশি তৎপর হবো ।এ ব্যাপারে সতকর্তা ও কঠোরতার বিকল্প নেই আমি মনে করি।

আরও খবর



ইবির ঢাকা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে সাইফ-সালমান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image
সাব্বির খান, ইবি:ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সীগঞ্জ তিন জেলা থেকে আগত শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত বৃহত্তর ঢাকা জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের আগামী এক বছরের জন্য নতুন (আংশিক) কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার ( ৪ মার্চ) বৃহত্তর ঢাকা জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির উপদেষ্টামন্ডলী এবং সদ্য বিদায়ী সভাপতি স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পূর্ণাঙ্গের নির্দেশ দেওয়া হয়। 

সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ (২০২৩-২৪) এর নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে লোকপ্রশাসন বিভাগের সাইফুল ইসলাম সাইফ এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি শিক্ষাবর্ষের জুবায়ের সালমান মনোনীত হয়েছেন। তারা উভয়ই ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

কমিটিতে অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে- সহ-সভাপতি হিসেবে মনোনীত হয়েছেন আব্দুল হাদী সাগর। যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন রেদোয়ান ও ইশতিয়াক ফেরদৌস ইমন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক যায়িদ বিন ফিরোজ এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন শাকিল মীর।

কমিটিতে নির্বাচিত অন্যান্য সদস্যগণ প্রচার সম্পাদক নিলয় রফিক, দপ্তর সম্পাদক মুবাশশির আমিন, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল তামান্না, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক নাহার বুশরা, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক রেজোয়ানা মিতিল, ক্রীড়া সম্পাদক শাফিনুর রহমান তন্ময় সহ কার্যকরী সদস্য রাফিউল রেজা,সাকিব হাসান, বর্ণালী দাস বর্ণা, রাফি রহমান অয়ন, সৈয়দ লুমান।

উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য হিসেবে রয়েছেন ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আলীনূর রহমান, দাওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্ট্যাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: ইকবাল হোসাইন, হিসাববিজ্ঞান ও তথ্যপদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক মো: আব্দুস শহীদ মিয়া, লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. বেগম রোকসানা মিলি, ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুর্শিদ আলম, মোয়াজ্জেম হোসাইন আদনান, সুহায়লা রহমান দোয়া।

এবিষয়ে সংগঠনটির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের সালমান বলেন, নতুন দায়িত্ব পেয়েছি। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো সংগঠনের সকলকে নিয়ে বিভিন্ন গঠনমূলক কাজ করার।

আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪




চিত্রনায়ক বাপ্পী চৌধুরী মা হারালেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:ঢাকাই সিনেমার নায়ক বাপ্পী চৌধুরীর মা স্বপ্না সাহা না ফেরার দেশে চলে গেলেন।মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ভোরে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সাংবাদিক আশরাফুল আহমেদ আশরাফ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পোস্টে আশরাফ লিখেছেন, ‘বাপ্পী ভাইয়ের মা আজকে ভোরে না ফেরার দেশে চলে গেছেন। আন্টির জন্য সবাই দোয়া করবেন।

জানা যায়, চিত্রনায়ক বাপ্পীর মা স্বপ্না সাহা দীর্ঘদিন ধরে পরিপাকতন্ত্রে আলসারের সমস্যায় ভুগছিলেন।


আরও খবর



রেলের টিকিটের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে যা বললেন রেলমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রেলপথমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, ২০১৬ সাল থেকে আছে। সবকিছুর দাম বেড়েছে। কিন্তু ট্রেনের টিকিটের দাম বাড়েনি। তেলের দাম বেড়েছে, বগির দাম বেড়েছে, ইঞ্জিনের দাম বেড়েছে, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বেড়েছে। যখন আমরা ট্রেনের টিকিটের ভাড়া বাড়াব, তখন আগে থেকে আপনাদের (সাংবাদিকদের) জানিয়েই বাড়াব।

শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলা পরিষদ হলরুমে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। রেলের জমি থেকে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ বিষয়ে রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দাদের সঙ্গে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

রেলমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে রেলের ২৩ হাজার একরের বেশি জমি বেদখল হয়ে আছে। অনেকে ভুয়া কাগজপত্র তৈরি রেলের জমি ভোগদখল করছে। রেল তাদের জমি দখলে নেয়ার চেষ্টা করছে। একই সঙ্গে তিনি ট্রেনের টিকিটের দাম নিয়েও কথা বলেছেন। ঢাকায় একেকটি জমির দাম শত শত কোটি টাকা। বঙ্গবাজারের জমিটি রেলের। ঢাকায় এমন ১১টি জমির ওপরে একটি শায়ত্ত্বশাসিত সংস্থা মার্কেট নির্মাণ করছে। এতদিন এ বিষয়টি কেউ দেখেনি। আমি মন্ত্রী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে মার্কেটগুলোর কাজ বন্ধ করে রেখেছি।

তিনি বলেন, আমার কথা হলো রেলের জমি আপনারা ভোগ করেন। কিন্তু লিজ নিয়ে ভোগ করেন। আমাদের তাতে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু আপনারা ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে রেলের জমি ভোগদখল করবেন, তা হবে না। রেলের জমি পুনরুদ্ধার করে রেলওয়ের পাশে অবস্থানরত ছিন্নমূল মানুষ ও রেলওয়েতে কর্মরত শ্রমিকদের পুনর্বাসন করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান মন্ত্রী।

সম্প্রতি কয়েকটি গণমাধ্যমে ১০০ কিলোমিটারের অতিরিক্ত দূরত্বের সব ধরনের যাত্রীবাহী ট্রেনের রেয়াতি (ছাড়) সুবিধা বাতিলের মাধ্যমে ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হবে বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রেলপথমন্ত্রী বলেন, আপাতত ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধি করার কোনো পরিকল্পনা আমাদের নেই। তবে বর্তমান নির্ধারিত ভাড়া অনেকদিন ধরে, ২০১৬ সাল থেকে আছে। যখন আমরা রেলের ভাড়া বাড়াব, তখন আগে থেকে আপনাদের জানিয়েই বাড়াব।

পাংশা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন পাকশী রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফি নূর মোহাম্মদ, পাকশী বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নূরুজ্জামান, রাজবাড়ী রেলওয়ের সহকারী নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মো. হাবিবুর রহমান, পাংশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ জাফর সাদিক চৌধুরী, রাজবাড়ী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম শফিকুল মোরশেদ আরুজ, পাংশা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ, পাংশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার প্রমুখ।


আরও খবর

৫ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪