Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

শার্শার স্বতন্ত্র প্রার্থী লিটনের ডান হাত’ মোক্তারের আস্তানা থেকে ১০টি ককটেল বোমা উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image
ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বেনাপোল সীমান্তের ত্রাস, বহু অপকর্মের হোতা ও একাধীক মাদক মামলার আসামী’ যশোর-১, (শার্শা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটনের সক্রিয় কর্মী ও ডান হাত খ্যাত মোক্তার মেম্বারের আস্তানা থেকে ১০ টি শক্তিশালী ককটেল বোমা উদ্ধার করেছেন পুলিশ। 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর লক্ষ্যে উদ্ধারকৃত ককটেল বোমা ত্রাস মোক্তার মেম্বারের নেতৃত্বে তার ভাইপো জাহাঙ্গীর মোল্লার বিচালি গাদায় লুকিয়ে রাখে। বিষয়টি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পেরে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ ও যশোর জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক দুইটি চৌকষ দল উদ্ধার অভিযানে নামে এবং অবিষ্ফোরিত ১০টি ককটেল বোমা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় মোক্তার মেম্বার ও মেম্বারের আপন ভাইপো জাহাঙ্গীর মোল্লা পলাতক রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ। এসাথে মোক্তার মেম্বারের নামে ২টা মাদক মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে জানান পুলিশের এক উর্দ্ধতন কর্মকর্তা। 

সীমান্তের ত্রাস মোক্তার মেম্বার (৪৫) যশোর জেলার বৃত্তিআঁচড়া গ্রামের মৃত ইমাম মোল্লার ছেলে এবং ভাইপো জাহাঙ্গীর মোল্লা তার আপন বড় ভাই জব্বার মোল্লার ছেলে। 

এ বিষয়ে পুটখালী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাস্টার হাদিউজ্জামান এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার সকল অপকর্মের হোতা লিটন’ স্বতন্ত্র পার্থী হিসেবে নির্বাচনে ট্রাক প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে আসার প্রথম দিন থেকে প্রতিরাতে বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় ত্রাস সুষ্টি করছে উক্ত সন্তাসী মোক্তার মেম্বার। পুলিশ যে ১০ টি ককটেল বোমা উদ্ধার করেছে তা সামান্য মাত্র। 

তিনি আরো জানান, গত বুধবার রাতে তিনি সহ আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা বৃত্তিআঁচড়া গ্রামে নৌকার প্রচারণী কার্যালয়ে মিটিং করছিলেন। হঠাৎ বাওড়ের ধারে কয়েকটি তাজা বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নৌকার মিটিং ছত্রভঙ্গ করে সে সহ তার পোষ্য সন্ত্রাসীরা। যা নিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানায় মৌখিক অভিযোগ করলে এসআই সংকর বাবু তদন্তে আসছিলেন। এছাড়া মাত্র মাস খানেক পূর্বে তার বাড়ির সিড়ির রুমে সংরক্ষণে রাখা ৪০টি তাজা বোমার আচমকা বিষ্ফোরণ ঘটে এবং সিড়ির রুমে এখনও ক্ষত রয়েছে। যা তদন্তে আসলে প্রমানিত হবে।

এ বিষয়ে ঘটনাস্থলে থাকা বেনাপোল পোর্ট থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই লিখন জানান, বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশ ও যশোর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের অভিযানে জাহাঙ্গীর মোল্লার বিচালি গাদা থেকে ১০টি অবিস্ফোরিত ককটেল বোমা উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় আরও অনুসন্ধানপূর্বক আসামী আটকের বিষয়ে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

আরও খবর



ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দিন দিন বাড়ছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে কয়েক দিনের তীব্র গরমের মধ্যে ঢাকার বাতাস ফের অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৩০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৫ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আগের দিন রোববার (২১ এপ্রিল) সকালে ৯২ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ২০ নম্বরে ছিল শহরটি। তার আগের দিন শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ১২১ স্কোর নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে ছিল ঢাকা। এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৯ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। এ ছাড়া ১৬২ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কোর ১৫৫। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



আমরা নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করেছি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস পায়। এ পর্যন্ত প্রায় ৬০ লাখ সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন এবং গ্রামাঞ্চলে ৪৫ লাখেরও বেশি উন্নত চুলা বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত ন্যাশনাল অ্যাডাপশন প্ল্যান (ন্যাপ) এক্সপো-২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ২০২৩ সালে মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান (এমসিপিপি) প্রণয়ন করেছি। এতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা করে বিপদাপন্নতা থেকে সহিষ্ণুতা এবং সহিষ্ণুতা থেকে সমৃদ্ধি পর্যায়ে পৌঁছানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া এমসিপিপিতে অভিযোজন ও প্রশমন কার্যক্রমে স্থানীয় জনগণের স্বপ্রণোদিত অংশগ্রহণ, প্রকৃতিভিত্তিক সমাধান ও সমাজের সকলের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলার বৈশ্বিক উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯২ সালে। কিন্তু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনেক আগেই ১৯৭২ সালে এ বিষয়ে কার্যকর ও সুদূরপ্রসারী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেন। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষার জন্য ১৯৭২ সালে তিনি উপকূলীয় বনায়নের সূচনা করেন। একই বছর ‘ঘুর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি’ প্রণয়ন করেন যা ১৯৭৩ সালে উদ্বোধন করা হয়। জীবন ও সম্পদ রক্ষায় তিনি উপকূলীয় অঞ্চলে ঘুর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করেন। এসব আশ্রয়কেন্দ্র স্থানীয়দের কাছে ‘মুজিব কিল্লা’ নামে পরিচিত।

তিনি বলেন, ‌বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিষয়টি আন্তর্জাতিক ফোরামে উত্থাপন করেছিলেন। ১৯৭৪ সালের ২৫-এ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে তিনি বলেছিলেন, দুর্যোগের কবলে পড়ে যে সকল দেশ বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশ তাদের অন্যতম। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশ্ব সমাজকে এগিয়ে আসার উপযোগী একটি নিয়মিত প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা গঠনে বাংলাদেশের বিশেষ স্বার্থ নিহিত রয়েছে। দেশের উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য তিনি ১৯৭৫ সালের ১ জুলাই ন্যাশনাল হার্বেরিয়াম প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের বন ও পরিবেশ সংরক্ষণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে ঘুরে দাঁড়ানোর সার্মথ্য অর্জনে তিনি বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নিজস্ব সম্পদ দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছি। অভিযোজন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ২০০৯ সালে আমরা নিজস্ব অর্থায়নে ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড’ প্রতিষ্ঠা করেছি। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ৯ শত ৬৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, সামুদ্রিক বাঁধ, সাইক্লোন শেল্টার, উপকূলীয় বনায়ন ইত্যাদি কর্মসূচিতে ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ২৫টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করা করা হচ্ছে। বাংলাদেশে সংঘটিত ১৯৭০ সালে মহাপ্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু ২০২৩ সালে ঘূর্ণিঝড় মোখায় কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। এটি জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বাংলাদেশের সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। গত ১৫ বছরে আমরা পার্বত্য ও শাল বনাঞ্চলের প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৫শ ৪৮ হেক্টর এলাকায় বৃক্ষরোপণসহ ৮৯ হাজার ৮শ ৫৩ হেক্টর উপকূলীয় বন সৃজন করেছি। স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করে আমরা সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০১০ (সংশোধিত) প্রণয়ন করেছি। জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারের জন্য কক্সবাজার জেলায় আমরা বিশ্বের বৃহত্তম ‘খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প’ নির্মাণ করেছি। এ প্রকল্পের আওতায় ১৩৯টি বহুতল ভবন নির্মাণ করে ৪ হাজার ৪০৯টি জলবায়ু উদ্বাস্তু পরিবারকে পুনর্বাসনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া আমরা জলবায়ু উদ্বাস্তু, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ভূমিহীন, গৃহহীন, সমাজের পিছিয়ে পড়া অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষকে জমিসহ ঘর প্রদান করেছি এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা হয়েছে। এ পর্যন্ত আমরা প্রায় ৪২ লাখ মানুষকে পুনর্বাসন করেছি।


আরও খবর



টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:২৫এপ্রিল, ঢাকাঃ বাংলাদেশের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য দুর্দান্ত নতুন অফার নিয়ে এসেছে তরুণদের প্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড, টেকনো। জনপ্রিয় টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি এখন পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ১১,৯৯৯ টাকায়।

টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি এর স্লীক ডিজাইন এবং নতুন ফিচারের জন্য জনপ্রিয়। মিনিমালিস্ট স্কয়ার আকৃতির ডিজাইনে তিনটি ভিন্ন কালারে টেকনোর এই স্মার্টফোনটি পাওয়া যাচ্ছে। গ্রাভিটি ব্ল্যাক, মিস্টারী হোয়াইট এবং ম্যাজিক স্কিন এই তিন কালারের ফোনটি ব্যবহারকারীদের দিবে আভিজাত্য এবং সৌন্দর্যের নিশ্চয়তা।

এই ফোনটির অন্যতম ফিচার হলো এর ৬.৬ ইঞ্চি এবং ৯০ হার্জের হোল স্ক্রিন। ফোনের স্ক্রিন ও বডির অনুপাত ঠিক রেখে এটি ব্যবহারকারীকে প্রদান করবে ফুল স্ক্রিন অভিজ্ঞতা। স্ক্রিন ডিসপ্লের সাথে সংযুক্ত ডাইনামিক পোর্ট ব্যবহারকারীকে দিচ্ছে ফোন আনলক না করেই নোটিফিকেশন চেক করার সুবিধা যা ফোনের ব্যবহারকে করবে সহজতর ও অধিক কর্মক্ষম।

ফটোগ্রাফির সৌখিন ব্যবহারকারীদের জন্য এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৫০ মেগা পিক্সেল আল্ট্রা সেনসিটিভ ক্যামেরা যা ভিন্ন ভিন্ন আলোক ব্যবস্থায় সুনিপুন ছবি ধারণ করতে পারে। এআর শটের মতো ফিচারের সাহায্যে ফোনটির ব্যবহারকারীরা অতি সহজেই তৈরী করতে পারবেন মজাদার কার্টুন অবতার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড।

এছাড়াও, এই ফোনটিতে রয়েছে ডিটিএস সাউন্ড টেকনোলজি চালিত স্টেরিও ডুয়েল স্পিকার যা ব্যবহারকারীর অডিও শোনার অভিজ্ঞতাকে করবে আরো প্রানবন্ত এবং শ্রুতিমধুর। এছাড়াও এর ১৮ ওয়াট ফাস্ট চার্জ ৫০০০ এম এ এইচ ব্যাটারি দীর্ঘস্থায়ীত্ব নিশ্চিত করে, যা ব্যবহারকারীদের সারাদিন সংযুক্ত থাকতে এবং বিনোদনের সুযোগ দেয়।

অক্টা-কোর প্রসেসর চালিত টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটিতে রয়েছে ১২৮ জিবি স্টোরেজ এবং ৮ জিবি র‍্যাম (৪ জিবি+ ৪ জিবি) । এই ফিচার গুলো ব্যবহারকারীদের জন্য নিশ্চিত করে বাধাহীন মাল্টিটাস্কিং এবং গেমিংয়ের অভিজ্ঞতা৷

মাত্র ১১,৯৯৯ টাকা মূল্যের টেকনো স্পার্ক ২০সি স্মার্টফোনটি বর্তমানে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি সহজলভ্য। যা ব্যবহারকারীদের অর্থের বিনিময়ে নিশ্চিত করে সেরা পণ্যের। টেকনো মোবাইলের সাথে আপনার স্মার্টফোনের অভিজ্ঞতা আপগ্রেড করার এই সুযোগটি হাতছাড়া করবেন না।


আরও খবর



১২ মে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৫১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আগামী ১২ মে প্রকাশিত হবে । এদিন সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেবেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। এ সময় তার সঙ্গে থাকবেন ৯টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ মে ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সম্মতি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ ইসমাত মাহমুদা চিঠিতে সই করেছেন।

নিয়ম অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি ও সময়সূচি নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে চিঠি দিয়ে থাকে। প্রধানমন্ত্রী যেদিন সময় দেন, সেদিন ফল প্রকাশে প্রস্তুতি নেওয়া হয়।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারাদেশের ৩ হাজার ৭০০ কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।


আরও খবর



আমতলীতে ডায়েরীয়ার প্রকোপ, স্যালাইন সংঙ্কট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:আমতলী উপজেলায় ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। স্থান সংকুলণ না হওয়ায় রোগীদের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। ধারন ক্ষমতার চেয়ে পাঁচগুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছে। ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা চলছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত বেড বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছেন রোগী ও তার স্বজনরা। অপর দিকে আইভি স্যালাইন সংঙ্কট দেখা দিয়েছে। রোগীদের ফার্মেসি থেকে আইভি স্যালাইন কিনতে হচ্ছে। এই সুযোগে ঔষুধ ব্যবসায়ীরা বেশী দামে স্যালাইন বিক্রি করছেন।

জানাগেছে, গত এক সপ্তারে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়েরিয়া আক্রান্ত হয়ে দুই শতাধির রোগী ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবিকাদের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। ৬ শয্যা ডায়েরীয়া রোগীর বেডের স্থলে ৩১ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় রোগীদের বেড দেয়া হয়েছে। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ হাসপাতাল থেকে এন্টিবায়োটিক ও কলেরা স্যালাইন সরবরাহ করা হলেও বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হচ্ছে এবং হাসপাতালের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে বলে জানান তারা। এছাড়াও শত শত রোগী কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্থানীয় চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে। সোমবার আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখাগেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বারান্দার বেডে রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছে। হাসপাতালে বেডে ৬ জন এবং বারান্দায় ২৫ জন রোগীর চিকিৎসা চলছে।

ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত রোগী সামসুল হক কাজী বলেন, হাসপাতাল থেকে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে তারপরও বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হয়। তিনি আরো বলেন, বেড না থাকায় বারান্দায় বেড পেতে চিকিৎসা নিচ্ছি। দ্রুত হাসপাতালে বেড বাড়ানো প্রয়োজন। উপজেলার ঘোপখালী গ্রামের বুশরা বলেন বলেন, তিন দিন আগে নাতনিতে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। এখন কিছুটা সুস্থ্য। তবে হাসপাতাল থেকে কিছুই দেয়নি। সকল ঔষুধ বাহির থেকে কিনতে হচ্ছে।

এমপিও হাট এলাকার বাসিন্দা নাজমা বলেন, ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত ছেলে নাঈমকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। শুধু আইভি স্যালাইন ছাড়া হাসপাতাল থেকে কিছুই পাচ্ছি না।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ চিন্ময় হাওলাদার বলেন, প্রচন্ড গরমের কারনে ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। হাসপাতালে চাহিদার চেয়ে স্যালাইন কম রয়েছে। দ্রুত স্যালাইন আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। ডায়েরিয়া রোগী সামাল দিতে হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সরা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


আরও খবর

গলাচিপায় বকনা বাছুর বিতরণ

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪