Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

সারা দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১৫ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সারা দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭৯ জনে। আর এ সময়ের মধ্যে মোট ২ হাজার ১৫৮ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন।

শনিবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়- মারা যাওয়া ১৫ জনের মধ্যে রাজধানী ঢাকার ৮ জন এবং ৭ জন ঢাকার বাইরের।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, সর্বশেষ হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ২ হাজার ১৫৮ জনের মধ্যে ঢাকায় ৫৮৫ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ১ হাজার ৫৭৩ জন। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২০হাজার ৮২২ জনে।

বর্তমানে মোট ৯ হাজার ১৭১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এরমধ্যে ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ২ হাজার ৯১২ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ৬ হাজার ২৫৯জন। আর চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন মোট ২ লাখ ১০ হাজার ৫৭২ জন।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে মোট ২৮১ জনের মৃত্যু হয়। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে মোট ২৮১ জনের মৃত্যু হয়। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ডেঙ্গুতে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একইসঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।


আরও খবর



মাদকের দিকে যেন যুব সমাজ না ঝুকে এ জন্য সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে রাণীশংকৈলে: এমপি সুজন

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃদলীয় পরিচয়ে কেউ যদি মাদক ব্যবসা করে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশকে কোঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ঠাকুরগাও-২ আসনের সংসদ সদস্য মাজহারুল ইসলাম সুজন । গতকাল মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাণীশংকৈল এর ধর্মগড় ইউনিয়নের চেকপোষ্ট বাজারে জনকল্যান ফাউন্ডেশ নামে একটি সামাজিক সংগঠনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, পাকিস্তান আমলে বন্ধ হয়ে যাওয়া দেবীগঞ্জ - ধর্মগড় স্থল বন্দর চালুর ব্যপারে চেষ্টা চলছে। এক সময় মানুষ বলতো বিদুৎ দাও কিন্তু এখন কেউ বিদ্যুৎ চায় না। এখন সবাই পাকা রাস্তা চায়। এ জন্য আমি রাস্তা নিয়ে কাজ করছি। দুই তিনিটা রাস্তা টেন্ডার পর্যায় নিয়ে গেছি। যেভাবে বাড়ি বাড়ি বিদ্যুৎ নিয়ে গেছি সে ভাবে সবার বাড়ির সামনে রাস্তা নিয়ে যাবো। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখা হাসিনা বার বার ক্ষমতায় থাকার ফলে যে পরিবর্তন হচ্ছে এতে আমরা উন্নত রাষ্ট্র পরিনত হবো। জননেত্রী যত দিন থাকবে তত দিন আমরা ভালো থাকবো। আমি মনে করি আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকি কেউ হারাতে পারবে না। এমন কাজ করা যাবে না যা জননেত্রীর বদনাম হয়। মাদকের দিকে যেন যুব সমাজ না ঝুকে এ জন্য সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। 

ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, রাণীশংকৈল উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধাপক সইদুল হক, ভাইস চেয়ারম্যান সোহেল রানা, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সহকারি প্রধান শিক্ষক মোকসেদুর রহমান।

আরও খবর



৩ দিন বন্ধের পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:ভারতে ১৮ তম লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে টানা তিন দিন বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সব-ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হয়েছে। সেই সাথে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে সবধরণের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১ টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ।

তিনি জানান,গত ১৯ এপ্রিল থেকে ভারতে লোকসভার নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। ২৬ এপ্রিল পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। একারণে ভারতের ব্যবসায়ীরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে গেলো বুধবার থেকে ২৬ (শুক্রবার) এপ্রিল পর্যন্ত এই ৩ দিন সব ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রাখার সিন্ধান্ত নেন। বিষয়টি তারা আমাদের পত্রের মাধ্যমে জানিয়ে ছিলেন। এর ফলে গেলো বুধবার সকাল থেকে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। তবে শুধুমাত্র পাইপলাইনে থাকা পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাকগুলো বন্দরে প্রবেশ করেছে। আজ শনিবার সকাল ১১ টা থেকে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সব-ধরণের পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হয়েছে।

এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট ওসি শেখ আশরাফুল ইসলাম জানান,এই তিন দিন শুধুমাত্র মেডিকেল ভিসা যাত্রী যাতায়াতে ও বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতীয়রা নিজ দেশে ফিরতে পারবেন বলে নির্দেশনা আসে। সেই নির্দেশনা পাওয়ার পর থেকে শুধু মাত্র মেডিকেল ভিসাধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিল। অন্যান্য সকল ভিসাধারীরা পারাপার বন্ধ ছিল। আজ শনিবার সকাল থেকে সবধরণের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক হয়েছে।


আরও খবর



রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়নের নিচে নামল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার ( ১৮ এপ্রিল) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।

মূলত ১২৩-১২৫ টাকায় উঠে যাওয়া ডলারের দর হঠাৎ করে ১১২ থেকে ১১৫ টাকায় নামায় অনেকে আবার হুন্ডিতে টাকা পাঠাচ্ছেন। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট এক হাজার ৭০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬০৪ কোটি ডলার।

এ হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১০৪ কোটি ডলার বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ।

ব্যাংকাররা জানান, কয়েকদিন আগেও ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে প্রতি ডলারে ১২৩ থেকে ১২৪ টাকা পাচ্ছিলেন প্রবাসীরা। গত ১০ মার্চ পর্যন্ত ডলারের দল স্থিতিশীল ছিল। তবে সোয়াপের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ডলার তুলে নেওয়ার পর থেকে ব্যাংকগুলো ডলার কেনা কমিয়ে দিয়েছে। এরপর কমতে–কমেতে গত মাসের মাঝামাঝিতে তা ১১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৩ টাকায় নেমেছিল।

এদিকে হুন্ডিতে ডলারের দর পাওয়া যাচ্ছে ১২০ থেকে ১২১ টাকা। তবে ব্যাংকগুলো দর আবার বাড়িয়ে এখন ১১৫ টাকায় রেমিট্যান্স কিনছে।


আরও খবর



দেশবাসিকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি সদস্য সচিব আমিনুল হক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৬৫জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা  ১৬ আসনসহ  বিশ্বের সকল মুসলমানকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন  বিএনপি'র জাতীয় নির্বাহী কমিটির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির বিপ্লবী সদস্য সচিব   আমিনুল হক।

 তিনি বলেন, ব্যক্তি জীবনকে সুন্দর, পরিশুদ্ধ ও সংযমী করে গড়ার লক্ষ্যে মোমিন মুসলমানেরা মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর অনাবিল আনন্দের বার্তা নিয়ে ঈদুল ফিতর সমাগত। বিশ্ব মুসলিমের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদুলফিতর। উৎসব মানুষের আনন্দময় স্বত্তার জাগরণ ঘটায়।

তার আত্মাকে মিলনের বোধে উদ্দীপ্ত করে। ঈদুল ফিতরের উৎসবে সমাজের সকল ভেদরেখা ও সীমানা অতিক্রম করে মানুষে মানুষে মহামিলন ঘটায় ও সৃষ্টি করে পরষ্পরের প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছাবোধ।

ধনী-গরিব, উচু-নিচু নির্বিশেষে সকল মানুষকে নিবিড় ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ করে। হানাহানি, হিংসা, বিদ্বেষ ও তিক্ততার গ্লানি থেকে মানুষের মনকে এক স্বর্গীয় শান্তি ও সম্প্রীতির বোধে উদ্দীপ্ত করে ঈদুল ফিতরের উৎসব।

তাই এই উৎসবের দিনে প্রতিটি মুসলমান নর-নারী সৌহার্দ্যরে বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আনন্দকে একত্রে উপভোগ করতে হবে। ঈদুল ফিতর নির্মল আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে দিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ মর্মবাণী মানবজাতির কাছে পৌছে যায় তা হচ্ছে ‘সকলের তরে সকলের আমরা’।

এই মর্মবাণী মানসিক কদর্য, অন্যায় ও নিষ্ঠুর সামাজিক অসাম্যকে অতিক্রম করে এক নিবিড় ভাতৃত্ববোধের প্রেরণা জাগায়। আর এই প্রেরণায় উদ্দীপ্ত হয়ে সমাজের অপেক্ষাকৃত দরিদ্র, অবহেলিত ও বঞ্চিত মানুষের প্রতি সাহায্য ও সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া মুসলমান হিসাবে আমাদের কর্তব্য। 

তিনি আরো বলেন, আমি নেতা কর্মীদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনাদের যাদের সামর্থ্য আছে তারা অবশ্যই   অসহায়  নেতা কর্মীদের  পাশে দাঁড়াবেন। আপনারা হতাশ হবেন না। আপনারা ধৈর্য ধারণ করুন।  আল্লাহ নিশ্চয়ই উত্তম ফয়সালা কারী।

আরও খবর



হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বৃদ্ধিতে দাম কমেছে,বেড়েছে কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৪১জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল হিলি প্রতিনিধি:ভারত থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে মসলা পণ্যের আমদানি। তিন মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি জিরার দাম কমলো ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।আর কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১৬০ থেকে ১০০ টাকায়। এবার ঈদে মসলা পণ্যের দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার (৫এপ্রিল) দুপুরে বাংলাহিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে,মসলার দোকানগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জিরার প্যাকেট সাজিয়ে রেখেছেন।

দোকানগুলোতে মসলা কিনতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভীড়। আমদানিকৃত কাকা জিরা ৬০০ টাকা,বাবা জিরা ৬২০ টাকা,মধু জিরা ৬২০ টাকা, অমরিত জিরা ৬০০ টাকা, সোনা জিরা ৬৩০ টাকা ও ডিবিগোল্ড জিরা ৬৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত এক মাসেও দাম বাড়েনি যেসব পণ্যের বড় জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৬ শত টাকা কেজি দরে, ছোট জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৪ শত টাকা কেজি দরে, দারুচিনি মোট জাতের ৫২০ টাকা কেজি দরে, চিকন জাতের দারুচিনি ৪২০ টাকা কেজি দরে, লং ১৭০০ শত টাকা কেজি দরে, গোল মরিচ ৯০০ টাকা কেজি দরে, কালোজিরা ২৮০ টাকা কেজি দরে, কাজু বাদাম ১২০০ শত টাকা কেজি দরে, কাট বাদাম ১ হাজার ৬০ টাকা কেজি দরে। এক মাস থেকে যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে ভালো মানের সাদা এলাচ ২ হাজার ৫ শত টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২ হাজার ৪ শত টাকা, কিচমিচ ৫৮০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২৬০ থেকে ৪০০ শত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তিন মাস আগেও খুচরা পর্যায়ে মানভেদে ভারতীয় জিরা প্রতিকেজি ১১ শ’ টাকা থেকে ১২ শ’ ৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সেই জিরা আজ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ শত থেকে ৬০০ টাকায়।

বিস্ধসঢ়;মিল্লাহ মসলা ঘরের আব্দুল আউয়াল সবুজ জানান, চলতি মৌসুমে ভারতে জিরার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। হিলি বন্দর দিয়ে ব্যপক আমদানি হচ্ছে। এরফলে প্রতিনিয়ত কিছু পণ্যের দাম কমছে আবার কিছু পণ্যের দাম বাড়ছে। গত তিন মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৫৫০ টাকা। ঈদকে সামনে রেখে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন জিরাসহ বিভিন্ন মসলা কেনার জন্য। আগের থেকে জিরাসহ সবধরেণ মসলাপণ্যর বেচাকেনা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

হিলি স্থলবন্দরের মসলাপণ্য আমদানিকারকরা জানান, দেশে মসলা পণ্যের চাহিদা থাকায় বন্দর দিয়ে আমদানিও বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারকরা। জিরাসহ অন্যান্য পণ্য আসছে ভারতের গুজরাট থেকে। এসব মসলাপণ্য বন্দরের স্থানীয় বাংলাহিলি বাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।


আরও খবর