Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

সারা দেশে ডেঙ্গুতে আরও ১১ মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৯৫৬

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৭১জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে চলতি বছর দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫৩৯ জনে।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকায় ৮ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় মোট ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০৬ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৫০ জন।

চলতি বছর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৯৯ হাজার ৫০ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৫ হাজার ৮৪ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ৯৬৬ জন।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৫ হাজার ২৪৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১ হাজার ৩৪৫ জন এবং অন্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৯০০ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।


আরও খবর



বেনাপোল কাস্টমসে ল্যাগেজ বাণিজ্যে হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমসে চলছে অবৈধ ল্যাগেজ বাণিজ্য। দেশের অভ্যন্তরে বিনা শুল্কে অবৈধ পণ্য প্রবেশ করায় মারাত্মক হুমকির মুখে আমদানি বাণিজ্য। স্থানীয় ল্যাগেজ পারাপারকারী চোরাই সিন্ডিকেটের সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তাদের রমরমা ঘুষ বাণিজ্য চলতে থাকায় প্রতিদিন সরকার হারাচ্ছে পণ্য চালান বাবদ কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। একই সাথে চলছে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স ফাঁকির মহোৎসব।

বেনাপোল নোম্যান্সল্যান্ড থেকে ভারতের পশ্চিমবাংলার রাজধানি কলকাতার দূরত্ব মাত্র ৮৪ কিলোমিটার। এখান থেকে দু'দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত ব্যবস্থা সহজ হওয়ায় বিজনেস, ট্যুরিস্ট, মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসার সিংহভাগ যাত্রী এ পথেই যাতায়াত করে থাকেন। প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ হাজার যাত্রী যাতায়াতের এই চেকপোস্ট থেকে ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার রাজস্ব আসার কথা। যা ইমিগ্রেশন এন্ট্রি কাউন্টার থেকে প্রতিদিনের যাত্রী সংখ্যা আর কাস্টমসের রাজস্ব আয়ের হিসাব মেলালে শুভঙ্করের ফাঁকি বেরিয়ে আসবে বলে মনে করেন সচেতনমহল।

সুত্র মতে জানা যায়, ল্যাগেজ পারাপারকারী যাত্রীর কাছ থেকে প্রতিদিন ইমিগ্রেশনে কর্মরত অধিকাংশ ঘুষখোর কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদমর্যাদার মান বুঝে নগদ ঘুষ বাণিজ্য হয় সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত। সেখানে নাম মাত্র দু-একজন ননটেকার নামধারী কর্মকর্তা থাকলেও তাদের বিভিন্ন কাজের মাঝে চুরি করে ল্যাগেজ পণ্য পারাপার করেন এসব টেকার নামধারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এছাড়া দেশের সর্ববৃহৎ স্থল প্রবেশপথ বেনাপোল দিয়ে যাতায়াতে স্ক্যানিং মেশিন থেকে শুরু করে পথে পথে অহেতুক ব্যাগ তল্লাশির নামে হয়রানি করেন এসব কর্মকর্তা। লোভ তাদের এমনভাবে ঘিরে ফেলেছে যেখানে ব্যাগপ্রতি অবৈধ চাহিদার টাকা না দিলে ব্যবহারের জন্য ভারত থেকে নিয়ে আসা সামান্য কেনাকাটার পণ্যসামগ্রী ডিএম করে এবং তা কাস্টমসে জমা দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন অগণিত পাসপোর্ট যাত্রী। এছাড়া তাদের পড়তে হয় নানা বিড়ম্বনায়। যে কারণে এ পথ দিয়ে প্রতিনিয়ত কমতে শুরু করেছে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল। সরকার হারাতে বসেছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব।

তথ্যানুসন্ধানে আরো জানা যায়, ভারত থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৭০০ ট্রাক আমদানি পণ্য বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করত। এখন ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের অবাধ বিচরণে তা কমে ২০০ থেকে ৩০০ ট্রাকে পরিণত হয়েছে।

আমদানিকারকরা বলছেন, বেনাপোল ইমিগ্রেশন কাস্টমস দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক ঘুষ লেনদেনে রমরমা ল্যাগেজ বাণিজ্য চলছে। ভারত-বাংলাদেশের সহস্রাধিক চোরাকারবারি বেনাপোল চেকপোস্টের কয়েকটি শক্তিশালী ল্যাগেজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এ ব্যবসাটি পরিচালনা করছে। এরা কাস্টম সহ কয়েকটি সংস্থার কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারীর সঙ্গে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে অবৈধ পণ্য পাচার করছে। সেই সঙ্গে যাত্রীপ্রতি ১ হাজার টাকার ট্রাভেল ট্যাক্স জালিয়াতি করে প্রতিদিন সরকারের লাখ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে। একই সঙ্গে কাস্টমস কর্মকর্তারা সব যাত্রীকে চোরাকারবারি ভেবে তাদের শরীর ও ব্যাগে নোংরাভাবে তল্লাশি করায় হয়রানির ভয়ে এ পথ ছাড়ছেন অনেকে। যে কারণে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে যাত্রী যাতায়াত আগের ৮-১০ হাজার থেকে ৩-৪ হাজারে নেমে এসেছে।

জানা যায়, বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের স্ক্যানিং মেশিনে কর্মরত সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা (এআরও) নাঈম, ইমরান ও  দিদারের সঙ্গে স্থানীয় ল্যাগেজ সিন্ডিকেটসহ অন্যান্য শুল্কফাঁকি চক্রের ঘুষ চুক্তিতে চলছে এখানকার রমরমা সব অবৈধ বাণিজ্য। সপ্তাহের প্রতিদিন তারা ব্যাগপ্রতি সর্বনিম্ন ৩ হাজার টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা ঘুষ চুক্তিতে তল্লাশিবিহীন ৫০০ থেকে ৬০০ যাত্রীর ল্যাগেজ পাচার করছে।

বেনাপোল কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়ার্ডিং অ্যাজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের এক ব্যবসায়ী নেতা জানান, আমদানিকারকরা সরকারি আমদানিনীতির প্রতিটি শর্ত পূরণ করে পণ্য আমদানি করে। যা বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে। বন্দরে আসার পর তা কাস্টমসে পরীক্ষণ, শুল্কায়ন নির্ধারণ, রাজস্ব পরিশোধ, ছাড়করণ, লোড-আনলোড, পরিবহনসহ ইত্যাদি খরচ যোগ হয়, এরপর লভ্যাংশ।তাতে অবৈধ ল্যাগেজ ব্যবসায়ীদের পণ্য প্রায় দুমাস আগেই কমমূল্যে ঢাকাসহ বড় বড় বাজার দখল করে নেয়ায় ব্যবসায় মারাত্মক হিমশিম খেতে হচ্ছে আমদানিকারকদের। অনেকে লোকসান ঠেকাতে বাধ্য হচ্ছে আমদানি বাণিজ্য বন্ধ করতে। তাতে সরকার হারাচ্ছে শত শত কোটি টাকার রাজস্ব।

সরজমিনে বিষয়টি জানতে স্থানীয় এক সাংবাদিক পাসেপার্ট যাত্রী হয়ে বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন। এ সময় ল্যাগেজ পণ্য পাচারের মহোৎসব চলতে থাকায় তার ভিডিওচিত্র ক্যামেরায় ধারণ করতে গেলে স্ক্যানিং মেশিনের সামনে থেকে অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন এআরও নাঈম, সুপার জাহাংগীর ও সুপার মোখলেছুর রহমান। তিনি হুংকার দিয়ে তেড়ে আসেন এবং এ প্রতিবেদকের মোবাইল ফোন কেড়ে নিতে বার বার উদ্ধত হন। পাসপোর্ট সাথে থাকা ছোট একটি ল্যাগেজ ছিনিয়ে নেয়া সহ অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। এ সময় নীরব দর্শকের মতো তার পাশে তাকিয়ে ছিলেন দায়িত্বরত রাজস্ব কর্মকর্তারা। বিভিন্ন ভঙ্গিতে আরো উপস্থিত ছিলেন শুল্ক গোয়েন্দা কর্মকর্তা, আনসার সদস্য, ইমিগ্রেশন পুলিশ, ব্যাটালিয়ন পুলিশ এবং বিভিন্ন শ্রেণির দালাল নামধারী বিভিন্ন প্রিন্ট পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও বড় বড় টিভি'র সাংবাদিকরা। দালাল নামধারী কতিপয় দুই ব্যক্তি দিনের বেশিরভাগ সময় ইমিগ্রেশন কাস্টমস ভভ্যন্তরে থাকেন বলে স্থানীয়দের অভিযােগ। সে সময় উক্ত সাংবাদিককে শারিরিকভাবে লাঞ্চিতও করা হয়। ইমিগ্রেশন কাস্টমসের সিসি ফুটেজ ঘাটলে বেরিয়ে আসবে কাস্টম কর্মকর্তাদের রাজস্ব ফাঁকি দেয়ার আসল চরিত্র। কথা হয় বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন কাস্টমসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোকলেসুর রহমানের সঙ্গে। তিনি সব অভিযোগ সঠিক না বলে জানান। পরে অবশ্য উক্ত সাংবাদিকের ল্যাগেজ সহ পাসপোর্ট ফিরিয়ে দেন।


আরও খবর



রসুল নগর যুব সংসদের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃরাজধানীর ডেমরা থানাধীন সারুলিয়া হাজী নগর এলাকার নব মল্লিকাএকাডেমী'তে রসুল নগর যুব সংসদের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদপ্রার্থী এডভোকেট মলি আক্তার রিতা । সভাপতিত্ব করেন রসূল নগর যুব সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি পেয়ার আহমেদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন তুষার। এতে অন্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন রসূল নগর যুব সংসদের অর্থ সম্পাদক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি নেয়ামত উল্লাহ, ডেমরা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী মোঃ ইমরান হোসেন, হাজী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, মোঃ মজিবুর রহমান মন্টু, সুলাইমান মৃধা, নবমল্লিকা মডেল একাডেমির প্রধান শিক্ষিকা রীমা হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ৬৬নং ওয়ার্ড ডগাইড় উত্তর ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুর রহমান ফয়সাল সহ স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিবর্গ।

এ সময় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী দের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরন করা হয়।ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) ৬৭,৬৮,৬৯ নম্বর ওয়ার্ডকে ডিজিটাল হিসাবে গড়তে চান এডভোকেট মলি আক্তার রিতা।নাগরিকের অধিকার সর্বোচ্চ বজায় রাখতে চান তিনি।নারীদের আত্মকর্মসংস্থান তৈরির জন্য নিরলস ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বহু নারীকে কর্মসংস্থান ব্যবস্হা করেছেন মলি আক্তার রিতা।তিনি অসহায় গরীব মেয়েদের নিজের অর্থ সহোযোগিতায় বিয়ে দিয়েছেন। নির্যাতিত নারীদের পক্ষ নিয়ে আইনজীবী হিসেবে বিনা অর্থে আইনি সেবা দিয়েছেন।এলাকাবাসীর অত্যন্ত পছন্দের একজন মানুষ হিসেবে করো বোন,কারো ভাবি,কারো মেয়ে হয়ে সামাজিক বহু সংগঠনের মাধ্যমে গরীব অসহায় মেহনতী মানুষের মাঝে এান খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেছেন।

নারী কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হতে পারলে কিশোর গ্যাং ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ, ফুটপাত দখলমুক্ত করতে চান মলি আক্তার রিতা। নারী ও বৃদ্ধদের জন্য ব্যায়ামাগার নির্মাণ করতে চান সংরক্ষিত নারী আসনের এ প্রার্থী। এলাকার যানজট সমস্যা নিরসন করার অঙ্গীকার করেন তিনি।

মলি আক্তার রিতা বলেন, ওয়ার্ডের মাঠগুলোকে শুধু খেলাধুলা করার জন্য উপযোগী করে দেব। মেয়েদের খেলার সুযোগ তৈরি করব। একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মেয়েদের মাঠে খেলার ব্যবস্থা করে দেব। এলাকায় সিসি ক্যামেরা স্থাপন করে নিরাপত্তা বাড়াব। মাদক নির্মূল করার চেষ্টা করব,আমি কাউন্সিলর নির্বাচিত হলে সুখে দুঃখে সার্বক্ষণিক মানুষের পাশে থাকব। এলাকার অবহেলিত নারীদের উন্নয়নে সব সময় নিজেকে নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করেছি।আমি যেন আরও বেশি করে জনগণের সেবা করতে পারি এজন্যই জনগণের অনুরোধে এবার সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।


আরও খবর



বন্ধ থাকছে স্কুল-মাদরাসা, আপিল করবে না শিক্ষা মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মাদরাসার পাঠদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতের এ আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তবে আদালত বন্ধ থাকায় আপিল করা হবে না বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র।

এর আগে সোমবার (২৯ এপ্রিল) আদালতের আদেশের পর আপিল করা হবে বলে জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী।

রাজধানীর আগারগাঁয়ে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বক্তৃতাকালে তিনি বলেন, সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব, তা পালন করা বাঞ্ছনীয়।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, আদালতের আদেশের কোনো কপি এখনও আসেনি। আর এ পরিস্থিতিতে আপিল করার সুযোগও নেই। কারণ উচ্চ আদালত বন্ধ।

বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে সোমবার এ আদেশ দেন। আদেশে আদালত বলেছেন, যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণযন্ত্র (এসি) রয়েছে, সেগুলোতে যথারীতি ক্লাস চলবে। যদি কোনো প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার দিন ধার্য করা থাকে সেক্ষেত্রে সিডিউল অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৬৩জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল(ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃপ্রচন্ড তাপদাহে জনজীবন বিপন্ন। মানুষের জীবন গরমে অস্থির হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে শ্রমজীবি মানুষেরা পড়েছে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায়। প্রচুর গরমে তাদের কাজকর্ম করা কঠিন হয়ে পড়ছে। সামান্য কাজ করেই হাপিয়ে পড়ছে তারা। অনাবৃষ্টিতে গ্রাম গঞ্জের রাস্তাঘাট ধুলোবালুতে ভরে গেছে।

এ থেকে নিস্তার পেতে ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল পৌর শহরের ডিগ্রী কলেজ মাঠে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সাইয়্যেদুল ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। সম্মিলিত ইমাম ওলামা মাশায়েখের আয়োজনে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে আ’লীগ সভাপতি অধ্যাপক সইদুল হক, মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান,উপজেলা আ’লীগের যুগ্ন সম্পাদক আহাম্মদ হোসেন বিপ্লবসহ ২ শতাধিক মুসল্লি অংশ গ্রহণ করে। এ নামাজে ইমামতি করেন উত্তরবঙ্গের খ্যাতি সম্পন্ন মাওলানা আব্দুল্লাহীল বাকী।

সহকারী শিক্ষক সাংবাদিক জিয়াউর রহমান বলেন,প্রচন্ড দাবদাহ থেকে রক্ষার জন্য আল্লাহর কাছে  অংশ হিসাবে এ নামাজ আদায় করা হলো। হাদিসে আছে আমাদের নবী রাসুলেরা বৃষ্টির জন্য এ নামাজ আদায় করতো। সেই ধারাবাহিকতায় এ নামাজ পড়েছি। একইভাবে ব্যবসায়ী ইউসুফ আলী বলেন, বেলা বাড়ার সাথে সাথে মার্কেটে লোকজন কমে যায়। এ জন্য বেচাকেনাও কম। সূর্যের তাপদাহে মানুষ বাড়ী থেকে তেমন বের হতে পাড়ছে না। তাই বৃষ্টির প্রার্থনায় এ নামাজে অনেকেই অংশ গ্রহণ করেছি।

আরও খবর



সেনাবাহিনী বান্দরবানের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম: সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বান্দরবানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম সেনাবাহিনী,বলেছেন সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযানে কয়েকজন সন্ত্রাসী আটক ও অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (৭ এপ্রিল) বান্দরবানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা জানান।

সেনাপ্রধান বলেন, গতকাল (শনিবার) রাতে কিছু সন্ত্রাসীকে ধরতে সক্ষম হয়েছে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। কিছু অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে। একটা প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, বান্দরবানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম সেনাবাহিনী। দৃশ্যমান কিছু কার্যক্রম আপনারা দেখতে পাবেন। এর ফল আপনারা সময়মতো পাবেন। আমি আপনাদের মাধ্যমে নিশ্চিত করতে চাই, আমার কাছে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা খুবই পরিষ্কার।

শফিউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণের শান্তির জন্য, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য যা যা করণীয়, প্রধানমন্ত্রীর কড়া নির্দেশ সেটাই করতে হবে। সেটা বাস্তবায়নে আমরা সক্ষম হব বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। এর আগে সকাল ১০টার দিকে ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা ও ব্যাংক ম্যানেজারকে অপহরণের ঘটনায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলা পরিদর্শনে যান সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।


আরও খবর