Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

শান্তর হাফসেঞ্চুরি ,লিটনের বিদায়

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ৩০৪জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক ;আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টিতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথমে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ দ্বিতীয় উইকেট হারিয়েছে। ওপেনার লিটন দাসের বিদায়ের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৫৯ বলে এটি তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় হাফসেঞ্চুরি।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২৯ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ১৬৫ রান করেছে বাংলাদেশ।

আজ সোমবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিকেল ৩টায় খেলতে নামে দুদল। যেখানে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে টাইগাররা।

বাংলাদেশ ইনিংসের শুরুটা ভালো করে। তবে পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে মার্ক অ্যাডাইরের বলে তামিমের ব্যাটে আসে প্রথম চার। তবে দশম ওভারে স্কয়ার লেগে খেলেছিলেন লিটন দাস। রান নেবেন কি না, সেটি নিশ্চিত ছিলেন না লিটন বা তামিমের কেউই। একটু দেরি করে দৌড়ানো শুরু করেন দুজন, তবে বিপজ্জনক প্রান্তে ছিলেন তামিম। মার্ক অ্যাডায়ারের থ্রো সরাসরি ভাঙে স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্প। দুই ওভারে টানা দুই চার মেরে ছন্দে আসার ইঙ্গিত দেওয়া তামিম ৩১ বলে ২৩ রান করে রানআউট হন। আজ ছিল অধিনায়কের জন্মদিন। যদিও এমন দিনে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৫ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি।

ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অষ্টম হাফসেঞ্চুরির দেখা পান লিটন দাস। ৫৪ বলে তিনি ফিফটি করেন। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে তিনি নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে ৯৬ বলে ১০১ রান তোলেন। এছাড়া ওয়ানডের ২ হাজার রানও পূর্ণ করেন তিনি। তবে ব্যক্তিগত ৭০ রানে কার্টিস ক্যাম্ফারের শিকার হন তিনি। ৭১ বলে ৩টি চার ও সমান ছক্কায় নিজের ইনিংস সাজান।

বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, তৌহিদ হৃদয়, ইয়াসির আলি চৌধুরি, নাসুম আহমেদ, হাসান মাহমুদ, ইবাদত হোসেন, তাসকিন আহমেদ।

আয়ারল্যান্ড একাদশ: অ্যান্ড্রু বালবার্নি (অধিনায়ক), মার্ক অ্যাডায়ার, কার্টিস ক্যাম্পার, ম্যাথু হামফ্রেজ, জর্জ ডকরেল, স্টিভেন ডোহেনি, গ্রাহাম হিউম, অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রাইন, পল স্টার্লিং, হ্যারি টেক্টর, লর্কান টাকার।


আরও খবর



সুন্দরগঞ্জে সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের কমিটি গঠন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬জন দেখেছেন

Image
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের (বাসকপ) গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সন্ধ্যায় সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাবে কমিটি গঠন উপলক্ষে প্রেসক্লাবের সভাপতি মোশাররফ হোসেন বুলুর সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এটিএম মমতাজুল করিম।
 
আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি সুন্দরগঞ্জ উপজেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক কমিটি ঘোষণা করেন। সুন্দরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মোশাররফ হোসেন বুলুকে এ কমিটির প্রধান উপদেষ্টা করা হয়। এতে দৈনিক ভোরের দর্পণ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি একেএম শামসুল হককে সভাপতি, জাগো নিউজের গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি সুদীপ্ত শামীমকে সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ব বাংলা ২৪ টিভির প্রতিনিধি আসাদুল ইসলামকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়।

এছাড়া কমিটিতে দৈনিক আজকের পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদকে সহ-সভাপতি, ফাল্গুনী টিভির প্রতিনিধি ওমর ফারুককে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, আলোকিত বাংলাদেশের প্রতিনিধি মিজানুর রহমানকে কোষাধ্যক্ষ, ভোরের চেতনা পত্রিকার প্রতিনিধি হারুন অর রশিদ রাজুকে দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক, আমার সংবাদ পত্রিকার প্রতিনিধি সাইফুল আকন্দকে সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক, ভোরের সময়ের প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম আকন্দ, দেশের আলোর নাদিম হোসেন ও বাংলাদেশ সমাচারের বাপ্পী রাম রায়কে নির্বাহী সদস্য করে ১১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়।

আরও খবর



নাসিরনগর- লাখাই আঞ্চলিক সড়কের তিনটি ঝুকিপুর্ন ব্রীজ দিয়ে চলাচল করছে মানুষ ও যানবাহন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৬০জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার,সরাইল,নাসিরনগর,লাখাই আঞ্চলিক সড়কে তিনটি ব্রিজই ঝুকিপুর্ণ।এর মাঝে সদর ইউনিয়নের দাতমন্ডলের নিকট একটি ও বুড়িশ্বর ইউনিয়নের আশুরাইল(বেনীপাড়া) মহাখাল নামক স্থানে একটি ও শ্রীঘর মেন্দি আলীর বাড়ি সংলগ্ন একটি।মহাখাল ব্রীজটি সংযোগ থেকে  সরে গেছে। ব্রীজটির ওপর দিয়ে প্রতিদিন শত শত যানবাহন চলাচল করছে। তাই  যে কোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিষয়টি  স্থানীয় প্রশাসনসহ সড়ক ও জনপথ বিভাগের সুদৃষ্টি কামনা করছে এলাকাবাসী।দাতমন্ডলের নিকট ব্রীজটি বিগত বন্যায় হেলে পড়ার পর কোন ক্রমে জোড়াতালি দিয়ে চলাচল করা হচ্ছে।


মেন্দি আলীর বাড়ির নিকটে থাকা ব্রীজটি দীর্ঘদিন আগেই ভেঙ্গে পড়ায় উপরে পাঠাতন দিয়ে কোনক্রমে চলাচল করা হচ্ছে।ব্রীজ তিনটি দ্রুত সংস্কার না করা হলে মহাসড়কে যে কোন সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের কোন দুর্ঘটনা।এ বিষয় জানতে চাইলে নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ ইমরানুল ইসলাম ভুইয়া বলেন বিষয়টি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলীকে অবগত করা হয়েছে।তিনি বলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন,ঝুকিপূর্ন ব্রীজ পুনঃ নিমার্নের জন্য সড়ক ও জনপদ বিভাগ থেকে এখনো কোন অনুমোদন পাননি।অনুমোন পেলে ব্রীজগুলো টেন্ডারে দেয়া হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



শাওয়ালের চাঁদ দেখা যায়নি, বৃহস্পতিবার ঈদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শাওয়াল মাসের চাঁদ দেশের আকাশে কোথাও দেখা যায়নি। তাই বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদের তারিখ নির্ধারণ করেছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি।

এর আগে, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টায় (মাগরিবের নামাজের পর) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শুরু হয়।

সভা থেকে ১৪৪৫ হিজরি সনের শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে ঈদুল ফিতর উদযাপনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। দেশের কোথাও চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বুধবার রমজান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ঈদ উদযাপিত হবে বৃহস্পতিবার।

বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভার সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি ও ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।


আরও খবর



নববর্ষের উল্লাসে পালিত হলোনা মধুপুরের পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃসময় চলে যায়। মহাকালের স্রোতে গা ভাসিয়ে আমরাও এগিয়ে চলি সামনের দিকে। পিছনে পড়ে থাকে শুধু স্মৃতি৷ আজ থেকে ৫৪ বছর আগে এমনি একটি পহেলা বৈশাখে মধুপুরের ছাত্র-যুবক সেনাবাহিনীর সদস্যবৃন্দ ১৯৭১ সালের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষনে উজ্জীবিত হয়ে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন। ১৯৭১ সালে মধুপুরের সেই উত্তাল দিনগুলোর প্রত্যক্ষ সাক্ষী মোহন লাল দাস । মধুপুরের ভবিষৎ প্রজন্মদের জন্য তার স্মৃতিচারণ মুলক লেখাটি হুবুহ তুলে ধরা হলো-“তথ্যের অন্তরালে তত্ত্ব।

স্মৃতির পাতার ধারাবারিকতায় ছন্দপতন ঘটিয়ে ১৯৭১ এর ১৪ই এপ্রিল সম্বন্ধে কিছু লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না।তাই কিছুটা কাল্পনিক মোড়কে বাস্তব চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করছি। বর্ণনায় অনেক ভুল সেই কথা সাজানোর অক্ষমতার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিএবং আমার বর্ণনা যদি মধুপুরবাসী কোন পাঠকের হৃদয়ে স্থান পায় নিজেকে ধন্য মনে করবো৷এখানে জানিয়ে রাখি কারো নাম উল্ল্যেখ করে ব্যাক্তি আক্রমন আমার স্বভাব বিরোদ্ধ।তাই কিছুটা কল্পনার আশ্রয় নিয়েছি।

১৪ই এপ্রিল মধুপুর পাক হানাদার প্রতিরোধ দিবস।প্রশ্ন জাগে আজও কি পাক-বাহিনী বাংলার মাটিতে চষে বেড়ায়,আজও কি নরঘাতক পিচাস মা বোনদের ইজ্জত লুন্ঠনকারী স্বৈরাচারী নৱাধম গোষ্টী বর্তমান ? ওরা না কবে তল্পী টোপলা গুটিয়ে চলে গেছে! না _ ওরা চলে গেছে ঠিকই ওধু এক দল সাপুড়িকে সাপ খেলানোর মন্ত্ৰ শিখিয়ে গেছে | ঐ সময় একটা গোষ্ঠি পাক বাহিনীর আগমনের প্রত্যাশায় প্রহর গুনতো।তারা কারা ? তারা তো তারাই যারা বঙ্গবন্ধুর নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাকে অন্তর থেকে মেনে নিতে পারে নাই৷

মধুপুর যখন আকাশ পথে বোমা বর্ষন হচ্ছে আতঙ্কিত সবাই শুধু প্ৰানটা হাতে নিয়ে উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে চলছে ঐ মূহুর্ত্তে জনৈক একজন তিনি দৌড়াচ্ছিলেন বয়সের ভারে দৌঁড়াতে না পেরে পা পিছলে পড়ে যায়। ঐ সময় তার মুখ নিসৃত বাণীটি ছিল এরূপ। “হালারা স্বাধীন মারায়„ পাঠক মহোদয় শেষের শব্দটা আমি হুবুহু তুলে ধরি নাই কারণ অশ্লীলতার একটা সীমা আছে।শুধু এইটুকু জেনে রাখুন তার সংযোজিত শব্দ ছিল ওর চেয়ে আরও ৩ মাত্রা পঞ্চমে। এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় তিনি ছিলেন সকল মুক্তিকামী মানুষের থেকে আলাদা দৃষ্টিভংগী সম্পন্ন।পাক বাহিনী এসে সিও অফিসে তাদের প্রধান কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করলো।

এবার তিনারা ও বিশেষ একটি দলীয় পরিচয় ও মর্যাদা নিয়ে করমর্দন ও স্বাগতম জানালো।পাঠক বুকে বুক মিলাতে পারে নাই কারন তারাও জানতো পাক বাহীনীর মর্জির উপর তাদের জীবন নির্ভর করে। বিষ্টায় যার জন্ম বিষ্টাইতো তার প্রিয়। শুরু হলো পাক বাহিনীর নির্দেশে এই দলের মাধ্যমে রাজাকার আলবদর ভিন্ন ভিন্ন পাক সহায়ক বাহিনী গঠন।এখানে উল্ল্যেখ্য মনপ্রানে এরা সবাই পাক সহায়ক নয় এদেরকে ভয় আর লোভ দেখিয়ে এই নির্দেশক গোষ্ঠি ভরিয়ে দেয়।

বোয়ালী এবং মধুপুরের আশে পাশের গ্রামে আতঙ্কিত মানুষ পূর্বদিকে কুড়ালিয়া চাপড়ি ছাড়াও পূর্ব দিকে বংশ নদীরপাড় এবং পাহাড় অঞ্চলে আশ্রয় নেয়। কতো বৃদ্ধ বৃদ্ধা গর্ভবতী মা ছোট শিশু কোলে নিয়ে মা ছুটছে ক্লান্তি যেন আজ পরাজিত।শতবর্ষের পঙ্কিলতা ধুয়ে মুছে বাংলার মানুষ আজ মানব মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে তাড়িত পিড়িত মানুষকে আশ্রয় দানের জন্য দুহাত সম্প্রসারিত করে বুকে টেনে নিল। অভয় দিল কিন্তু এই গোষ্টিরা সেখানেও হানা দিতে বাকী রাখলো না।হে মধুপুরবাসী আপনারা কয়েক দিন আগে ঈদ উদযাপন করলেন।

হাদিসের নির্দেশ অনুসারে জানমালের নিরাপত্তার জন্য ছাদগা-ফেতরা দান করেছেন, একবার ভাবুন সেই দিনের কথা যারা এই নিরাশ্রয় মানুষকে আশ্রয় দান করেছে ক্ষুধার্ত কে আহার দিয়েছে মা-বোনদের ইজ্জত রক্ষা করেছে তাদের জন্য কি করুনাময় আল্লাহ দরবারে দোয়া চেয়েছেন? ঐ সময়ে চাপড়ির শুধাংশু ডাক্তার আশুরা গ্রামের সতীশ চন্দ্রের মৃত্যুর মূলে খোজ যারা দিয়েছে তারা এরাই। মধুপুরের বধ্য ভূমিতে টাংগাইল, মির্জাপুর, নাগরপুরসহ  ভিন্ন ভিন্ন স্থান থেকে গাড়ী ভরে লোক এনে বংশ নদীর তীরে দাড়া করিয়ে কি নৃশংস হত্যা।

মানুষের দোষ গুন থাকে কিন্তু এমনি করে কারো মৃত্যু দেখে যার আনন্দ হয় সে কে ? পাক প্রভুদের খুশি করার জন্য অনেক নিস্পাপ মেয়ে নিয়ে উপহার দিয়েছে। সুপ্রিয় পাঠক পাপের একটা ভান্ডার আছে যেটা পূর্ণ হলে সবই বিকল হয় বাংলার আকাশে দূর্যোগের ঘনঘটা কেটে গিয়ে কাল রাতের অবসান ঘটিয়ে পুব আকাশে রক্তিম সূর্যের আবাস। এবার পাক বাহিনীর সাথে এই গোষ্ঠিও প্ৰমোদ গুনলো। মধুপুরের বাড়ী ঘর সব কিছু থেকে মুসলমানও বাদ পড়ে নাই কিন্তু এরা সম্পূর্ণ অক্ষত কারণ একটু মাথা ঘামালে পরিষ্কার।

পাক বাহিনীর বিদায় প্রাক্কালে ভেংগে পড়লো এ গোষ্ঠি। অশ্ৰু সজল চোখে এক দৃষ্টিতে জানতে চাইলো হুজুর আমরা কিভাবে অন্তরের মনিকোঠায় ধরে রাখবো চারিদিক তো ক্রমান্বয়ে সংকোচিত।পাক পন্ডিত জী বললেন ‘মত যাব রাও’ এতোদিন তোরা সাপ নিয়ে খেলেছিস কিন্তু পাক বিষাক্ত কেউটে গোমাকে নিঃশেষ করবি তোদের অজানা ছিল তাই ছোবল খেয়েছিস।

কিন্তু সাপ ধরবি সাপ নিয়ে খেলবি কিন্তু তোরা অক্ষত থাকবি? বাঃ কী চমৎকার জলে নামবো সাতার খেলবো কিন্তু কাপড় ভিজবে না বাঃ কী মজা। পাক হুজুর প্রথমে ঐ সাপের বিষাক্ত থলেটা কেটে ফেলে দিবি তারপর যত খুশী খেলাবি খেলা দেখাবি তোরা অক্ষত থাকবি৷ সাবধান সেই গুপ্ত ছদ্মবেশী পাক হানাদারের উত্তরসূরি আজও সমাজে পীর সেজে উদীয়মান তরুনদের মগজ ধোলাই করে মাথা মুন্ডন করে মুরীদ বানাচ্ছে।আজ এদের প্রতিরোধে সজাগ সতর্ক থাকতে হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কালিয়াকৈরে শিলাবৃষ্টিতে তছনছ গ্রামগুলো পরিদর্শন করলেন ডিসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি;গাজীপুরের কালিয়াকৈরে হঠাৎ দুই দফায় ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে তছনছ হওয়া সেই গ্রামের পর গ্রাম পরিদর্শন করেছেন গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম। সোমবার সকালে তিনি এসব গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর-ফসলের মাঠ পরিদর্শন করেন।

এসময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন-কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহম্মেদ,উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রজত বিশ্বাস উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সারোয়ার আলম, ফুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাড. শাহ আলম সরকার, বোয়ালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবজাল হোসেনসহ উপজেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইউপি সদস্য ও স্থানীয় লোকজন।

শিলাবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন ঘরবাড়ি ও ফসলের মাঠ পরিদর্শন কালে তিনি বাড়ির মালিক এবং কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেন। পরিদর্শন শেষে ক্ষতিগ্রস্তদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের কথা ব্যক্ত করেন এবং তা যাতে সুষ্ঠুভাবে বন্টিন হয় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করেন ডিসি।


আরও খবর