Logo
আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

শাকিবের নায়িকার খোলামেলা ছবিতে তোলপাড়

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ২৩৫জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:ইধিকা পাল বাংলা সিরিয়ালে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন । এর স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘প্রিয়তমা’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি।

সেখানেও বাজিমাত। ব্যবসাসফল হয় সিনেমাটি। বাংলাদেশের সিনেমাপ্রেমীদের মনেও জায়গা করে নেন ইধিকা। কিন্তু বেশ কিছুদিন আগে ইধিকার বিরুদ্ধে অশ্লীল পোশাক পরা অভিযোগ তোলেন জনপ্রিয় খলনায়ক ডিপজল। এ নিয়ে জল কম ঘোলা হয়নি।

সেই বিতর্ক যখন মিলিয়ে যেতে বসেছে, ঠিক তখনই সোশ্যাল মিডিয়ায় ইধিকার এক গুচ্ছ খোলামেলা ছবি, যেন আগুনে ঘি ঢেলেছে। আলোচিত ফটোগ্রাফার তথাগত ঘোষের ক্যামেরায় এমনভাবেই ধরা দেন ইধিকা। পরে ইনস্টাগ্রামে  ওই ছবিগুলো পোস্ট করেন তথাগত।

ছবিতে দেখা যায়, ইধিকা পাল পাথরের ওপরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তার চুলগুলো আলগা করে ছেড়ে দেওয়া। পরনে রয়েছে লাল রঙের লেহেঙ্গা ও খোলামেলা ব্লাউজ। ওড়নাবিহীন ইধিকার এই লুক ফ্রেমবন্দি করেছেন তথাগত।

প্রিয় নায়িকার এমন রূপ দেখে অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। একজন লিখেছেন, আমরা আপনাকে এভাবে দেখতে চাই না। আপনি খুবই পছন্দের অভিনেত্রী আমার, আপনার পোশাকের জন্য অভিনয় আমাদের মন কেড়েছে।

আরেকজন বলেন, ডিপজলের কথাই সত্যি। অনেকে আবার প্রশংসাও করেছেন এই অভিনেত্রীর।


আরও খবর



গাজীপুরে মালবাহী ট্রেনে যাত্রীবাহী ট্রেনের ধাক্কা, আহত অনেকে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শুক্রবার (৩ মে) বেলা ১১টার দিকে গাজীপুরের জয়দেবপুরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মালবাহী ট্রেনে যাত্রীবাহী একটি ট্রেন ধাক্কা দিয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে এতে অনেকেই আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ঢাকার সঙ্গে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে।

জানা যায়, টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি বেলা ১১টায় জয়দেবপুর স্টেশনে যাত্রাবিরতি শেষে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। ট্রেনটি স্টেশন থেকে ছেড়ে আউটার সিগন্যালে পৌঁছানোর পর লাইন ক্রসিং করার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা জয়দেবপুর আউটার সিগন্যালের কাজীবাড়ি ছোট দেওড়া এলাকায় একটি মালবাহী ট্রেনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় যাত্রীবাহী ট্রেনের চালকসহ আহত চারজনকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আরও আহত থাকতে পারে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেনটি অনেকটা খালি অবস্থায় ঢাকার দিকে যাচ্ছিল। ঘটনার পর থেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। খবর পেয়ে গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস এবং রেলওয়ে কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।


আরও খবর



মেহেরপুরে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ উদ্বোধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ,মেহেরপুর প্রতিনিধি:গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, প্রতিটি পরিবারকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হলে গবাদিপশু পালনের কোন বিকল্প নেই। কারণ বিপদের সময় তাদের লালন করা পশুগুলোই কাজে লাগে। তাই গবাদি পশুপালনে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে জেলায় প্রশিক্ষণসহ নানা কর্মসূচী হাতে নিয়েছে সরকার। রয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংক, যুব উন্নয়ন অধিদিপ্তর, মহিলা সংস্থা ও সমাবসেবা অফিস থেকে মানুষ এখন স্বল্প সুদে ঋণ নিতে পারছেন।

আজ বৃহষ্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে জেলা প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর চত্ত্বরে আয়োজিত প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে দিনব্যাপী গবাদিপশু মেলায় প্রধান অতিথী হিসেবে উপস্থিত থেকে এ বক্তব্য রাখেন তিনি। মন্ত্রী আরো বলেন, জেলায় একটি প্রকল্পের মাধ্যমে এক লাখ টাকা করে ঋণে একটি করে গরু প্রদান করা হচ্ছে। এখন প্রকল্পের মাধ্যমে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ভাবছে সরকার। তাই প্রতিটি মানুষ সরকারের এসব সুযোগ সুবিধা নিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারেন। সরকারের এসব সূযোগ সুবিধা কাজে লাগাতে পারলে চাকুরী থেকে অবসর অথবা আর কোন বেকারের কর্মসংস্থানের অভাব হবেনা।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক শামীম হাসান, পুলিশ সুপার এস.এম নাজমুল হক, ভারপ্রাপ্ত জেলা পাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হারিছুল আবিদ।

অনুষ্ঠানে ৫২জন সফল খামারী অংশ গ্রহণ করেন। পরে ২৬ জন খামারীকে পুরষ্কৃত করা হয়। এর মধ্যে বিশেষ পুরষ্কারে ভূষিত হন ৮জন খামারী।অপরদিকে, ্য়ঁড়ঃ;প্রাণীসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ ্য়ঁড়ঃ; এই প্রতিপাদ্যে মেহেরপুরের

গাংনীতে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাংনী উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারী হাসপাতালের চত্বরে উপজেলা প্রশাসন, প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারী হাসপাতাল আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী ছিলেন মেহেরপুর- ২ (গাংনী) আসনের সংসদ সদস্য ডাঃ এএসএম নাজমুল হক সাগর।

গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহার সভাপতিত্বে এবং মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ খালেক, পৌরসভার মেয়র আহমেদ আলী ও উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন।

মেলায় ৪৪ টি সফল খামারী অংশগ্রহণ করেন। প্রধান অতিথিসহ অতিথিবর্গ বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ও খামারীদের সাথে কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ৬ ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ খামারীদের মধ্যে পুরস্কার ক্রেস্ট ও চেক বিতরণ করা হয়।একইভাবে মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভাপতিত্বে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধনী করা হয়।


আরও খবর



দেশের বৃহৎ দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর- এ শহীদ মাঠে ৬ লাখ মুসল্লির একসাথে নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর প্রতিনিধি:যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, আনন্দ-ও কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জেলার মুসল্লিদের অংশগ্রহনে উপমহাদেশের বৃহৎ ঈদগাহ ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ বড় ময়দানে দেশের বড় ঈদের জামাতে লাখো লাখো মুসল্লিরা একসাথে নামাজ আদায় করেছেন। রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে শান্তিপূর্ণভাবে দেশের বৃহৎ এই ঈদের জামাতে ৬ লাখ মুসল্লি একসাথে ঈদ-উল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন বলে আয়োজকদের দাবী।

ঈদের দিন বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই বিভিন্ন জেলা-উপজেলাসহ দুরদুরান্ত থেকে আসার ঢল নামে মুসল্লিদের। দুটি বিশেষ ট্রেন সার্ভিসে ছাড়াও মুসল্লিরা বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে ঈদগাহ মাঠে আসেন। এসময় শহরের সব রাস্তাগুলো যেন একমুখী হয়ে যায়। ঈদের দিন সকাল ৯টায় এই ঈদের জামাতের ইমামতি করেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শামসুল ইসলাম কাশেমী। নামাজ আদায় শেষে মোনাজাতে দেশ এবং মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করা হয়।

বৃহৎ এই জামাতে অংশ নেন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি(ভারপ্রাপ্ত) এম ইনায়েতুর রহিম, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহম্মেদ, দিনাজপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র আবু তৈয়ব আলী দুলাল, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনতা।

নামাজ শেষে বৃহৎ এই ঈদগাহ মাঠ ও মিনার নির্মাণের উদ্যোক্তা এবং পরিকল্পনাকারী হুইপ ইকবালুর রহিম জানান, এই জামাতে একসঙ্গে ৬ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি শান্তিপূর্ণভাবে নামাজ আদায় করেছেন। নিরাপত্তার ব্যাপারে ছিল জিরো টলারেন্স। সফলভাবে ঈদের জামাত সম্পন্ন হওয়ায় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি। দিন দিন এই জামাতে মুসল্লীর সংখ্যা বাড়ছে।

এইবার ভারত থেকে নামাজে অংশ নিয়েছেন মুসল্লী। দিনাজপুর ছাড়াও ঢাকা, নীলফামারী, জয়পুরহাট, বগুড়া, ঠাকুরগাঁ, রংপুর জেলাসহ আশেপাশের অনেক মুসল্লি বাস, কার, মাইক্রো, জীপ এবং মোটরবাইকে করে এই ঈদ জামাতে অংশ নেন।

ভারতের গঙ্গারামপুর থানা থেকে আসা ওসমান আলী জানান, টিভি অনলাইনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এতবড় মাঠ ও এত মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করে। এতে আমারও ইচ্ছা হয়। তাই এবার এখানে নামাজ পড়ার জন্য এসেছি।এত মানুষের একসাথে এটাই আমার প্রথম নামাজ। এখানে নামাজ আদায় করতে পেরে খুব খুশি।

নামাজ আদায় করে একইরকম অনুভূতি প্রকাশ করে ঢাকার রামপুরার বনশ্রী নিবাসী হাজী মোঃ আব্দুল আলী বলেন, এশিয়ার বড় জামাতের কথা শুনে ঈদের নামাজ আদায় করতে এসেছি। এটি আসলেই বৃহৎ জামাত। এতবড় জামাতে নামাজ আদায় করেছি সওয়াবের আশায়।ঢাকা থেকে মোঃ ইমরান কবির ও মোঃ রাতুল বলেন, ঈদের কারণে যানবাহন পেতে সমস্যা হয় দেখে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে নামাজ আদায় করতে আসেন না। যদি প্রতিটি জেলা থেকে বিশেষ পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে মুসল্লি আরও বাড়বে। ভবিষ্যতে এখানে মুসল্লিদের সংখ্যা আরও বাড়বে।রংপুর থেকে আসা অলিউল ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার অন্য অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্যসহ পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, ডিবি, ডিএসবি, এনএসআই, ডিজিএফআই সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কাজ করেন। মাঠে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ ড্রোনের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হয়। ছিল ঈদগাহের মাঝে র‌্যাবের ওয়াচ টাওয়ার, প্রবেশের পূর্বে মুসল্লিদের আনা যানবাহন রাখার বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশী ব্যবস্থা। মাঠে মেটাল ডিটেক্টরে তল্লাশির পর প্রবেশ করানো হয় মুসল্লিদের।

উল্লেখ্য, উপমহাদেশের বৃহৎ ঈদগাহ দিনাজপুরের গোর-এ শহীদ বড় ময়দানের আয়তন প্রায় ২২ একর। ২০১৭ সালে নির্মিত ৫২ গম্বুজের এ ঈদগাহ মিনার। এই ৫০ গম্বুজের দুই ধারে ৬০ ফুট করে দুটি মিনার, মাঝের দুটি মিনার ৫০ ফুট করে। ঈদগাহ মাঠের মিনারের প্রথম গম্বুজ অর্থাৎ মেহেরাবের (যেখানে ইমাম দাঁড়াবেন) উচ্চতা ৪৭ফুট। এর সঙ্গে রয়েছে আরও ৪৯টি গম্বুজ। এছাড়া ৫১৬ফুট লম্বায় ৩২টি আর্চ নির্মাণ করা হয়। মিনার সিরামিক্স ইট দিয়ে আচ্ছাদিত। রাতে আলোকিত করতে প্রতিটি গম্বুজ ও মিনারে রয়েছে বৈদ্যুতিক লাইটিং। ২০১৭সাল থেকে প্রতিবছর এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। এই গোর-এ শহীদ মযদানে একসঙ্গে ১০লাখ মানুষ ঈদের জামাত আদায় করতে পারার ব্যবস্থা রয়েছে। উপমহাদেশে এত বড় ঈদগাহ মাঠ দ্বিতীয়টি নেই। এছাড়াও পর্যটকদের কাছেও এটি এখন দর্শনীয়।


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ২৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিনিধিঃরাজধানীর ডেমরা এলাকার সড়কে ট্রাফিক শৃঙ্খলা ফেরাতে পুলিশ দিনরাত কাজ করছে। এখানে ট্রাফিক পুলিশ প্রচন্ড দাবদাহে পুড়েও নিজেদের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে যানজট নিরসনে কাজ করছে।বাসের চালক- হেলপার সহ পথচারীদের সচেতন করা এবং ট্রাফিক আইন ও নিয়ম কানুন মেনে চলতে উৎসাহিত করছেন প্রতিনিয়ত। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে যাত্রী উঠানো,অবৈধ পার্কিং নিরুৎসাহিত করা, দিনের বেলায় ট্রাক চলাচল বন্ধ সহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন টিআই জিয়া।ডেমরা,ষ্টাফ কোয়াটার, হাজী নগর, বাঁশের পুল,দেইল্লা সহ আশেপাশের এলাকার ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, মিশুক নসিমন, করিমন ভটভটি, প্রধান সড়কে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করে কঠোর নজরদারি রাখছে ট্রাফিক পুলিশ। 

ডিএমপি ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এর নির্দেশে টিআই জিয়ার নেতৃত্বে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ করতে সবসময় তৎপরতা চালাচ্ছে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট কনষ্টেবল। অবৈধ পার্কিং করলে যানবাহন রেকার করে জরিমানা আদায় করছে। সড়কে যানচলাচল নির্বিঘ্ন করতে যা কিছু দরকার প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর জিয়া উদ্দিন বলেন,আমরা সবাই যদি ট্রাফিক আইন ও নিয়ম-কানুন মেনে চলি, তবে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে আসবেই।’

তিনি আরো বলেন,ট্রাফিক শৃঙ্খলা একটি জাতির সভ্যতার প্রতীক। সড়ক দুর্ঘটনারোধে চালক, মালিক ও পথচারীদের দায়িত্ব রয়েছে। সবাই সচেতন হলে ট্রাফিকের শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে এই এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ দিনরাত কাজ করছে।

এতসব ভালো কাজের পরেও নানা সময়ে বিভিন্ন মহলের বেআইনি অন্যায় আবদার রক্ষা না করায় নানা ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়। কখনো অপপ্রচার চালিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করা হয়।

তবে সব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ব্যাবস্থাপনায় দ্বায়িত্বশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর

জিয়া।


আরও খবর



"মুক্তিপণে নাবিকদের উদ্ধারের তথ্য সরকারের কাছে নেই"

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ বলেছেন জলদস্যুরদের মুক্তিপণ দিয়ে নাবিকদের উদ্ধারের তথ্য সরকারের কাছে নেই।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সকালে মিন্টু রোডে প্রতিমন্ত্রীর বাসায় জিম্মি অবস্থার অবসান বিষয়ে আয়োজিত ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, গতকাল (শনিবার) নাবিক মুক্ত হবার সময় জলদস্যুরা নিরাপত্তার জন্য কয়েকজন নাবিককে জাহাজ থেকে নিয়ে যেতে চেয়েছিল, কিন্তু সরকারের দৃঢ়তায় নাবিকদের নিরাপদ রেখেছে। আমার ধারণা, নাবিকদের দেশে ফিরতে ২০ দিনের মতো সময় লাগতে পারে।

তিনি বলেন, এত কম সময়ে জলদূস্যদের থেকে জিম্মি মুক্তির ঘটনা নজিরবিহীন। নাবিকদের সবাই সুস্থ আছেন। এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। দেশের পতাকাবাহী জাহাজ যেখানে যায়, সেটি আমরা অবগত থাকি।

খালিদ মাহমুদ বলেন, জাহাজ দখলে নেওয়ার সময় ২০ জন জলদস্যু ছিল। যখন তারা জাহাজ ছেড়ে যায় তখন ৬০ জন জলদস্যু ছিল। তারা জাহাজ ত্যাগের সময় নিরাপত্তার জন্য ৫-৬ জন নাবিককে নিয়ে যেতে চেয়েছিল। কিন্তু সরকারের দৃঢ়তায় নাবিকদের মুক্ত রাখা সম্ভব হয়েছে।


আরও খবর