Logo
আজঃ সোমবার ২৯ মে ২০২৩
শিরোনাম

রূপগঞ্জে ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমি ও ঘর হস্তান্তর

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি:মোঃআবু কাওছার মিঠু 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজলোর বিভিন্ন এলাকার হিজড়া, বিধবা, স্বামী  পরিত্যক্তা, দুস্থ:, অসহায়, ভূমিহীন ও গৃহহীন  ৪০ পরিবারের মাঝে জমি সহ ঘর হস্তান্তর করা হয়ছে। গতকাল ২২মার্চ বুধবার প্রধানমন্ত্রীর র্কাযালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় চর্তুথ পর্যায়ে এ সকল ঘর ও জমি বিতরণ করা হয়।রূপগঞ্জ উপজলো মিলনায়তনে আয়োজিত এ বিতরণী সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল হক।


সভায় বক্তব্য রাখনে নারায়ণগঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট  মৌসুমী বাইন হীরা, রূপগঞ্জ উপজলো পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ শাহজাহান ভুঁইয়া, রূপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কামরুল হাসান মারুফ, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ আলমাছ, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন র্কমর্কতা মো: আরিফুল হাসান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আমান উল্লাহ।


রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মোমেন ও সুবিধাভোগী নুরুল ইসলামসহ আরো অনেকে।পরে ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।উল্লেখ্য রূপগঞ্জে ৪১৫টি ঘরের মধ্যে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ৩৯২ টি ঘর জমি সহ ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে জমির দলিল ও ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা


আরও খবর



টানা ৩ ঘন্টার বৃষ্টিতে শার্শায় বোরো ধানের ‘ব্যাপক ক্ষতি’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান : ৩ মে বুধবারের টানা ৩ ঘন্টার বৃষ্টিতে শার্শার বিভিন্ন গ্রামে ফসলের মাঠে পানি জমে গেছে, তলিয়ে গেছে জমির পাকা ধান। এ অবস্থায় ফলন কম হওয়ার পাশাপশি উৎপাদন খরচ উঠবে কিনা সেই চিন্তায় দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষকরা। শার্শার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা প্রতাপ কুমার মণ্ডলের কাছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান জানতে মোবাইল ফোনে বারবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। তবে বিভিন্ন সুত্রের খবরে জানা যায়, চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলায় ১ লাখ ৮০ হাজার বিঘা জমিতে বোরো ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে ৬০ ভাগ জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। কৃষকের ঘরে পৌঁছেছে ৪০ ভাগ জমির ধান। বাকি ৪০ ভাগ কাটা ধান বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে বলে সুত্র মতে জানা যায়।

শার্শার কাশিয়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আনিসুর রহমান ৬ বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ করেছেন। শ্রমিক না পেয়ে সব ধান সময়মত ঘরে তুলতে পারেননি তিনি। আমাদের প্রতিনিধিকে আনিসুর রহমান বলেন, আমাদের মাঠের ৪০ ইরি-বোরো ধান পানিতে তলায়ে রয়েছে। কেউ কেউ ধান কেটে জমিতে স্তুপ করে রাখছে। সেই স্তুপের অর্ধেক পরিমান ধান বৃস্টির পানিতে ডুবে গেছে। এবারের বৃষ্টিতে অনেক ক্ষতি হয়ে গেল। পুজি হারিয়ে সামনে ফসল করা কষ্ট সাধ্য হয়ে পড়বে।

দক্ষিন বুরুজ বাগান গ্রামের আনারুল ইসলাম বলেন, শ্রমিকের অভাবে সময় মত জমির ধান কাটতে পারিনি। দুই বিঘা জমির ধান বাড়িতে এনেছি। বাকি ৯ বিঘা জমির ধান পানিতে ভাসছে। কি হবে আল্লাহ ভাল জানেন। শ্যামলাগাছী গ্রামের আব্দুল মজিদ ছয় বিঘা জমিতে ইরি-বোরো ধানের আবাদ করেছেন। ৬৫ বছর বয়সী এ কৃষক বলেন, মাঠের ধান এখনও পুরোটা কাটা হলেও বাড়িতে আসেনি। এই বৃষ্টিতে এখন সে ধান পানিতে ভাষছে। বৃষ্টি একদম শেষ করে দিল। কি করব এখন বুঝতে পারছিনে।

কৃষি অফিসের একটি সুত্র জানান স্যারের অনুমতির বাইরে আমরা বক্তব্য দিতে পারি না, তবে ধান দ্রুত পানি থেকে শুকনো স্থানে তুলে মাড়াই করে ঘরে তুলে ফেলতে কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি। বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত না হলে এবার শার্শায় প্রায় এক লাখ ৪৫ হাজার মেট্রিকটন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে সুত্রটি জানান।


আরও খবর



আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ নিরলস কাজ করে যাচ্ছে: আইজিপি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বলেছেন, ‘দেশে স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার মাধ্যমে ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে পুলিশ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশ সন্ত্রাসবাদ, চরমপন্থা এবং জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে সক্ষমতা প্রমাণ করেছে। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমনে আমাদের অবস্থান ‘জিরো টলারেন্স’।

আজ সোমবার সকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের হল অব প্রাইডে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত ‘স্ট্রেনদেনিং ক্রাইম প্রিভেনশন ক্যাপাসিটি অব বাংলাদেশ পুলিশ’ শীর্ষক প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

জাপানকে অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী উল্লেখ করে পুলিশ প্রধান বলেন, জাইকা পরিচালিত এ প্রকল্পের মাধ্যমে আড়াই হাজার পুলিশ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ‘ট্রেনিং অব ট্রেইনার্স (টিওটি)’ কোর্সও করানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এই প্রশিক্ষণে অপরাধ দমনে বাংলাদেশ পুলিশের সক্ষমতা আরও বাড়বে। পুলিশ এবং জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত হবে, যা বঙ্গবন্ধুর ‘জনগণের পুলিশ’ গঠনে সহায়ক হবে। এ প্রকল্পের একটি বিশেষ দিক হলো স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ তৈরি করা। যা তাদেরকে ভবিষ্যতে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। জাইকার আর্থিক সহায়তায় এ ধরনের কর্মসূচি এক নবযাত্রার সূচনা করেছে এবং আশা করি ভবিষ্যতে এ ধরনের কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, এ কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত স্কুলশিক্ষার্থীরা বিশেষ পরিস্থিতিতে পুলিশের সহযোগিতা চাওয়া, নিরাপদে রাস্তা পারাপার, প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ‘৯৯৯’ এ কল করা ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পেরেছে। যা তাদের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে।

অতিরিক্ত ডিআইজি গাজী মো. মোজাম্মেল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাইকা বাংলাদেশ অফিসের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ তমাহিদে ইচগুচি, অতিরিক্ত আইজিপি মো. কামরুল আহসান, অতিরিক্ত আইজিপি (রেক্টর) ড. মল্লিক ফখরুল ইসলাম, মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. আতিকুল ইসলাম, আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের পরিচালক (পুলিশ সুপার) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান, প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাজধানীর মহাখালী আবদুল আজিজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাহমিনা বেগমসহ আরও অনেকে।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশ্বজুড়ে আবহাওয়ার মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) তথ্য বলছে, ঢাকার বাতাস আজ সহনীয়। বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ৯১। এই স্কোরের অর্থ দাঁড়ায় ঢাকার বাতাসের দূষণমাত্রা মাঝারি বা সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।

আজ শুক্রবার সকাল ৯টা ২২ মিনিটে আইকিউএয়ার’র সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য। একই সময়ে বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো। নতুন করে দূষণের শীর্ষে চলে আসা শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৫৯ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

দূষণের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়। শহরটির দূষণের স্কোর হচ্ছে ১৩৯ অর্থাৎ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর। এরপরের অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। সম্প্রতি বেশ কিছুদিন ধরে দূষণের তালিকায় শীর্ষ স্থানে উঠে আসে এই শহর। তারপরের অবস্থানে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর



গাইবান্ধায় কালো মেঘ চাষে কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ১০০জন দেখেছেন

Image
সিরাজুল ইসলাম রতন গাইবান্ধা সংবাদদাতা: গাইবান্ধার বিভিন্ন  অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে কালোমেঘ চাষের উজ্জ্বল সম্ভবনা রয়েছে। লাভজনক হওয়ায়  অনেক কৃষক কালো মেঘ চাষ করছে।ইউনানি আয়ুর্বেদিক ও হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল হিসেবেও এখন গাইবান্ধায় কালোমোঘ ব্যবহার হচ্ছে।চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, কালোমেঘ জ্বর থেকে শুরু করে অজীন, যকৃতের গোলযোগসহ অনেক জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসায় কার্যকর ভূমিকা রাখে। কালোমেঘের বৈজ্ঞানিক নাম এন্ড্রোগ্রাফিস প্যানিকুলাটা। কালোমেঘ গাছ আধামিটার থেকে এক মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। কান্ড শাখা-প্রশাখা চারকোণাকৃতি, নরম ও সবুজ। মরিচ পাতার সদৃশ কালোমেঘ পাতার অগ্রভাগ ও বোঁটার দিকে ক্রমশ সরু এবং বর্ণ গাঢ় সবুজ।বাংলাদেশের সর্বত্র কালোমেঘ জন্মে। কালোমেঘের পাকা বীজের রং হালকা খয়েরি। বর্ষার পর থেকে শীতকাল পর্যন্ত ফুল ও ফল হয়।

 সাধারণত জুন-জুলাই মাস চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে পরিপক্ব বীজ মাটিতে পড়ে আপনা আপনি কালোমেঘ গাছ জন্মে। তুলনামূলকভাবে এটি ছায়াযুক্ত জায়গাতে বেশি জন্মায় বলে অন্য গাছের নিচে এবং সাথী ফসল হিসেবেও এর চাষ করা যায়। সামান্য মাটি খুঁড়ে বীজ বপন করলে ফলন বাড়ে। কালোমেঘ অঞ্চলভেদে কল্পনাথ হিসেবেও পরিচিত। অনেকে অত্যধিক তেতো স্বাদের এ গাছ শুকিয়ে চিরতা বলে বিক্রি করে থাকে।

গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ  উপজেলার  বিভিন্ন এলাকায় কালোমেঘের বাণিজ্যিক চাষ শুরু হয়েছে।জানা যায়, এই এলাকায় কালোমেঘ চাষের অগ্রপথিক কুঞ্জমহিপুর গ্রামের ক্ষুদ্র ভেষজ ব্যবসায়ী দিনেশ ।তিনি ১২ বছর থেকে কালো মেঘ ও তুলসী চাষ করছেন।তিনি জানান বীজ রোপনের পর থেকে ৬ মাসের মধ্যে পরিপক্ক হয়।কালো মেঘ ফসলে তেমন কোন রোগ বালাইও হয় না। অতিবৃষ্টি বা অনাবৃষ্টিতে কোন সমস্যা হয় না। সাথী ফসল হিসেবে কোন রকম খরচ ছাড়াই প্রতি বিঘায় ১৫ থেকে ২০ মণ কালোমেঘ উৎপাদন করা হয়। 

যার বজারমূল্য মণপ্রতি চার হাজার টাকা। ভরা মওসুমে এ মূল্য দাঁড়ায় ১৪০০ থেকে ১৬০০ টাকা মণ। কৃষকরা জানান, সাধারণত বৈশাখ মাসে এ বীজ বপন করা হয়। পরিপক্ব হয় কার্তিক-অগ্রহায়ণ মাসে।এই ফসলে কোন রাসায়নিক সারের প্রয়োজন হয় না।

বিক্রি করতে কোন অসুবিধা হয় না দেশের স্বনামধন্য ঔষধ কোম্পানি স্কয়ার, একমির প্রতিনিধিরা যোগাযোগ করে সরাসরি জমি থেকে নগদ মুল্যে এই ফসল নিয়ে যায়।সাদুল্লাপুর উপজেলার ঈদিলপুর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান বলেন স্বল্প খরচে অধিক লাভের আশায় কৃষকরা এই কালোমেঘ চাষের উপর ঝুকে পরেছেন।

সাদুল্লাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা  কালোমেঘ বা চিরতার মধ্যে বহু মূল্যবান ক্যাফেইন রয়েছে। প্যারাসিটামলসহ অর্ধশতাধিক এলোপ্যাথিক, হোমিওপ্যাথিক ও হারবাল ওষুধ তৈরিতে ক্যাফেইন গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে।


আরও খবর



প্রতারনা মামলায় জেল হাজতে ঢাকা জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আফজাল হোসেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ মে 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃঢাকা জেলা মৎস্যজীবী লীগের সভাপতি আফজাল হোসেন ডিপটি কে জাল জালিয়াতি ও প্রতারণা মামলায় আটকের পর জেল হাজতে পাঠিয়েছে আদালত। শনিবার (২০ মে) বিকেলে আলাদা তিনটি মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি আবজাল হোসেন ডিপটি কে গ্রেফতার করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎ আইনের একটি মামলায় সাত এবং অর্থ জালিয়াতির মামলায় ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন ডিপটি। তাছাড়া আরও একটি মামলায় ওয়ারেন্ট ছিল তার বিরুদ্ধে। শনিবার বিকাল ৪টার দিকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে সন্ধ্যায় তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। কেরানীগঞ্জ মডেল থানার এস আই রিয়াজ, এস আই আলকসহ পুলিশের একটি চৌকস দল তাকে গ্রেফতার করে। পরে ঐদিন সন্ধ্যায় তাকে আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাকে জেল হাজতে পাঠিয়ে দেয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ওসি(তদন্ত) খালেদুর রহমান।


আরও খবর