Logo
আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

রপ্তানিতে বাংলাদেশ কী কী ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারে, জানালেন পিটার হাস

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 | ১৪২জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক ;বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির ১ নম্বর গন্তব্য দেশ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ব্যবসা ও রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আর কী কী ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারে- এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস।

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ঢাকা, তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ‘পিটারের সঙ্গে চা-চক্র’ শিরোনামে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে- আপনি জানেন কি, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির ১ নম্বর গন্তব্য দেশ হলো যুক্তরাষ্ট্র? ব্যবসা ও রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আর কী কী ক্ষেত্রে উন্নতি করতে পারে? পিটারের সঙ্গে চা-এর আজকের পর্বে রাষ্ট্রদূত হাসের কাছ থেকে এই প্রশ্নের উত্তর শুনুন এবং কিছু ধারণা নিন।

এর আগেও ‘পিটারের সঙ্গে চা’ শিরোনামে কয়েকটি ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে। যেগুলোতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। দ্বিতীয় সিজনের প্রথম পর্বে একটি ভিডিওতে রাষ্ট্রদূত হাস নিজের সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছিলেন। এবার প্রকাশ পেয়েছে নতুন পর্ব-৪।

এ পর্বের শুরুতেই ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস বলেন, ‘সবাইকে শুভেচ্ছা। পিটারের সঙ্গে চা-চক্রে আবারও স্বাগত।’

তিনি বলেন, ‘আমার খুব ভালো লাগে ফেসবুকে আপনাদের মন্তব্য পড়তে এবং সরাসরি কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে। আজ আমাদের কাছে প্রশ্ন রেখেছেন মাহু খান। তিনি জিজ্ঞাসা করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে অনাবিষ্কৃত কী কী ব্যবসায়িক খাত আছে যা আরও বিকশিত হতে পারে?’

এর উত্তরে রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমি বলব, অনেক সম্ভাবনা আছে! আমার ধারণা আরও বিকশিত হতে পারে? আপনি জানেন যে, আপনাদের তৈরি-পোশাক রপ্তানির সবচেয়ে বড় আমদানিকারক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। এটা সত্যিই খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, বাংলাদেশ তাদের অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে চায়। কীভাবে আমরা সেই খাতগুলো খুঁজে বের করব সেটাই বিবেচ্য। আমার মনে হয় বিগত দুই বা তিন বছর ধরে আমরা যেটা শিখেছি সেটা হলো আপনি একক কোন দেশের একক কোন সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করতে পারবেন না।’

পিটার ডি হাস বলেন, ‘ আমি মনে করি, বাংলাদেশের জন্য দারুণ কাজ হবে যদি তারা এ ধরনের অন্যান্য খাতেও নজর দেয় যেখানে তারা প্রতিযোগিতা করতে পারবে। তাহলে তারা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানি করতে পারবে। আর এ ধরনের খাত হতে পারে ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম, কৃষি ও তথ্য-প্রযুক্তি। এগুলো এমন সব সম্ভাবনাময় খাত যেখানে আমরা যুক্তরাষ্ট্রে আরও সরবরাহকারী খুঁজছি। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য ইতিমধ্যেই ব্যাপক সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর তাই আমি দেখতে চাই যে, বাংলাদেশ এসব খাতে নজর দেবে, আরও বেশি রপ্তানি করবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আরও ব্যবসা করবে।’

সবশেষে তিনি বলেন, ‘পরবর্তী চা-চক্রে আবারও আপনাদের সাক্ষাতের প্রতীক্ষায় থাকব!’


আরও খবর



কাল নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে সেখানে যাচ্ছেন তিনি।সেদিন (রোববার) সকাল পৌনে ১০টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে রওনা হবেন তিনি।

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সংক্ষিপ্ত যাত্রা বিরতির পর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে নিউইয়র্ক যাবেন শেখ হাসিনা। স্থানীয় সময় রাত ১১টার দিকে নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন তিনি।বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তার সফরকালীন আবাসস্থল লোটে নিউইয়র্ক প্যালেসে যাবেন।

বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানান, প্রধানমন্ত্রী সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিয়ে ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ বিতর্ক পর্বে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য দিতে পারেন। তিনি নিজের বক্তব্যে বাংলাদেশের অভাবনীয় উন্নয়ন অগ্রযাত্রা, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্বাস্থ্যখাতে সাফল্য ইত্যাদি বিষয়ের ওপর আলোকপাত করবেন। এছাড়া বিশ্বশান্তি, নিরাপত্তা, নিরাপদ অভিবাসন, বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিক সংকট, জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা সম্পর্কিত বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে আসবে।

এছাড়া প্রতি বছরের মতো এবারও সাধারণ বিতর্ক পর্ব চলাকালীন বেশ কিছু উচ্চপর্যায়ের সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, সেখানেও প্রধানমন্ত্রী অংশ নিতে পারেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

মোমেন জানান, প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত উচ্চপর্যায়ের সভা, যেমন- জাতিসংঘ মহাসচিবের আমন্ত্রণে আরও কিছু সভায় অংশ নেবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির সম্মুখীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশের জন্য এসব সভা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এসব সভায় প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরবেন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি নিরসনে সম্মিলিত বৈশ্বিক উদ্যোগের আহ্বান জানাবেন।  

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ১৯ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় আয়োজিত অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী ওই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নিতে পারেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে সেসব দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা করা যায় (মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী এবং শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি)।

সফর চলাকালীন জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক বা আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার প্রধানরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন।

তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- জাতিসংঘ মহাসচিব, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার, জাতিসংঘ মহাসচিবের গণহত্যাবিষয়ক উপদেষ্টা, সদ্য নির্বাচিত আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মহাপরিচালক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক।

নিউইয়র্ক সফর শেষে ২৩ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন যাবেন। ওয়াশিংটন সফর শেষে ২৯ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাজ্যের লন্ডন যাবেন।সফর শেষে বুধবার (৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকায় ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



তানোরে মারপিটের ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলা উত্তেজনা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৪৫জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি:রাজশাহীর তানোরে পূর্ব শক্রতার জের ধরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মারপিট হয়। উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়ন (ইউপির) পারিশো দূর্গাপুর বাজারে চলতি মাসের ১৬ তারিখে ঘটে ঘটনাটি। মারপিটে আশরাফুল ও তার ছেলে রাসেল এবং প্রতিপক্ষ রিগান আহত হন। আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আশরাফুল ও তার ছেলে রাসেল কে আটক করেন পুলিশ। এঘটনায় আশরাফুলের স্ত্রী রুপালি বেগম বাদি হয়ে রিগান মন্ডলকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ করে ১৮ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা দায়ের করেন। অপর দিকে  ১৭ সেপ্টেম্বর রেজাউল ইসলাম বাদি হয়ে রাশেল মন্ডল ও তার পিতা আশরাফুল কে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন। অবশ্য আশরাফুল জামিন পেলেও তার ছেলে রাশেক কারাগারে আছেন। এঘটনায় উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। 

জানা গেছে, উপজেলার পারিশো দূর্গাপুর বাজারে নাইট গার্ড কে কেন্দ্র করে রিগানের দোকানে তালা মারা হয়। এঘটনায় আশরাফুল রিগানকে গালমন্দ করেন। এঘটনায় সমাধানের জন্য স্থানীয়রা বসতে চাইলে আশরাফুল উপস্থিত হন না। এটাকে কেন্দ্র করে ১৬ সেপ্টেম্বর বিকেলের দিকে বাজারের মতিনের কীটনাশক দোকান সংলগ্ন জায়গায় রিগান আশরাফুলের উপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করেন ও বেধড়ক পেটায়। সংবাদ পেয়ে ছেলে রাসেল উদ্ধার করতে আসলে তাকেও পেটায় এবং রাসেল রিগানকে চাকু দিয়ে আঘাত করলে কোমরের নিচে ক্ষত হয়। আবার রিগান রাশেলের নাক ফাটিয়ে দেন।মারপিটের সংবাদ পেয়ে রিগানের লোকজন আশরাফুল ও তার ছেলেকে এলোপাথাড়ি ভাবে পিটিয়ে জখম করেন। পরে স্থানীয়রা উভয়কে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে রিগানকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়। অপর দিকে আশরাফুল ও রাশেল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আটক করে পরদিন আদালতে সোপর্দ করা হয়। অবশ্য আশরাফুল জামিন পেলেও ছেলে রাশেল কারাগারে আছেন।এদিকে প্রধান আসামি রিগানসহ সবাই পলাতক রয়েছেন। 

মামলার বাদি আশরাফুলের স্ত্রী রুপালি বেগম বলেন, আমার স্বামী কে একাই পেয়ে রিগানসহ দল নিয়ে লোহার রড ও বাঁশের লাঠি দিয়ে এলোপাথাড়ি ভাবে পেটাতে থাকেন। সংবাদ পেয়ে ছেলে রাসেল উদ্ধার করতে গেলে তাকে চাকু মারেন রিগান। ভাগ্যক্রমে চাকুর আঘাতটি নাকে লেগে ক্ষত হয় এবং বেশ কয়েকটি সেলাই লাগে। ওই অবস্থায় মেডিকেলেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আটক করে পুলিশ। অথচ রিগানের কাছে থাকা চাকুর আঘাতে তার ক্ষত হয়। তাকে এহাসপাতালে  রাখতে চাইলে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। আমার ছেলের চেয়ে কম ক্ষত। অসুস্থ অবস্থায় কারাগারে রয়েছেন আমি মা হয়ে কিভাবে সহ্য করা যায়।আশরাফুল বলেন, রিগান দীর্ঘ দিন ধরে আমাকে ও ছেলেকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিলেন বিভিন্ন ভাবে। আমাকে মেরে ফেলার জন্য রিগান দল-বল নিয়ে হামলা করে শরীরের এমন কোন জায়গা নেই যে সেখানে আঘাত করেনি। আমার ছেলে রিগানকে চাকু মারেন নি। নিজের কাছে থাকা চাকুর দ্বারা আঘাত পেয়েছে।আরেক মামলার বাদি রেজাউল বলেন, আমার ভাতিজাকে মেরে ফেলার জন্য রাশেল চাকু মেরেছে। 

ওসি আব্দুর রহিম বলেন, আসামীদের গ্রেফতারে জোর অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। 

আরও খবর



ডিএমপির কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নিলেন হাবিবুর রহমান

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৬ তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে বিদায়ী কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন তিনি।

বিদায়ী ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুককে আনুষ্ঠানিকভাবে পুলিশ সদস্যরা ফুলের রশি দিয়ে গাড়ি টেনে বিদায় জানান। কমিশনারের বিদায়ের সময় ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এর আগে বিদায়ী কমিশনারকে বিদায়ী সালাম দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সুসজ্জিত একটি চৌকস দল।

গত ২০ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে হাবিবুর রহমান বিপিএম-বার, পিপিএম-বারকে ডিএমপির কমিশনার হিসেবে পদায়ন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।


আরও খবর



ঢাকায় আসছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাকোঁ ১ড় সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসছেন। নয়া দিল্লি থেকে তিনি ঢাকায় আসবেন।ঢাকার ফ্রান্স দূতাবাসের ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাকোঁ ভারতের নয়া দিল্লিতে ৯–১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জি–২০ সম্মেলনে যোগ দেবেন। এরপর সেখান থেকে তিনি বাংলাদেশে দ্বিপক্ষীয় সফরে আসবেন। বাংলাদেশ সফরকালে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বা ইন্দো–প্যাসিফিক নিয়ে ফ্রান্সের কৌশল নিয়ে জোর দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে এমন একটি দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীর হবে, যে দেশটি দ্রুত অর্থনৈতিক অগ্রগতি করেছে এবং অংশীদারিত্বে বৈচিত্র খুঁজছে। জলবায়ু নিয়ে প্যারিস এজেন্ডাসহ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে অভিন্নতা রয়েছে। আর প্যারিস এজেন্ডা বাংলাদেশ সক্রিয় সমর্থন করে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশ যেহেতু ঝুঁকিপূর্ণ দেশ, ফলে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মানবিক দিক থেকে বাংলাদেশের পাশে থাকার সংকল্প আবারও ব্যক্ত করবেন। বিশেষ করে নিয়মিত বন্যা, যা নিয়মিত হয়ে থাকে।

বিশ্বের শান্তিরক্ষা অথবা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়া, আন্তর্জাতিক সংহতিমূলক কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদানকারি দেশ।

প্রসঙ্গত, এর আগে ১৯৯০ সালে ফ্রান্সের তৎকালিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরাঁ বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের নভেম্বর প্যারিসে দ্বিপক্ষীয় সফরে গিয়েছিলেন। ওই সময় তিনি ম্যাকোঁকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এ সময় দুই দেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার সম্মতিপত্রে সই করে। দুই দেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার যে সম্মতিপত্র সই করেছে, তাতে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি প্রযুক্তি বিনিময়ের মতো বিষয়গুলো যুক্ত রয়েছে।

২০২১ সালে শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকের পর দুই দেশের দেওয়া যৌথ ঘোষণায় বলা হয়, দুই দেশ প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়াতে একমত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নিয়মিত আলোচনা ও প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হবে। প্রয়োজনে সামর্থ্য অনুযায়ী এক পক্ষের চাহিদা অনুযায়ী অন্য পক্ষ তা সরবরাহ ও সহযোগিতা করবে। দুই দেশ তাদের এই সম্পর্কের একটি কৌশলগত দিক নির্দেশনা দেওয়ার লক্ষ্যে সহযোগিতার সব বিষয়ে নিয়মিতভাবে রাজনৈতিক আলোচনা আয়োজনের ওপর জোর দিয়েছে।

দুই পক্ষ রাজনীতি, কূটনীতি, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, বিনিয়োগ, টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়সহ নানা ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ও ফ্রান্স সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ফোরামে সহযোগিতায় জোর দিয়েছে।


আরও খবর



ক্রিকেটারদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৫০জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আশা করছেন, খেলোয়াড়রা দেশের সম্মান বজায় রাখবে।

যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকা প্রধানমন্ত্রী ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে সাক্ষাতকারে ক্রিকেট দলের প্রতি বার্তা দেন- আমি তাদের বলব যে বাংলাদেশের সম্মানটা যেন বজায় থাকে। তারা সেভাবে সবটুকু ঢেলে দেবে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে খেলবে, সেটাই আমি চাই।

বাংলাদেশের খেলা থাকলে সব সময় যোগাযোগ রাখেন প্রধানমন্ত্রী। খেলোয়াড়দের সঙ্গে কথা বলেও দেন অনুপ্রেরণা। তার নজর বিশ্বকাপেও থাকবে বলে জানালেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমার সঙ্গে সব সময় তাদের যোগাযোগ থাকে। আসার আগেও আমি কথা বললাম। খেলোয়াড়দের সঙ্গেও আমি কথা বলি। যারা সংগঠক তাদের সঙ্গেও কথা বলি। আমি সব সময় খেয়াল রাখি। সব রকম সহযোগিতা করে থাকি।

ফলাফল কি হবে সেটা না ভেবে নিজেদের সেরাটা দেবে বাংলাদেশ দল। বিশ্বকাপে আমরা যে সুযোগ পেয়েছি, এটা সবচাইতে ভালো দিক। ভালোভাবে খেলতে পারলে, ভালো রেজাল্ট করতে পারবে। আমি আশাবাদী সব সময়।

৭ অক্টোবর ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন।


আরও খবর

সাকিব কবে মাঠে ফিরবেন, জানা গেল

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩