নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আর মনোনয়ন দাখিল ১২ ফেব্রুয়ারি এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি।
বিস্তারিত আসছে...
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আর মনোনয়ন দাখিল ১২ ফেব্রুয়ারি এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৪ ফেব্রুয়ারি।
বিস্তারিত আসছে...
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য পদ নির্বাচনে আচরণ বিধি লঙ্গণের অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে ছাত্রীদের নিয়ে এক প্রার্থীর অশ্লীল নৃত্যের ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল। এসব বিষয় তদন্ত করছেন নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মিজানুর রহমান।
এলাকাবাসী, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালিয়াকৈর উপজেলার গোসাত্রা এলাকায় গোসাত্রা ডাঃ জলিলুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় একটি সুনামধন্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান। পূর্বের ধারাবাহিকতায় আগামী ৬ই এপ্রিল ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য পদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে পাড়া মহল্লায়, আশপাশের বাজার ও চা দোকানগুলোতে জমে উঠেছে ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য নির্বাচন। নির্ধারিত চারটি অভিভাবক সদস্য পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন ১৩ জন। হঠাৎ করে ওই এলাকায় ঢুকলে মুহুর্তের মধ্যে মনে হবে এটা কোনো জাতীয় বা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। কিন্তু এসব প্রার্থীদের মধ্যে সোহেল চৌধুরী, স্বপন, বেলাল হোসেন বিল্লাল, জাহাঙ্গীর আলম ও বজলুর রহমান নামে অভিভাবক সদস্য পদ প্রার্থীরা নিয়ম বহিঃভূত দেয়ালে স্টিকার লাগানোসহ নানাভাবে নির্বাচনের আচরণ বিধি লঙ্গণ করছেন।
এরই মধ্যে ছাত্রীদের নিয়ে এক প্রার্থীর অশ্লীল নৃত্যের ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল। তিনি নির্বাচিত হলে ছাত্রীরা অনিরাপত্তায় থাকবে বলেও মন্তব্য করেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এসব ঘটনায় অভিভাবক সদস্য প্রার্থী ফিরোজ কবীর বাদী হয়ে ওই পাঁচ অভিভাবক সদস্য পদ প্রার্থীর নামে নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসারের কাছে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। ওই অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত সোমবার থেকে সরেজমিনে তদন্ত শুরু করেছেন নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মিজানুর রহমান।
অভিযুক্তদের মধ্যে বজলুর রহমান জানান, ওই স্ট্রিকারগুলো আমি লাগাইনি। আমার শত্রুপক্ষরা স্টিকারগুলো লাগিয়েছে। এ বিষয়ে আমাদের সমাজসেবা অফিসে ডেকেছে, সেখানে এ নিয়ে আলোচনা হবে। আর ছাত্রীদের নিয়ে অশ্লীল ভিডিও বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি এড়িয়ে গিয়ে বলেন, এ বিষয়ে আপনাদের সামনে গিয়ে কথা বলবো।
ওই নির্বাচনের প্রিজাইডিং অফিসার ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মিজানুর রহমান জানান, আচরণ বিধি লঙ্গণের বিষয়ে পাঁচজন প্রার্থীর নামে একটি অভিযোগ পেয়েছি। ওই অভিযোগের বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে বিষয়টি প্রমাণিত হলে নির্বাচন বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক (এপিএসি) পর্বে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ছাত্রদের একটি দল তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত এপিএসি অ্যাওয়ার্ড সিরিমনিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
গত বছর শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারেরও বেশি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এই প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক ট্র্যাক, ক্লাউড ট্র্যাক, কম্পিউটিং ট্র্যাক ও ইনোভেশন ট্র্যাক এই চারটি গ্রুপে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল। প্রতিটি ট্র্যাক থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
পরবর্তীতে তাঁদের মধ্য থেকে শীর্ষ বারোজন চারটি দলে ভাগ হয়ে এপিএসি পর্বে যোগ দেয়। রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি একটি দল যোগ দেয় নেটওয়ার্ক ট্র্যাকে, আরেকটি দল যোগ দেয় কম্পিউটিং ট্র্যাকে। এই ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা করে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) আরও একটি দল। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল যোগ দেয় ক্লাউড ট্র্যাকে। এই চার দলের মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাক গ্রুপে অংশগ্রহণকারী রুয়েটের তিনজনের দলটি এপিএসি পর্বের ১৪টি দেশের ৬৪০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শীর্ষ তিনে জায়গা করে নিয়েছে।
বিজয়ী দলে রয়েছে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভাম আগারওয়ালা, রাকেশ কার এবং মো. মাজহারুল ইসলাম। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় তাঁদের হাতে পুরষ্কার ও সনদপত্র তুলে দেয়া হয়। আগামী মাসে দলটি চীনের শেনজেনে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নেবে।
রুয়েটের বিজয়ী দলের সদস্য শুভাম আগারওয়ালা বলেন, “এই প্রতিযোগিতা আমাদের আইসিটি এবং নেটওয়ার্ক সেক্টর সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার অনেক সুযোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও আসতে পেরেছি। ষ্টেজে সবার সামনে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে দাঁড়ান আমাদের জন্য দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো। এমন অভাবনীয় সুযোগ তৈরি করার জন্য আমরা হুয়াওয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ। আমরা গ্লোবাল রাউন্ডে আরও ভালো কিছু অর্জনের চেষ্টা আমাদের থাকবে।“
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড সদস্য লিজংশেং (জেসন) বলেন, ”হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে, তরুণরা যেকোনো দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশে যে বিশাল সংখ্যক তরুণ রয়েছে তাঁদের সম্ভাবনা অসীম। আর সেই বিশ্বাস নিয়েই হুয়াওয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আইসিটির জ্ঞান বৃদ্ধি করতে নানা ধরনের উদ্যোগের নিয়ে আসছে। বিজয়ী দলকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা বাংলাদেশে প্রতিভা বিকাশের জন্য একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ চালিয়ে যাবো।”
রুয়েটের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আজমাইন ইয়াক্কীন সৃজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জাকার্তার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আমার ছাত্ররা এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শুধু বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বই করছে না, তারা সকলের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছে। এতে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। আমি লক্ষ্য করেছি যে, এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার ফলে তাদের জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমন আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। তাদেরকে এমন একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”
গ্লোবাল রাউন্ডে প্রায় ৪০টি দেশের ৫০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি ১৭০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করবে। শুরুর পর এটি হুয়াওয়ে আইসিটি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় অফলাইন গ্লোবাল ফাইনালে পরিণত হতে যাচ্ছে। “কানেকশন, গ্লোরি, অ্যান্ড ফিউচার” থিমের এই ইভেন্টে দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
লাবিবা সালওয়া ইসলাম:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাভারের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রিসার্চ (নিটার) এর ইইই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী রবিউল ইসললম মারুফ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ হতে "ডেভলপমেন্ট অফ অ্যান্টিগ্র্যাভিটি ডিভাইস ইউজিং আর্টিফিশাল ইন্টেলিজেন্স" শীর্ষক গবেষণার উদ্ভাবনের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের অবশিষ্ট অনুদান লাভের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে, যা একটি মঞ্জুরিপত্রের মাধ্যমে তাকে অবগত করা হয়েছে।
গত ৩১শে মার্চ, রোজ রবিবার তৃতীয় দফায় গবেষণা মূল্যায়নের পর মারুফকে মঞ্জুরিপত্রের অনলাইন কপি প্রেরণ করা হয়। এই মূল্যায়ন এর আগে ২ বার যথাক্রমে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি এবং ২০২৩ সালের ১১ এপ্রিল সন্তোষজনক অগ্রগতি মূল্যায়ন লাভ করেনি। অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব তার প্রজেক্ট অসমাপ্ত রেখেই শেষ করার পরামর্শ দিলেও, সে ইচ্ছেশক্তি দিয়ে কাজ চালিয়ে যায়। গত ৩১শে জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকারীর সাক্ষাৎকার এবং প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ভার্চুয়ালি গ্রহণ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী জানান, বর্তমানে তিনি জনাব কামরুল আলম খান, অধ্যাপক, পদার্থবিদ্যা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর তত্ত্বাবধানে গবেষণা করছেন এবং গবেষণা বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি পেপার পাবলিশ করেছেন; কিন্তু হাই-ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই এর অভাবে মূল কাজটি এখনো করতে পারেননি। তবে ইতিমধ্যে বিদেশ হতে তা সরবরাহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন; যা শীঘ্রই পাওয়া যাবে। সার্বিক পর্যালোচনায় প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায়, প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়। উক্ত মূল্যায়নে সন্তোষজনক বিবেচিত হলেই পরবর্তী কিস্তির অর্থ ছাড়ের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়। এছাড়া প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে ড. মো: শাহেদুল আলম, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর, ডিপার্টমেন্ট অফ ম্যানেজমেন্ট, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কে প্রকল্পের মেন্টর হিসেবে মনোনয়নের সুপারিশ করা হয়। গত ২০২৩ সালের ১১ই এপ্রিল তারিখের সভায় মূল্যায়ন কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকারীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী জানান, তিনি বিদেশ হতে হাই ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই আনলেও কাজ করার জন্য যথাযথ ল্যাব এর সাপোর্ট পাচ্ছেন না। এ বিষয়ে আইসিটি বিভাগের মাধ্যমে বুয়েট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হলেও তারা তা প্রদানে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। সার্বিক পর্যালোচনায় প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায় কিছু শর্তারোপে প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখ্যযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়।
সর্বশেষ ৩য় ধাপেই তার কাজ মূল্যায়ন কমিটির নজরে সন্তোষজনক অগ্রগতি লাভ করে এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে অবশিষ্ট ২য় কিস্তি অনুদান লাভের মঞ্জুরিপত্র পায়।
দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর এমন সফলতায় আপ্লুত হয়ে মারুফ বলেন, "আলহামদুলিল্লাহ। দীর্ঘ ২.৫ বছর পরে আমি চেকের অবশিষ্ট পাচ্ছি।আসলে লেগে থাকতে পারলে যেকোনো কষ্টের একটা শ্রমফল আছে, যা আমি আজ পেয়েছি। এখন সৃষ্টিকর্তার কৃপায় উদ্ভাবনটি পরবর্তী ধাপে সফলভাবে এগিয়ে যাওয়াটাই আগামির লক্ষ্য।"
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪