Logo
আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

রামুর পানের ছড়ায় নির্বিচারে পাহাড় কাটার মহোৎসব চলছে

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ২৭৭জন দেখেছেন

Image

আমান উল্লাহ, কক্সবাজার: কক্সবাজারের রামুর পানেরছড়ায়  নির্বিচারে পাহাড় কেটে মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে। পাহাড় খেকো  সিন্ডিকেট  পাহাড়ের  মাটি বিক্রি  করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অপরদিকে  বনবিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল কেটে পাচার করা হচ্ছে। প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সংঘবদ্ধ পাহাড় খেকো সিন্ডিকেট পাহাড়ের মাটি ও গাছ কেটে ডাম্পার যোগে বিভিন্ন জায়গায় পাচার করছে।

এভাবে নির্বিচারে পাহাড় কাটার ফলে পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে,বর্তমানে রামুর পানেরছড়ার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপকহারে পাহাড় কেটে মাটি বিক্রির কাজে লিপ্ত রয়েছে পাহাড়  সিন্ডিকেটের চিহ্নিত সদস্যরা। প্রাপ্ত অভিযোগে প্রকাশ,স্থানীয় বন বিভাগকে ম্যানেজ করে বিশাল আকারে উঁচু পাহাড় কেটে মাটি ডাম্পার ভর্তি করে পাচার করছে দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইল্যাতলী এলাকার মোহাম্মদ আলীর পুত্র আব্দুল্লাহ ভুট্টো,মৃত মোহাম্মদ হোসন এর পুত্র মোক্তার আহমদ,মৃত শরবত আলীর পুত্র মনির আহমদ প্রকাশ মনিয়া।সচেতন মহল জানান, উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগের অভিযান তৎপরতা না থাকায় পাহাড় খেকো সিন্ডিকেট সদস্যরা প্রকাশ্যে দিবালোকে পাহাড় কেটে মাটি, বালি ও গাছ পাচার করছে।

ডাম্পার ও পিকআপ যোগে মাটি ও গাছ ভর্তি করে বিভিন্ন এলাকায় মাটি দিয়ে জায়গা ভরাট করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বনভূমি হতে পাহাড় কর্তন ও মাটি সরবরাহ নিষিদ্ধ থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় সঙ্ঘবদ্ধ সিন্ডিকেট সদস্যরা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে একের পর এক পাহাড় কেটে ও বনায়নের গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এবিষয়ে পানেরছড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা রতন লাল মহত জানান,পাহাড় কাটা ও গাছ কাটার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।ইতিমধ্যে পাহাড় কাটা ও গাছ কাটায় জড়িত অনেকের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়ছে।এসব অপরাধে যারা জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা।পানেরছড়া বিট কর্মকর্তা সোহেল রানা জানান,খবর পেয়ে সরজমিনে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।তবে ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি।আমরা তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। 


আরও খবর

হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন, ঘাতক ছেলে আটক

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




রাণীশংকৈলে বীর মুক্তিযোদ্ধা ভুপাল চন্দ্র রায়ের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সৎকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়নের সিদলী গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ভুপাল চন্দ্র রায় কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সৎকার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে সিদলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে  রাষ্টীয় মর্যাদার মাধ্যমে তাকে সংস্কার করা হয়। 
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রকিবুল হাসান, থানা অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা,বীরমুক্তিযোদ্ধা হবিবুর রহমান,সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সুশিল সমাজ।

জানা গেছে,উপজেলার হোসেনগাঁও ইউনিয়নের সিদলী গ্রামে নিজ বাসভবনে বার্ধক্য জনিত কারণে পরলোকগমন করেন। তিনি ২ মেয়ে ১ ছেলে আত্মীয় স্বজন ও অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে মারা গেছেন।মুক্তিযোদ্ধা ভুপাল চন্দ্র রায় ১৯৭১ সালে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে পাকিস্তানী হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।

আরও খবর



প্রকৃতি'র ইফতার ও দোয়া মাহফিল-২০১৪

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ১৫৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ 

রাজধানীর ডেমরায় হিজলতলা বাদশা মিয়া রোড এলাকায় প্রকৃতি'র ল্যান্ড প্রজেক্ট-১ এ ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার ২২ মার্চ এই ইফতার মাহফিলের কর্মসূচি পালিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ডাঃ মোঃ মনজুরুল হক মন্টু, সঞ্চালনা করেন প্রকৃতি'র সাধারণ সম্পাদক মোঃ সুজাত আলী জাকারিয়া।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক' ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মশিউর রহমান মোল্লা সজল। ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডিএমপি ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন(পিপিএম),ডি.কে গ্রুপের চেয়ারম্যান মোঃ ইমাম কাজী সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে দেশের কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।



আরও খবর



যথাযোগ্য মর্যাদায় মাগুরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় যথাযোগ্য মর্যাদায় ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনীর মাধ্যমে দিবসটির সুচনারকরা হয়। পরবর্তীতে সকাল ৭:০০ টায় নোমানী ময়দানে অবস্থিত শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার  মো: মশিউদ্দৌলা রেজা, পিপিএম (বার),সিভিল সার্জন  ডা. মো: শামীম কবির প্রমুখ।
 
সকাল ৮.০০ টায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাদুজ্জামান স্টেডিয়ামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জেলা প্রশাসক, মাগুরা এর সাথে আরও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ  অমিত কুমার দে; পুলিশ সুপার,  মো: মশিউদ্দৌলা রেজা পিপিএম (বার), সিভিল সার্জন  ডা. শামীম কবির; সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ  আ.ফ.ম. আবুল ফাত্তাহ, চেয়ারম্যান,  মাগুরা সদর উপজেলা  মো: আবু নাসির বাবলু প্রমুখ। এ সময় অনুষ্ঠান শেষে কুচকাওয়াজ ও শরীরচর্চা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণকারী সকল দলের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হয়।

সকাল ১০.৩০ টায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আছাদুজ্জামান মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে 'জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ঐতিহাসিক নেতৃত্ব ও দেশের উন্নয়ন' শীর্ষক আলোচনা সভা,  সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও শিশু একাডেমি কর্তৃক আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাগুরার জেলা জেলা প্রশাসক  মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ।

পরবর্তীতে দুপুর ২.০০ টায় একই স্থানে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জেলা প্রশাসক  মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ এঁর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মো: আব্দুর রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ড, মাগুরা জেলা; পুলিশ সুপার; সিভিল সার্জন; সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ; চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, মাগুরা সদর, মাগুরা,মেয়র প্রমুখ।

বিকাল ৫.০০ টায় জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায়  মাগুরা মহিলা ক্রীড়া সংস্থা এর আয়োজনে সরকারি শিশু পরিবার (বালিকা) এ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।  কাবেরী মজুমদার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। 

উক্ত অনুষ্ঠানমালায় প্রদত্ত ভাষণে জেলা প্রশাসক, মাগুরা বলেন , স্বাধীনতা দিবসের এই মাহেন্দ্রক্ষণে শ্রদ্ধাবনতচিত্তে স্মরণ করছি বাঙালির মুক্তির পথপ্রদর্শক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং সেই সব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যাদের আত্মত্যাগ ও অবিচল দেশপ্রেম আমাদের এই দেশকে উপহার দিয়েছে।  তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করলে  মাগুরাকে একটি স্মার্ট জেলায় পরিণত সম্ভব হবে। এছাড়া জেলা আওয়ামী লীগ পৃথক কর্মসুচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করে।

আরও খবর



আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেলে যুদ্ধটা করল কে, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১০০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি নেতারা বলেন- ২৫ মার্চ নাকি আওয়ামী লীগের নেতার পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাহলে যুদ্ধটা করল কে? বিজয় কে আনল? বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা 

বুধবার (২৭ মার্চ) মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস- ২০২৪ উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এমন প্রশ্ন করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মুজিব নগর সরকার গঠন করে শপথ নিয়ে তারা যুদ্ধ পরিচালনা করলেন। সরকারপ্রধান ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার গ্রেপ্তারের পর উপ-রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে সেই সরকারের অধীনে এ দেশে যুদ্ধ হলো। এখন যারা বলছে, পালিয়ে গেলো-তাহলে যুদ্ধটা করল কে? আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে জিয়াউর রহমান তো বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে চাকরি করেছেন। সামরিক অফিসার হিসেবে তিনি এখানে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি যে মেজর থেকে মেজর জেনারেল হলেন, সেটা কে দিয়েছেন? আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। এটাও অকৃতজ্ঞরা ভুলে যায়।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বাংলাদেশ এক কদম এগুতে পারেনি। আমি বলি, এক কদম এগুতে দেওয়া হয়নি। স্বাধীনতা যুদ্ধে আমরা প্রতিবেশীসহ অনেক দেশের সহায়তা। আবার পেয়েছি, অনেক বড় বড় দেশের বৈরিতা। অবশ্য, সে দেশের নাগরিকদের সমর্থনও পেয়েছি। যারা আমাদের স্বাধীনতায় সহায়তা করেছে, তাদের আমরা সম্মানিত করেছি, স্বীকৃতি দিয়েছি। একমাত্র বাংলাদেশই এটা করেছে। এতে বাংলাদেশও সম্মানিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, কেউ বলছে, গণতন্ত্র নেই। দেশের কোনো উন্নতিই হয়নি। স্বাধীনতার পরও এমন কিছু কার্যক্রম আমরা দেখেছি। জাতির পিতাকে সময় দেয়নি। স্বাধীন হওয়ার পরই শুরু হয়ে গেলো সমালোচনা। নতুন বিপ্লবসহ নানা ধরনের কথা। এদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, স্বাধীনতাবিরোধীরা। তাদের উদ্দেশ্য ছিল মানুষের মন থেকে জাতির পিতাকে মুছে ফেলা। তারা সফল হয়নি। যার কারণে তাকে থামিয়ে দিতে হত্যার পথ বেছে নেয়। একটি জাতিকে স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে বিজয় এনে দেওয়া জাতির পিতার মতো বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলে সম্ভব হয়েছে। সেই সঙ্গে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে গড়ে তোলা, সবই তিনি করেছেন। এ জাতির ভাগ্য পরিবর্তনে বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পার করেছি, এর ২৯ বছর ছিল জাতির দুর্ভাগ্যের। স্বাধীনতার পর পরই মাত্র তিন বছরে একটি স্বল্পোন্নোত দেশ হিসেবে গড়ে তোলেন শেখ মুজিব। আইন, নীতিমালাসহ সবকিছু করে দিয়ে যান। একটি সংবিধান আমাদের উপহার দিয়েছেন। এতে আমাদের প্রতিটি অধিকারের কথা বলা আছে।

আজকের আলোচনায় অংশ নেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোশাররফ হোসেন, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, দলের স্বাস্থ্য সম্পাদক ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী রোকেয়া সুলতানা, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি প্রমুখ।


আরও খবর



শারীরিক অবস্থার অবনতি: সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | ১১৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তাকে সিসিইউতে রেখেই চিকিৎসা ও পরীক্ষা-নীরিক্ষা করানো হবে।

শনিবার (৩০ মার্চ) দিবাগত রাত ৩টার দিকে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়।

বিএনপি চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ম্যাডাম রাত ৩টায় হাসপাতালে পৌঁছেছেন। তার চিকিৎসা শুরু হয়েছে।

চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের আরেক সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, হাসপাতালে পৌঁছালে ম্যাডামকে ইমারজেন্সিতে নেওয়া হয়েছে।

হাসপাতালে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, হাসপাতালে পৌঁছানোর পর খালেদা জিয়াকে সরাসরি সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে। তার পুরোনো রোগ লিভার সিরোসিস জটিলতা বেড়ে যাওয়া তাকে সিসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন চিকিৎসকরা।

এর আগে, শনিবার রাতে গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসায় যান তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকরা।

তখন বিএনপি চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার জানিয়েছিলেন, খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের জরুরি কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য কিছুক্ষণের মধ্যে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হবে।

সবশেষ, গত ১৩ মার্চ স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল খালেদা জিয়াকে। পর দিন ১৪ মার্চ রাতে তাকে হাসপাতাল থেকে বাসায় নিয়ে আসা হয়।


আরও খবর