Logo
আজঃ রবিবার ১১ জুন ২০২৩
শিরোনাম

রামুর পানের ছড়ায় নির্বিচারে পাহাড় কাটার মহোৎসব চলছে

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ জুন ২০২৩ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

আমান উল্লাহ, কক্সবাজার: কক্সবাজারের রামুর পানেরছড়ায়  নির্বিচারে পাহাড় কেটে মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে। পাহাড় খেকো  সিন্ডিকেট  পাহাড়ের  মাটি বিক্রি  করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অপরদিকে  বনবিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল কেটে পাচার করা হচ্ছে। প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে সংঘবদ্ধ পাহাড় খেকো সিন্ডিকেট পাহাড়ের মাটি ও গাছ কেটে ডাম্পার যোগে বিভিন্ন জায়গায় পাচার করছে।

এভাবে নির্বিচারে পাহাড় কাটার ফলে পরিবেশের মারাত্মক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে,বর্তমানে রামুর পানেরছড়ার বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপকহারে পাহাড় কেটে মাটি বিক্রির কাজে লিপ্ত রয়েছে পাহাড়  সিন্ডিকেটের চিহ্নিত সদস্যরা। প্রাপ্ত অভিযোগে প্রকাশ,স্থানীয় বন বিভাগকে ম্যানেজ করে বিশাল আকারে উঁচু পাহাড় কেটে মাটি ডাম্পার ভর্তি করে পাচার করছে দক্ষিণ মিঠাছড়ির চাইল্যাতলী এলাকার মোহাম্মদ আলীর পুত্র আব্দুল্লাহ ভুট্টো,মৃত মোহাম্মদ হোসন এর পুত্র মোক্তার আহমদ,মৃত শরবত আলীর পুত্র মনির আহমদ প্রকাশ মনিয়া।সচেতন মহল জানান, উপজেলা প্রশাসন ও বনবিভাগের অভিযান তৎপরতা না থাকায় পাহাড় খেকো সিন্ডিকেট সদস্যরা প্রকাশ্যে দিবালোকে পাহাড় কেটে মাটি, বালি ও গাছ পাচার করছে।

ডাম্পার ও পিকআপ যোগে মাটি ও গাছ ভর্তি করে বিভিন্ন এলাকায় মাটি দিয়ে জায়গা ভরাট করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন।সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সরকারি বনভূমি হতে পাহাড় কর্তন ও মাটি সরবরাহ নিষিদ্ধ থাকলেও স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় সঙ্ঘবদ্ধ সিন্ডিকেট সদস্যরা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে একের পর এক পাহাড় কেটে ও বনায়নের গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে। এবিষয়ে পানেরছড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা রতন লাল মহত জানান,পাহাড় কাটা ও গাছ কাটার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে।ইতিমধ্যে পাহাড় কাটা ও গাছ কাটায় জড়িত অনেকের বিরুদ্ধে মামলা দেয়া হয়ছে।এসব অপরাধে যারা জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা।পানেরছড়া বিট কর্মকর্তা সোহেল রানা জানান,খবর পেয়ে সরজমিনে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।তবে ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি।আমরা তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। 


আরও খবর



রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর দৃঢ় প্রতিশ্রুতির আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)সহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে দৃঢ় প্রতিশ্রুতির আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন নিশ্চিত করতে ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রয়োজন।

গতকাল রোববার গণভবনে ওআইসি মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী এই মন্তব্য করেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।

শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের স্বদেশে পাঠিয়ে তাদের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করতে ওআইসি সদস্য দেশগুলোর দৃঢ় প্রতিশ্রুতি কামনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী জানান, তারা মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছেন এবং ওআইসি সদস্য দেশগুলো কাছ থেকে রোহিঙ্গাদের জন্য তহবিল সংগ্রহের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি রয়েছে এবং জনগণ শান্তিতে বসবাস করছে।

ওআইসি মহাসচিব রোহিঙ্গা সমস্যা ওআইসির জন্য একটি অগ্রাধিকার বিষয় উল্লেখ করে যোগ করেন, ‘রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত।’

ওআইসি মহাসচিব বলেন, ‘ওআইসির কাছে বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ। ওআইসিতে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।’ তিনি আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মহান অবদানের কথাও স্মরণ করেন।

ওআইসি মহাসচিব বিশ্ব শান্তিতে অবদানের জন্য বঙ্গবন্ধুর জুলিও-কুরি শান্তি পুরস্কার পাওয়ার ৫০তম বার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান।

বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর এমবাসেডর এটলার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (সমুদ্র বিষয়ক ইউনিট) রিয়ার এডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম উপস্থিত ছিলেন।

ওআইসির সহকারী মহাসচিব রাষ্ট্রদূত আসকার মুসিনভও উপস্থিত ছিলেন।

ওআইসি মহাসচিব হিসেন ব্রাহিম তাহা পাঁচ দিনের সফরে গত শনিবার ঢাকায় এসেছেন।

ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) চ্যান্সেলর হিসেবে ওআইসি মহাসচিব আগামী ৩০ মে অনুষ্ঠ্যেয় আইইউটির ৩৫তম সমাবর্তনে যোগ দেবেন।

বাসস,


আরও খবর



পরিণীতি চোপড়া বাগদান সারলেন, ছবিতে দেখুন

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৮ জুন ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক: বলিউড অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া, সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বাগদান সারলেন। হবু বর আর কেউ নন, সেই রাঘব চাড্ডা। যিনি আম আদমি পার্টির নেতা ও সংসদ সদস্য।

গতকাল শনিবার পারিবারিক আয়োজনে আংটি বদল করেন এই প্রেমিক জুটি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, নয়া দিল্লির কাপুরথালা হাউজে বসেছিল বাগদান অনুষ্ঠানের আসর। দুই পরিবারের সদস্য ছাড়া এ জুটির ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন। যদিও বিয়ে তারিখ এখনও ঘোষণা করেননি পরিণীতি। তবে শোনা যাচ্ছে, আগামী অক্টোবরে সাতপাকে বাঁধা পড়বেন পরিণীতি-রাঘব।

বাগদান অনুষ্ঠানের জন্য বাহারি ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছিল রাঘবের বাড়ি।

পরিণীতির বাগদান অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন তার দুই ভাই সহজ আর শিবাঙ্গ। তারা সাদা পোশাকে হাজির হয়েছিলেন। বাগদানের আসরের বাইরে পাতা হয়েছিল রেড কার্পেট। অতিথিদের জন্যই এই ব্যবস্থা।

অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিলেন পরিণীতির বোন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। সকাল সকাল স্বামী নিক জোনাস ও কন্যাকে নিয়ে নয়া দিল্লিতে হাজির হন তিনি।

তাছাড়াও এই অনুষ্ঠানে এসেছিলেন রাজনৈতিক জগতের বড় বড় ব্যক্তিত্ব। উপস্থিত ছিলেন আদিত্য ঠাকরে, পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী।

গতকাল রাতে বাগদান অনুষ্ঠানের ছবি প্রকাশ্যে আসে। আর এ ছবি প্রথমে শেয়ার করেন পরিণীতি নিজেই। এসব ছবিতে দেখা যায়, রোমান্সে ডুবে আছেন পরিণীতি-রাঘব।

ভারতীয় একটি সংবাদ সংস্থার দাবি, দুই জগতের দুই তারকা কলেজ জীবনের বন্ধু। একসঙ্গে লন্ডনে পড়াশোনা করেছেন তারা।

কিছুদিন আগে মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল একটি গাড়ি থেকে নামতে দেখা যায় পরিণীতি চোপড়া ও রাঘবকে। দুজনে একসঙ্গে ডিনার করতে একটি রেস্তোরাঁয় যান। এসময়ের ভিডিও ক্লিপ নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ার পর আলোচনায় উঠে আসেন এই জুটি।

পরিণীতি চোপড়া অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘উঁচাই’। গত বছরের ১১ নভেম্বর মুক্তি পায় সিনেমাটি। ২০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা বক্স অফিসে আয় করে ৫০ কোটি রুপি।


আরও খবর



দোকান বরাদ্দে সাঈদ খোকনের অনিয়ম পায়নি পিবিআই

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ১১০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এ নকশাবহির্ভূত দোকান বরাদ্দে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছিল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে। তবে সেই অভিযোগের সত্যতা পায়নি মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পিবিআইয়ের দেওয়া এই প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী প্রতিবেদন গ্রহণ করে সাঈদ খোকনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করে দেন।

মামলার অপর আসামিরা হলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ইউসুফ আলী সরদার, সাবেক উপ-সহকারী প্রকৌশলী মাজেদ, কামরুল হাসান, হেলেনা আক্তার, আতিকুর রহমান ও ওয়ালিদ।

২০২০ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকার আদালতে মামলাটি করেছিলেন ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২-এর সভাপতি দেলোয়ার হোসেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে পিবিআই-কে তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন।


আরও খবর



এফডিসিতে চাইলেই প্রবেশ করতে পারবেন না সাংবাদিকরা!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ জুন ২০২৩ | ৯৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) প্রবেশে ‘নতুন শর্ত’ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে ক্যামেরা নিয়ে চাইলেই সেখানে প্রবেশ করতে পারবেন না সাংবাদিকরা। অনুমতি পেলেই পাস নিয়ে ভেতরে যাওয়ার সুযোগ মিলবে তাদের।

গতকাল মঙ্গলবার বিএফডিসির পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) যুগ্ম সচিব মো. ঈশান আলী রাজা বাঙালী স্বাক্ষরিত এক দাপ্তরিক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, করপোরেশনের সিটিজেন চার্টার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সেবা সহজিকরণ সংক্রান্ত বিষয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি অংশীজনের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় নিম্নোক্ত সিন্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

ক. যৌথ প্রযোজনা চলচ্চিত্র নির্মাণের আবেদন ফি ২৫০ টাকার বদলে ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হলো।

খ. সংবাদ গ্রহণের উদ্দেশ্যে মিডিয়ার ক্যামেরা প্রবেশ করলে অবশ্যই বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর নিজস্ব লেটার হেডপ্যাডে আবেদন করতে হবে।

গ. নিরাপত্তা সংক্রান্ত সার্বক্ষণিক সেবার ক্ষেত্রে বিএফডিসিতে প্রবেশের সময় পরীক্ষা-নিরীক্ষা সাপেক্ষে গেট পাস ইস্যুর মাধ্যমে অধিক নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে।

বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথভাবে পালন ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়।


আরও খবর



ঘূর্ণিঝড়ের রাতে জন্ম, নবজাতকের নাম রাখা হলো ‘মোখা’

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৭ জুন ২০২৩ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় মোখার ভয়াবহতা থেকে বাঁচতে কক্সবাজারের পেকুয়া আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া এক অন্তঃসত্ত্বা নারীর কোলে জন্ম নেওয়া নবজাতকের নাম রাখা হলো ‘মোখা’। শিশুটির পুরো নাম মোকাম্মেল হোসেন মোখা।

মোখার বাবা-মা হলেন, পেকুয়া উপজেলার রাজখালী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বামুলা পাড়ার মো. আরকান ও জয়নব বেগম।

গতকাল শনিবার রাতে পেকুয়া আশ্রয়কেন্দ্রে ওই নারী (অন্তঃসত্ত্বা) প্রসব বেদনায় কাতরাতে শুরু করেন। পরে আশ্রয়কেন্দ্রের নিচে গাড়ি খোঁজাখুঁজি শুরু করেন তার স্বামী আরকান। কিন্তু মধ্যরাতে তিনি কোনো গাড়ি পাওয়ায় হতাশ হয়ে পড়েন। এরপর আশ্রয়কেন্দ্রটির পর্যবেক্ষণে থাকা পেকুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ওমর হায়দার নিজের সরকারি গাড়িতে করে জয়নব বেগমকে হাসপাতালে পৌঁছে দেন। পেকুয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এই দুর্যোগের মধ্যেই পৃথিবীর আলো দেখে ছোট্ট শিশু মোখা।

এ বিষয়ে পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর হায়দার বলেন, ‘আশ্রয়কেন্দ্রে আসা মানুষদের খোঁজ-খবর নিচ্ছিলাম। এসময় একটি খবর আসে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছেন। পরে আমাদের গাড়িতে করে তকে সুস্থভাবে হাসপাতালে নিয়ে আসি। তারপর সেখানেই শিশুটির জন্ম হয়। আমাদের উপস্থিতিতে শিশুটির পরিবার মোকাম্মেল হোসেন মোখা নামকরণ করে।’


আরও খবর