Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

রাজধানীর কদমতলী শেখ হাসিনা'র জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১৭৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানীর কদমতলী শেখ হাসিনা'র ৭৭ তম শুভ জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়েছে।২৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জুরাইন আওয়ামীলীগের কার্যালয় এড সানজিদা খানমের আয়োজনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন পালন করা হয়।

এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন  এড. সানজিদা খানম সাবেক সাংসদ সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ।

প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে প্রথমে কুরআন তেলওয়াত পাঠ করা হয়। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়ার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরন করা হয়। 

এসময় বক্তব্য রাখেন ঢাকা দক্ষিন সিটি করপোরেশন ৫২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ রুহুল আমিন, সাবেক কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সহ সম্পাদক আয়নাল হক মিন্টু, ঢাকা মহানগর দক্ষিন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ঈব্রাহীম খলিল মারুফ, কদমতলী থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আনু,শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ান কাদির মীম, কদমতলী থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোমেনা বেগম, সাধারণ সম্পাদক নুরজাহান বেগম, শ্যামপুর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাঈদুল ইসলাম শেখ শাকিল, তুরস্ক আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের নেতা এম এ ফারুক প্রিন্স, কদমতলী থানা ৫৮ নং ওয়ার্ড যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক তোয়াসিন আহম্মেদ মান্না। শ্যামপুর, কদমতলী থানা আওয়ামী লীগ ও তার অংগ সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা কর্মীরা।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল বৈধ, রিট খারিজ

প্রকাশিত:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১১ ডিসেম্বর) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইউনূস আলী আকন্দ। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ।

গত ৪ ডিসেম্বর শুনানি শেষে আদেশের জন্য ১০ ডিসেম্বর দিন রেখেছিলেন। পরে একদিন পিছিয়ে ১১ ডিসেম্বর দিন ঠিক করা হয়।

এর আগে, বর্তমানে জাতীয় সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল ও ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ২৯ নভেম্বর হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। রিটে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ৭ জনকে বিবাদী করা হয়।

গত ২৮ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ পেছানোর দাবি জানিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। এতে উল্লেখ করা হয় সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন পেছানোর সুযোগ রয়েছে।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




ঢাকা-৫ এ নৌকার প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্না কে অভিনন্দন জানিয়েছেন শ্রমিক লীগ নেতা জহিরুল ইসলাম

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ২২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে হারুনুর রশিদ মুন্নার নাম ঘোষণা করা হয়েছে। রবিবার ২৬ নভেম্বর দুপুরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এমপি এই ঘোষণা দেন।

আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হিসেবে হারুনুর রশিদ মুন্নার নাম ঘোষণা হওয়ায় এলাকায় নেতা কর্মীদের মধ্যে আনন্দ উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গেছে।যাত্রাবাড়িতে ৪৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিন গেসুর নেতৃত্বে আনন্দ মিছিল বের হয়।

ঢাকা-৫ আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার কারণে হারুনুর রশিদ মুন্না কে অভিনন্দন জানিয়েছেনডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক  লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।

 ডেমরা থানার শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম বলেন, একজন যোগ্য রাজনীতি বিদের হাতে নৌকা প্রতীক তুলে দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা হারুনুর রশিদ মুন্না কে যথার্থ মূল্যায়ন করেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৫ আসন থেকে বিপুল ভোটে হারুনুর রশিদ মুন্না কে নৌকা প্রতীকে ভোট দেয়ার মাধ্যমে জয় সুনিশ্চিত করে আমরা ঘরে ফিরব।

হারুনুর রশিদ মুন্না দীর্ঘ বছর যাবত ডেমরা-যাত্রাবাড়ি তথা ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সংগঠিত করে রেখেছেন।এই এলাকায় তিনি বিগত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এমপি বানানোর কারিগর হিসেবে কাজ করেছেন। এবার নিজেই এমপি হবেন এটা শুধু সময়ের ব্যাপার মাত্র।


আরও খবর



মানবতাবিরোধী অপরাধে ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

আদালত প্রতিবেদক:মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাগেরহাটের খান আকরামসহ ৭ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহীনুর ইসলামসহ তিন বিচারপতির ট্রাইব্যুনাল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

২৯৩ পাতার এ রায় পরার সময় আদালতে তিন আসামিকে হাজির করা হয়। তিনজন হলেন, খান আকরাম হোসেন (৬০), শেখ মোহম্মদ উকিল উদ্দিন (৬২), মো. মকবুল মোল্লা (৭৯)। তারা কারাবন্দী রয়েছেন।

এ মামলায় মোট আসামি ছিলেন ৯ জন। তাদের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন। বাকি ৪ আসামি খান আশরাফ আলী (৬৫), রুস্তম আলী মোল্লা (৭০), শেখ ইদ্রিস আলী (৬১) ও শেখ রফিকুল ইসলাম বাবুল (৬৪) পলাতক রয়েছেন।

আসামিদের বিরুদ্ধে সাতটি অভিযোগ আনা হয়। ২০১৭ সালের ৩১ মে আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়। পরে চার্জ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া শেষে মামলাটি রায় ঘোষণা করা হয় বৃহস্পতিবার।

আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের ৭ অভিযোগ-

১ম অভিযোগ; ১৯৭১ সালের ২৬ মে ১৫/২০ জন রাজাকার ও ২৫/৩০ জন পাকিস্তান দখলদার সেনাবাহিনীর সদস্যসহ বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার চাপড়ী ও তেলিগাতীতে নিরীহ নিরস্ত্র মুক্তিকামী মানুষদের ওপর হামলা চালিয়ে ৪০/৫০টি বাড়ির সমস্ত মালামাল লুট করে, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে, দুইজন নিরীহ নিরস্ত্র মানুষকে হত্যার উদ্দেশে গুরুতর জখম করে এবং ১০ জন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের মানুষকে গুলি করে হত্যা করে।

২য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৭ জুলাই আসামিরা বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার হাজরাখালী ও বৈখালী রামনগরে হামলা চালিয়ে অবৈধভাবে নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের চারজনকে আটক ও অপহরণ করে আবাদের খালের ব্রিজে হত্যা করে মরদেহ খালে ফেলে দেয়।

৩য় অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৩ নভেম্বর বাগেরহাটের মোড়লগঞ্জ থানার ঢুলিগাতী গ্রামে হামলা চালিয়ে দুইজন নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাকে আটক, নির্যাতন ও গুলি করে হত্যা করে।

৪র্থ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৭ নভেস্বর বাগেরহাট জেলার কচুয়া থানার বিলকুল ও বিছট গ্রামে হামলা চালিয়ে চারজন নিরীহ নিরস্ত্র স্বাধীনতার পক্ষের লোককে আটক ও অপহরণ করে কাঠালতলা ব্রিজে এনে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে মরদেহ নদীতে ফেলে দেয়।

৫ম অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর বাগেরহাটের কচুয়া থানার বিলকুল গ্রাম হতে নিরস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আলী নকীবকে আটক ও অপহরণ করে মোড়লগঞ্জ থানার দৈবজ্ঞহাটির গরুর হাটির ব্রিজের উপরে নিয়ে নির্যাতন করার পর গুলি করে হত্যা করে।

৬ষ্ঠ অভিযোগ: ১৯৭১ সালের ১৬ অক্টোবর কচুয়া থানার উদানখালী গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের নিরীহ নিরস্ত্র উকিল উদ্দিন মাঝিকে হত্যা করে এবং তার মেয়েকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে নিয়ে যায়। কচুয়া রাজাকার ক্যাম্প ও আশপাশের রাজাকার ক্যাম্পে উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েসহ চারজনের ওপর নির্যাতন চালায়। ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ দখলদার মুক্ত হলে রাজাকার ক্যাম্প তল্লাশি করে মুক্তিযোদ্ধারা উকিল উদ্দিন মাঝির মেয়েকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেন।

৭ম অভিযোগ: কচুয়া থানার গজালিয়া বাজারে হামলা চালিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরীহ নিরস্ত্র শ্রীধাম কর্মকার ও তার স্ত্রীকে নির্যাতন করতে থাকে। আসামিরা শ্রীধামকে হত্যা করে তার স্ত্রীকে কচুয়া রাজাকার ক্যাম্পে আটকে রাখে। সেখানে শ্রীধামের স্ত্রীসহ আটক চারজনকে ধর্ষণ করে। এক মাস পর শ্রীধামের স্ত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং তিনি সেখান থেকে পালিয়ে যান।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে বিএনপি। খালেদা জিয়াকে ভোট চুরির অপরাধে পদত্যাগ করতে হয়েছিল। আর বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরই এদেশে হত্যার রাজনীতি শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভার শুরুতে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সংগ্রাম করছে। আর অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়েই আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী জীবন দিয়েছে। জাতির পিতাকে হত্যার পর দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়। ক্ষমতা দখলকারীরা উর্দি খুলে হঠাৎ রাজনীতিবিদ হয়ে যায়।

বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করেই সংবিধান স্থগিত করে মার্শাল ‘ল’ জারি করে। হ্যাঁ বা না ভোটের আয়োজন করে। সে সময় ভোটের বাক্স খুঁজেই পাওয়া যায়নি। তারা গণতন্ত্রের নামে জনগণকে ধোঁকা দিয়েছে। ভোট চুরির অপরাধে খালেদা জিয়াকে ১৯৯৬ সালের ৩০ মার্চ পদত্যাগ করতে হয়েছে। আজ আন্তর্জাতিকভাবে অনেকে দেশ কথা বললেও যখন মিলিটারি ডিটেক্টররা মানুষের অধিকার ক্ষুন্ণ করেছিল তখন তাদের চেতনা কোথায় ছিল?

একসময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে থাকা নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন করতে আওয়ামী লীগ সরকার আইন করে দিয়েছে। এতে ৮২টি সংশোধনী এনে অবাধ নিরপেক্ষ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের উপযোগী করা হয়। সেই আইনের অধীনে এখন দেশে নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের তেজগাঁও কার্যালয়ে সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের এ সভা শুরু হয়। সভায় সভাপতিত্ব করছেন মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




হিলিতে লালনের গানে মুগ্ধ দশনার্থীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলিতে বাউল ফকির লালন শাহের ১০ তম ¯œরণোৎসব উপলক্ষে লালন সঙ্গীত অনুষ্ঠানে লালনের গানে মুগ্ধ দশনার্থীরা। সোমবার রাতে উপজেলার দক্ষিণ বাসুদেবপুর এলাকায় হিলি লালন চর্চা একাডেমীর আয়োজনে বাউল ফকির লালন শাহের ১০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে লালন চর্চা একাডেমীর সভাপতি ফকির আনোয়ার বাউলের সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে এই অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে স্থানীয় ও কুষ্টিয়ার লালন শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।সঙ্গীত অনুষ্ঠান দেখতে ভক্তরা ভিড় জমান। দুর দুরান্ত থেকে ছুটে আসেন লালন সঙ্গীত অনুষ্ঠান দেখতে। বাউল সম্ম্রাট ফকির লালন শাহের সরনে লালনের গান,গ্রামের সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতেই প্রতি বছরের নেয় এই বছরে লালন উৎসব আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের এই প্রয়াস বলে জানান বাংলাহিলি লালন চর্চা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা ফকির আনোয়ার। এইবার লালন সঙ্গীত গান গাইতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লালন অনুসারী আসেন এই অনুষ্ঠানে।

লালনের মর্মবানী গান শুনতে হালকা শীত উপেক্ষা করে নারী-পুরুষসহ বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিত ঘটে। লোকজনের বিপুল উপস্থিতিতে ঘটনাস্থল মেলায় পরিনত হয়। বাংলাহিলি লালন চর্চা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাউল ফকির আনোয়ার হোসেন জানান, গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে লালন সঙ্গীত হারিয়ে যাওয়ার অবস্থা,সেই বাউল সম্মাট লালনের গান ফিরে আনতে সাধারন মানুষের মাঝে তুলে ধরতে প্রতিবছর এই আয়োজন করা হয়।


আরও খবর