Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

পুকুর থেকে দেড় লক্ষ টাকার মাছ চুরি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নানঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের বেরুইন গ্রামের মৃত সফিকুল ইসলাম খানের ছেলে তারিকুল ইসলাম,দুর্লব রায়, স্বদেশ মল্লিকে পুকুর থেকে বিষ প্রয়োগ করে জাল দিয়ে ধরে প্রায় দেড় লক্ষ টাকার মাছ চুরি করে নিয়ে গেছে পুকুর পাড়ের লোকজনে।

ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার সকাল অনুমান সাত ঘটিকার সময় কুন্ডা ইউনিয়নের রানিয়াচং গ্রামে।

ঘটনার বিবরনে জানা গেছে বেরুইন গ্রামের তারিকুল ইসলাম ও তার দুই বন্ধু দুর্লব রায় আর স্বদেশ মল্লিক মিলে রানিয়াচং গ্রামে একটি পুকুর লীজ নিয়ে মাছ চাষ করে।পুকুরে মাছ বড় হলে ঘটনার দিন সকালে গ্রামের আজিজুল ২৫ পিতা আহাম্মদ আলী আজিলক ৩০ পিতা পারছু মিয়া রফিকুল ইসলাম ৩৬ পিতা জায়দুলসাইদুল ইসলাম ৫০ পিতা হেলাল ৩৮ পিতা আব্দুল মিয়া আল্লাদি বেগম ২৮ স্বামী রাসেল মিয়াজিল্লুরা বেগম ৩০ স্বামী সাইদুলআশিক মিয়া ৪৭ পিতা সোহেল ৩০ পিতা আবু বক্কররিপন ৪৫ পিতা আবিদ মিয়ারাবিয়া বেগম ২৫ স্বামী সোহেল মিয়া মোখলেছ মিয়া ৩৫ পিতা পারছু মিয়া পারছু মিয়া ৬০ পিতা ইয়াজুল ইসলাম ৩৭ পিতা আহাম্মদ আলী সহ আরো অনেকেই মিলে চুরি করে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে জাল দিয়ে ধরে প্রায় দেড় লক্ষ টাকার মাছ নিয়ে যায়।

মালিকরা জানায় ওই ঘটনাটি গ্রামের সর্দাররা সালীশে বসে সমাধানের চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়া এখন মামলার প্রস্তুতি চলছে।

 -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



আত্রাইয়ে বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু, আবহাওয়া নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৬২জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:উত্তর জনপদের শষ্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত নওগাঁর আত্রাইয়ে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন মাঠে আগাম জাতের বোরো ধান কাটা-মাড়াই শুরু হয়েছে। তবে কৃষকেরা বলছে ধান কাটা-মাড়াই পুরোদমে শুরু হতে আরো ৭দিন সময় লাগতে পারে। আবহাওয়া অনুক’লে থাকায় ও কৃষি বিভাগের যথাযথ পরামর্শে যথাসময়ে কৃষকরা ভালো পরিচর্যা করায় এবছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে।

একদিকে তাপদাহ অন্যদিকে অতিরিক্ত গরমে কৃষকদের কষ্ট হলেও ভালো ফলন হওয়ায় মনের আনন্দে ধান কেটে মাড়াই এর কাজ করছেন তারা। পাশাপাশি বসে নেই কৃষাণীরাও। তারাও ভালো ফলনে বেজায় খুঁশি। তবে শেষ পর্যন্ত কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই ঘরে তুলতে পারবে কিনা তা নিয়েই শঙ্কায় রয়েছে কৃষকেরা।

শুক্রবার সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, প্রতি বছর এ সময় দেশের দক্ষিণ ও উওরাঞ্চল বিশেষ করে নাটোরের লালপুর, ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, পোড়াদহ, চিলাহাটি, ডোমারসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে ধান কাটা শ্রমিক এ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আসতে শুরু করেছে। এদিকে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে দিগন্তজুড়ে পাকা ধানের সোনালি রঙের সমারোহ। চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানের ভালো ফলনের বুকভরা আশা নিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনছে। বাজারে নতুন ধানের আমদানি হওয়ায় কেনা-বেচা শুরু হলেও দাম ভালো থাকায় কৃষকদের মুখে হাসি দেখা দিয়েছে।

উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি রবি মৌসুমে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে প্রায় ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে শাহাগোলা, ভোঁপাড়া, মনিয়ারী, পাঁচুপুর ও বিশা ইউনিয়ে সর্বাধিক পরিমান জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। এবারে বোরো মৌসুমের শুরু থেকেই আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় কৃষকদের বোরোচাষে কোন সমস্যায় পড়তে হয়নি। বিশেষ করে বীজতলা থেকে ধান রোপন ও পরিচর্যা সব মিলিয়ে মাঠে মাঠে কৃষকের ধান এখন দর্শনীয় হয়ে উঠেছে। অনেক মাঠে ধান পাকতে শুরু করেছে। উপজেলার প্রতিটি মাঠে এখন পুরোদমে বোরো ধান কাটতেও শুরু করেছে। তারপরও অধিকাংশ মাঠগুলোতে ধানের শীষের সাথে এখন দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্ন। মাঠের পর মাঠ সোনালী রঙে রঙিন হয়ে উঠেছে। ঈদুল ফিতরের পর থেকেই পুরোদমে শুরু হয়েছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ। 

উপজেলার বজ্রপুর গ্রামের কৃষক মো. আব্দুল মজিদ মন্ডল জানান, আমি এ বছর ১১ বিঘা জমিতে  বোরো লাগিয়েছি। কৃষি বিভাগের পরামর্শে যথাসময়ে ভালো পরিচর্যা করায় আমার জমিতে ধান ভালো হয়েছে। ইতোমধ্যেই ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হচ্ছে। 

এ ব্যাপারে উপজেলার শাহাগোলা গ্রামের কৃষক মো. আজাদ সরদার জানান, আমি এবার ১৬ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি। ধানকাটা শুরু করেছি, ফলনও ভালোই হয়েছে। আশাকরি বাজারে দামও ভালো পাবো।

উপজেলার ভবানীপুর-মির্জাপুর হাটের ধান ব্যবসায়ী জুয়েল জানান, গত হাটে তেমন ধান আমদানি শুরু হয়নি। তবে টুকটাক বেচা-কেনা হয়েছে। আশা করছি দু-চারদিনের মধ্যে পুরোদমে ধান আমদানি শুরু হবে।

এ ব্যাপারে পাঁচুপুর  ইউনিয়নের সাহেবগঞ্জ ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান জানান, আমরা বিশেষ করে অধিক ফলেন জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়ে আসছি। এবার আত্রাই উপজেলার কোথাও মাঝড়া পোকার আক্রমণ নেই। এবং উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ প্রসেনজিৎ তালুকদার বলেন, বোরো চাষের শুরু থেকেই ভাল মানের বীজ, জমির উর্বরতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ এবং আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করেছি। বর্তমানে উপজেলার প্রতিটি এলাকাতে ধান কাটা মাড়াই শুরুও হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে বোরো ধান কাটা শুরু হয়ে যাবে। তারপরও যেসব জমির ধান ৮০ ভাগ পেকে গেছে ওই সব জমির ধান দ্রুত কেটে নিতে আমরা কৃষককে সার্বক্ষণিক পরামর্শ দিচ্ছি। 


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃতীব্র দাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ফসলি জমির বিভিন্ন জাতের আষাঢ়ী ফসল বিপাকে পড়েছে চাষিরা। এতে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বেশি কষ্টে রয়েছেন জীবিকার প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারছেনা না নি¤œ আয়ের মানুষ গুলো। চলমান তীব্র দাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে, বৃষ্টির জন্য কুড়িগ্রামের বিভিন্ন স্থানে মহান আল্লাাহ তায়ালার দরবারে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ আদায় ও মোনাজাত করা হয়।

শনিবার সকাল ১০টার দিকে রাজিবপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ধর্মালম্বী মুসলমানগন এনামাজের আয়োজন করেন। অপরদিকে রৌমারী উপজেলার বড়াইকান্দী,দাতভাঙ্গা এলাকায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। এতে প্রায় ৫ শতাধিক বিভিন্ন বয়সের মুসল্লিরা তীব্র তাপমাত্রা মাথায় নিয়ে ইসতিসকার নামাজে অংশগ্রহণ করেন। নামাজে দোয়া ও মোনাজাত পাট করেন রাজিবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজের মাওলানা প্রভাষক শফিকুল্লাহ,রাজিবপুর উপজেলা জামাতের আমির মাওলানা আব্দল লফিত , ইসলামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি আব্দুৃস ছালাম, রাজিবপুর থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এসআই আনসার আলী,এসআই জসিম উদ্দীন,এ,এসআই বুল বুলসহ আরও অনেকেই,


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে নামের মিলে জেল খাটলেন কলেজছাত্র, আসল আসামি ভারতে

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক মামলার আসামির সঙ্গে নিজের ও বাবার নামের মিল থাকায় বিনা দোষে একদিন জেল খাটলেন এক কলেজছাত্র। গতকাল সোমবার ভোরে এই কলেজছাত্রকে ধরে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে আসামি শনাক্তে ভুল হওয়ার ব্যাপারে পুলিশ বুঝতে পেরে আদালতে একটি প্রতিবেদন দিলে মঙ্গলবার(১৪মে) আদালত এই কলেজছাত্রকে মুক্তি দিয়েছেন। এই কলেজছাত্রের নাম ইসমাইল হোসেন (২১) তিনি গোদাগাড়ী পৌরসভার ফাজিলপুর মহল্লার আব্দুল করিমের ছেলে।

তাঁর মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। ইসমাইল হোসেন গোদাগাড়ী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের একাদশ শ্রেণির মানবিক বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র।মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত পলাতক ওই আসামির নামও ইসমাইল হোসেন (২০)।তাঁর বাড়ি গোদাগাড়ী পৌরসভার লালবাগ হেলিপ্যাড মহল্লায়। বাবার নাম আবদুল করিম। তাঁর মায়ের নাম মোসা. বেলিয়ারা। আসামি ইসমাইল পেশায় কাঠমিস্ত্রি। মাদক মামলায় জামিন নেওয়ার পর তিনি ভারতের চেন্নাই গিয়ে রাজমিস্ত্রির কাজ করছেন। মাদক মামলার এই আসামি এবং ওই কলেজছাত্রের দুজনের নিজের নাম এবং তাদের বাবার নামও একই। মহল্লা এবং মায়ের নাম আলাদা হলেও পুলিশ এই কলেজছাত্রকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।কলেজছাত্র ইসমাইল হোসেনের ভাই আব্দুল হাকিম রুবেল জানান, গত রোববার (১২ মে) এশার নামাজের সময় গোদাগাড়ী মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আতিকুর রহমান তাদের বাড়ি যান। এ সময় তিনি একটি মাদক মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেখিয়ে তার ভাই ইসমাইল হোসেনকে ধরে নিয়ে যান। ওই সময় তাঁরা পুলিশকে জানান, তার ভাইয়ের নামে কোনো মাদক মামলা নেই। কোনো গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও নেই।

পুলিশ কোনো কথা না শুনেই ধরে নিয়ে যায়। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২৯ আগস্ট রাত পৌনে ১১টার দিকে গোদাগাড়ীর মাদারপুর জামে মসজিদ মার্কেটের সামনে থেকে রাজমিস্ত্রি ইসমাইল হোসেনকে ৫০ গ্রাম হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করে রাজশাহী জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল। রাতেই তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গোদাগাড়ী মডেল থানায় মামলা করেন ডিবির এসআই ইনামুল ইসলাম। এরপর দিন তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর এক মাস পর গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর মামলার অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। এরপর গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইসমাইল হোসেন জামিনে মুক্তি পান। কিছুদিন পর তিনি কাঠমিস্ত্রির কাজে চেন্নাই চলে যান। তার বাবা ছয় বছর ধরেই সেখানে আছেন।

এই মামলায় কলেজছাত্র ইসমাইলকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিনকে পরিবারের সদস্যরা অবহিত করলেও তিনি তাকে ছাড়েননি। তিনি তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেন। পরে পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি গোদাগাড়ী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার সোহেল রানাকে অবগত করেন। পরে সোহেল রানা বিষয়টি ভালোভাবে খতিয়ে দেখার জন্য থানা-পুলিশকে নির্দেশ দেন। পরে পুলিশ খোঁজখবর নিয়ে দেখতে পায়, আসামি ইসমাইলের বদলে অন্য ইসমাইলকে ধরা হয়েছে।গোদাগাড়ী থানার ওসি আবদুল মতিন বলেন, ‘আমরা সোমবার(১৩ মে) এই ইসমাইলকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠাই। দুজনের নিজের এবং বাবার নাম একই থাকার কারণে ভুলটা হয়ে গেছে। পরে ভুল বুঝতে পেরে সোমবার বিকেলেই আমরা একটা প্রতিবেদন দিয়েছি। আজ আদালত এই ইসমাইলকে মুক্তি দিয়েছেন। আসল আসামি ভারতে পালিয়ে আছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।


আরও খবর



বিচারপতিদের সমান বেতন-ভাতা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (১৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে,প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন মিলেছে। এ আইনের আওতায় আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।

অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেন, এর আগে এ আইনের ইংরেজি ভার্সনে ছিল আমাদের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান আমাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররাও সেই সুযোগ সুবিধা পাবেন। এই আইনটিই পুনরায় বাংলায় করা হয়েছে। যার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এর আগে, গতবছর ২১ আগস্ট বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা চেয়ে আইনের খসড়া অনুমোদন করে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা যে সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সেই সুবিধা এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে অন্য কমিশনারদের জন্য।


আরও খবর



জানো প্রকল্পের আওতাধীন বিভাগীয় পর্যায়ে প্রকল্পের সমাপ্তিকরণ সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৮১জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকাম-জানো প্রকল্প বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে কেয়ার বাংলাদেশ, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও ইকো স্যোশাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ইএসডিও)। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে ও অস্ট্রিয়ান ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশনের অর্থায়নে বিগত ৫ বছর যাবত শিশু, গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মা এবং কিশোর কিশোরীদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি উন্নয়নের জন্য রংপুর ও নীলফামারী জেলার ৭ টি উপজেলায় কাজ করে ব্যপক সফলতা বয়ে এনেছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ১০টায় রংপুরে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন কন্ধসঢ়;ফারেন্স কক্ষে প্রকল্পের বিভাগীয় পর্যায়ে সমাপ্তিকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক ডাঃ এবিএম আবু হারিফ এর সভাপতিত্বে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর টেকনিক্যাল স্পেশালিস্ট শারমিন সুলতানা লাবণ্য’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার আবু জাফর।

বিশেষ অতিথি হিসাবে মাধ্যমমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালক এসএম আব্দুল মতিন লস্কর, শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় উপ-পরিচালক শফিকুল ইসলাম, স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় উপ-পরিচালক জাহাঙ্গীর কবির, কৃষি বিভাগের ডিপুটি ডিরেক্টর আনোয়ার হোসেন, জেলা শিক্ষা অফিসার হাফিজুর রহমান, এনায়েত হোসেন, জনস্বাস্থ্য বিভাগের প্রকৌশলী পংকজ কুমার সাহা প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও জানো প্রকল্পের প্রজেক্ট ম্যানেজার পংকজ ময় ত্রিপুরা, আশিক বিল্লাহ। প্রকল্পটি মূলতঃ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর সহ বাংলাদেশ জাতীয় পুষ্টি পরিষদ, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং সরকারের প্রায় ২২ টি দপ্তর ও মন্ত্রনালয়ের সাথে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি সহায়ক প্রকল্প হিসেবে কাজ করে আসছে। প্রকল্পের অর্জন, সমাপ্তির যৌক্তিকতা এবং দায়বদ্ধতা নিশ্চিতকরণের নিমিত্তে প্রকল্পের সাথে সংযুক্ত সকল অংশীজনের অবগতি ও পরবর্তী করণীয় বিষয়ে বিশেষ আলোচনা করা হয়।


আরও খবর