Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

প্রতি ম্যাচে মেসির জন্য ৩০০ জার্সি তৈরি হয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২৪জন দেখেছেন

Image

 স্পোর্টস ডেস্ক; ম্যাচপ্রতি একজন খেলোয়াড়ের জন্য তৈরি করা হয় তিনটি জার্সি। প্রথম ও দ্বিতীয়ার্ধের জন্য একটি করে। আর ব্যাকআপ হিসেবে রাখা হয় একটি। কিন্তু অবাক করার বিষয় প্রতি ম্যাচের আগে লিওনেল মেসির জন্য তৈরি করা হয় ৩০০ জার্সি।

দেশের হয়ে মেসি যখন মাঠে নামেন, তখন আনন্দ-উচ্ছ্বাসের কমতি থাকে না সতীর্থ থেকে শুরু করে কোচিং স্টাফদের। মেসিসহ তার ১০ নম্বর জার্সিটিও বেশ পছন্দ ভক্তদের। আর তাই প্রতিটি আন্তর্জাতিক ম্যাচের আগে মেসির জন্য জার্সি তৈরি করা হয় ৩০০টি।

স্পন্সর থেকে শুরু করে টেকনিশিয়ান, স্টাফ, এমনকি খেলোয়াড়রা পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে চান মেসির একটি জার্সি। এমএলটেনের জার্সির চাহিদা মাথায় রেখে তৈরি করা হয় এতগুলো কপি।

এমন অবাক করা তথ্য জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জয়ের নায়ক গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ। এমনকি বিশ্বকাপের প্রথম দুটি ম্যাচের জন্য ৬৫০টি জার্সি তৈরি করা হয়েছিল মেসির জন্য।

আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ বলেন, ‘একদিন আমি জার্সি প্রস্তুতকারক সংস্থার কাছে জানতে চাইলাম, প্রতি ম্যাচের আগে মেসির জন্য কয়টা জার্সি বানানো হয়? তারা জানাল প্রায় ২০০ থেকে ৩০০টি। আশপাশের অনেকেই তার জার্সি নিজের কাছে রাখতে চায়। সে চাহিদা মাথায় রেখেই এতগুলো তৈরি করা হয়।’


আরও খবর



"মোটরসাইকেলে বাড়িতে যেতে ডিএমপির নিষেধ"

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে সড়ক দুর্ঘটনার অর্ধেকের বেশি মোটরসাইকেলে হয়,বলেছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান । তাই ঈদে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করা হয়েছে। আমরা আমাদের পুলিশ সদস্যদেরও নিজেদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে মোটরসাইকেলে বাড়ি যাওয়ায় নিষেধ করেছি।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর পান্থপথ মোড়ে শপিংমল ও বাজার পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ঈদের সময় গাড়ির চাপ থাকে অনেক বেশি। তাই এসময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই ঈদে সবাইকে মোটরসাইকেলে যাতায়াত না করার অনুরোধ করা হয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ফিটনেসবিহীন যানবাহন যেন রাস্তায় না চলে সেদিকে সর্বোচ্চ সতর্কতা নেয়া হয়েছে। বাস মালিকদের নিষেধ করা হয়েছে যেন ফিটনেসবিহীন গাড়ি বের না করে। যদি কেউ অমান্য করে তাহলে ট্রাফিক আইনে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ সময় ঈদের কেনাকাটায় ঢাকার তীব্র যানজট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে কমিশনার বলেন, ঢাকায় যে পরিমাণ মার্কেট ও যানবাহন রয়েছে সেই তুলনায় পর্যাপ্ত বৈধ পার্কিংয়ের ব্যবস্থা নেই। তাই বলে যেখানে-সেখানে গাড়ি পার্কিং করা যাবে না, করলে ট্রাফিক আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে। মার্কেট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে যেন তারা তাদের করিডরে পর্যাপ্ত পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখেন।


আরও খবর



মধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃত

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইলঃমধুপুরে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৮জন গ্রামপুলিশকে পুরস্কৃতটাঙ্গাইলের মধুপুর থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান, যিনি একের পর এক বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে নানাবিধ অপরাধ, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাদক, চুরি ডাকাতি সহ বিভিন্ন বার্তার মাধ্যমে অপরাধীদের নতুন নতুন কৌশল সম্পর্কে জনসাধারণকে সতর্ক করে ব্যাপক আলোচিত হয়েছেন।যিনি সব সময়ই পুলিশ এবং গ্রাম পুলিশের কাজের গতি ও জনসেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহ প্রদান করে থাকেন।

তিনি মধুপুরে এসেই এবং বিভিন্ন পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে  জনসাধারণের সাথে মিশে মানবতার ফেরিওয়ালা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।আর এরই অংশ হিসেবে তিনি গ্রাম পুলিশকে চৌকস করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে বিভিন্ন তথ্য আদান-প্রদানের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেন। যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসার এ বিষয়গুলো নজরে আনেনি।এরই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন তথ্য দিয়ে থানা পুলিশকে সহায়তা করার জন্য প্রতি ৩ মাস পরপর গ্রামপুলিশকে মধুপুর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হয়।

মঙ্গলবার (৯এপ্রিল) সকালে মধুপুর থানা প্রাঙ্গণে ৮জন গ্রামপুলিশকে ভাল কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ১টি করে পান্জাবি ও শাড়ি ঈদ উপহার হিসাবে প্রদান করেন থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান।এর ফলে বিভিন্ন পাড়া মহল্লার অপরাধ অনেকাংশেই কমে গেছে যা অতীতে কোনো পুলিশ অফিসারের মাধ্যমে সম্ভব হয়নি। এই ঈদ উপহার প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন এসআই আপেল মাহমুদ সহ আরও অন্যান্য পুলিশ অফিসারগন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ২৯জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,বিশেষ প্রতিনিধি:দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের  প্রতিমন্ত্রী  মো. মহিববুর রহমান এমপি’র বাংলাদেশ সচিবালয়ের দপ্তরে মঙ্গলবার (২৩এপ্রিল) ব্রিটিশ হাইকমিশনার H.E. Sarah Cookeসহ তাঁর সাথে আগত প্রতিনিধিগণ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিগণের মধ্যে হিউম্যানেটেরিয়ান এডভাইজার জনাব কৃষ্ণান নাইর, ব্রিটিশ হাই কমিশনারের প্রোগ্রাম ম্যানেজার  মুসাউইর আহমেদ ব্রিটিশ হাই কমিশনারের সাথে ছিলেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব  কামরুল হাসান এনডিসি, অতিরিক্ত সচিব   এম আব্দুল ওয়াদুদ,  হাসান সারওয়ার,  এবিএম শফিকুল হায়দার,  মো. রবিউল ইসলাম মাননীয় প্রতিমন্ত্রীর পিএস  মো. আবুল কালাম তালুকদার ও এপিএস  মো. আসিফ হাসান এসময় উপস্থিত ছিলেন।

সৌজন্য সাক্ষাতে রোহিংগা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। ব্রিটিশ হাইকমিশনার H.E. Sarah Cooke রোহিংগা ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের গৃহিত উদ্যোগের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এ ইস্যু নিয়ে ব্রিটিশ সবসময়ই বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়ে আসছে। রোহিংগাদের বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বাংলাদেশে বসবাসকারী রোহিংগাদের কর্মমুখী প্রশিক্ষণ ও আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করার বিষয়টি তুলে ধরেন। 

প্রতিমন্ত্রী  মহিববুর রহমান এমপি ব্রিটিশ হাইকমিশনারের কথা শুনেন এবং তাদের এ উদ্যোগকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিংগা ইস্যুতে অত্যন্ত আন্তরিক হয়ে তাদের জন্য ভাসানটেকে ৩ একর খাস জমিতে রোহিংগাদের প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা নিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী  মহিববুর রহমান আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রোহিংগাদের অবস্থা ও মানবিকতার দিক বিবেচনা করেই তাদেরকে ভাসানটেকে প্রতিস্থাপন করেছিলেন। কিন্তু তাদের বিশাল জনগোষ্ঠীর দায়ভার সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাহ করা এখন একটা চ্যালেঞ্জিং ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রোহিংগা ইস্যুর একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য আমাদের সরকার অত্যন্ত আন্তরিক রয়েছে। তিনি বলেন, ১ মিলিয়ন রোহিংগা জনগোষ্ঠী দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমাদের ১৭ কোটি মানুষের সাথে তাদের লাইভলিহুড বাংলাদেশের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান গাজা ও বৈশ্বিক অন্যান্য ইস্যুর সাথে যেন রোহিংগা ইস্যুটি বিলীন হয়ে না যায়। আমি চাই, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোহিংগা ইস্যু এখন আলোচনার মুখ্য ইস্যু হয়ে দাঁড়াক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রতিরোধে ৫৫ হাজার ভলান্টিয়ার কাজ করছে। রোহিংগাদের নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে এসব ভলান্টিয়াররা রোহিংগাদের আশ্রয়স্থলগুলোতে স্বেচ্ছা শ্রম দিচ্ছে। প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত আন্তরিক ও সাহায্য সহযোগিতা মনমানসিকতা প্রবণ। তিনি বলেন, দুর্যোগকালে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ৫৫ হাজার ভলান্টিয়ারের পাশাপাশি প্রায় ১০ মিলিয়ন স্বেচ্ছাসেবক কাজ করে থাকে।

এ প্রসঙ্গে ব্রিটিশ হাই কমিশনার H.E. Sarah Cooke বলেন, ব্রিটিশ সরকার বাংলাদেশ সরকারকে আগের মতো সকল প্রকার সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে। ব্রিটিশ হাইকমিশনার মিজ Sarah আরও বলেন, আমরা শুধু বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করতেই চাই না, আমরা চাই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোহিংগা ইস্যু স্পট লাইট হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, গাজা, দঃ আফ্রিকা ও পৃথিবীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর মতো রোহিংগা ইস্যুও একটা বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হউক। তিনি বলেন, রোহিংগা ইস্যু যাতে হারিয়ে না যায় এ জন্য এখানে বিশেষ ফোকাস বাড়াতে হবে। বিভিন্ন সভা, সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে বাংলাদেশের রোহিংগা ইস্যুটি তুলে ধরতে হবে। 
পরে প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান ব্রিটিশ হাই কমিশনারকে বঙ্গবন্ধু স্মারক ক্রেস্ট উপহার দেন।

আরও খবর



ঈদযাত্রায় সড়কে মারা গেলেন ৪০৭ জন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে এবার ঈদুল ফিতরে ৩৯৯টি । এতে ৪০৭ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ হাজার ৩৯৮ জন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্র্টস ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক চৌধুরীর এসব তথ্য জানান।

সংগঠনটি ঈদযাত্রায় সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষ্যে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

ঈদযাত্রায় রেলপথে ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত, ২১ জন আহত হয়েছেন। নৌ-পথে ২টি দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত, ৫ জন আহত হয়েছেন। সড়ক, রেল ও নৌ পথে সর্বমোট ৪১৯টি দুর্ঘটনায় ৪৩৮ জন নিহত ও ১ হাজার ৪২৪ জন আহত হয়েছেন।

লিখিত বক্তব্যে মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, ঈদযাত্রা শুরুর দিন ৪ এপ্রিল থেকে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত বিগত ১৫ দিনে ৩৯৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪০৭ জন নিহত ১ হাজার ৩৯৮ জন আহত হয়েছেন। গত ২০২৩ সালের ঈদুল ফিতরে ৩০৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩২৮ জন নিহত ও ৫৬৫ জন আহত হয়েছিলেন। বিগত বছরের সঙ্গে তুলনা করলে এবারের ঈদে সড়ক দুর্ঘটনা ৩১.২৫ শতাংশ, প্রাণহানি ২৪.০৮ শতাংশ, আহত ১৪৭.৪৩ শতাংশ বেড়েছে।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, বরাবরের মতো এবারও দুর্ঘটনার শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ১৯৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ১৬৫ জন নিহত ও ২৪০ জন আহত হয়েছেন। যা মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৪৯.৬২ শতাংশ, নিহতের ৪০.৫৪ শতাংশ এবং আহতের ৩০.৩৭ শতাংশ প্রায়।


আরও খবর



প্রচন্ড তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ চলছে কোচিং সেন্টার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:প্রচন্ড গরমের তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও এক প্রকার দাপটের সাথেই চলছে কোচিং সেন্টার। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় সরকার স্কুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেও কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় ব্যবস্হা নেয়ার দাবী জানান অনেকেই।নিত্যদিনের ন্যায় গতকালও শহরের ৮ নং ওয়ার্ড সহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কোচিং সেন্টার খোলা রাখার চিত্র চোখে পড়ে।

দেখা গেছে কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীরা গদাগদি করে বসে আছে। অনেকের শরীর থেকে ঝরছে ঘাম। অনেক অভিভাবক বলছেন,এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখলে ভালো হতো। কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে না থেকে কোচিং সেন্টারে ছুটছে।

৮ নং ওয়ার্ডে কোচিং সেন্টারে পড়তে আসা অনেক শিক্ষার্থী বলছেন,গরমে বাসা থেকে বের হতে ইচ্ছা করে না। এরপরেও মেধার বিকাশ করতেই যেতে হচ্ছে সেখানে। এমনিতেই প্রচন্ড গরম এরপর কোচিং সেন্টারে গদাগদি করে বসলে সারা শরীর থেকে ঘাম ঝরে। কোচিং সেন্টারের সারেরা যদি এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতেন, তাহলে খুব ভালো হতো।আবার কেউ কেউ বলছেন, স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় বাড়িতে পড়ে অনেক কিছুই বুঝতে পারছি না। কোচিংয়ের কারনে পড়াশোনা অনেকটা এগিয়ে গেছে। স্কুল কলেজ খোলার সাথে সাথে পরিক্ষা। কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা না করলে পরিক্ষায় লিখতে পারবো না।

গরমে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও কোচিং সেন্টার কেন খোলা রেখেছেন জানতে চাইলে সৈয়দপুর শহরের ডাক বাংলা সংলগ্ন কোচিং সেন্টারের শিক্ষক জাবেদ আকতারি জানান, সৈয়দপুরের অনেকেই তো কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন। গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে হবে তা জানা ছিল না। তাছাড়া মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলামের সাথে আমার ভালো সম্পর্ক।  সকলের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিলে আমি ও বন্ধ রাখবো। তবে স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার সাথে সাথে যদি কোচিং সেন্টার ও বন্ধ থাকে তাহলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেই।

সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম  জানান,যারা সরকারের নির্দেশ অমান্য করে এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন তারা নীতিবহির্ভূত কাজ করছেন। সরকারের নির্দেশ কে সম্মান জানিয়ে, শিক্ষার্থীদের স্বার্থে প্রচন্ড গরমের দিন গুলোতে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার দাবী জানান তিনি। এরপরেও যদি কেউ কোচিং সেন্টার খোলা রাখেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। 

আরও খবর