লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীর বিক্রম বলেছেন, এখন সরকারের সামনে একটাই পথ খোলা। তা হলো‒ পদত্যাগ করা, সংসদ বিলুপ্ত করা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। খুব বেশি দেরি করলে এবং অহংকার করে ক্ষমতা আকড়ে রাখার চেষ্টা করলে, দেশ অরাজকতার দিকে যাবে। ওই অবস্থায় নিয়ন্ত্রণ জনগণের হাতে চলে যাবে। তখন যা হওয়ার তাই হবে। সময় থাকতে সতর্ক হোন। প্রশাসন এখন আর আপনাদেরকে রক্ষা করতে পারবে না। চাচা আপন প্রাণ বাঁচা।
অংশ নেন এলডিপির প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি নূরুল আলম তালুকদার, ডক্টর নেয়ামূল বশির, ডক্টর আওরঙ্গজেব বেলাল, এডভোকেট এসএম মোরশেদ, অধ্যক্ষ সাকলায়েন, ভাইস-প্রেসিডেন্ট মাহে আলম চৌধুরী, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপিকা কারিমা খাতুন, যুগ্ম মহাসচিব বিল্লাল হোসেন মিয়াজি, আইন সম্পাদক এডভোকেট আবুল হাশেম, প্রচার সম্পাদক এডভোকেট নিলু, প্রকাশনা সম্পাদক মেহেদী হাসান মাহবুব, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আজগর বাবু, সহ-দপ্তর ওমর ফারুক সুমন, ঢাকা মহানগর পূর্ব এলডিপির সভাপতি মো. সোলায়মান, পশ্চিম এলডিপির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাদাত হোসেন মানিক, উত্তর এলডিপির সাধারণ সম্পাদক অবাক হোসেন রনি, গণতান্ত্রিক আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এড.নূরে আলম, গণতান্ত্রিক যুবদলের সভাপতি আমান সোবহান, গণতান্ত্রিক শ্রমিক দলের সভাপতি এফএমএ আল মামুন, গণতান্ত্রিক স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি খালিদ বিন জসিম, গণতান্ত্রিক কৃষক দলের সভাপতি এবিএম সেলিমসহ প্রমুখ।
শুক্রবার রাজধানীর পূর্ব পান্থপথস্থ এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দলটির আয়োজনে গণমিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের পর শুরু হওয়া গণমিছিলটি মালিবাগ মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।