Logo
আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাচ্ছেন আরও ৪০ হাজার গৃহহীন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক ;ঈদের আগেই প্রধানমন্ত্রীর উপহারের নতুন ঘর পাচ্ছেন আরও প্রায় ৪০ হাজার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবার। আগামীকাল বুধবার এসব ঘর গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষের হাতে তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় চতুর্থ পর্যায়ে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর হস্তান্তর করা হবে।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের তিনটি উপজেলায় যুক্ত হয়ে চতুর্থ পর্যায়ের ঘর ও জমি হস্তান্তর করবেন। এদিন গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলায় নয়াপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার নওয়াগাঁও আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং বরিশালের বানারীপাড়ার উত্তরপাড় আশ্রয়ণ প্রকল্পে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে উপকারভোগীদের সঙ্গে কথা বলবেন।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে আশ্রয়ণ নামে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় একটি প্রকল্প গ্রহণ করে, যা প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে।

মুজিববর্ষে উপলক্ষে প্রথম পর্যায়ে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি ৬০ হাজার ১৯১টি ঘর, ২০ জুন ৫৩ হাজার ৩০০টি ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্মিত মোট ঘরের সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ২৯টি।

১৯৯৭ সাল থেকে এই প্রকল্পের আওতায় ৫ লাখ ৫৪ হাজার ৫৯৭টি পরিবার পরিবারকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আশ্রয়ণ ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়/সংস্থাসহ গৃহ নির্মাণ করে ১৯৯৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত পুনর্বাসন করা হয়েছে ৭ লাখ ৭১ লাখ ৩০১ টি পরিবারকে। প্রতি পরিবারের পাঁচজন সদস্য হিসেবে মোট উপকারভোগী ৩৮ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৫ জন।

তৃতীয় পর্যায়ে নির্মাণ করা একক ঘরের সংখ্যা ৬৫ হাজার ৬৭৪টি। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৯০৪টি হস্তান্তর হয়েছে গত বছরের ২৬ এপ্রিল এবং ২য় ধাপে ২১ জুলাই জমির মালিকানাসহ ২৬ হাজার ২২৯টি হস্তান্তর করা হয়। আগামীকাল ২২ মার্চ চতুর্থ পর্যায়ে হস্তান্তর হচ্ছে ৩৯ হাজার ৩৬৫টি ঘর।

১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়সহ মোট হস্তান্তরিত একক গৃহের সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৮২৭টি। ৪র্থ পর্যায়ে অবশিষ্ট নির্মাণাধীন গৃহের সংখ্যা ২২ হাজার ৬টি। ৪র্থ পর্যায়ে চরাঞ্চলে বরাদ্দকৃত বিশেষ ডিজাইনের গৃহের সংখ্যা ১ হাজার ৩৭৩ টি এবং পার্বত্যঞ্চলের বিশেষ ডিজাইনের মাচাং ঘর ৬৩৪টি।

এখন পর্যন্ত ভূমিহীন-গৃহহীনমুক্ত মাদারীপুর, গাজীপুর, নরসিংদী, রাজশাহী, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গা জেলার সব উপজেলাসহ সারাদেশের মোট ১৫৯টি উপজেলা।


আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল হয়ে ভুটানের রাজা এখন নিজ দেশের পথে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১১০জন দেখেছেন

Image
সহিদুল আলম বাবুল, কুড়িগ্রাম ব্যুরো চিফ :ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থল বন্ধর হয়ে নিজ দেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।আজ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ দুপুর ২ টার দিকে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দরে বিশেষ ইমিগ্রেশনের মাধ্যমে ভারত হয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছেন ভুটানের রাজা। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন, স্ত্রী রানি জেৎসুন পেমাসহ রাজ পরিবার ও মন্ত্রীসভার সদস্যরা এবং রাজার সফর সঙ্গী ভুটানের সরকারি অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ।

এর আগে ভুটানের রাজা দুপুর ১২টার দিকে সফর সঙ্গীদের নিয়ে আকাশপথে সৈয়দপুর বিমানবন্দর পৌঁছান। সেখান থেকে সড়ক পথে কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে আসেন ভুটানের রাজা ও তার সফর সঙ্গীরা। দুপুর দেড়টার দিকে তিনি কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত জায়গা পরিদর্শন করেন রাষ্ট্রীয় এ অতিথিরা।

সেখানে অল্প সময় অবস্থানের পর সড়ক পথেই  সোনাহাট স্থলবন্দর হয়ে নিজ দেশের উদ্দেশ্যে ভারতে প্রবেশ করে রাষ্ট্রীয় এ অতিথিরা।গত সোমবার সকালে চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে  ঢাকায় পৌঁছান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক ও তার স্ত্রী রানি জেৎসুন পেমা।
 শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ওই সময় ভুটানের রাজাকে দেওয়া হয় লাল গালিচা সংবর্ধনা। 

আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি: ধর্মমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯জন দেখেছেন

Image
লিয়াকত হোসাইন লায়ন,জামালপুর:ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চিনির ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ এবং বাজার স্থীতিশীল রাখার জন্য চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। 

মন্ত্রী বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় চিনি শিল্প ভবনের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের পক্ষ হতে তাঁকে দেয়া সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতেই চিনির চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। অধিকাংশ দেশেই যতটুকু চিনি। খেতে বলা হয় তার চেয়ে বেশি চিনি খাওয়া হচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল সুগার অর্গানাইজেশন(আইএসও) এর তথ্য মতে, ২০০১ সালে বিশ্বব্যাপী চিনি খাওয়ার পরিমাণ ছিলো ১২৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন যা বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সালে দাঁড়ায় ১৭২ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন। গত ৫ দশকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধির কারণে চিনি গ্রহণের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, বছরে আমাদের চিনির চাহিদা প্রায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে আমরা উৎপাদন করতে পারি মাত্র ৮০ হাজার মেট্রিক টন। চিনি উৎপাদনের এই চিত্রটি আমাদের জন্য নিতান্তই হতাশাব্যঞ্জক। এদেশের চিনি শিল্প ও আখচাষীদেরকে বাঁচাতে হলে আমাদেরকে এখনই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনা করবেন বলে চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের সভাপতি ও পঞ্চগড়-১ সাবেক সংসদ সদস্য  মজাহারুল হক প্রধানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম, পরিচালক এটিএম কামরুল ইসলাম তাং, খোন্দকার আজিম আহমেদ, মোঃ আতাউর রহমান খান, ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী বাদশা প্রমূখ।

আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




জাতীয় ঈদগাহে ৩৫ হাজার মুসল্লি নামাজে অংশ নিতে পারবেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৩৫ হাজার মুসল্লির অংশ নিতে পারবেন জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের নামাজের প্রধান জামাতে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, এই জামাতে নারীদের নামাজের ব্যবস্থাও করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় ঈদগাহ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ডিএসসিসি মেয়র। জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে ৮টায়।

তিনি বলেন, এখানে ৩৫ হাজার মুসল্লির জামাতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এজন্য সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা আশা করছি কোনো ধরনের বৃষ্টিপাত হবে না। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে আমরা সে ধরনের তথ্য পেয়েছি। কালবৈশাখী ঝড় অথবা প্রবল বৃষ্টিপাত হলেও এখানে যেন সুষ্ঠুভাবে জামাত অনুষ্ঠিত করা যায়, সেই ব্যবস্থা আমরা করেছি। পুরোটা অংশ আমরা ত্রিপল দিয়ে ঢেকে দিয়েছি। যেন পানি পড়তে না পারে এবং কোনো দুর্ভোগ না হয়।

মেয়র তাপস আরও বলেন, এখানে আমাদের নিয়ন্ত্রণকক্ষ থাকবে এবং সব স্বাস্থ্যসেবার ব্যবস্থা থাকবে। যাতে করে কোনো মুসল্লির কোনো সমস্যা না হয়। জামাতে প্রবেশের জন্য ৪টি প্রবেশ পথ তৈরি করা হয়েছে। নারীদের জন্য আলাদা প্রবেশ পথ রয়েছে। এছাড়া জামাত শেষে বেরোনোর জন্য আরও তিনটি ফটক আমরা রেখেছি। যাতে কর দ্রুত সবাই বের হয়ে যেতে পারে।


আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




২০২৪-২৫ সেশনে নারীদের জন্য স্টেম স্কলারশিপ নিয়ে এলো ব্রিটিশ কাউন্সিল

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৮জন দেখেছেন

Image
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:যুক্তরাজ্যের শিক্ষার সুযোগ ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক নিশ্চিতের আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ কাউন্সিল, সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কলারশিপ ফর ইউমেন ইন স্টেম’ প্রোগ্রাম চালুর ঘোষণা দিয়েছে। স্টেম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত) বিষয়ে যুক্তরাজ্যে স্নাতকোত্তর করতে আগ্রহী নারীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।বৈচিত্র্য, ভিন্নমত ও উদ্ভাবন নিশ্চিত ও প্রসার করতে স্টেম খাতে নারীদের অংশগ্রহণ অপরিহার্য।

নারীদের অংশগ্রহণ কেবল লিঙ্গবৈষম্য কমিয়ে আনবে না, তাদের অনন্য দক্ষতা কর্মক্ষেত্রকে আরও সমৃদ্ধ করে তুলবে; যা সর্বোপরি সমাজকে বিজ্ঞানভিত্তিক ও প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে।বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কান্ট্রি জেন্ডার অ্যাসেসমেন্ট ২০২১ এর হিসাব অনুযায়ী, দেশের স্টেম পেশাজীবীদের মধ্যে মাত্র ১৪ শতাংশ নারী। গবেষণায় দেখা যায়, সরকারি প্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষার্থীদের স্টেম বিষয়ে ভর্তির হার মাত্র ৩৮ শতাংশ, আর বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তির হার ৪৫ শতাংশ।

বাংলাদেশ সহ দক্ষিণ এশিয়ার বাকি দেশগুলোর স্টেম বিষয়ে অধ্যয়নরত নারী শিক্ষার্থীদের জন্য ২৫টি স্কলারশিপ ঘোষণা করা হয়েছে। কুইন মেরী ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, অ্যাংলিয়া রাসকিন ইউনিভার্সিটি, গ্রিনিচ ইউনিভার্সিটি, দ্য ইউনিভার্সিটি অব সাউথ্যাম্পটন ও কভেন্ট্রি ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্যের এই ৫টি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নের ক্ষেত্রে স্কলারশিপের সুযোগ থাকছে। যুক্তরাজ্যের সমৃদ্ধ স্টেম খাতে অধ্যয়নের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজ দেশে গবেষণা ও উদ্ভাবন এগিয়ে নিতে এবং এই খাতে নিজেদের ক্যারিয়ার গঠন করতে বৃত্তিপ্রাপ্তদের দক্ষ করে তুলবে এই স্কলারশিপ। সাইটেবল রিসার্চের (গবেষণা) ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য বর্তমানে বিশ্বের ৩য় অবস্থানে রয়েছে এবং যুক্তরাজ্যে ভিত্তিক সমস্ত প্রকাশনার ৫৫.২ শতাংশই সম্মিলিত প্রচেষ্টার (সহযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক গবেষণা) মাধ্যমে সম্পূর্ণ করা হয়।

এই স্কলারশিপের আওতায় টিউশন ফি, স্টাইপেন্ড, ভ্রমণ খরচ, ভিসা, হেলথ কভারেজ ফি ও ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ সাপোর্ট থাকছে। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি ডেটা সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স,ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্স, ইলেকট্রনিক অ্যান্ড ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং,ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট, ইনটেলিজেন্ট হেলথকেয়ার এবং

অ্যাকচুয়ারিয়াল সায়েন্সে পড়ার সুযোগ পাবেন।এ বিষয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের হেড অব এডুকেশন বাংলাদেশ তৌফিক হাসান বলেন, “বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জনংসংখ্যাই নারী, প্রতিনিধিত্ব করছেন গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে সম্ভাবনাময় মেধাশক্তির। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিজ্ঞান ও গবেষণায় নারীদের পূর্ণ অংশগ্রহণ প্রয়োজন। কেবল ধারণা হিসেবে নয়, বরং মানবজাতির সমৃদ্ধির জন্যই এখন লিঙ্গসমতা নিশ্চিত করা জরুরি। উইমেন ইন স্টেম স্কলারশিপের মতো আমাদের এই উদ্যোগের লক্ষ্য স্টেম বিষয়ে শিক্ষাগ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা প্রদান, তাদের সক্ষমতার বিকাশে সাহায্য করা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উল্লেখযোগ্য অবদান নিশ্চিত করা।”


২০২০ সাল থেকে এই প্রোগ্রামটি ৩০০টি’রও বেশি স্কলারশিপ প্রদান করেছে। বৈশ্বিকভাবে ২০২৩-২৪ সেশনে নির্ধারিত কোর্সে ৯২জন শিক্ষার্থী এই সুযোগ পেয়েছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে নারীদেরকে সফল হতে এবং স্টেম খাত সংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক স্বীকৃতি পাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয়ার ক্ষেত্রে ব্রিটিশ কাউন্সিলের অব্যহত প্রতিশ্রুতির অংশ এই স্কলারশিপ।নারীদের নেতৃত্ব বিকাশ এবং নিজ দেশ ও যুক্তরাজ্যে স্টেম বিষয়ে অধ্যয়নরত নারীদের মধ্যে যোগাযোগের সুযোগ বাড়ানোর মাধ্যমে স্টেম খাতে ক্যারিয়ার গঠন ও অবদান রাখার জন্য নারীদের অনুপ্রাণিত করাই এই স্কলারশিপের লক্ষ্য। নারীরা ডিপেন্ডেন্ড সহ (নির্ভরশীল সদস্য) এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে

পারবেন, সেক্ষেত্রে তারা অতিরিক্ত কিছু সহযোগিতাও পাবেন।
এবছরের মার্চ থেকে এপ্রিল মাসের মধ্যে আবেদন গ্রহণের শেষ সময় যা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা, কোর্সের তালিকা,

নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের শেষ সময়, ভর্তির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় যোগ্যতা বা অন্য যেকোনোতথ্যের জন্য ভিজিট করুন https://www.britishcouncil.in/study-uk/scholarships/womeninstem-
scholarships

আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




"জিম্মি নাবিকদের অল্প কিছুদিনের মধ্যে আনা হবে"

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জিম্মি বাংলাদেশি নাবিকদের সোমালিয়ার জলদস্যুদের থেকে অল্প কিছুদিনের মধ্যে ফিরিয়ে আনার আশা প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।

মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কক্ষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলদস্যুদের হাতে জিম্মি ২৩ নাবিককে সুস্থভাবে ফিরিয়ে আনতে কার্যক্রম চলছে। যদিও কবে উদ্ধার হবে সেটা সুনির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব না। তবে অল্প কিছু দিনের মধ্যেই তাদের আনা হবে। খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তাই চলতি মাসেই একটা সুষ্ঠু সমাধান হবে বলে আশা প্রকাশ করছি’, যোগ করেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।


আরও খবর

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪

ভোটগ্রহণ চলছে শিল্পী সমিতির

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪