Logo
আজঃ সোমবার ২৯ মে ২০২৩
শিরোনাম

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে টনি ব্লেয়ারের সাক্ষাৎ

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার। আজ শনিবার সকালে গণভবনে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি।

ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জের নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে দু’দিনের সফরে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকায় আসেন টনি ব্লেয়ার।

তিনি লেবার পার্টির হয়ে ১৯৯৭ সাল থেকে ২০০৭ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বর্তমানে তিনি ‘টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জ’র এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন।

স্ত্রী শেরি ব্লেয়ারকে নিয়ে ২০১০ সালে ঢাকা সফর করেছিলেন টনি। এর আগে, ২০০২ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি এক রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় এসেছিলেন।


আরও খবর



বালু চড়ে ঘোড়ার গাড়ীর একমাত্র ভরসা!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image
সিরাজুল ইসলাম রতন গাইবান্ধা সংবাদদাতা:-গাইবান্ধার বালাসী ঘাট থেকে বাগুরিয়া ঘাট পর্যন্ত বালুচরের পথে ঘোড়ার গাড়িতে যাতায়াত করেন যাত্রীরা। সম্প্রতি তোলা গাইবান্ধার বালাসী ঘাট থেকে বাগুরিয়া ঘাট পর্যন্ত বালুচরের পথে ঘোড়ার গাড়িতে যাতায়াত করেন যাত্রীরা। ধু ধু মরুপথে মানুষের চলার বাহন উট। উটের আরেক নাম এ কারণে মরুভূমির জাহাজ। গাইবান্ধায় মরুভূমি না থাকলেও আছে মরুপ্রায় বিস্তীর্ণ বালুচর, কিন্তু উট নেই। উট নেই তো কী! উটের বদলে আছে শত শত ঘোড়া। গাইবান্ধার দৃশ্যপটে তারা দিয়েছে ভিন্ন এক রঙের পোঁচ।

গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র নদের কাছে বালাসী ঘাট থেকে বাগুরিয়া ঘাট। সেখানে না চলে সাইকেল, মোটরসাইকেল, রিকশাভ্যান, অটোরিকশার মতো বাহন; সেখানে না যায় হাঁটা। অতএব চড়ে বসো ঘোড়ার গাড়িতে। উট যদি হয় মরুভূমির জাহাজ, এই বালুচরের জাহাজ না হয় ঘোড়া।

বালাসী ঘাট গাইবান্ধা জেলা শহর থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার দূরে। সেখান থেকে জামালপুর জেলার বাহাদুরাবাদ ঘাট পর্যন্ত অঞ্চলে বর্ষামুখর ছয়টি মাস চলে নৌকা। বাকি ছয় মাস প্রায় শুষ্ক। গত বছরের ডিসেম্বরে প্রায় চার কিলোমিটার পর্যন্ত জেগে উঠেছে বালুচর,বালাসী ঘাট থেকে বাগুরিয়া পর্যন্ত। সেই বালুচর পাড়ি দিতে ঘোড়াই ত্রাণকর্তা! বালুচরের দুস্তর পারাবার ঘোড়াই যদি পার করিয়ে দেয়, বাহাদুরাবাদ ঘাটে যেতে বাকি পথ আর এমনকি! লঞ্চ বা শ্যালো ইঞ্জিনে চলা নৌকা তো আছেই। সেখান থেকে ময়মনসিংহ হয়ে কম সময়ে গাইবান্ধার মানুষ রাজধানী ঢাকায় যাতায়াত করছেন।

প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঘোড়ার গাড়িতে করেই পাড়ি দিচ্ছেন এই পথ। শুধু এখানেই নয়, আর সব চরেও যাবতীয় মালপত্র আনা-নেওয়ায় ঘোড়াই ভরসা। চরাঞ্চলে জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘোড়ার গাড়িতে চড়ছেন মর্যাদা বাড়ানোর জন্য নয়, এ ছাড়া যে চলাচলেরই কোনো বন্দোবস্ত নেই।

ঘোড়াই তাই এই বালুচরের প্রাণ। শুধু সহযোগিতার নয়, উপার্জনেরও। যাঁরা একসময় দিনমজুরের কাজ করতেন, এখন তাঁদের হাতে কাজ নেই। ঘোড়ার গাড়ি চালিয়ে আয় রোজগার করছেন তাঁরা। বালাসী ঘাট থেকে বাগুরিয়া পর্যন্ত ঘোড়ার গাড়িতে জনপ্রতি ভাড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা। বাগুরিয়া-বাহাদুরাবাদ নৌকাভাড়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা।

বালাসী-বাহাদুরাবাদ রুটে ঘোড়ার গাড়ির সংখ্যা এখন শতাধিক। চরাঞ্চলে উৎপাদিত ধান, পাট, গম, ভুট্টা, কাউনসহ বিচিত্র কৃষিপণ্য পরিবহন করে ঘোড়া টিকিয়ে রেখেছে গরিব মানুষের অর্থনীতি। ঘোড়ার কাজের শেষ নেই। জমি চাষাবাদেও রাখছে ভূমিকা। এলাকার মানুষ শখের বশেও ঘোড়া লালন-পালন করছেন।

বালাসী ঘাটে গেলেই চোখে পড়বে সারি সারি ঘোড়ার গাড়ি। কেউ গাড়িতে উঠছেন, কেউ নামছেন, গলা ছেড়ে হাঁক দিচ্ছেন ঘোড়ার গাড়ির চালকেরা। এক ব্যস্ত চিত্র। কাঠ আর বাঁশ দিয়ে তৈরি ঠেলাগাড়িতে ট্রাকের চাকা লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছে গাড়ি। গাড়ির ওপর তোশক বিছানো। তাতে চাদর পাতা। কায়দা একেবারে জমিদারি। সেখানে আয়েশ করে পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা।

যাত্রীরা জানালেন, বিনোদনকেন্দ্রগুলোয় যাওয়ার সময় মানুষ শখ করেই চড়ে বসেন ঘোড়ায় চালানো টমটমে। সহজে বালুচর পাড়ি দেওয়া যায়, মনে জেগে ওঠে ফুরফুরে অনুভূতি। আর একাকী যাঁরা ঘোড়ার গাড়িতে ঘোরাঘুরি করতে ওঠেন, তাঁদের আনন্দের তো সীমা নেই।

গাইবান্ধা থেকে নৌকায় বালাসী
বাহাদুরাবাদ রুট হয়ে ঢাকা যেতে সময় লাগে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা। সড়কপথে ৯ ও রেলপথে ১০ ঘণ্টা। এই রুটের কয়েক কিলোমিটার চরে ঘোড়ার গাড়ির জনপ্রিয়তা আকাশে তুলে দিয়েছে। গাইবান্ধা সদর, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার প্রায় ১৪টি ইউনিয়নে বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল। এসব ইউনিয়নের চরাঞ্চলে ঘোড়ার গাড়ি কেবল উপায় নয়, উপভোগও।

ইয়াসিন আলী (৪৫) বাগুরিয়া গ্রামের কোচোয়ান। ঘোড়ার গাড়িতে যাত্রী টেনে ভালোই চলছে সংসার। তিনি বললেন, ‘বালুচরোত অ্যাকনা ভ্যান-অটোরিকশা চলে না। তাই ঘোড়ার গাড়ি বানাচি।’ একজন যাত্রী তুললে তিনি পান ৫০ টাকা। এভাবে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা তাঁর রোজকার আয়। ঘোড়া তাঁর সংসারে দিয়েছে স্বস্তি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য বলছে, এই জেলায় ঘোড়ার সংখ্যা প্রায় ৫০০। একেকটা ঘোড়ার দাম ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার সীচা-পাঁচপীর এলাকায় বসে ঘোড়ার হাট। রোজগারের পাশাপাশি মানুষের মিলনেরও সেটা আরেক আনন্দময় উপলক্ষ।

ঘোড়া যেন এ অঞ্চলে ঘোষণা করছে মানুষের সঙ্গে প্রাণিকুলের হাজার 
 বছরের বন্ধুত্বের কথা।

আরও খবর



আসুন একসঙ্গে কাজ করি, বিশ্বব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি আশা করি ‘‘স্মার্ট বাংলাদেশ’’ গড়ার জন্য আমাদের উৎসাহব্যঞ্জক যাত্রায় বিশ্বব্যাংক আমাদের সঙ্গে থাকবে। আসুন আমরা একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য যৌথ আস্থার চেতনায় একসঙ্গে কাজ করি।’

আজ সোমবার বিশ্বব্যাংক প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাসের সঙ্গে যৌথভাবে ৫০ বছরের বাংলাদেশ-বিশ্বব্যাংক অংশীদারত্ব উপলক্ষে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তিনি। তারা প্রদর্শনীর কিছু অংশ ঘুরে দেখেন।

এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রদর্শনী বাংলাদেশের উন্নয়নের সাফল্য তুলে ধরেছে এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য বৈশ্বিক ঋণদাতার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। এই আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে বাংলাদেশের পিছিয়ে থাকা লোকদের উন্নয়নের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। এটি বাংলাদেশকে একটি সহনশীল ও সমৃদ্ধ ভূমিতে পরিণত করার জন্য আমাদের সরকারের সংকল্পের প্রতিফলন।

প্রধানমন্ত্রী একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করার জন্য বিশ্বব্যাংক এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের অভিন্ন শত্রু হচ্ছে দারিদ্র্য ও ক্ষুধা এবং আমরা এগুলো কাটিয়ে না ওঠা পর্যন্ত বিশ্রাম নেব না।

বিশ্বব্যাংক প্রাঙ্গণে আয়োজিত নাচের অনুষ্ঠান

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের দুস্থ মানুষের মধ্যে যে ধরনের হাসি দেখতে চেয়েছিলেন এ প্রদর্শনীতে তা প্রতিফলিত হচ্ছে।’

ওয়াশিংটন ডিসিতে বিশ্বব্যাংকের সদর দপ্তরে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক এবং তার এসএআর ভিপি মার্টিন রাইসার ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে একটি নাচের অনুষ্ঠানও প্রত্যক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী।

বাসস,


আরও খবর



মাধবপুরে সাংবাদিকের উপর হামলা নগদ টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনতাই

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান:-

হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরে এক সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে মোটরসাইকেল সহ নগদ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করার খবর পাওয়া গেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে ১৯ মে ২০২৩ রোজ শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় আদাঐর ইউনিয়নের মাধবপুর-নাসিরনগর সড়কের আদাঐর কালী মন্দিরের সামনে।জানা গেছে জাতীয় দৈনিক এই বাংলা'র মাধবপুর প্রতিনিধি নারায়ণ সরকার নয়নের উপর হামলা চালিয়ে দূর্বৃত্তরা একটি Afacee 4v 160 cc মোটরসাইকেল ও নগদ ২ লক্ষ টাকা ছিনতাই করে নিয়ে যায়।


এ ব্যাপারে নারায়ণ সরকার নয়ন জানান,সে একজন ইমপোর্ট এক্সপোর্ট লাইসেন্স ধারী ব্যবসায়ী। ইলেক্ট্রনিক্স মালামাল আনার জন্য ১৯ মে শুক্রবার দুপুরে ভারতের আগরতলা যাওয়ার কথা তার। এর আগে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে আদাঐর গ্রামে একটি মোবাইলের জন্য তমাল চক্রবর্তীর বাড়িতে যায়। সেখান থেকে আসার পথে ঐ গ্রামের কালী মন্দির এলাকায় পৌছা মাত্র কয়েকজন দূর্বৃত্ত তার উপর হামলা করে নগদ টাকা ও মোটরসাইকেল ছিনতাই করে নিয়ে যায়।এ বিষয়ে নয়ন সরকার মাধবপুর থানার একটি অভিযোগ দায়ের করেন।

 অভিযোগের ভিত্তিতে এস আই সাইদুল ইসলাম ঘটনা স্থলে গিয়ে হিরেন্দ্র সরকার হিরোর ঘর থেকে মোটরসাইকেলটি উদ্ধার করেন।

জানতে চাইলে মাধবপুর থানার অফিসার ইনচার্জের  মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করলে, ওসি তদন্ত বলেন স্যার ছুটিতে আছেন।আমরা অভিযোগ পেয়েছি তদন্তের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



খেরসনে রুশ গোলাবর্ষণে ২১ বেসামরিক নাগরিক নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইউক্রেনের খেরসন শহর এবং এর আশেপাশের এলাকায় রুশ গোলাবর্ষণে ২১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের সবাই বেসামরিক নাগরিক বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।

বার্তাসংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গতকাল বুধবার খেরসন শহর ও এর আশপাশের এলাকায় এই হামলা চালায় রাশিয়া। হামলায় যেসব স্থাপনাকে লক্ষ্যবস্তু করা হয় তার মধ্যে হাইপারমার্কেট, রেলওয়ে স্টেশন ও ক্রসিং, পেট্রল স্টেশন এবং আবাসিক ভবন রয়েছে।

টেলিগ্রাম মেসেজিং অ্যাপে জেলেনস্কি বলেছেন, হামলায় আরও ৪৮ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তার ভাষায়, ‘সব বেসামরিক নাগরিক! দিন এখনো শেষ হয়নি! এক অঞ্চলেই এত হতাহত!

এর আগে ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বলেছিলেন, রুশ হামলায় খেরসনে ১২ জন নিহত হয়েছেন। মূলত হামলার পর সেখানকার একটি হাইপারমার্কেটে আগুন লেগে যায়। ঘটনার সময় বহু মানুষ সেখানে তাদের কেনাকাটা করছিলেন। এ ছাড়া একটি রেলস্টেশনে গোলাবর্ষণের ঘটনায়ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।

রাশিয়ার দখলে থাকা খেরসন অঞ্চলের এলাকা থেকে চালানো হামলায় মূল শহরের বাইরের গ্রামে আরও চারজন নিহত হয়েছেন। নিহত ওই চারজনের মধ্যে তিনজন প্রকৌশলী। হামলার সময় তারা আগের রুশ হামলায় পাওয়ার গ্রিডের ক্ষতি মেরামত করার চেষ্টা করছিলেন।

ইউক্রেনের সামরিক মুখপাত্র সেরহি চেরেভাতি বলেছেন, ‘যখন শত্রুরা যুদ্ধক্ষেত্রে কিছুই অর্জন করতে পারে না, তখন তারা শান্তিপূর্ণ শহরগুলোতে হামলা চালায়।

রাশিয়া গত সেপ্টেম্বরে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চলকে রুশ ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করেছিল তার মধ্যে একটি হচ্ছে খেরসন। অবশ্য খেরসনে বুধবারের এই হামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি মস্কো।

তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করা রাশিয়া বরাবরই ইউক্রেনীয় বেসামরিক নাগরিকদের হামলার লক্ষ্যবস্তু করার বিষয়টি অস্বীকার করে এসেছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসনের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট পুতিন। এরপর আজ পর্যন্ত টানা এক বছরের বেশি সময় ধরে চলছে দেশ দুটির সংঘাত। এতে দুই পক্ষের বহু হতাহতের খবর পাওয়া গেছে।


আরও খবর



বঙ্গভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যেসব নির্দেশনা দিলেন রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: দায়িত্ব পালনের প্রতিটি স্তরে নিরপেক্ষতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে বঙ্গভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

আজ বুধবার সকালে বঙ্গভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে রাষ্ট্রপতি এসব নির্দেশনা দেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর বঙ্গভবনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে এটাই রাষ্ট্রপতির প্রথম শুভেচ্ছা বিনিময়।

অনুষ্ঠানে দেওয়া দিক-নির্দেশনামূলক ভাষণে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সরকারের আইন, বিধিবিধান ও জনস্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী জনগণের সেবক, প্রভু নয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘জনগণ যাতে সহজেই তাদের প্রত্যাশিত সেবা পায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।’ বঙ্গভবনের ইতিহাস ‍তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আশা করেন, ‘বঙ্গভবনের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজ নিজ দায়িত্ব নিষ্ঠা, সততা ও আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করবেন।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কুচক্রিরা হত্যা করলেও তার আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি।’ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে সক্রিয় ভূমিকা পালনের কথা বলেন তিনি।  

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন, সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খানসহ বঙ্গভবনের সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।


আরও খবর