Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট

প্রার্থিতা ফিরে পেতে প্রথম দিনে ৪২ জনের আপিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২২১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাতিল হওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল আবেদন শুরু করেছেন।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) প্রথম দিন ৪২ জন প্রার্থী আপিল আবেদন জমা দিয়েছেন। যাদের অধিকাংশই স্বতন্ত্র প্রার্থী। মনোনয়ন বাতিল হওয়া বেশির ভাগের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষর নিয়ে জটিলতা ছিল।

এদিন সকাল থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের ভবনের সামনে ১০টি অস্থায়ী ক্যাম্পে এ আপিল আবেদন জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল শুনানির মাধ্যমে রায় ঘোষণা করা হবে।

এর আগে, গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আপিল দায়ের, শুনানি ও নিষ্পত্তি সংক্রান্ত নোটিশ জারি করে ইসি।

ইসি জানায়, মনোনয়নপত্র বাতিল ও গ্রহণাদেশের বিরুদ্ধে কোনো প্রার্থী বা ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান রিটার্নিং অফিসারের আদেশে সংক্ষুব্ধ হলে মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের পরবর্তী পাঁচ দিনের মধ্যেই আপিল করতে হবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃগ্রীষ্মের শুরু থেকেই তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। গতকাল ২৭ এপ্রিল শনিবার বেলা ১১টায় রূপগঞ্জের তারাবো পৌরসভার রূপসী গন্ধর্বপুর সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করা হয়। ইসতিসকার নামাজ পড়ে বৃষ্টির জন্য অশ্রæ সিক্ত চোখে প্রার্থনা করেছে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

অনাবৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। মানুষ হাহাকার করছে। এ কারনে নামাজ শেষে আল্লাহর কাছে তীব্র গরম থেকে পানাহ চেয়ে রহমতের জন্য দোয়া পরিচালনা করা হয়। এ ইসতিসকার নামাজের ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন গন্ধর্বপুর বড় মসজিদের ইমাম মুফতি শাকির মাহমুদ। 

দুই রাকাত নামাজের পূর্বে নসিহতপূর্ণ আলোচনা করা হয়। নামাজে আদায় শেষে আল্লাহতালার দরবারে দুই হাত তুলে কান্না জড়িত কন্ঠে মোনাজাত করেন মুসুল্লিরা। অসহনীয় তীব্র রোধ ও চলমান প্রচন্ড তাপপ্রবাহের কারণে অতিষ্ঠ মানুষ সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভের জন্য দুহাত তুলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন।

শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনার জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় ইসতিসকার নামাজে অংশ নিয়েছে অসংখ্য মানুষ।মোনাজাতে জাতির জন্য কল্যাণ কামনা করা হয়। আল্লাহ চাইলে এ নামাজ কবুল করে রহমতের বৃষ্টি দিয়ে মানুষ, প্রাণীসহ সকলকে শান্তিতে থাকার পরিবেশ করে দেবেন।

এছাড়াও মুড়াপাড়ার দড়িকান্দী, দাউদপুরের বেলদী, রূপগঞ্জের শিমুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অনুরুপ ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। 

   -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্য

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৬৫জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বল অভিযোগ করেছে পরিবার।

রবিবার দুপুরে কদমতলী থানাধীন এম এইচ চৌধুরী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ঐ নবজাতকের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কদমতলী থানা পুলিশ হাজির হয়েছে।

নবজাতকের পরিবার জানায়,গত শুক্রবার প্রসুতি সুমিকে এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই ১৫ হাজার টাকার বিনিময় ঐ হাসপাতালে সিজার করে ডাঃ শামীমা আক্তার চৌধুরী। তিনি গাইনী ডাঃ ও হাসপাতালের মালিকপক্ষ। 

নবজাতকের নানী লিপি জানায়, শনিবার রাতে তিনি হাসপাতালে শিশুর কাছে ছিলেন। 

গভীর রাতে শিশুটির খিচুনি উঠলে ও হাসপাতালটিতে ছিলেন না দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসক। তিনি হাসপাতলে খোজাখুজি করে কোন ডাঃ নার্স পাননি। পরে একজন আয়া আসলে তাকে একাধীকবার ডাঃ কে খবর দিতে বললেও কেউ আসেনি। শিশুর অবস্থা অবনতি হলে অন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে গেলে গেট তালা বদ্ধ থাকায় তাকে নিতে পারেনি। পরে রবিবার দুপুরে চিকিৎসা অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু হয়।

নিহতর বাবা শাহিন বলেন,রবিবার সকালে হঠাৎ ওই শিশু অসুস্থ হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। কিন্তু, ওই সময় হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক না থাকায় উপযুক্ত চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটি মারা গেছে। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের প্রতি উদাসীন বলেও অভিযোগ করেন।

তিনি আরো বলেন, সন্তানের মুখটাও তৃপ্তি ভরে দেখা হলো না তার। সন্তানও পেল না মায়ের শরীরের উষ্ণতা। জীবন নামের যাত্রাপথে মাত্র ২ দিনের সংক্ষিপ্ত এক ভ্রমণ শেষে নাড়ি ছেড়া ধন পাড়ি দিয়েছে পরপারে। এর থেকে বড় কষ্ট, বড় শোক আর কিইবা হতে পারে।

তবে হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, আমাদের হাসপাতালের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। 

খবর পেয়ে সাংবাদিকরা আসলে তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। 

হাসপাতালে ঢুকে দেখা যায় ময়লা আর্বজনা আর পোকা মাকড়ের ছড়াছড়ি। অপারেশন থিয়েটারের ভিতর চরম দূর্গন্ধে ভরা।  এছাড়া হাসপাতালে ছিলনা কোন শিশু  বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। 

শিশু বিশেষজ্ঞ দিয়ে শিশুটির চিকিৎসা করার কথা থাকলে ও চিকিৎসা করেছে চর্ম ও যৌন ডাক্তার  শওকত আলী গাজী।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



অপরিপক্ব লিচুতে সয়লাব ভোলায় বাজার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন, ভোলা বিশেষ প্রতিনিধি:জ্যৈষ্ঠ মাসে লিচুর মতো সুস্বাদু ফলে ভরে ওঠে বাজার। শুরু হচ্ছে এই রসালো ফলের মৌসূম। সপ্তাহখানেক পরে বাজারে আসবে পরিপক্ব লিচু। তবে এরই মধ্যে ভোলার বাজারগুলো ছেয়ে গেছে টক-মিষ্টি স্বাদের অপরিপক্ব লিচুতে। বুধবার ভোলার চকবাজার ও নতুন বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, চকবাজার ও নতুন বাজারে বেশ কয়েকটি দোকানে সবুজাভ ও হালকা লাল রঙের লিচু পাওয়া যাচ্ছে। তবে পুরোপুরি মৌসূমে পাওয়া লিচুর তুলনায় এগুলোর আকার কিছুটা ছোট। মান ও আকারভেদে প্রতি ১০০ লিচুর দাম চাওয়া হচ্ছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। অনেক ক্রেতাকেই এসব লিচু কিনতে দেখা গেছে। বিক্রেতাদের দাবি, এসব লিচু রাজশাহী, যশোর, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর থেকে আসে। 

তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে বাজারে পাওয়া বেশিরভাগ লিচুই আসছে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও ও গাজীপুরের কাপাসিয়া থেকে। এছাড়া মাদ্রাজি জাতের এসব লিচুর বেশিরভাগই এখনও পরিপক্ব হয়নি। এই কথা বিক্রেতারাও স্বীকার করেছেন। যে কারণে এসব লিচুর স্বাদও টক-মিষ্টি। 

জানা যায়, রাজশাহী, নাটোর ও দিনাজপুরের বোম্বাই ও বেদানা লিচু আরও এক সপ্তাহ পর বাজারে উঠবে। সেসব পরিপক্ব লিচুর আকার এখনকার তুলনায় বড় হবে, তেমনি স্বাদও মিষ্টি হবে। সেসব লিচুর রঙ হবে লাল। তবে পরিপক্ক লিচুর দাম এখনকার মতোই হবে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

নতুন বাজারের লিচু বিক্রেতা হারুন বলেন, এখন যেসব লিচু বাজারে আছে সেগুলো পুরোপুরি মিষ্টি না; কিছুটা টক মিষ্টি স্বাদের। মিষ্টি লিচু সপ্তাহখানেক পরে আসবে। চক বাজারের বিক্রেতা ইলিয়াস বলেন, বছরের প্রথম লিচু বাজারে উঠেছে, ক্রেতাও আছে মোটামুটি। আরও ১০ দিন পর আরও ভালো লিচু আসবে। তখন বিক্রিও বাড়বে। 

সুমন নামের আরেক বিক্রেতা বলেন, সোনারগাঁও ও গাজীপুর থেকে লিচু আসছে। এগুলো একটু টক-মিষ্টি স্বাদের। দিনাজপুরের লিচু আরও পরে উঠবে। তবে তখন দাম ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। আর চায়না লিচুর দাম হতে পারে প্রতি ১০০ লিচু ১ হাজার টাকা। এখন বাজারে এই ধরনের লিচু নেই। এটা আরও পরে উঠবে। 

এদিকে, বাজারে এখনও পরিপক্ব লিচু না উঠলেও অনেক ক্রেতাকে পরিবারের জন্য অপরিপক্ক লিচু কিনতে দেখা যায়। আবার লিচু পরিপক্ব না হওয়ায় অনেক ক্রেতাকে সেগুলো কেনা থেকে বিরত থাকতেও দেখা যায়। শাহাদাত হোসেন নামের এক ক্রেতা বলেন, বছরের প্রথম লিচু উঠেছে। ঘরে ছোট ছেলে মেয়ে আছে। তাদের জন্য বছরের প্রথম লিচু কিনলাম।

চকবাজারে বাজারে ফল কিনতে আসা আবুল কালাম আজাদ লিচু না কিনতে বিরত থাকেন। তিনি বলেন, আমার বাড়ি বরিশাল চাকরির সুবাদে ভোলায় থাকি। বাজারে এখন যেসব লিচু উঠছে সেগুলো পরিপক্ব নয়। ঝড়ে ডাল ভেঙে যেসব লিচু পড়েছে, সেগুলোই বাজারে এনে বিক্রি করা হচ্ছে। আবার অনেক মুনাফালোভী বিক্রেতা কাঁচা লিচু বাজারে নিয়ে আসছেন এবং তারা এগুলোর সাথে ফরমালিন যুক্ত করে খোলা বাজারে বিক্রি করছে, এগুলোর স্বাদ মিষ্টি নয়। এসব লিচু খেয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা, বিষ যুক্ত এ-সব ফলমূল প্রকাশ্যে বিক্রি হলেও বাজার মনিটরিং এর অভাবে এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার যেন কেউ নেই।


আরও খবর

গলাচিপায় বকনা বাছুর বিতরণ

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




মা মেয়ের একসাথে এসএসসি পাশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃএ বছর মা মেয়ে  এক সাথে এস, এস সি পরীক্ষা দিয়ে  পাশ করে তাকলাগিয়ে দিলেন মা।ঘটনাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নে।চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য নুরুন্নাহার বেগম (৪৪)ও তার মেয়ে নাসরিন আক্তার মা মেয়ে মিলে এবার এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে দু জনই পাশ করেছেন । নুরুন্নাহার একাধারে দুই বারের নির্বাচিত ইউপি সদস্য।নুরুন্নাহার চাতলপাড় ওয়াজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়  থেকে জিপিএ  ৪.৫৪ পেয়ে  ও তার  মেয়ে নাসরিন আক্তার জিপিএ  ২.৬৭ পেয়ে এস, এস,সি, পরীক্ষায়  উত্তীর্ণ হয়।

তাদের বাড়ি নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় গ্রামে। তাদের পাশের খবর শুনে এলাকার মানুষ দলে দলে তাহাদের বাড়িতে ছুটে  আসে ।নুরুন্নাহার কৃতিত্বের সাথে পাশ করায়, পাড়া-প্রতিবেশী, সহপাঠী ও স্কুলের শিক্ষকগণ, পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণ তাকে উৎসাহ দিচ্ছে । ইউপি সদস্য নুরুন্নাহার বেগমের সাথে কথা বললে তিনি জানায়,আমি শত ব্যস্ততার মধ্যেও লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছি।

আমি এবার কলেজে ভর্তি হব এবং যতদিন বেঁচে থাকব, ততদিন,শিক্ষা, নিয়ে বেঁচে থাকব, আমার ভাই ও স্বামীর সহযোগিতায় আমি লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছি। আমার একটা সার্টিফিকেটের দরকার ছিল, আল্লাহর রহমতে আমি সেটা অর্জন করতে পেরেছি। শিক্ষার কোন বয়স নাই, যেকোন মানুষ ইচ্ছা করলে যেকোনো বয়সে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে বলে জানান নুরুন্নাহার।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



দেশে ৫২ বছরের ইতিহাসে যশোরে সবোর্চ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা যশোরে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত এটিই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দেশে ৫২ বছরের ইতিহাসে যশোরে সবোর্চ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড এবার। এর আগে রাজশাহীতে ১৯৭২ সালের ১৮ মে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়।

আবহাওয়া আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, মঙ্গলবার যশোরে সর্বোচ্চ ৪৩ দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এটিই চলতি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এছাড়া চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আর ঢাকার তাপমাত্রা ৩৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

যশোর অধিদপ্তর জানায়, যশোরে ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে ৪৩.০২, ২০১৪ সালে এপ্রিল মাসে ৪২.০৪, ২০২৪ সালের ২৯ এপ্রিল ৪২.০৮ ও ৩০ এপ্রিল ৪৩.০৮ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড।

রাজশাহীতে ১৯৭২ সালের ১৮ মে ৪৫ দশমিক এক ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়। এটি ৫২  বছরের ইতিহাসে সবোর্চ্চ। এবার যশোরে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁই ছুঁই। ১৯৭২ সালের পর এটিই সবোর্চ্চ তাপমাত্রা।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এ জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ৪২  দশমিক ৭ ডিগ্রি, শনিবার (২৭ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি, রোববার (২৮ এপ্রিল) ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বশেষ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে মৃদু তাপপ্রবাহ, ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি তাপপ্রবাহ, ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রাকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ হিসেবে বিবেচনা করে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

প্রসঙ্গত,  দেশের ইতিহাসে ১৯৭২ সালে রাজশাহীতে ৪৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। তারপর আজকের ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড।


আরও খবর