Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

পোরশায় ২৪ঘন্টায় বিএনপি জামায়াতের ১২ নেতাকর্মী আটক

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩৫৫জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি : নওগাঁর পোরশায় গত ২৪ঘন্টায় উপজেলা বিএনপি ও জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের ১২জন নেতাকর্মীকে আটক করেছে পোরশা থানা পুলিশ। আটকৃতরা হলেন ১/ উপজেলার খরপা দক্ষিনপাড়ার ময়েজ উদ্দীনের ছেলে তোফাজ্জল হোসেন, ২/ নিতপুর দিয়াড়াপাড়ার সারফুদ্দীনের ছেলে ওয়াসিম আকরাম, ৩/ শরিয়ালা গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে বাবুল, ৪/ ঘাটনগর কাজিপাড়ার মৃত মাহাতাব উদ্দীন কাজীর ছেলে মোশাররফ হোসেন, ৫/ ঘাটনগর বাঙ্গাবাড়ী গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে জাহিদুল ইসলাম, ৬/ চকবিষ্ণুপুর কাটাপুকুর গ্রামের গোলাম মোস্তফার ছেলে আব্দুল আলিম, ৭/ ঘাটনগর কাজীপাড়া গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে শহিদুল ইসলাম, ৮/ ঘাটনগর কাচারীপাড়া গ্রামের মৃত খোকার ছেলে নজরুল ইসলাম, ৯/ গোপীনাথপুর গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে শরিফুল ইসলাম, ১০/ ঘাটনগর চকনামাজু গ্রামের নজির উদ্দীন সরদারের ছেলে নাজিম সরদার, ১১/ সারাইগাছী পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল সরদারের ছেলে মজিবর রহমান, ১২/ বারিন্দা গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে ময়নুল ইসলাম। পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ জহুরুল ইসলাম জানান, আটকৃত নেতাকর্মীদের বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৯০.৭৫ শতাংশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষায় পাস করেছেন ৯০ দশমিক ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থী। গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে পাসের হার ছিল ৯২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। সেই হিসাবে আলিমে পাসে হার প্রায় ১ দশমিক ৮১ শতাংশ কমেছে।

রোববার (২৬ নভেম্বর) বেলা ১১টায় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট ও স্ব-স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফল প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত ফলাফল থেকে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে, এ বছর মাদরাসা বোর্ড থেকে ৯৮ হাজার ১৩৯ জন পরীক্ষার্থী আলিম পরীক্ষায় অংশ নিতে ফরম পূরণ করেছিলেন। তাদের মধ্যে পাস করেছেন ৮৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী।

এর আগে সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করা হয়।

গণভবনে আয়োজিত ফলপ্রকাশ অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ফল প্রকাশের পর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd)এবং এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এ ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকেও ফল সংগ্রহ করা যাবে।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইটে (www.educationboardresults.gov.bd) ঢুকে পরীক্ষার্থীর রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর টাইপ করতে হবে। এরপর পরীক্ষার্থীর ফল পাওয়া যাবে। শিক্ষার্থীরা ওয়েবসাইটের রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে।

মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানতে ঐঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানা যাবে।

একইভাবে আলিমের ফল পেতে ALIM লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।

আর কারিগরি বোর্ডের ক্ষেত্রে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec  লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০২৩ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানানো হবে।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




যশোরে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:বিএনপি-জামায়াতের ডাকা অবরোধে সোমবারের যশোরের মানুষের জীবনযাত্রা ছিল স্বাভাবিক। এদিন সকাল থেকেই যশোরের বিভিন্ন রুটের যানবাহন যাত্রী নিয়ে চলাচল করেছে। ট্রাক সহ অন্যান্য যানবাহনের চলাচল ছিল স্বাভাবিক।

সকাল ১২টার দিকে শহরের খাজুরা বাসস্ট্যান্ড, পালবাড়ীমোড়, খুলনা বাসস্ট্যান্ড, শার্শার নাভারন, ঝিকরগাছা সহ বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, বিএনপির ডাকা অবরোধের কোন চিত্র এ অঞ্চলে ছিল না। সড়ক গুলোতে রিকশা-ভ্যানসহ বাস, ট্রাক ও ছোট যানবাহন স্বাভাবিকভাবে চলাচল করেছে। যানবাহনে মানুষের উপস্থিতি ছিল বেশি। প্রয়োজনীয় কাজে মানুষ শহরের মনিহার বাসস্ট্যান্ড ও শংকরপুর বাস টার্মিনালসহ বিভিন্ন স্টপেজে গিয়ে বাসে উঠে নির্ধারিত গন্তব্যে যাচ্ছে। ওইসব স্থান থেকে স্বাভাবিক নিয়মে যাত্রীবাহী বাস যশোরের বিভিন্ন আঞ্চলিক সড়কসহ দূরপাল্লার রুটে চলাচল করেছে। এছাড়া সড়কগুলোতে মালামাল বোঝাই ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহনের চলাচলও ছিল স্বাভাবিক। কোথাও কোন অস্বাভাবিক পরিস্থিতি দেখা যায়নি।

পরিবহণ শ্রমিকরা জানিয়েছে, যশোরের বিভিন্ন আঞ্চলিক রুটসহ দূরপাল্লার রুটে সকাল থেকেই বাস ছেড়ে গেছে। তবে সকালে যাত্রী কিছুটা কম ছিল।

এছাড়া, আঞ্চলিক বিভিন্ন সড়কে সিএনজি ও লেগুনাসহ অন্যান্য যানবাহন যাত্রী বোঝাই করে চলাচল করেছে। শহরতলীর কোথাও অবরোধের প্রভাব দেখা যায়নি। এদিন, অবরোধের পক্ষে পিকেটিং বা বিএনপি নেতাকর্মীদের কোন কর্মকান্ড দেখা যায়নি।

শহরের খাজুরা বাসস্ট্যান্ড, চাঁচড়া চেকপোস্ট, শংকরপুর বাসটার্মিনাল ও মণিহার বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সকাল থেকেই পুলিশের উপস্থিতি ছিল। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত রয়েছে বলে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এদিকে, বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অবরোধের সমর্থনে রোববার সন্ধ্যায় যশোর-মাগুরা সড়কের অজ্ঞাত স্থানে বিএনপির ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে মশাল মিছিল করা হয়েছে।


আরও খবর



তানোরে রিবোরিংয়ের অভাবে কমে যাচ্ছে চাষাবাদ গভীর নলকূপে উঠছেনা পানি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপ থেকে উঠছে না পর্যাপ্ত পানি। প্রায় গভীর নলকূপে রিবোরিং করা খুবই প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পানি না উঠার কারনে চাষাবাদ কমেছে প্রচুর পরিমানে । বেশকিছু গভীর নলকূপে রিবোরিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। আবার অনেক অপারেটর দীর্ঘ দিন ধরে বিএমডিএর দপ্তরে ধর্না দিয়েও মিলছেনা রিবোরিং। বিগত কয়েক বছর ধরে এমন সমস্যা চললেও কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছেন বিএমডিএ বলে মনে করেন কৃষকরা। যে সব গভীর নলকূপের আওতায় ১০০ থেকে ১৫০ বিঘা বা উর্ধ্বে ২৫০ বিঘা জমিতে চাষাবাদ হত। কিন্তু ভূগর্ভের পানি না থাকার কারনে অর্ধেকে নেমে এসেছে চাষাবাদ। বিশেষ করে এখন চলছে আলু রোপনের মৌসুম। সেচ নির্ভর আলুর চাষাবাদ, এরপরেই রয়েছে বোরো মৌসুম। জরুরি ভিত্তিতে গভীর নলকূপ গুলোতে রিবোরিং না করলে একেবারেই কমে যাবে চাষাবাদ বলে মনে করছেন কৃষি বিশ্লেষকরা। ফলে জরুরি ভাবে প্রতিটি গভীর নলকূপে রিবোরিং করে পর্যাপ্ত চাষাবাদের ব্যবস্থার দাবি কৃষক দের। নচেৎ অদূর ভবিষ্যতে কৃষি প্রধান এলাকাতে ভয়াবহ খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা কৃষি বিদদের।

জানা গেছে, জলবায়ুর বিরুপ প্রভাবের কারনে দিনের দিন ভূগর্ভস্থ পানি হুমকিতে পড়েছে। উপজেলাটি কৃষি নির্ভর। বিগত ৯০ দশকের সময় উপজেলায় প্রায় ৫৫০ অধিক গভীর নলকূপ বসানো হয়। কিন্তু ত্রিশ বছরের মধ্যে গভীর নলকূপ গুলো থেকে উঠছেনা পানি। আবার যতটুকু উঠছে একেবারেই অপ্রতুল। পানি না উঠলেও প্রয়োজনের তাগিদে গভীর নলকূপ চালাতে হয়। এভাবে চালাতে গিয়ে বিকল হয়ে পড়ে সেচ যন্ত্র। 

কামারগাঁ ইউনিয়ন (ইউপির) চকপ্রভুরাম মৌজায় আরএস ৮৫ দাগে গভীর নলকূপ রয়েছে। স্কীমভূক্ত জমি আছে প্রায় ১৬০ বিঘা। বিগত সময়ে প্রায় জমিতে আলু চাষ হয়েছে। কিন্তু গভীর নলকূপ থেকে পানি না উঠার কারনে মাত্র ৮০ বিঘা জমিতে আলুর চাষাবাদ হচ্ছে। গভীর নলকূপটিতে রিবোরিং করার জন্য বিগত ৪/৫ মাস আগে আবেদন করেন অপারেটর রিক্তা বেগম। আবেদনে ইউপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান এবং স্থানীয় সংসদের সুপারিশ রয়েছে। তারপরও রহস্যজনক কারনে এখনো রিবোরিংয়ের কাজ শুরু হয়নি। রিক্তার স্বামী লুৎফর রহমান বলেন, বিগত সময়ে আমাদের এলাকায় আলুর চাষাবাদ কম হত। শুধু ধান ও বোরো মৌসুমের আগে যত সামান্য সরিষার চাষ হত। বিগত কয়েক বছর ধরে আলুর চাষ হচ্ছে ব্যাপকহারে। কারন সদর এলাকার চেয়ে এসব এলাকায় অনেক কম দামে জমি লীজ নিয়ে থাকেন আলুর প্রজেক্ট করা ব্যক্তিরা। আলুতে লাভ ভালো পাওয়ার কারনে এসব এলাকায় মৌসুমি চাষীরা প্রজেক্ট করে থাকেন। আবার কৃষকরা জমি লীজ দিয়ে বাড়তি টাকা পাচ্ছেন। আলু তোলার পর বোরো ধান চাষ করতে পারছেন।  কিন্তু গভীর নলকূপ থেকে পানিই উঠছে না। সামান্য পরিমান পানি উঠছে। অল্প পরিমানে পানি উঠার কারনে সেচ কাজে প্রচুর বিলম্ব হয়। প্রায় ১৫০ বিঘা জমিতে আলুর চাষ হত। শুধু মাত্র পানি না উঠার কারনে ৮০ বিঘা জমিতে আলু হচ্ছে। বিগত ৪/৫ মাস আগে সবার সুপারিশ নিয়ে রিবোরিংয়ের আবেদন করেছিলাম। অফিস বলেছিল আলু রোপনের আগেই রিবোরিং হবে। কিন্তু আলু রোপন শেষ হয়ে গেলেও রিবোরিংয়ের কোন কার্যক্রম দেখতে পাচ্ছি না। দ্রুত সময়ের মধ্যে রিবোরিং না হলে আলুর জমিতে সেচ দেয়া খুবই কষ্টকর হবে বা যতটুকু পানি উঠছে সেটাও বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং আগামীর বোরো চাষ হবে না।একই ইউপির ধানোরা মৌজায় অবস্থিত গভীর নলকূপের একই অবস্থা।  পানি না উঠার কারনে কমেছে আলুর চাষাবাদ। রিবোরিং না হলে বোরো ধানের চাষ অসম্ভব বলে মনে করেন অপারেটর আব্দুস সোবহান। এগভীর নলকূপের আওতায় জমি রয়েছে ১৮০ বিঘা। পানি না উঠার কারনে ৯০ বিঘা জমিতে আলুর চাষ হচ্ছে।একই অবস্থা মালশিরা মৌজায় অবস্থিত গভীর নলকূপটিরও। এর আওতায় জমি রয়েছে প্রায় ২৫০ বিঘা, আলুর চাষ হচ্ছে মাত্র ৯০ বিঘায়। অপারেটর হায়দার আলী বলেন, বোরো রোপনের আগে রিবোরিং না  হলে বোরো আবাদ চরম হুমকিতে পড়বে।

কৃষকরা জানান, গভীর নলকূপ আসার পর থেকে কৃষকের ভাগ্য বদলে গেছে। আগে মাঠের জমিতে শুধু রোপা আমনের চাষ হত। আর বিলের জমিতে বোরো ধানের চাষ হত। গভীর নলকূপ আসার পর থেকে তিন থেকে চারটি করে চাষাবাদ হচ্ছে। গত বোরো মৌসুমে গভীর নলকূপ থেকে পর্যাপ্ত পানি না উঠার কারনে প্রচুর ভাবে বিকল হয়েছে সেচ যন্ত্র টি। গত বোরো মৌসুমেই বিএমডিএ থেকে বলা হয়েছিল প্রতিটি গভীর নলকূপে রিবোরিং করে আগের মত পানি তোলার ব্যবস্থা করা হবে। বিশেষ করে পাচন্দর, মুন্ডুমালা পৌরসভা ও বাধাইড় ইউপির গভীর নলকূপে এক ঘন্টা সামান্য পানি উঠার পর বালু পাথর উঠা শুরু করে। কৃষকদের বাচাতে হলে ও খাদ্য ঘাটতি থেকে রক্ষা পেতে হলে পুনরায় রিবোরিং সময়ের দাবি।বিএমডিএর সহকারী প্রকৌশলী কামরুজ্জামানের ০১৮১৭৫০৯২০১ মোবাইল নম্বরে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেন নি। তিনি সহজে ফোন রিসিভ করতে চান না।

বিএমডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রশিদ বলেন, রিবোরিংয়ের কাজ চলমান রয়েছে। পর্যায়ক্রমে প্রতিটি গভীর নলকূপে রিবোরিং করা হবে।

আরও খবর



ঢাকায় ফিরলেন পিটার হাস

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক : মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস কলম্বো থেকে ঢাকায় ফিরেছেন। সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

জানা যায়, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ঢাকায় ফেরার পর বিমানবন্দরে উপস্থিত সাংবাদিকরা তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি ‘নো কমেন্ট’ বলে স্থান ত্যাগ করেন। এর আগে, সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে কলম্বো থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক করার বিষয়ে মার্কিন তাগিদ ও ভিসা নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে গত ১৬ নভেম্বর ঢাকা ছাড়েন পিটার হাস। তার ঢাকা ছাড়া নিয়ে নানামুখী আলোচনা শুরু হয়।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩




নির্বাচন ঘিরে মাঠে নামল ৮০২ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা নিশ্চিতে ৮০২ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটকে মাঠে নামিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) থেকে এসব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে নেমেছেন। ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

আতিয়ার রহমান জানান, প্রতি উপজেলায় একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। তবে ১৫টির বেশি ইউনিয়ন (পৌরসভাসহ) হলে উপজেলায় দুইজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। জেলা সদরের ‘এ’ ক্যাটাগরির পৌরসভায় একজন, তবে ৯ ওয়ার্ডের বেশি হলে দুইজন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৫ জন, চট্টগ্রাম সিটিতে ১০ জন, খুলনা সিটিতে ছয়জন, গাজীপুর সিটিতে চারজন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এ ছাড়া অন্যান্য সিটি করপোরেশনে তিনজন করে ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন।

এর আগে, গত ২৩ নভেম্বর ইসির পক্ষ থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে ২৮ নভেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ৩৯ দিনের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের মাঠে থাকতে বলা হয়। আচরণবিধি লঙ্ঘন বা পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন। ১৫টি পর্যন্ত ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত উপজেলায় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েনের কথা বলা হয়েছে।

ইসির চিঠিতে কমবেশি ৮০২ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। এতে প্রতিটি উপজেলায় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের জন্য বলা হয়েছে। যেসব উপজেলায় ১৫টির বেশি ইউনিয়ন রয়েছে সেখানে দুজন ম্যাজিস্ট্রেট দিতে বলা হয়েছে।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, স্থানীয় বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তার নিরিখে বিভাগীয় কমিশনারের পরামর্শক্রমে জেলা প্রশাসকরা (ডিসি) উল্লিখিত ম্যাজিস্ট্রেটের সংখ্যার কমবেশি করতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই হবে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর। আর ভোট হবে আগামী ৭ জানুয়ারি।


আরও খবর

১৩ দিন মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী

সোমবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৩