Logo
আজঃ বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪
শিরোনাম
লোহিত সাগরের জিবুতি উপকূলে অভিবাসীবাহী নৌকাডুবিতে নিহত ৩৩ রানা প্লাজা ধস: সাক্ষ্যগ্রহণেই পার ১১ বছর এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ দেহ ব্যবসা সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করেছে কাফরুল থানা পুলিশ ডেমরায় সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ের শিকার দুই ব্যাক্তি ! সুনামগঞ্জ সীমান্তে চোরাচালান বাণিজ্য জমজমাট: ইয়াবাসহ ২জন গ্রেফতার বেনজীর আহমেদ মামলা লড়তে আইনজীবী নিয়োগ দিলেন বাংলাদেশ-কাতারের ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই তৃষ্ণার্ত মানুষের জন্য খাবার পানি সরবরাহ করছেন কাফরুল থানা পুলিশ

‘পাঠান’ মুক্তি না দিলে হল বন্ধের ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১৩২৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক: সাফটা চুক্তির আওতায় দেশের বাজারে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের নতুন সিনেমা ‘পাঠান’ মুক্তির বিষয়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এরই মধ্যে ভারতের এই সিনেমাটি বাংলাদেশে মুক্তির পক্ষে মত দিয়েছে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংগঠন। কিন্তু তারপরও ঝুলে আছে ‘পাঠান’ মুক্তি।

এদিকে, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতিও দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় সিনেমা মুক্তির দাবি করে আসছে। এবার ‘পাঠান’ সিনেমা মুক্তির অনুমোদন না দেওয়া হলে দেশের সিনেমা হলগুলো বন্ধ করে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন তারা।

আজ শনিবার রাজধানী মগবাজারের একটি রেস্তোরায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এমন ঘোষণা দেন তারা। এসময় তারা জানান, চার বছর আগেও দেশের হলের সংখ্যা ছিল ২৪০টি। এখন চালু হলের সংখ্যা মাত্র ৪০টি। সিনেমা হলগুলো এখন গোডাউনে পরিণত হচ্ছে।


আরও খবর

১৫ বছর পর নতুন গানে জেনস সুমন

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24




ভুটানি ভাষায় অনূদিত জাতির পিতার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:ভুটানের জংখা ভাষায় অনূদিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন ভুটান সফররত বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

আজ রোববার (৩১ মার্চ) ভুটানের থিম্পুস্থ জিচেনখার মিলনায়তনে গ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

ভুটানের প্রিন্সেস ডেচেন ইয়াংজোম ওয়াংচুক এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক এবং জাতির পিতার দৌহিত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ জাতির পিতার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এর ভুটানিজ সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন করেন।

থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে এবং ভুটানের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ভুটান স্টাডিজ (সিবিএস) এর কমিশনার ও ভুটানের প্রখ্যাত লেখক দাশো কর্মা উড়ার নেতৃত্বে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটি জংখা ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। অনূদিত গ্রন্থটি থিম্পুর পিটি প্রিন্টিং থেকে প্রকাশ করা হয়েছে।  

বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ছাড়াও মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে যোগ দেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, স্বাস্থ্যমন্ত্রী তান্ডিন ওয়াংচুক, কৃষি ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী ইয়ন্তেন ফুন্টশো, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লিয়েনপো শেরিং, শিল্প, বাণিজ্য ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী নামগিয়াল দরজি, ভুটানে নিযুক্ত কুয়েতের রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূ্ত। থিম্পুভিত্তিক কূটনৈতিক মিশনের প্রধান, সচিব, শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, গবেষক এবং প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।   

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন ভুটানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শিব নাথ রায়। অনুষ্ঠানে থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর সুজন দেবনাথ বাংলাদেশি ও ভুটানি শিক্ষার্থীদের নিয়ে গ্রন্থটির সারমর্ম উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা বইটির জংখা, ইংরেজি ও বাংলা সংস্করণের কিছু অংশ পড়ে শোনান। 

ভুটানি ভাষায় অনূদিত জাতির পিতার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ঐতিহাসিক সংযোগের একটি নতুন মাধ্যম হিসেবে পরিগণিত হবে এবং উভয় দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন সুদৃঢ় করার জন্য গ্রন্থটি ব্যবহৃত হবে বলে থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে। গ্রন্থটি ভুটানের লাইব্রেরি, বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, গবেষণা কেন্দ্রে বিতরণ করা হবে বলেও থিম্পুস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে জানানো হয়েছে।

আরও খবর



আমরা দেশবাসীর প্রত্যাশা অনেকাংশেই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকীতে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমরা দেশবাসীর প্রত্যাশা অনেকাংশেই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (২৫ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ কথা বলেন সরকারপ্রধান। যা বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারসহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেল, রেডিও স্টেশন এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মে একযোগে সম্প্রচার করা হয়।

তার ১৭ মিনিটের কিছু বেশি সময়ের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ১৫ বছরে তার সরকার কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিল্প, দারিদ্র্য বিমোচন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার হ্রাসসহ দেশের আর্থ-সামাজিক খাতে অভূতপূর্ব এবং দৃশ্যমান উন্নয়ন করে বাংলাদেশকে ‘উদীয়মান অর্থনীতির দেশে’ রূপান্তরিত করেছে।

‘সুতরাং, এক সময়ের দারিদ্র্য-জ্বরাক্লিষ্ট বাংলাদেশ আজ সক্ষম উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত হয়েছে,’ বলেন তিনি।

‘আওয়ামী লীগ সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্ব মঞ্চে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে,’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০২১ সালে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার সকল শর্ত পূরণ করেছে। আশা করা হচ্ছে ২০২৬ সাল নাগাদ বাংলাদেশ স্থায়ীভাবে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে সামিল হবে।

তিনি বলেন, “আজকে ২০২৪ সালে স্বাধীনতার ৫৩তম বার্ষিকীতে আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমরা দেশবাসীর প্রত্যাশা অনেকাংশেই পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি। এটা কোনো অসার বাগাড়ম্বর দাবি নয়। বাংলাদেশ আজ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। আমরা প্রমাণ করেছি রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে সীমিত সম্পদ দিয়েও একটি দেশকে এগিয়ে নেওয়া যায়।

‘১৯৯৬ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ একুশ বছরের ইতিহাস এ দেশের মানুষের নিপীড়ন আর বঞ্চনার ইতিহাস,’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ সময় লুটপাট, দুর্নীতি, ইতিহাস বিকৃতি, মৌলবাদ এবং জঙ্গিবাদ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল চেতনাকে ধূলিস্যাৎ করে বাংলাদেশকে একটি অকার্যকর এবং পশ্চাৎপদ দেশের তকমা পরিয়ে দেওয়া হয়। নিদারুণ দারিদ্র্য, ক্ষুধা, অকাল মৃত্যু এবং শিক্ষা, বাসস্থান, চিকিৎসার অভাব ছিল এ দেশের মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী। তথাপি ১৯৯৬ সালে জনগণের ভোটে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে জনবান্ধব নীতি গ্রহণ করা শুরু করে এবং সর্বপ্রথম সাধারণ মানুষ বুঝতে পারেন তাদেরও সরকারি সেবা পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

তিনি জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে বিগত ১৫ বছরের কিছু অধিক সময়ের দেশপরিচালনাকালে প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ, মহামারি, যুদ্ধ, আন্তর্জাতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং সর্বোপরি দেশি-বিদেশি শক্তির নানা ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করতে হয়েছে বলে উল্লেখ করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, করোনাভাইরাস মহামারির কারণে শুধু আমাদের দেশের নয়, গোটা বিশ্বের অর্থনীতি স্থবির হয়ে পড়েছিল। সে ধকল কাটতে না কাটতেই ২০২২ সালের গোড়ার দিকে শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধকে কেন্দ্র করে অর্থনৈতিক অবরোধ-পাল্টা অবরোধ আরোপের ফলে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো চরম সংকটের মুখে পড়েছে। নিত্যপণ্যের উৎপাদন ও বিপণন যেমন ব্যাহত হচ্ছে, তেমনি এসব পণ্যের স্বাভাবিক চলাচলও বাধাগ্রস্ত হওয়ায় পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এরসঙ্গে গত বছরের শেষে যুক্ত হয়েছে গাজায় ফিলিস্তিনের ওপর ইসরাইলি বাহিনীর গণহত্যা।

২০১৩-১৪ সময়ে এবং ২০১৬ সালে বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী হরতাল-অবরোধ, অগ্নি-সন্ত্রাস, অগণিত মানুষ হত্যার মতো নৃশংসতাকে মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ আখ্যায়িত করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিএনপি এবং তার মিত্ররা এবারও হরতাল-অবরোধ, অগ্নিসংযোগের মতো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সূচনা করেছিল। কিন্তু জনগণের প্রতিরোধের মুখে এবার তারা পিছু হটতে বাধ্য হতে হয়। তবুও তাদের হাতে বেশ কয়েকজন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান এবং কয়েক শ কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হয়।

টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করেও দেশকে আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের পথে এগিয়ে নেওয়ায় তার সরকারের সাফল্যের খণ্ডচিত্র ও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, দারিদ্র্যের হার ২০০৬ সালের ৪১.৫ শতাংশ হতে হ্রাস পেয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১৮.৭ শতাংশে এবং হতদরিদ্রের হার ২৫.১ হতে ৫.৬ শতাংশে হ্রাস পেয়েছে। আজ খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ং-সম্পূর্ণ। বর্তমানে দানাদার খাদ্যশস্য উৎপাদনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪ কোটি ৯৩ লাখ মেট্রিক টন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পদ্মা সেতু, ঢাকায় মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু ট্যানেল, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় টার্মিনাল, বিভাগীয় শহরগুলোর সঙ্গে চার বা তারও বেশি লেনের মহাসড়ক চালু, ইত্যাদি অবকাঠামো সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যোগাযোগ খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধন করেছে। দেশের শতভাগ এলাকা বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে।

চলমান রমজানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার প্রভাবে মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে সাধারণ জনগণের কল্যাণে তার সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, রমজান মাসের শুরু হতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির জন্য রাজধানী ঢাকার অন্তত ২৫টি স্থানে ট্রাকে করে মাছ, মাংস, ডিম এবং দুধ সুলভমূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, টিসিবি প্রথম পর্যায়ে সারাদেশের ১ কোটি কার্ডধারী পরিবারের জন্য সুলভমূল্যে চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, চিনি এবং ছোলা - এই ৫টি পণ্য বিতরণ করেছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকার কার্ডধারী পরিবারের জন্য চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, চিনি, ছোলা ও খেজুর - এই ৬টি পণ্য বিতরণ করছে। ঈদ উপলক্ষে সারাদেশের ১ কোটি ৬২ হাজার ৮০০ পরিবারের জন্য সরকার এক লাখ ৬২৮ মেট্রিক টন চালের বিশেষ বরাদ্দ দিয়েছে। প্রতি পরিবার বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল পাবেন।

প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি এ সম্পর্কে আরও বলেন, আমরা এ বছর সরকারিভাবে এবং দলগতভাবে ইফতার পার্টির আয়োজন নিরুৎসাহিত করেছি। আওয়ামী লীগ এবং এর সকল সহযোগী সংগঠন নির্দেশমত তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত গরিব-দুঃস্থদের মধ্যে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করছে।

রমজান মাসের শুরুতে খেজুর, আমদানি করা ফল, লেবু, তরমুজ, পেঁয়াজসহ কয়েকটি পণ্যের দাম কিছুটা চড়া ছিল। তবে এসব পণ্যের দাম কয়েকদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক ও সহনীয় পর্যায়ে নেমে এসেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

“জিনিসপত্রের দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে সীমিত আয়ের মানুষের কষ্ট হয়। আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি মানুষের কষ্ট লাঘবের,” যোগ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী পরাজিত শক্তির ষড়যন্ত্র সম্পর্কে দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহবান পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি ও পঁচাত্তরের ঘাতক এবং তাদের দোসররা এখনও তৎপর রয়েছে পরাজয়ের বদলা নিতে। সুযোগ পেলেই তারা আঘাত হানবে। তাদের সামনে একমাত্র বাধা আওয়ামী লীগ। হাজারও শহিদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত গণতন্ত্র বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কখনই ভুলুণ্ঠিত হতে দেবে না। আওয়ামী লীগকে ছলে-বলে-কৌশলে নিচিহ্ন বা দুর্বল করতে পারলেই পরাজিত শক্তির উত্থান অনিবার্য। কাজেই কাণ্ডারি হুঁশিয়ার।

তিনি বলেন, বাঙালি বীরের জাতি। যুদ্ধ করে আমরা এদেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি। সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয় - জাতির পিতা নির্দেশিত এই বৈদেশিক নীতি অনুসরণ করেই আমরা দেশ পরিচালনা করি। আমাদের কোন প্রভু নেই, আছে বন্ধু। তাই কারও রক্তচক্ষু বাঙালি জাতি কোনদিন মেনে নেবে না। প্রয়োজন হলে বুকের রক্ত দিয়ে বাঙালি জাতি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব-সম্মান রক্ষা করবে।

দেশবাসীর উদ্দেশ্যে জাতির পিতার কন্যা বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের উপর আবারও আস্থা রাখার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার সব সময়ই সংবিধানকে সমুন্নত রেখে রাষ্ট্র পরিচালনা করে আসছে এবং জাতীয় সংসদকে রাষ্ট্রের সকল কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে।

তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য দেশের যে উন্নয়ন সাধন করেছি তা থেকে থেকে দেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে গিয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। যে বাংলাদেশ হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্য-মুক্ত অসাম্প্রদায়িক সোনার বাংলাদেশ।


আরও খবর



বিমানবন্দর এলাকায় নির্মাণ হচ্ছে বহুতল ভবন, দুর্ঘটনার আশংকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী)প্রতিনিধি:সৈয়দপুর বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই রানওয়ের ৪০০ গজ উত্তরে নির্মাণ হচ্ছে বহুতল ভবন। নুর ইসলাম নামের এক ব্যাক্তি ওই ভবন নির্মাণ করলেও আইনি কোন পদক্ষেপই নিচ্ছেন না এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ।  বিমানবন্দরের ২৫ নটিকেল মাইল এলাকার মধ্যে বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমতি না থাকলেও শুধুমাত্র পৌর কর্তৃপক্ষের নকশা অনুমোদন নেয়ার কথা বলে নির্মাণ কাজ চলছে বহুতল ভবনের। এ নিয়ে বিমান দুর্ঘটনায় আতঙ্কিত বিমান কর্তৃপক্ষ। 

বিমান কর্তৃপক্ষ জানায়, বর্ষা মৌসুমে বা আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটলে যাত্রী সাধারণের নিরাপত্তায় বিপদসীমার অনেক নিচে দিয়ে ৪৫ ডিগ্রী এ্যাঙ্গেলে উড়ন্ত বিমান অবতরণ করা হয় বিমানবন্দরে। ওই সময় ঘন মেঘের কারণে বিমান পাইলট সামনের কোন উঁচু স্থাপনা বা টাওয়ার ভালোভাবে দেখতে পান না। যার ফলে পাইলট বারবার বিমান বন্দর টাওয়ারের কাছে জানতে চান অবতরণ বিমানের সামনে কোন বহুতল ভবন, টাওয়ার বা গাছপালা আছে কিনা। থাকলে সেখানে আঘাত লেগে বিমান ক্রাশের সম্ভাবনা থাকে শতভাগ। এ কারণে শুধুমাত্র বিমান ক্রাশের ভয়েই বিমানবন্দরের ২৫ নটিকেল মাইলের মধ্যে কোন প্রকার বহুতল ভবন বা টাওয়ার স্থাপনে অনুমতি দেয়া হয় না। বিমান ও যাত্রীদের নিরপত্তায় ওই নির্দেশনা দেয়া না হলেও সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উত্তর পার্শে সহ কয়েক স্হানে নির্মাণ করা হচ্ছে বহুতল ভবন। 

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, বিমানবন্দর রানওযের উত্তর পার্শে ৪০০ ফিট্ এর মধ্যে নুর ইসলাম নামের এক ব্যাক্তি সিভিল অ্যাভিয়েশন এর আইনকে তোয়াক্কা না করে বহুতল ভবন নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেছেছেন। বিমান কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও পোরসভার নকশা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন কারো অনুমতির দরকার নাই।ভবনটি নির্মানের জন্য উপর মহলের নির্দেশ রয়েছে। প্রথম শ্রেণির পৌরসভা  সৈয়দপুরে দালানকোঠা বা বহুতল ভবন  নির্মাণ হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বিমানবন্দরের ২৫ নটিকেল মাইল এলাকা বাদ দিয়ে নির্মাণের জোর তাগিদ দেয়া হলেও তা মানছেন না নুর ইসলাম নামের ওই ব্যাক্তি সহ অনেকেই। 

জানা,গেছে,সৈয়দপুর বিমানবন্দরের পূর্বপাশে সেনাসিবাস, উত্তর ও পশ্চিম পাশে পৌর এলাকা এবং দক্ষিণ পাশে বাঙ্গালীপুর ইউনিয়ন। বিধি অনুযায়ী ২৫ নটিকেল মাইল এলাকা বাদ দিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য সৈয়দপুর পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বরাবরে সিভিল এ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষ চিঠি দিয়েছিল বেশ কয়েক বছর আগে। ওই চিঠির জবাবে সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র আখতার হোসেন বাদল ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মুসা উদ্দিন বিমানবন্দরের ২৫ নটিকেল মাইলের মধ্যে বহুতল ভবন নির্মাণের নকশা পাশ করবেন না বলে প্রতিশ্রুতি দেন বলে জানা যায় । এছাড়াও যদি কোন ভবনের কারণে বিমান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে বা সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ওইসব বহুতল ভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন তারা। কিন্তু তারা মারা যাওয়ার পর তাদের দেয়া প্রতিশ্রুতির কোন কাজই হচ্ছেনা। বর্তমান পৌর পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদ কোন কার্যকরী ব্যবস্থা না নেয়ার কারনে বিমান উঠানামায় আতংকের সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানা যায়।সৈয়দপুর বিমানবন্দর ব্যবস্থাপক শুপ্লব কুমার ঘোষ জানান,বর্তমান সরকারের আন্তরিকতায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরটি আঞ্চলিক বিমানবন্দরে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত রয়েছে । বর্তমানে এ বিমানবন্দরে প্রতিদিন বাংলাদেশ বিমান,ও ইউএস-বাংলার বিমান চলাচল করছে। যাত্রীসেবাও দেওয়া হচ্ছে শতভাগ। কিন্তু বিমানবন্দরের ২৫ নটিকেল মাইলের মধ্যে উঁচু ভবন থাকায় আতঙ্কে রয়েছে বিমানের পাইলটরা। তিনি বলেন নুর ইসলাম নামের ওই ব্যাক্তিকে রানওয়ে সংলগ্ন ভবন নির্মাণের কোন প্রকার অনুমতি দেয়া হয় নি। অবতরণে আতঙ্কিত ভবনগুলোর ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে পৌর কর্তৃপক্ষ ও সিভিল এ্যাভিয়েশন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্শন করেন তিনি । 

সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র রাফিকা আকতার জাহান বেবি বলেন, নিরাপদে বিমান চলাচলের স্বার্থে রানওয়ে সংলগ্ন বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য কোন নকশা পাস করা হয় নি। যারা রানওয়ের আশপাশ এলাকার বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন তারা এক প্রকার গায়ের জোরেই করছেন। রানওয়ের আশপাশ এলাকার সকল অবৈধ বহুতল ভবন গুড়িয়ে দিতে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তিনি।


আরও খবর



বিচারপতিদের সমান বেতন-ভাতা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (১৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে,প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন মিলেছে। এ আইনের আওতায় আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।

অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেন, এর আগে এ আইনের ইংরেজি ভার্সনে ছিল আমাদের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান আমাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররাও সেই সুযোগ সুবিধা পাবেন। এই আইনটিই পুনরায় বাংলায় করা হয়েছে। যার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এর আগে, গতবছর ২১ আগস্ট বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা চেয়ে আইনের খসড়া অনুমোদন করে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা যে সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সেই সুবিধা এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে অন্য কমিশনারদের জন্য।


আরও খবর



রওশনের জাতীয় পার্টিতে পদ পেলেন যারা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির (একাংশ) দশম জাতীয় সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আংশিক তালিকা প্রকাশ হয়েছে,বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন।

দলীয় মহাসচিব কাজী মো. মামুনূর রশিদের সুপারিশক্রমে দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে পার্টির চেয়ারম্যান আংশিক তালিকায় স্বাক্ষর করেন। এরপর রাতে মহাসচিব স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয় পর্যায়ক্রমে কমিটির বাকি সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হবে।

ঘোষিত কমিটিতে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে রয়েছেন- রফিকুল হক হাফিজ (সাবেক উপ-মন্ত্রী), অধ্যাপক নুরুল ইসলাম মিলন (সাবেক সংসদ সদস্য), ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (সাবেক সংসদ সদস্য), জাফর ইকবাল সিদ্দিকী (সাবেক সংসদ সদস্য), কারী হাবিবুল্লাহ বেলালী, ডা. কে আর ইসলাম, নিগার সুলতানা রাণী, আবুল কাশেম সরকার (সাবেক সংসদ সদস্য), ইয়াহিয়া চৌধুরী (সাবেক সংসদ সদস্য), শফিকুল ইসলাম শফিক (নরসিংদী), শংকর পাল (হবিগঞ্জ), আমানত হোসেন আমানত, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, হাজী মো. ফারুক (ঢাকা), আব্দুল গাফ্ফার বিশ্বাস (খুলনা), নুরুল ইসলাম নুরু (টাঙ্গাইল), তুহিনুর রহমান-নুরু হাজী (ঢাকা), ১৬ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। উপদেষ্টা হিসেবে কমিটিতে আছেন- এম এ গোফরান (লক্ষীপুর), এম. এ. কুদ্দুস খাঁন (ঝালকাঠী), ভাইস-চেয়ারম্যান পদে শেখ আলমগীর হোসেন (গোপালঞ্জ), মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক (ঢাকা), ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশিদ (জামালপুর) সাবেক সংসদ সদস্য, মো. মোক্তার হোসেন (খুলনা) সাবেক সংসদ সদস্য, হাজী নাসির সরকার (ঢাকা), আব্দুল আজিজ খাঁন (গুলশান), মোল্যা শওকত হোসেন বাবুল (খুলনা), মো. শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু (ঢাকা), মিজানুর রহমান দুলাল (পটুয়াখালী), শাহ্ আলম তালুকদার (বরিশাল), অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল কাইয়ুম (ময়মনসিংহ), শাহ্ জামাল রানা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।

যুগ্ম-মহাসচিব হিসেবে আছেন- ফকরুল আহসান শাহজাদা (বরিশাল), পীরজাদা জুবায়ের আহমেদ (বাহ্মণবাড়িয়া), শেখ মাসুক রহমান (ঢাকা), সৈয়দ ওয়াহিদুল ইসলাম তরুণ (খুলনা), সুজন দে (চট্টগ্রাম), এস,এম হাসেম (ঢাকা)।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রয়েছেন- শাহানাজ পারভীন (ঢাকা), মোশাররফ হোসেন (ময়মনসিংহ), অ্যাডভোকেট এস. এম. মাসুদুর রহমান (খুলনা), অ্যাডভোকেট মো. আবু সালেহ চৌধুরী (সিলেট), অধ্যাপক বিলকিস সরকার পুতুল (নরসিংদী), ফজলে ইলাহী সোহাগ (নোয়াখালী), জাফর ইকবাল নিরব (পিরোজপুর), শামসুল আলম (কক্সবাজার)।

যুগ্ম- সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছেন- কাওসার আহমেদ (ঢাকা), মো. মোসলেম আলী (মেহেরপুর), আবুল বাশার (মানিকগঞ্জ), নাফিজ মাহবুব (ময়মনসিংহ), সিরাজুল আরেফিন মাসুম, এম, এম, আমিনুল হক সেলিম।

সম্পাদকমন্ডলীর মধ্যে রয়েছেন- কোষাধ্যক্ষ ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (রংপুর); প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক-খোরশেদ আলম খুশু (চাঁদপুর); দপ্তর সম্পাদক-আবুল হাসান আহমেদ জুয়েল; কৃষি বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট এমদাদ (নড়াইল); সমবায় বিষয়ক সম্পাদক-পারভেজ আলম মীর (বরিশাল); সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক-নাজমুল খাঁন (লালমনিরহাট); তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদ-সাহিন আরা সুলতানা রিমা (চাঁপাইনবাবগঞ্জ); আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন সেনা (কুষ্টিয়া); যুব বিষয়ক সম্পাদক-মো. জহির উদ্দিন (ঢাকা); শিল্প বিষয়ক সম্পাদক-আবুল কালাম আজাদ; মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা-সুলতানা আহমেদ লিপি; আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক-সায়িকা হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া); মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক-শরিয়ত আলী তালুকদার (সুনামগঞ্জ); প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক-আব্দুস সাত্তার; যুগ্ম- সম্পাদকমন্ডলী: যুগ্ম- প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক-আসাদ খান; যুগ্ম- কৃষি বিষয়ক সম্পাদক-মেহবুব হাসান; যুগ্ম- সমবায় বিষয়ক সম্পাদক- চিশ্তী খায়রুল আবরার শিশির; যুগ্ম- ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক-নজরুল ইসলাম মুকুল; যুগ্ম- সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক-মো. তৌহিদুর রহমান খাঁন; যুগ্ম- শ্রম বিষয়ক সম্পাদক-হাজী মাসুম পারভেজ; যুগ্ম- এনজিও বিষয়ক সম্পাদক-এম. আবু জাফর কামাল; যুগ্ম- সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক-শরীফুল ইসলাম শরীফ; যুগ্ম- সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক-আফতাব গনি; যুগ্ম- প্রাদেশিক সম্পাদক- মনিরুল ইসলাম রবিন।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে রিয়াজ খান; মকবুল হোসেন মুকুল, এস. এম. মুর্তজ আলম বুলবুল, নাসির নেওয়াজ, আবু নাসের সিদ্দিকী, কাদের মুন্সি, আব্দুল হালিম, আহমদ আলীর (সিলেট) নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

জাতীয় পার্টির দপ্তর প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি পার্টির মুখপাত্র ও কো-চেয়ারম্যান সুনীল শুভরায় কর্তৃক নির্দেশিত হয়ে গণমাধ্যমে পাঠান মহাসচিবের বিশেষ সহকারী কাজী লুৎফুল কবীর।


আরও খবর